ছচিন বাবুর চেন্চুরী কত্তে আর কত্তদিন লাইগবো, জানেন নি

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৮

বাবু শ্রী শ্রী শচিন্দ্রনাথ তেন্দুলকার এখন ওশেনিয়া মহাদেশ ভ্রমন করিতেছেন, লক্ষ্য তাহার তাসমানিয়া (অস্ত্রেলিয়া) জয় করিয়া হিন্দুস্তান ফিরিয়া আসা।



ইহাতক, ছচিন বাবুর একটি বিশেষ কর্ম সাধন করিবার সাধ শুধু তাহার নহে বরঞ্চ ভারতবাসীসহ ক্রীড়াবিশ্বের অনেক ফাগলের মধ্যে বিদ্যমান। আর তাহা হইল, শততম শতাব্দী সম দৌড়ানি সংগ্রহের আকাংখা।







ইহা অর্জিত হইলে ছচিন বাবু হিন্দুস্তানি পরমেশ্বররুপে গন্য হইতে পারেন। কিন্তু অজি ভদ্রমহাশয়েরা আপাতত তাহা কিছুতেই প্রত্যাশা করিতে পারেন না, তাহা হইলে শচিনের এই কর্মকান্ড তাহাদের লজ্বাস্কর ব্যাপার হইতে পারে।



সুতরাং, স্বদেশিরা হিন্দুস্তানবাহিনীর সকল জ্বল্পনা-কল্পনা নস্যাৎ করিবার ষড়যন্ত্র করিতেছে। তবে কি তাহারা সফল হইবে?



সেটা সময়ই বলিয়া দিবে।



যাহা হউক, প্রিয় সুধী, মোরা অক্ষনে একুটু ভিন্ন পথে প্রবাহিত হইব, হিন্দুস্তান নিয়ন্ত্রিত ক্রিকইনফো কর্তৃক স্বঘোষিত ২০১১-২০১১ অর্থবছরের ১দিন(ওয়ানডে) ও ৫দিন (টেস্ট) এর ওরা ১১জনের তালিকা প্রকাশ করিবার দু:সাহস দেখাইয়াছে, অথচ ভাইয়ের (হামার) অনুমতি নেয়ার প্রয়োজনবোধ করে নাই।



তথাপি, বঙ্গশচিন তুল্য ময়নাপাখির (সাকিবালহাসান) অবস্থান ওরা ১১জন-এর মধ্যে নির্ণয় করে নাই। ইহাতক, আমার সন্দেহ প্রকাশ পাইতে পাইতে আমার ক্রোধ ভারতবাসীর তাজমহলে লুটাইয়া পড়িয়াছে।



সাধারন ক্রিকেট ব্যাক্তিত্ব (সাকিব) কি এই বিশ্বযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখিতে পারে নাই। আপনার কি মনে হয়? আরে ভ্রাতাবৃন্দ, যেই যোদ্ধা সমানতালে, দুই বিভাগে (আক্রমন ও নিয়ন্ত্রণ)-ই ১নম্বর পাইয়াছে তাহার অন্তর্ভুক্তি কি নারায়ণের চক্ষ্মুষুল হইয়াছে।



আমার মনে হ্য় ইহা একটি কুটনৈতিক অথবা সৈরতান্ত্রিক কলাকৌশলের ফাঁদ। সরাসরি বলিয়া ফেলি, দুই বিভাগের যেকোন একটিতে মাগুরার প্রতিনিধির পদ নিশ্চিত করিবার সুযোগ ছিল।



হিন্দুস্তানিরা আমাদের অনুরাগ বাড়াইয়া দিতাছে। যত্ত পারো কর। আমাদের সময় আসিতেছে, আমরাও দেখাইয়া দিব, আমরা কিতা করিবার পারি। ভদ্রলোক কামাল (মাল কা মাল, শেয়ারি মাল, সি এম সি মাল) সাহেবকে গদিতে বসাইয়া, ওরা ১১জনের তালিকায় (১দিন ও ৫দিন) সকল বঙ্গযোদ্ধার অবস্থান নিশ্চিত করিব।



যাহোক, আজি আর প্যাচাল পাড়িতে নাহি মন চায়,

গুনগুন করিতে পরে আসিব আমি তোমাদের কিনারায়।

২ টি +০/-০