![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা সবাই কাজ করি, সবাই কর্মজীবি।
পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ নেই যে সামান্যতম
কাজ ও করে না। খাদ্য, বস্র, বাসস্থান, শিক্ষা,
চিকিৎসা এবং একটু ভালো ভাবে চলার জন্য
আমরা মাথার ঘাম পায়ে পেলে বৈধ অবৈধ
কতো ভাবেই না টাকা কামাই করি।
আচ্ছা দুনিয়ার এ উপার্জণ কেউ কি শুধু নিজের
জন্য করে? না, করে না।
ছেলে, মেয়ে, স্ত্রী, মাতা, পিতা, ভাই, বোন,
দাদা, দাদির জন্য আমাদের এ উপার্জণ খরছ
হয়ে যায়, এমনকি তারা না চাইলেও আমরা খরছ
করে পেলি তাদের পিছনে।
কিন্তু অবাক ব্যাপার হলো এক সময় যখন
তারা চাতক পাখির মতো আমাদের
দিকে চেয়ে থাকে কিছু পাওয়ার জন্য কিন্তুু
আমরা দিই না, মুখ ফিরিয়ে চলে যাই, আর
তারা যন্ত্রনায় হাহাকার করতে থাকে।
কিন্তু কখন হ্যাঁ যখন তারা পৃথিবীর মায়া ত্যাগ
করে পরকালে চলে যায়।
মানুষের জীবনে ভুল ভ্রান্তি পাপ থাকে যার
কারনে তাকে শাস্তি ভোগ করতে হয়
আখেরাতে।
তার দ্বারা তখন আর নেকের কাজ করা সম্ভব নয়।
কিন্তুু দুনিয়া থেকে তার জন্য
নেকি পাঠানো যায় তার শাস্তি লাগব
করা যায়।
আপনি কোরআন তেলাওয়াত করে নফল নামাজ
পড়ে নফল রোজা রেখে কবর জিয়ারত করে দান
সদকা করে জনসাধারন গরিব দুঃখির জন্য
রাস্তা ব্রিজ টিউবয়েলের ব্যবস্থা করে মৃত
ব্যাক্তির জন্য নেকির ব্যংক
খুলে দিতে পারেন।
যতদিন এগুলোর দারা মানুষ উপকৃত হবে ততদিন
নেক পৌচতেই থাকবে।
মৃত ব্যাক্তি জানতে পারে কে তার নামে নেক
পাঠালো, কার উসিলায় কবরের আজাব কমলো।
তো আপনি আমি কি পারি না তাদের
সাহায্যে এগিয়ে আসতে? অন্তত
এটা তো করতে পারি মৃত আপনজনের
নামে মনে মনে কালিমা, সুবহানাল্ল,
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার
বেশি বেশি পড়ে পাঠাতে থাকি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
দস্যুরাজা বলেছেন: সহমত