নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
রাতে আপনি হঠাৎ ঘুম থেকে ওঠলেন। কিন্তৃু কিছুক্ষনের জন্য হাত পা নারাতে পারলেন না। এটা কে Sleeping Paralysis বলে। বাংলায় বলে বোবা ধরা বলে। অনেকে Sleeping Paralysis এর শিকার হলে সবাই অসস্তিতে ভোগেন। অনেকে নাকি ভূতের দেখা পায়।
আজ আমি Sleeping Paralysis এর শিকার হয়েছিলাম। আমি যতবার ই Sleeping Paralysis এর শিকার হয়েছি আমার মনে হয়েছে আমার শরীলে অক্সিজেন এর মাত্র কমে গেছে। এখন জোরে জোরে শ্বাস নিতে হবে, যাবে শরীলে অক্সিজেন এর মাত্রা বাড়ে।
আমি সবয়েয়ে Sleeping Paralysis এর শিকার হয়েছি যখন আমার সর্দি লেগেছিলো। সর্দি ছাড়াও আমি অনেকবার বোবা ধরার শিকার হয়েছি। মাত্র দুইবার কালো ছায়া দেখেছি। আর একবার oggy cartoon দেখেছিলাম।
Sleeping Paralysis এর ইসলাম ধর্মের ব্যাখা: একটা জ্বীন আছে। এরা বোবা প্রজাতির। জ্বীন হচ্ছে এমন এক প্রাণী যা সুপার ন্যাচারাল বা অন্য ডাইমেনশনের। আমাদের ডাইমেনশনের প্রানীরা মূলত মাটির তৈরি। জ্বীনেরা আগুনের তৈরি।
মানুষ যখন ঘুমায় তখন বোবা জ্বীন মানুষ কে বিরক্ত করে। তখন মানুষ Sleeping Paralysis এ শিকার হয়।
Sleeping Paralysis এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখা: ঘুমের সময় যখন মানব দেহে অক্সিজেন এর মাত্র কমে যায় তখন Sleeping Paralysis এর শিকার হয়। বেশী খেলে, ঠিক মত শয়ন না করলে, অসুস্থ থাকলে Sleeping Paralysis এর শিকার হতে পারেন।
আপনি কোন ব্যাখা সার্পোট করবেন এটা আপনার বেপার। আমি কিন্তু Sleeping Paralysis এর সময় দুইবার কালো ছায় দেখেছি। একবার কার্টুন দেখেছি। বাদ বাকি সময় মনে হয়েছিলো আমার শরীলে অক্সিজেন কমে গেছে। এখন জোরে জোরে শ্বাস নেওয়া উচিৎ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০২
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:০১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমিও মাঝে মাঝে ঘুমের ঘোরে ভায়ার্ত স্বপ্নে দেখে হাউকাউ করি এবং জাগ্রত হবার পর প্রচন্ড ভয় কাজ করে এবং মনে হয় ভুমিকম্প হচ্ছে। আমি যদি হার্টের রোগী হতাম তাহলে এতদিন আমি ঘুমের ঘোরে মারা যেতাম। মাঝে মাঝে আধোঘুম, আধো জাগ্রত অবস্থায় আমি স্পষ্ট বুঝতে পারি আমি জেগে আছি কিন্তু একদম নড়াচাড়া করতে পারি না।
একে Sleep paralysis বলে এবং এট অনেকটাই জেনেটিক করণে হয়ে থাকে।
তাছাড়া, ছোট সময় থেকে যারা, জ্বীন,ভূত, শয়তান, ফেরেশতা, আজ্রাইল, জীব্রাইল ইত্যাদি ভয়ংকর অথচ কাল্পনিক এসব জন্তু জানোয়াের গল্প শুনে শুনে অভ্যস্ত তারাও রাতে একা একা ভয় পায় এবং ভয় থেকেই এসব রোগের উৎপত্তি।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৩
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমি নিজেও বেশ কয়েকবার এই সমস্যায় পড়েছি ইভেন দিনেও একবার এমন হয়েছিলো। এরপর থেকে ঘুমতে গেলে ভীষণ ভয়ে থাকতাম ভাবতাম এই বুঝি এই সমস্যায় পড়লাম। আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিন হয়েগেছে এরকম হচ্ছেনা।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০০
জ্যাকেল বলেছেন: অত্যধিক মানসিক চাপ, পীড়ন ইত্যাদির কারণেই মুলত এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৫৮
নাহল তরকারি বলেছেন: হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩১
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: এখানে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাটা বেশি বিশ্বাসযোগ্য...