নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।
শরীর মুনিয়ার, সিদ্ধান্ত মুনিয়ার, আত্মহত্যা করেছে মুনিয়া তাহলে আমরা কান্না করছি কেন?
যা ঘটেছে সেটা হওয়ারই ছিলো। আনভিরকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই। এসব মানুষ খেকো গুলো ওত পেতে থাকে কখন একজনকে নিজের ফাঁদে ফেলানো যায়। কখনো টাকার বিনিময়ে, কখনো নারী স্বাধীনতার নামে পারিবারিক বন্ধন থেকে তাদেরকে বিচ্ছিন্ন করে, কখনো বা উভয়ের সংমিশ্রণে।
একটি ঘটনা নারীবাদীদের মুখোশ খুলে দিলো, চাটুকার মিডিয়াকে আরেকবার পরিচয় করিয়ে দিলো, কিন্তু আফসোস যাদের এসব চেনার কথা তারা চিনতেই চাইছে না!
ভিক্টিমকে নিয়ে পর্যালোচনা কখনো ভিক্টিম ব্লেমিং হতে পারে না। এক হাতে তালি বাজে না সেটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু দিন শেষে যে নিচে পরে যায় তাকে ভিক্টিম বানিয়ে ক্রিমিনালের উপর অপরাধের সকল দায়ভার চাপিয়ে দেওয়াও কিন্তু দ্বিমুখী স্বেচ্ছাচারিতা। সমাজ থেকে অপরাধ তখনই নির্মুল হয় যখন অপরাধ সংঘটিত করার মতো কোনো উপযুক্ত কারণ না থাকে।
আনভির হলো একটা সিস্টেম, এই সিস্টেমের বাউন্ডারি কখনো ভেদ করতে পারবেন না।
সিস্টেমের বিরুদ্ধে জয়ী হতে হলে তার উপাদানগুলোকে চিনতে হবে যা দ্বারা প্রতিনিয়ত ব্রেইনওয়াশ করানো হচ্ছে।
নাইন টেনের একটা মেয়ের সাথে কথা বলে দেখবেন তারা অনেক কিছুই বুঝে, এই বয়সেই ম্যাচিউরিটি চলে আসে। নিজের সিদ্ধান্তে চলতে শিখে। তাদেরকে ম্যানিপুলেট করা সম্ভব হয় না, কিন্তু লোভে ফেলানো যায়। অর্থের লোভ, স্বাধীনতা দেওয়ার লোভ। এর পরিণতি সম্পর্কেও তারা সম্যক অবগত। কিন্তু কেবল এবং কেবলমাত্র তারা বুঝতে চাইছে না বলে পরিণতির ভয়াবহতা বুঝতে পারছে না!
আনভিরের টাকা আছে সে টাকা দিছে। মুনিয়ার দেহ আছে মুনিয়া দেহদান করছে। দেওয়া নেওয়ার সম্পর্কে মনোমালিন্য হয়েছে, মুনিয়া নিজেকে নিজে পরকালে পাঠাইছে। আনভিরের টাকা আছে সে টাকা দিয়ে বিচার ব্যবস্থা, গণমাধ্যম, নারীবাদীদের মুখ বন্ধ করবে আমরা বলার কে?
যার শরীর সিদ্ধান্ত তার, যার টাকা সিদ্ধান্ত ও তার, আমরা বলার কে?
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: তাছাড়া আইনের গতি থেকে যদি টাকার গতি বেশি হয় সেখানেও তো আমাদের কিছু করার নাই
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: ধ্রুপদী পোস্ট ! স্টিকি করার দাবী জানাই !
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৫
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন:
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৩
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ সুগার ডেডি, সুগার বেবি শব্দে অভস্ত ছিলো না। এখন হবে।
দুজন যদি টাকার বিনিময়ে এই সব করে থাকে আমাদের বলার কিছুই না।
তবে কাউকে হত্যা বা আত্নহত্যার প্রবচিত করা অপরাধ। তেমন কিছু হয়ে থাকলে অবশ্যই সাজা দরকার।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: নুসরাত ফারিয়া যখন ৮৫ লাখ টাকায় মার্সিডিজ কিনছিলো তখন ও এসব আলোচনা হয়েছিলো। আমাদের দু'টাকার মডেলরা যখন চোখের পলক ফেলানোর মতো করে অবকাশ যাপন করতে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া উড়াল দেয় তখন ও এসব আলোচনা হয়েছিলো। কিন্তু তখন মানুষ ভাবতো এসব হয়ত মিডিয়া পারার লোকদের সংস্কৃতি। কিন্তু না, এটার ভয়াল থাবা থেকে যে কোনো মেয়েই মুক্ত না এটা এখন সবাই বুঝলো!
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: অপরাধীর শাস্তি অবশ্যই চাই।
কিন্তু এটাও জানতে চাই যে, কেউ আত্মহত্যায় প্ররোচিত করলে আত্মহত্যা করতে হবে কেন?
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: কোর্টের চোখে সব যুক্তিই গ্রহন যোগ্য নয় । বাসাটা কার , ১১১হাজার ভাড়া কে দিত ? ছবি একটা প্রমান , ফোনালাপ আরেকটি ভীষণ প্রমান । মেয়েটির শরীর মেয়েটি নিজেই ব্যাবহার করবে । কিন্তু একখানে আটকে যাবে আনভির তা হচ্ছে আত্মহত্যায় প্ররোচনা । বাকি মানুষদের সাক্ষী এখনো বাকি । গাড়ির ড্রাইভার , বিল্ডিঙের দারোয়ান , প্রতিবেশি , মুনিয়ার পরিবার , মুনিয়ার বান্ধবিরা যাদের কেউ পরিচয় করিয়ে দিয়েছে । প্রাইম পানিশমেন্ট হবে না । ১০-১২ বছর তো হবেই যদি সরকারি হাত গলায় ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: ~হাত ততক্ষণ গলাবে যতক্ষণ পর্যন্ত নোটের ভারে হাত গলে না যাবে! এটা নতুন নয়!
~যে অপরাধী তার বিচার হোক এটা সবসময় ই চাই। অপরাধীর সাথে কোনো কিছু নিয়ে আপোষ নয়।
~কিন্তু আমি একটা বিষয় জানতে চাই, সেটা হলো আত্মহত্যায় প্ররোচিত করলে আত্মহত্যা করতে হবে কেন?
ক ব্যক্তি খ ব্যক্তিকে আত্মহত্যার জন্য প্ররোচিত করবে আর সে আত্মহত্যা করে ফেলবে এটা কেমন কথা? সমীকরণটা কি আসলে এতো টা সরল?
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
বিড়ি বলেছেন: নারীবাদ কি? নারীবাদী কারা? তাদের উদ্দ্যেশ্য কি?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: এক দুই বাক্যে যে এসবের বর্ণনা হয় না!
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সভ্য বলেছেন: নতুন ভাইয়ে সাথে আমি ও একমত, আইন তার গতিতে চলবে এবং অপরাধ বা হত্যা কিংবা আত্মহত্যার প্ররোচনা দান কারীর বিচার চাই এবং হতে হবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩৮
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: সকল অপরাধীর বিচার চাই, চুনোপুঁটি থেকে সে যত বড় রাঘব বোয়ালই হোক না কেন।
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: শাহ আজিজ সাহেব সুন্দর বলেছেন,তার বক্তব্যের সাথে সহমত।
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনা মাংসে হরিণা বৈরী।
বাংলা ভাষার আদি কবি ভুসুকুপা হরিণ-হরিণীর দুঃখ নিয়ে গান লিখেছিলেন।
সে গানে আছে “অপণা মাংসেঁ হরিণা বৈরী”। হরিণের মাংস সুস্বাদু বলে শিকারি
তার পেছনে তীর হাতে ছোটে। হরিণের মাংস বিস্বাদ হলে শিকারি হরিণের দিকে
চোখ তুলে চেয়েও দেখত না। কাজেই হরিণ নিজেই নিজের শত্রু। প্রাচীন বাংলা
সাহিত্যের কবি শিকারির ওপর দোষ না রেখে ভিকটিম হরিণের ওপর দোষ চাপিয়ে
দিয়েছেন। কবির কথার পক্ষে-বিপক্ষে অনেক যুক্তি থাকতে পারে,
তবে কবির কথাটা রূঢ় বাস্তব।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৮
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমরা যাকে বীর বানাই তারাই কিন্তু শিকারির অন্য একটা রূপ। শিকারের তীব্র নেশা না থাকলে কারোর পক্ষে বীর হওয়া সম্ভব নয়। আর ইতিহাস সবসময় রচিত হয় বীরদের সাহচর্যে থাকা কবি সাহিত্যকদের দ্বারা।
বাঘের বীরত্বের গল্পকাথায় কখনো হরিণের বিষাদময় জীবনের তিক্ততা ফুটে উঠে না!
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০৮
আল ইফরান বলেছেন: অন্য বিষয়ে লিখেন ভাইজান।
আইনের লোক হয়েই বলছি এদের হাত এতটাই গভীর যে আইনের হাত এদেরকে স্পর্শ করতে পারবে না।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৫৪
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: একপক্ষের ভিত যখন নাড়তে পারবো না জানি তখনই কিন্তু প্রসঙ্গ আসে বিপক্ষের লোকগুলোকে সতর্ক করার।
অথচ তাদের ভালোর জন্য কিছু বললে তারাই বলে নারী স্বাধীনতার নাকি বিরোধিতা করি, তাদের উন্নতি নাকি সহ্য হয় না, তাদেরকে নাকি যথোপযুক্ত সামাজিক মর্যাদা দিতে পারি না। কখনো তো পটেনশিয়াল রেপিস্ট ও বানিয়ে দেয়!!!
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ইব্রাহীম আই কে,
"শরীর মুনিয়ার, সিদ্ধান্ত মুনিয়ার, আত্মহত্যা করেছে মুনিয়া তাহলে আমরা কান্না করছি কেন?"
হৃদয়হিন মনে হলেও বলতেই হয়- না, আমাদের কান্না করার কিছু নেই!
শুধু লোভী ও অপরিনামদর্শী মেয়েরা ( এ রকম অনেক ঘটনার কারনেই মেয়েদেরকে বলা) যেন কিছু শিখতে পারে এ থেকে! আরেকজন "মুনিয়া" যেন কেউ না হন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমাদের এ কান্নায় তারা সচেতন হবে বলে মনে হয় না। যে পরিমাণ ব্রেইনওয়াশড হয়েছে এতে করে এই প্রজন্মের আশা ছেড়ে
দিয়ে পরের প্রজন্ম কে সাবধান করাই এখন মূল কাজ হতে পারে। তবে হ্যাঁ, চেষ্টা করে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই!
১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৬
সোহানী বলেছেন: "শরীর আমার সিদ্ধান্ত আমার".... এ শ্লোগান এর পিছনের সামনের ইতিহাস না জেনেই এটিকে এমনভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে যেন নারী মাত্রই এরকম একটা প্লাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে থাকে। তবে আর যাই হোক এর ষোলআনা উসুল করছে আনভীরের মতো ধনীপুত্ররা, মিডিয়ার মতো নারী ব্যবসায়ীরা................
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:০৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: কোন স্পেসিফিক রিজনে "শরীর আমার সিদ্ধান্ত আমার" স্লোগানটি প্রযোজ্য সেটা একটু পরিষ্কার করবেন কি?
এই বক্তব্যের পিছনের কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ আজ পর্যন্ত কারোর থেকে পাই নি। সুতরাং ঢালাওভাবে না বলার ও তো কোনো অপশন দেখছি না।
~সকল নারীকে কখনোই এভাবে মূল্যায়ন করি না। তবে যারা নারী প্রগতির নামে এসব শ্লোগান দেয় এবং এসব আন্দোলনের সাথে প্রত্যক্ষ পরোক্ষ সম্মোধন দেয় তাদেরকে ছাড়া।
~সিস্টেমটাই যখন আনভিরের মতো ধনিক শ্রেণীর সৃষ্টি এবং মিডিয়ার দ্বারা জনগণকে মোহিত করে রাখে তখন এর ফলাফলটা কি হবে সেটা আন্দাজই করা যায়।
১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৮
সিগনেচার নসিব বলেছেন: নারীবাদ সমাজের কোন নারীকে পেছনে ফেলে এগোতে পারে না। সে যৌনকর্মী হোক কিংবা চার্চের সিস্টার । কিন্তু বর্তমান কর্পোরেট ও গ্ল্যামার নারীবাদ নারীর সামগ্রিকতা থেকে বিচ্যুত। তারা ফ্যাশন ও পুরুষ শেখানো বুলিতে এখন এগিয়ে। অপরদিকে আমলাতন্ত্রের মেধা যেখানে মাথার ভেতরে দরজা বন্ধ সেখানে সাংবাদিকতা টেবিলের উপর নিচ ভিজিটিং করবে এটায় স্বাভাবিক।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪০
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: নারীর সামগ্রিকতা থেকে বিচ্যুত বলেই তাকে ঘৃণা করতে হচ্ছে এবং সমাজ থেকেও তাকে বিচ্যুত করতে হবে। না হয় এর ভয়াল থাবা থেকে কেউ ই পার পাবে না!
সুন্দর বলেছেন।
১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৩৯
স্থিতধী বলেছেন: একটি ঘটনা নারীবাদীদের মুখোশ খুলে দিলো।
আপনার সংজ্ঞায় নারীবাদ কি?
সমাজ থেকে অপরাধ তখনই নির্মূল হয় যখন অপরাধ সংগঠিত করার মত কোন উপযুক্ত কারন না থাকে ।
আপনার চোখে এই ঘটনায় কি কি অপরাধ ঘটেছে ? ঘটে থাকলে উপযুক্ত কারন গুলো কি কি ?
তাদেরকে ম্যানিপুলেট করা সম্ভব হয়না , কিন্তু লোভে ফেলানো যায় ।
আমি যদি টোপ ফেলে কাউকে প্রলোভন দেখিয়ে তাঁকে বশে আনতে পারি ; তাহলে তাঁকে আমি ম্যানিপুলেট করতে পারলাম নাকি পারলাম না?
সিস্টেমের বিরুদ্ধে জয়ী হতে হলে তাঁর উপাদানগুলোকে চিনতে হবে ।
এই সিস্টেমের কয়েকটা উপাদান স্পেসিফিক করে যদি বলতেন তাহলে ভালো হতো। কোন কোন উপাদান কাজ করেছে এই ঘটনায়?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৮
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমার সংজ্ঞায়নে কিছু আসবে যাবে না। সমাজে প্রচলিত নারীবাদের সংজ্ঞায় যারা নারীবাদকে নেতৃত্ব দিচ্ছে এই ঘটনায় তাদের ভূমিকা পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন।
দর্শনকে এড়িয়ে বিদ্যমান আইনের মাধ্যমে এই ঘটনায় অপরাধ চিহ্নিত করা যায় কিনা সঠিক জানি না। তবে নৈতিকতার অবক্ষয় স্পষ্ট, সেটাই মানুষকে অপরাধপ্রবণ করে তোলে।
আপনি প্রলোভন দেখাবেন এবং সেটার ফাঁদে তখনই কেউ পা দিবে যখন কেউ লোভে পরবে। এখানে ম্যানিপুলেট করা বলতে বিনা প্রতিদান দেওয়ার প্রতিজ্ঞায় বশে আনা।
একটা ঘটনায় কোন কোন অপেক্ষক ভূমিকা পালন করেছে সেটা আলোচনা করা বৃথা। সিস্টেমের কয়েকটি উপাদানের নাম স্পেসিফিক করে বললে একটা সমস্যা আছে, সবসময় ঐ একই উপদান একই বিষয়কে একইরকমভাবে প্রমোট করে না। এটা অনেকটা আপেক্ষিক। এসব আলোচনার যোগ্য এক দুই লাইনে বলার মতো কিছু না। তারপর ও একটা না বললেই নয় সেটা হলো, প্রচলিত নারীবাদ এবং তাকে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে যারা প্রমোট করে, হোক তারা ব্যক্তি কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠান।
১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:৫১
রানার ব্লগ বলেছেন: বাশের পাছা দিয়ে বাশই বের হয় রজনীগন্ধা বের হয়ে না।
বসুন্ধরার সৃস্টি যেখানে ঠগ আর প্রতারণা দিয়ে সেখানে তাদের কাছ থেকে এর থেকে আর কি বেশি আশা করতে পারেন। এরা চড় ছিলো আছে থাকবে।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: হাই কোর্টে আগাম জামিন চেয়েছে হয়তো জামিন হয়ে যাবে। তা হবে সফলতার প্রথম ধাপ আনভিরের
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৪
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আনভির তো প্রথম দোষী না, আনভিরের ভাই সানভির ও একটা হত্যা মামলায় দোষী ছিলো, সে ঘটনা চেপে যাওয়ার জন্য তৎকালীন প্রতিমন্ত্রীকে ২১ কোটি টাকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে, এবং মন্ত্রী সেটার সত্যতাও স্বীকার করেছে।
আনভির ও হয়তো সে পথেই হাটবে যদি আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করতে সমর্থ হয়।
আগা যেদিকে যাবে গোড়া তো সেদিকেই যাবে।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: দোষী যেইহোক মৃত্যু কারোই কাম্য নহে তাই প্রকৃত দোষীর বিচার হওয়াটা খুবই জরুরী নচেৎ বিচারহীনতা আরো অপরাধের জন্ম দেবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:০৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: প্রকৃত দোষীর বিচার সবসময় চাই।
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শরীর আমার সিদ্ধান্ত আমার। এটা বলে যদি যাকে তাকে দেহ দেয় তবে এমন দেহতো কুরীরও আছে সেওতো ইচ্ছে মত কুকুরদের সাতে মিলিত হচ্ছে -তাহলে সৃষ্টির সেরা জীবের মর্যাদা কোথায় ? এসব স্লোগানের পিছনে যে অন্ধকার ইতিহাস রয়েছে বের করে আনা প্রয়োজন। এসব কুলাঙ্গার নারী পুরুষের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিৎ।
১৮| ০২ রা মে, ২০২১ দুপুর ১২:২০
নতুন বলেছেন: যার শরীর সিদ্ধান্ত তার, যার টাকা সিদ্ধান্ত ও তার, আমরা বলার কে?
পুরুষ সমাজ চায় নারী তার অধীনে থাকুক, তাই নারীকে বসে আনার শত চেস্টা।
নারী যদি কোন পুরুষের সাথে সম্পর্ক করতে চায় তবে আমাদের আসলেই কিছুই করার নাই। কিন্তু পুরুষটি যদি তাকে চাপ দেয় এবং নারী অসহায় বোধ করে তার সামনে থাকা সমস্যা থেকে মুক্তিপেতে আত্নহত্যা করে সেটার জন্য ঐ পুরুষের দায় আছে।
আনভী অপরাধ করেছে তার স্ত্রীর কাছে, অপরাধ করেছে ঐ নারীর সাথে যদি তাকে মানুষিক বা শারিরিক কোন নিযার্তন করে থাকে। এবং তার কারনে সে আত্নহত্যা করে এই ঝামেলা থেকে মু্ক্তি চায়।
১৯| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশটার এরকম হওয়ার কথা ছিলো না। সহজ সরল সুন্দর ছিলো আমাদের দেশটা। জেনারেল জিয়া শেখ মুজিবকে হত্যা করে- এরশাদ, বেগম জিয়া আর হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেশের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। এখন দেশ এবং দেশের সম্পদ সব চলে গেছে দুষ্টলোকদের হাতে। অযোগ্য লোকদের হাতে। দেশে চাকুরী সৃষ্টির যেই পরিমাণ ক্যাপিটেল ছিলো, সেগুলো বেক্সিমকো, শিকদার ব্রাদার্স, খুলনা পাওয়ার, বসুন্ধরা, দুই লাখ ঋণ-খেলাপী, রাজনীতিবিদ এবং তাদের ছত্রছায়ায় থাকা কিছু লোকজন ও প্রশাসনের লোকেরা দখল করে নিয়ে গেছে। এখন বেকারত্ব ও নীচু বেতনই জাতিকে দরিদ্র করে রেখেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কথায় প্রচুর যুক্তি আছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। সেটাই চলুক না!! চলার পথে স্পীড ব্রেকার লাগানোর আমরা কে?