নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইল্লু

ইল্লু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিলিতিসের গান Songs of Bilitis(ধারাবাহিক)

২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২১

প্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৯৪ সালে,গ্রীসের নামকরা কবি,সাপ্পোর সমসাময়িক,বিলিতিস নামের কোন এক কবির অনুবাদ হিসাবে,ফরাসী লেখক পিয়ের লুইসের অনুবাদ।বিরাট এক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে লেখাটা অনুরাগীদের মনে-খ্রীষ্টপূর্ব ৬০০ সালের এ ধরনের সর্ম্পূন লেখা খুঁজে পাওয়া ছিল অনেকটা অবিশ্বাস্য।আর প্রকাশ্য ভাবে সমকামিতা নিয়ে প্রকাশনা সেটা তো আরও অভাবনীয়।পরে অবশ্য জানা যায়-বিলিতিস বলে কোন কবির অস্তিত্বই ছিল না,ঐ সময়।ওটা আর কিছু না পিয়ের লুইসের তৈরী করা একটা অভাবনীয় ফেরেপবাজী।সাজানো হলেও, তবুওএক পুরুষের লেখা মেয়েদের নিয়ে বেশ সাহসী এক প্রকাশনা,লেখার মর্যাদাটা আজও কমে যায়নি।


(১৩) বাঁশীওয়ালা

মেলিক্সো,পা দুটো আঁকড়ে,বাঁকানো শরীরে,হাতদুটো সামনে,ভেজা ঠোটে তুলে ধর বাঁশীটা-আর ঐ চেয়ারটায় বসে বাজাও তোমার বাশী,টেলিয়াস আজও যেখানে জড়িয়ে চুমু খায় আমাকে।

আমাকে কি অতই বোকা মনে হয়,যে একজন কিশোরীকে আনবো আমি কাজের চাপ কমানোর জন্যে?আমি কি নিষ্টুর একজন না,যখন নগ্ন শরীরের কিশোরীকে নিয়ে যাই আমার প্রেমিকের কাছে।

সুরকার মেলিক্সো-সাহসী,বন্ধু আমার।বাঁশীর সুর বদলালে তুমি,যখন আমি ভেসে যাচ্ছিলাম ভালবাসার হতাশায়।ভঁয় পেও না,এ কথাগুলো বলবো না কাউকে,
গোপন থাকবে আমার কাছে।

জানি,কি ভাবছো তুমি?অপেক্ষা করে আছ,কখন শেষ হবে এই অনন্তের রাত্রি,উদ্ধার পাবে কখন এই যন্ত্রনা,হতাশা থেকে?হয়তো সকালের আলোয় ছুটে যাবে তোমার একমাত্র বন্ধু সাইলোসের কাছে,শরীর খেলার আশায় তোমাদের গর্তওয়ালা,ছেঁড়া আসনটাতে।




কোমরের গরম ফিতাটা

‘টেলেয়াস ভাবছো,হয়তো ভালবাসো না তুমি আমাকে আর!একটা মাস কাটালে যন্ত্রনায়,খাবার,ফলমূল,মদে,যেন ভুলে যাবে আমাকে।হায়রে বোকা মানুষ,
কি ভাবে ভাবলে তুমি,এত সহজে ভুলে যাবে,ভোলা কি যায় সব কিছু আর’?

কোমরের ঘামে ভেজা ফিতাটা খুলে,আলতো করে তার মাথায় বেঁধে দিলাম।
ফিতাটা গরম হয়ে ছিল তখনও তলপেটের উষ্ণতায়,শরীর গন্ধে মাখানো,
আর সাজানো যৌন ত্রিভুজের আঁচড়ানো কটা চুলে।

চোখ বন্ধ করে সে অনুভব করছিল আমাকে,বুঝতে কষ্ট হয়নি আমার, তার কামনার প্রচন্ডতা,সংবরণ করে রাখলাম তবুও,নিজেকে।

‘না,আজ রাতে না,আজকে আমি লিসোপেসের,তবে দেখা হবে পরে’,যেতে যেতে বললাম, ‘বাহ!অনেক ফলমুল,শাকসব্জী!বিলিতিসের বাগানে ডুমু্রের গাছ আছে একটা,খুবই মিষ্টি ফলগুলো গাছটার’।


স্বামীর সুখের গল্পকথা

তোমাকে হিংসা হয় আগোরাক্রাইটিস,প্রেমে অন্তপ্রান বৌ তোমার।‘আস্তাবলের কাজকর্ম নিজেই করে তোমার বৌ,সকালে যৌনখেলায় মাতামাতি না করে,পানি দেয় আস্তাবলের ঘোড়া গাধাদের।

বসে বসে আনন্দে সময় কাটাও তুমি,সমালোচনা কর সবার।আর কজন আছে ভাগ্যবান তোমার মত।সারাদিন যে শুধু ভাবে যৌন খেলার কথা, ‘জেগে থাকে সারাটা রাত্রি,আর ঘুমে কাঁটায় সারাদিন।একটাই কাজ জীবনে তোমার,শুধু বলা-পরকীয়া প্রেম ধ্বংস করে সমাজ সংসার’।

তোমার বৌ ব্যাস্ত থাকে আস্তাবলের কাজে,লোকে যদিও বলে নানান খেলায় ব্যাস্ত সে গাধা ঘোড়াদের নিয়ে।সত্যিই অদ্ভুত সুন্দর তোমার ঘোড়াটা।দু চোখের ভুরুর উপরে আছে সুন্দর কাল একটা তিল।

অনেকে বলে তোমার বৌ খেলা করে ঘোড়ার পেটের নীচে বসে…তবে ওসব হয়তো শুধু গল্পকথা,কাজকর্ম নাই যাদের,শুধু গুজব রটানো,আর অযথার কাদা ছোড়াছুড়ি করা তাদের।তোমার যদি গাধা তাকে সন্তষ্ট করে আগোরাক্রাইটস,
কোন সন্দেহ নাই সেখানেও সে খোঁজে তোমাকেই।



হারিয়ে যাওয়া কোন একজন

মেয়েদের শরীরে লুকোনো আনন্দের সাথে তুলনা হয় না পৃথিবীর আর কোন আনন্দের,জানি,তুমিও বলবে একই কথা-ক্লিওন।যদি বেশী কামুক হও তুমি,
হয়তো ভাবতে পার খেলনার কথাটাও।

রাতের পর রাত নষ্ট কর,শুধু পুরুষদের কথা ভেবে-ওদের কি বোঝার ক্ষমতা আছে,মূল্যটা মেয়েদের।দেখ না ওদের দিকে তাকিয়ে!ওরা তো কুৎসিত!ঐ গোল মাথার হয় কি তুলনা আমাদের চুল ভঁরা মাথার সাথে,ভরাট সুডৌল স্তন আমাদের আর বাগানের মাটির মত সমান স্তনটা পুরুষের,শক্ত মাটির মত বুক,বল হয় কি তুলনা,একে অন্যতে।

চিকন উরু দুটো তাদের,বিশাল মসৃন উরুর সাথে আমাদের,বলো তুলনা কি করা যায়, কোনভাবে?যোনীর ত্রিভুজটাও দেখ আমাদের,সুন্দর ভাবে গর্ত করা,
সাজানো শুধু প্রেমিকদের উৎসর্গে।আর ঠোঁটের কথা যদি ধরা হয়,বল কে চুমু খাবে ওদের ঠোঁটে,সীমাহীন আনন্দ ভঁরা এই ঠোঁট ছেড়ে?

তুমি কি অসুস্থতা বোধ করছো,ক্লিওন?তোমার দরকার-নারীর ছোঁয়া,স্বাদ,
স্তন,চুমু-দরকার যৌনখেলায় ভেসে যাওয়ার নতুন একটা আকাশ।ডেকে আন,আমার প্রতিবেশী গর্জোর মেয়ে সাতইরাকে।তার যোনীর চেহারাটা-সূর্যের আলোয় ফুটে ওঠা একটা গোলাপ যেন,আনন্দে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে তোমাকে,
আনন্দে ভেসে যাবে সে নিজেও।


অন্তরঙ্গতা

বিলিতিস-জানতে চাও তুমি,মেয়ে হয়ে কেন আমি পছন্দ করি মেয়েদের শরীরের স্বাদ?কিন্ত আছে কি কোন বাঁশীওয়ালা মেয়ে,লুকোনো নেই যার মনে ও কথাটা,তুমিই না হয় সেটা বলে দাও আমাকে?আমি গরীব;শোয়ার একটা ভাল বিছানাও নেই,তবে আনন্দে সময় কাটাই মানুষের সাথে,আনন্দ যে খুঁজে নেয় আমার আকাশে।

মনে পড়ে ছোটবেলায়,মাতালের মত নগ্ন শরীরে নেচে যাওয়া আমাদের।ও আমার প্রিয়ঃআফ্রোদাইতির মত বারোটা ইচ্ছা লুকিয়ে আছে আমার মনের খাতায়।একে অন্যের নগ্ন শরীরের দিকে তাকিয়ে নিজেদের মাঝে স্তন,নিতম্ব আর যোনীর সৌন্দর্যের তুলনার গল্পকথা,বল সে আনন্দ কি আর ভোলার?

রাতে অতিথির কামনার স্রোতে যদিও ভেসে যাই আমরা,তবে মনটা খুঁজে নেয় মাঝে মাঝে যৌন আনন্দ একে অন্যের মাঝে,লুকানো দরজার আড়ালে।

বল কি ভাবে ভালবাসবো পুরুষদের,কি ভাবে ভুলে যাব ওদের নিষ্ঠুর অত্যাচারী ব্যাবহার?ওরা আমাদের সাথে ব্যাবহার করে বেশ্যাদের মত,আর আমাদের শারীরিক আনন্দ একেবারেই মুল্যহীন তাদের কাছে।তুমিও তো একটা মেয়ে,যন্ত্রনাটা আমার নিশ্চ্য় অজানা নেই তোমার।তুমিই বল,চাও কি শুধু আনন্দ দিতে,মনটা কি তোমার খোঁজে না আনন্দ নেয়ার আকাশ মাঝে মাঝে।


আদেশ

‘শোন বুড়ো মেয়ে,আমার কথাটা শোন তিনদিন পরে একটা অনুষ্ঠান হবে এই বাড়ীতে।বিশেষ একটা অনুষ্ঠান,তুমিই ভাড়া করে আনবে মেয়েদের,এ অনুষ্ঠানের জন্যে।
কজন আছে তোমার জানাশোনা,আর কি কি করতে পারে তারা?

‘…আমার জানাশোনার মধ্যে আছে সাতজন।তিনজন রুমাল আর লিঙ্গ নিয়ে কোরডাক্স নাচে পারদর্শী।আর নেফলি,ঘুঘু পাখীর যৌনসঙ্গমের খেলা দেখায়,তার দুই স্তন দিয়ে’।

একজন গায়িকাও আছে-কাজকরা পেপলোস গায়ে গান করে রোডস এলাকায়,
সাথে থাকে বাঁশিওয়ালা মার্টেল,ফুলের মালা জড়ানো তার বাতামী হাতে,’।
-ভাল,খুব একটা মন্দ না।তবে হ্যা,দেখ সকলে ভাল করে স্নান করে যেন,ভুলে না যায় যেন গায়ের চুলগুলো পরিষ্কার করে নিতে।আমার কথাটা সবাইকে বলে দিও’।


পাসিফের মুখোস

কদিন আগে মুখোস পরার একটা অনুষ্ঠান হলো আমার বাড়ীতে,অনেকেই ছিল সেখানে-তবে দুজন চমৎকার চেহারার যুবকদের কথাটাই খুব বেশী মনে পড়ছে,বেশ কজন বারবনিতাও ছিল তাদের সাথে।মদের স্রোতে-ভালবাসা আর শরীর খেলায় মত্ত ছিল সবাই,ডামালিস,নাচ করছিল পাসিফের মুখোস পরে।

দুটো মুখোস ছিল ডামালিসের,একটা গরুর আরেকটা ষাঁড়ের।মুখোস দুটো তৈরী করা কিটিওনে,একটা ওর নিজের জন্যে,আরেকটা কারমানটিডিসের জন্যে।দুটো বীভৎস শিং মাথায়,আর লম্বা একটা লেজ নিতম্বে।

আরেক দলে ছিলাম আমি,ফুল আর মশাল হাতে,একে অন্যের গলা জড়িয়ে কান্নাকাটি করছিল সবাই,আরেকপাশে দারমালিসকে আদর করছিলাম আমরা চুল দিয়ে।

তার দীর্ঘশ্বাস,আমাদের গানে,ত্রিভুজ এলাকার নাচের খেলায় কোথায় যে কেটে গেল সারাটা রাত্রি।শুধু পড়ে ছিল স্যাতস্যাতে ভেজা খালি ঘরটা আর শরীরের উষ্ণতার স্বাদ।দেখছিলাম আমার লাল হওয়া হাঁটু আর মদের কাপে পড়ে থাকা গোলাপের পাপড়ি কটা।



বাজীকর

সকালের আলোর লুকোচুরি খেলার পালা তখন মশালের সাথে,একজন বাঁশীওয়ালা এসে যোগ দিল আমাদের যৌন খেলায়।কাঁপছিল মেয়েটা,জানি না শীতের প্রভাবে নাকি যৌনতার অস্থিরতায়।

বেগুনী ঠোঁট,ছোট ছোট চুলের বাহার,সুন্দর ডগডগে বের হয়ে আসা স্তন,ফিতায় বাঁধা পোষাক,প্রশংসায় অবাক না হওয়া ছাড়া উপায় ছিল না আমার।

প্রশংসা না করে উপায় ছিল না,তার খেলার দক্ষতায়।মেয়েটা খেলা করছিল চাকা ছোড়াছুড়ি করে,ভুল করেনি একবারও,মনোযোগ হারায়নি কখনও।মাঝে মাঝে আবার ফড়িং এর মত লাফালাফি করছিল ঐ চাকার মধ্যে দিয়ে।

কোন কোন সময় হেঁটে যাচ্ছিল হাতে ভঁর করে,একসময় এক পায়ে,আরেক সময় চাকার মত করে,অভাবনীয় আরও সুন্দর যা…পা দুটো তুলে ধরে ধীরে ধীরে ছুয়ে যাচ্ছিল মেঝে।



ফুলের নাচ

আনথিস,লিডিয়ার নামকরা নর্তকী-সাত ধরণের পোষাক আছে তার।হলুদ পোষাক,কুচকুচে কালো উত্তরীয় যা উড়ে যাচ্ছিল বাতাসে।মুখের গোলাপী পর্দাটা সরে যাচ্ছিল মাঝে মাঝে।সাদা চাদরের ফাঁকে মাঝে মাঝে উঁকি দিচ্ছিল তার মসৃন গোল গোল হাত দুটো।

নাচের মাঝে এক ফাঁকে অনেকটা যেন ইচ্ছাকৃত ভাবেই কাপড় সরিয়ে সে বের করে দিল তার সুন্দর সুডৌল স্তন।কোন এক ফাঁকে সবুজ কাপড়টা সরে গিয়ে দেখা দিল তার অভাবনীয় সুন্দর নিতম্ব।নীল কাপড়টায় কোনভাবে আলতো করে সে লুকিয়ে রাখলো তার যোনীর সদ্য গজে উঠা লোমের বাহার।

আশেপাশের যুবকেরা কাকুতি মিনতি করছিল আনথিসকে খুলে দিতে যৌনতার রহস্যের দরজা,আনথিস যদিও এড়িয়ে গেল তাদের আবেদন।তবুও মাঝে মাঝে অজান্তেই বাঁশীর সুরে আলতো করে উঁকি দিচ্ছিল তার যৌন রাজ্যের রহস্যটা,
আনথিস যখন নত হয়ে অভিনয় করছিল ফুল তোলার।

যতদূর মনে পড়ে নাচের গানটা,‘আমার গোলাপগুলো কোথায়?
কোথায় হারালো সুবাসিত বেগুনী ফুল?কোথায় গেল সুগন্ধি ভঁরা পদিনার পাতা?-এই নাও তুলে দিলাম আমার গোলাপ,তোমার হাতে।ঐ যে আমার বেগুনী ফুল,তুমি কি নিবে সেটা?আছে এখানে পদিনার পাতাটাও।‘


বলাৎকার

যতই চেষ্টা কর না তুমি লামপ্রিয়াস,আমাকে জোর করে উপভোগ করতে পারবে না।শুনেছ হয়তো কদিন আগের পারেনথিসের ধর্ষনের কথা,যদিও অনেকে বলে,পারেনথিসের সম্মতি ছিল তাতে,শরীরের খেলায় দুজন ছাড়া কি ভোগ করা যায় আনন্দটা?

তবে চেষ্টা করে যাও,ক্ষান্ত হয়ো না।তুমি চেষ্টা করনি ঠিকমত,যদিও আমি বাঁধা দেইনা খুব একটা।আমি চীৎকার করে ডাকবো না কাউকে,বাঁধাও দিব না তোমাকে,হয়তো যোগ দিতে পারি তোমার সাথে আনন্দে।প্রিয় বন্ধু আমার,
এখনও পারলে না তুমি কিছু করতে।

চেষ্টা কর,সার্থকতা আসবেই কোন এক সময়।এটা এক মজার খেলা,জানা আছে তোমার।বিজয়ী তুমি হবেই।আরেকবার-কত তোমার দূর্বল চেষ্টাটা,এটাই প্রমান হয়,তোমার কামনার ভাষা কত যে দূর্বল।

কসাই এর মত এটা কি করছো?থাম,আমার হাতটা ভেঙ্গে ফেলবে নাকি,আর হাঁটু,তোমার হাঁটু দিয়ে কি শেষ করে ফেলবে আমাকে?কি একটা বিজয় গর্ব তোমার চোখেমুখে,সুন্দরী একটা মেয়েকে ধর্ষন করছো মাটিতে,কান্নায় ভঁরা চোখমুখ তার।

০০০০০০০০০



(

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২১

রাজীব নুর বলেছেন: পড়তে ভালো লাগলো।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:২৭

ইল্লু বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৯ শে মার্চ, ২০২২ ভোর ৪:০৬

অধীতি বলেছেন: বাহ। ভিন্ন কিছু নিয়ে পড়তে ভালই লাগে।

৩১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:২৭

ইল্লু বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.