![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুপ্রিম কোর্টের আলোচিত গ্রীক দেবী থেমিস এর ভাস্কর্য নিয়ে যারা প্রতিবাদ-আন্দোলন করছে তারা এক প্রকার ছাগল! যারা এটা নিয়ে কথা বলছে তারা এক প্রকার ছাগল! যারা এটা স্থাপন করেছে তারা এক প্রকার ছাগল! যারা এটা প্রতিস্থাপন বা সরানোর কাজ করেছে তারা এক প্রকার ছাগল। আর যেহেতু আমিও এটা নিয়ে লিখছি তাই আমিও ঐ একই গোত্রের প্রাণী! যাই হোক আমার কথাটা অন্য।
ভাস্কর্যটি নিয়ে আমি যা ভাবছি তা হয়তো অনেকেই ভেবে থাকতে পারেন। আমি হলফ করে বলতে পারি আমার ভাবনাসূত্রে গ্রীক দেবীর ভাস্কর্যটি তৈরি হলে এটি নিয়ে আজ এতো ইস্যু সৃষ্টি হতো না, কোন আলোচনা-সমালোচনা, বাদ-প্রতিবাদও হতো না। ভাস্কর্যটিতে শুধুমাত্র ছোট একটি পরিবর্তন দরকার ছিল।
থেমিসের হাতের দাঁড়িপাল্লার দুটি পাত্রই খালি। তাই পাত্র দুটো সাম্যাবস্থানে(সমান ওজন) থাকার কারনে তার মানদণ্ড আনুভূমিক ভাবে ভূমির সাথে সমান্তরাল থাকে। আমি খালি পাত্র দুটোর যে কোন একটিতে ভারী জিনিসপত্র(বাটখারা) দিয়ে ভরে দিতাম।
তাহলে কি হতো?
পাত্র দুটো অসম ওজন হওয়া স্বত্বেও গ্রীক দেবী থেমিস তার দাঁড়িপাল্লার মানদণ্ডটি আনুভূমিক ভাবে ভূমির সাথে সমান্তরাল রাখতেন। বাংলাদেশের প্রচলিত বিচার ব্যবস্থার প্রতি সন্মান প্রদর্শন স্বরূপ তিনি অসম ভর বা ওজনের দাঁড়িপাল্লার মানদণ্ডকে ভূমির সাথে সমান্তরাল করে রাখতেন(যেমনটা অসাদু বিক্রেতারা করে থাকেন। তারা যে পাল্লায় পণ্য রাখেন, সে পাত্রের নিচে কিছুটা সীসা বা সমরূপ কিছু লাগিয়ে রাখেন। যেন বিক্রিত পণ্যের পরিমাণ কম হয়)।
অবস্য,
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রতীকেও এই পরিবর্তন করা যায়। কোন রাজনৈতিক দল চাইলে এই প্রতীক ব্যবহার করতে পারে।
২| ২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
ruhul imran বলেছেন: ছাগলীয় ইস্যুতে যারা আক্রান্ত তাদের কথাই বলছি।
কিছু মনে নেবেন না
৩| ২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:২২
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা.... এ যে ছাগল তত্ত্ব।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে আমার ধারনা এই যে এই ব্যাপার নিয়ে আলচনা সমলচনা করাটাই বোকামি। ওই ভাস্কর্য থাকা না থাকা নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন নই , যতটা উদ্বিগ্ন খাদ্য দ্রব্যের দাম বেরে যাওয়াতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মতে দেশ ছাগলে ভরে গেছে?