নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
যখন অনার্সে পড়তাম তখন প্রায়ই গুলিস্থান আসতাম। এবং নতুন টাকা নিয়ে যেতাম। আর গুলিস্থানে আসলে; আমাকে জিপিও তে যেতেই হবে। জিপিও তে না গেলে আমার গুলিস্থান যাই নাই, এমন মনে হয়। মাজে মাজে আমার মনে হয় গুলিস্থান কোন থানায় পড়েছে? রমনা নাকি মতিঝিল?
গতকাল এই গুলিস্থান দিয়ে আসছিলাম। দেখলাম কিছু ছোট ছোট পোলপান গাজ্ঞার নেশার আসক্ত্। পুলিশ বা অন্য কেউ তাদের কিছু বলছে না। আমি তাদের কিছু বৃথা মোটিবেশন দিয়ে এসেছি। অতছ এই বয়সে কত ছেলে সংসারের হাল ধরে।
গুলিস্থানের আরেকটি আকর্ষণ হচ্ছে রাজধানী হোটেল। এখানে তিনটা রাজধানী হোটেল আছে। এখানে আসল রাজধানী হোটেল কোনটা সেটা নিয়ে আমার সন্দীয়ান আছি। যেদিন যেদিন আমার ইন্টারভিউ থাকতো আমি এখান থেকে নাস্তা খেয়ে নিতাম।
মাজে মাজে আমি চিন্তা করি। বাংলাদেশে ৬০% শিক্ষিত লোক ঢাকাতে বাড়ি বানাতে আগ্রহী। কি আছে ঢাকাতে? জ্যাম, ময়লার গন্ধ, জলাবদ্ধতা ছাড়া ঢাকাতে কিছু দেখি না। কবে যে ঢাকা লন্ডনের মত হবে....?
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৭
শাহ আজিজ বলেছেন: অনেকদিন যাইনা গুলিস্তানের মোড়ে । গুলিস্তান দালানের উত্তরে রাস্তা পার হয়ে যে বিল্ডিঙে রাজধানী হোটেল ওটাই প্রথম এবং আদি ।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- মাজে মাজে গাজ্ঞা সেবন করে মোটিবেশন নেন কিনা সন্দীয়ান হই, অতছ......
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখায় একটা ভুল তথ্য দিয়েছেন। তিনটা রাজধানী হোটেল নাই। একটার নাম 'রাজ'।
ঢাকা শহরে যতগুলো বাজে জায়গা আছে, তার মধ্যে গুলিস্তান একটা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গুলিস্তান সিনেমা হলের নামে জায়গাটার নাম গুলিস্তান হয়েছে। এই হলটা ঐতিহ্য হিসেবে রেখে দেয়া উচিত ছিল।