![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীলার(ছদ্মনাম) গল্পটা ছোট।
সে একজন সাংবাদিক। কলামিস্ট বলাই ভালো। সমাজের নানা অসগংতি নিয়ে লেখালেখি করে সে, বিশেষ করে মেয়েদের অধিকার নিয়ে।
প্রদিপের নিচেই অন্ধকার। নীলার স্বামী রাহাত একজন ব্যাবসায়ী। মাসে দুই একবার তাদের বাসায় রাহাতের নতুন নতুন ব্যাবসায়ী বন্ধুদের নিয়ে পার্টির আয়োজন করা হয়। রান্না বান্না সব দামী কোন রেস্টুরেন্ট থেকেই আসে। নীলার কাজ থাকে সেগুলো পরিবেশন করা। এবং রাত পর্যন্ত নিজেকেও তাদের বিশেষ সেবায় পরিবেশন করা যাতে ডিলটা কোন ভাবেই মিস না হয়।
এবার মুদ্রার উল্টো পিঠ-
আরাফাত গল্পটা বলছিল-
'বাচ্চাটা জাহিদ ভাইকে দেখি বাবা বাবা বলে ডাকে! জাহিদ ভাই তাকে এটা ওটা কিনে দেয়! আমি বললাম ঘটনা কি ভাই, ঝেড়ে কাশেন! বিয়া না কইরাই ডাইরেক্ট মেশিন কই থেইকা আমদানি করলেন?!'
''আরে নাহ'' জাহিদ ভাই লাজুক হাসলেন ''নোমানের বাপ টা আসলে খুব পাজি, ওদের ঠিক মত খোঁজ খবর নেয় না, বাপ থেকেও নেই আরকি, সাথী একলা খুব বিপদে আছে। এই ঢাকা শহরে একলা একটা মেয়ের চলা কি যে ভয়ংকর চিন্তাও করতে পারবি না!''
'আমরা কয়েকজন মিলে সাথীর খোজ খবর নেয়া শুরু করলাম। কয়েকদিন খোঁজ নিয়ে যা জানলাম তা হল, নোমানের বাপ আছে, বহাল তবিয়তেই আছে। তবে জাহিদ ভাইয়ের মত আরও এক্সট্রা কয়েকটা বাপ আছে! সবাইকে সে 'বাবা' বলেই ডাকে! আমাকে দেখেও বাবা বলে ডাকা শুরু করলো। এই বাবারা সবাই কম বেশি পয়সাওয়ালা।
সাথীর টুকটাক খরচ দিব্যি এই বাবাদের বদৌলতে চলে যায়।
★ সকল নাম এবং ঘটনা কাল্পনিক ★
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১৫
মি রুমি বলেছেন: ঠিক বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৮
কাবিল বলেছেন: বাত্তির নিচে অন্ধকার।