নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
আমাদের বাড়ি মুনিসগজ্ঞ জেলার গজারিয়া উপজেলা। আমাদের বাড়ি থেকে প্রথমে যেতে হয় ঢাকার কমলাপুর। এর পর পর চিত্রা বা সুন্দরবন এক্সপ্রেস দিয়ে চুয়াডাঙ্গাতে যেতাম। এখানেও ট্রেনের টিকেপ পেতে খুব বেগ পোহাতে হতো। নিদিষ্ট দিনের টিকেট কাটতে হলে ৫ দিন আগে অনলাইনে বসতে হতো।
যাই হউক। চুয়াডাঙ্গার চারজন জন কে মিস করি। এক হচ্ছে লালন দা, চা ওয়ালা, আরিফ দোকনদার। আরেকজন আমাদের খালা। এরা তিন জন জনই ছিলেন লোভ হীন, অহংকারহীন, হিংসা বিহীন ব্যাক্তি।
ইনি সেই লালন দা। তার কথা আমার এখনো মনে পড়ে। তিনি ছিলেন খুব মিশুক। তার মনে কোন প্যাচ নাই। তার মন খুব সাদা। তার সাদা মনে কোন কাদা নাই। তার সাথে আমি ঘুরতে পছন্দ করিতাম। তার সাথে কথা বললেও শান্তি। তার কাছে সমস্যার কথা বললেই যে অটোমেটিক সমাধান হয়ে যেতো তা না, তার সাথে কথা বললে সমস্যা মোকাবেলা করতে সাহস এসে যেতো। তাকে নিয়ে মাঝে মাঝে আরিফের দোকানে চা বিস্কুট খেতাম।
আরিফ ছিলেন ভিমরুল্লা এলাকার বিখ্যাত দোকানদ্বার। তার দোকানে ফেক্সিলোড, নগদ, বিকাশ ইত্যাদি সহ চা বিস্কুট পাওয়া যেতো।
আরেকজন ছিলেন চা দোকানদার। সকাল সকাল আমি ব্যায়াম করিতাম। সাথে লেবু নিয়ে যেতাম। চা দোকানদার কে বলতাম এই সম্পন্ন লেবু আমার চা এ ভিতরে দিবেন। সেই লেবু ওয়ালা চা উনি বেশ সুন্দর করে বানাতে পারতেন।
আরেকজন ছিলেন আমাদের খালা। আমাদের সবার খালা। তিনি আমাদের বাসাতে আমার আম্মুকে কাজে সাহায্য করতেন।
আমি এখানে নিয়মিত নামায পড়তাম। যখন নামায পড়তাম তখন খুব শান্তি লাগতো। কত যে জুম্মা আর তারাবী নামায এখানে পড়েছি তার কোন হিসাব নাই।
২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এক সময়, মিডিয়ায় চুয়াডাংগায় হত্যা, খুন-খারাবীর প্রচুর খবর আসতো।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:১৯
নাহল তরকারি বলেছেন: তখন হয়তো আইন শৃঙ্খলা ভালো ছিলো না। এখন সে জেলার আইন শৃঙ্খলা ভালো।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: অফটপিক : ইমরোজ৭৫ আর নাহল তরকারি এর মধ্যে সম্পর্ক কি?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২০
নাহল তরকারি বলেছেন: তারা রুমে মেট।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ইসিয়াক বলেছেন: ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চুয়াডাঙ্গা যেতে কতটুকু সময় লাগে?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৪
নাহল তরকারি বলেছেন: সকাল আট বাজে রওনা দিলে বড়জোর চারটা বাজতো।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ইসিয়াক বলেছেন: আমি যশোর থেকে চুয়াডাঙ্গা গেছি বেশ কয়েকবার। মাত্র দুই ঘন্টার ট্রেন ভ্রমণ। চুয়াডাঙ্গা জোয়ার্দার পাড়ার আমার মায়ের নানাবাড়ি।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৪
নাহল তরকারি বলেছেন: তাই ভাই?
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৫
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার সাথে দেখি আমার বেশ মিল রয়েছে। আমার দাদাবাড়ি বিক্রমপুর মানে বর্তমানে মুন্সিগঞ্জ। আর হোম টাউন চুয়াডাঙ্গা।
ভিমরুল্লাহ্র দিকে আমি মাঝে মাঝে সাইকেল নিয়ে যেতাম। ঐদিকে সাইকেল চালাতে বেশ ভাল লাগতো।
এই মসজিদ টা কোন এলাকার?
আমার আগে একটা স্বভাব ছিল যে আমি আসর আর মাগরিবের নামাজ জেলার নানান মসজিদে পড়তাম। আশে পাশের সব মসজিদে নামাজ পড়া হয়েছে আমার
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৬
নাহল তরকারি বলেছেন: ভাই এই মসজিদ কোথায় তা বলতে পারব না। কারণ এই মসজিদটি সংরক্ষিত এলাকার ভিতরে। তবে এটা বলতে পারবো যে এটা নির্বচন অফিস এর ঐ দিকে।
৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ। শ্রী নগর থানা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
নাহল তরকারি বলেছেন: আমাদের গজারিয়া তে একদিন আসিয়েন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর লেখা। একদম ঝাক্কাস।