নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
ছবিটি একটু ভালো করে লক্ষ্য করুন। এই ছবিতে মানুষ ল্যাংটা হয়ে দাড়িয়ে আছে। আর মূর্তি/পুতুল কে শোপিক করে দাড়িয়ে রাখা হয়েছে। এখানে যাদের কাপড় পড়ার দরকার ছিলো তারা কাপড় পাচ্ছে না। আর যাদের কাপড় দরকার নাই তারা কাপড় পড়ে দাড়িয়ে আছে।
পুতুল কেন কাপড় পড়ে দাড়িয়ে আছে? কারন এখানে দোকানদার পুতুল কে কাপড় পড়িয়ে দাড় করে রাখিয়েছেন। এতে করে দোকানদারের কি লাভ? যাতে পথচারী বুঝতে পারে এই দোকানে ভালো ও উন্নত কাপড় পাওয়া যায়। এখন নৈতিকতার ধোহায় দিয়ে কি পুতুলের পরিহিত কাপড় ঐ পথচারী শিশুদের দিয়ে দিবে? এখানে ব্যাবসায়ী ব্যাবসা করতে এসেছে। কোন দান করার চ্যারিটি ট্রাস্ট বা সমাজ কল্যান এনজিও খোলা হয় নি।
এখন। এখানে শিশুরা কি এই পুতুলের মত এভাবে ২৪ ঘন্টা কাপড় পড়ে মডেলিং করতে পারবে। যদি তারা ঐ পুতুলের মত মডেলিং করতে পারে তাহলে শিশুদের পোষাক পড়িয়ে এভাবে দাড় করিয়ে রাখবে।
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবিটি একটু ভালো করে লক্ষ্য করুন। এই ছবিতে মানুষ ল্যাংটা হয়ে দাড়িয়ে আছে। প্রথম কথা হলো, ছবিতে কেউ ল্যাংটা হয়ে দাড়িয়ে নাই। শিশুটা শুয়ে আছে। আর যারা দাড়িয়ে আছে, তাদের কাপড় পড়া।
দ্বিতীয়তঃ এটা নৈতিকাতা ও ব্যাবসা না, নৈতিকতা ও ব্যবসা। আপনার এইসব বানান দেখতে দেখতে আমি শুদ্ধ বানানও মাঝে মধ্যে ভুলে যাই। আল্লাহর দোহাই লাগে; অন্ততঃ শিরোনামের বানানটা শুদ্ধ করে লিখেন। সন্দেহ হলে গুগল করে নিশ্চিত হোন। আপনার মতো কম্পিউটারে দক্ষ একজন এটা পারবে না, তা কতোটা বিশ্বাসযোগ্য?
তবে ছবিটার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এটার চমৎকার একটা প্রতীকী মুল্য আছে। নৈতিকতার কথা যেহেতু বলছেন, ছবিটার সূত্র দেয়াও কিন্তু আপনার নৈতিক দায়িত্ব তরকারি সাহেব!!!
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা কথা বলেছেন - যাদের কাপড় পরার দরকার ছিল, তারা কাপড় পাচ্ছে না, যাদের দরকার নাই, তারা কাপড় পরেছে।
বিষয়টা সুন্দর। কিন্তু আপনার ব্যাখ্যা ওভাবে হতে পারে নি। আর এত বানান ভুল থাকলে পড়েও মজা পাওয়া যায় না।
মফিজ ভাইয়ের মতো আমিও বলছি- বানানগুলো শুদ্ধ করে লেখার চেষ্টা করুন। শিরোনামটা হবে - নৈতিকতা ও ব্যবসা।
নাহল, আপনার আগের পোস্টে অনেকগুলো কমেন্ট আছে। অন্যদের পোস্টে কমেন্ট করতে যাওয়ার আগে সেগুলোর রেসপন্স করা সমীচীন। ওখানে অনেক শ্রদ্ধেয় সিনিয়র ব্লগারও আছেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
শুভেচ্ছা আপনার জন্য।
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: এই দুই শিশু উলংগ আবস্থাতে আছে এটা খুবি দুঃখজনক কিন্তু এদের কে কারো না কারো স্বার্থে এখানে এইভাবে রাখা হয়েছে এটাও এক ধরনের ব্যাবসা।
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @ভুয়া মফিজ ভাই উনি বানান ঠিক লিখেছেন । ব্যাবসা বানান ঠিক লিখেছেন উনি তবে যদি আ-কার না দেন তবে শেষে য় দিতে হবে । কিছু মনে করবেন না এটাই প্রচলিত । আর নৈতিকতার বানান উনি ঠিক লিখেননি এটা ঠিক !!
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সম্ভবত আপনি ব্যবসায়ী বলে আপনার খারাপ লাগছে । কিন্তু এখানে পুঁজিবাদের নির্মমতাকে তুলে ধরা হয়েছে । যেখানে মানবতার কোন লেশ নেই মুনাফাই সব !!!
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিবর্হণ নির্ঘোষ@
আমি মুগ্ধ ও বিস্মিত হয়েছি। আপনি ঠিক বলেছেন - ব্যাবসা বানানটি ঠিক। আমি এইমাত্র বাংলা একাডেমী বাংলা বানান অভিধান দেখলাম। ব্যবসায় বানানও ঠিক।
বাট, নাহল ভুল করেই এই বানানটা শুদ্ধ করে লিখেছেন, তার অন্যান্য বানানে ভুলের আধিক্য দেখে তাই মনে হয়েছে টেক ইট ইজি
নিবর্হণ নির্ঘোষ@ আপনার আগ্রহ থাকলে এ পোস্টটি দেখতে পারেন - বাংলা বানান প্রমিতীকরণের ইতিহাস।
৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অভিধান অনুযায়ী বিজনেস শব্দের বাংলা হল 'ব্যবসায়'। 'ব্যবসা' শব্দটা বাংলা একাডেমীর অভিধানে খুঁজে পেলাম না। 'ব্যাবসা' শব্দটাও ঠিক আছে মনে হচ্ছে। দুই একটা সুত্রে এটাকে সঠিক বলা হয়েছে।
আমরা সব সময় 'ব্যবসা' লিখি। কিন্তু বাংলা একাডেমীর অভিধানে 'ব্যবসা' শব্দটা পেলাম না।
৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বানান ভুল আমারও হয় তবে বানান নিয়ে কিছুটা হলেও সচেতন থাকতে চাই । তবে ব্যবসায় বানানটি অনেকেই ভুল লিখে । বলা যায় না হয়তো ভুল বানানটিই একদিন প্রতিষ্ঠিত হবে !!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৪
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: পুঁজিবাদি সমাজটা মানবিকতা সিঁকেয় তুলে রেখে দিয়েছে। মুখে মানবিকতার কথা আওড়ালেও আমাদের মধ্যেকার অধিকাংশ মানুষই স্ব-স্বার্থ চরিতার্থে মগ্ন। তাইতো, উদাম গায়ে শিশু শুয়ে-পুতুল পড়ে রঙিন কাপড়।