নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্মৃতির পাতা: পরীক্ষার শেষের ডিসেম্বর ও কুরবানী ঈদ।

২২ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

আমার স্মৃতির পাতায় ঈদঁ।

২০০৭ বা ২০০৬ সাল। তখন ক্লাস সেভেন বা সিক্স এ পড়ি। থাকি আব্বু আম্মুর সাথে। তখন আমরা আব্বুর চাকরি সুবাধে জয়পুরহা থাকতাম।

বার্ষীক পরীক্ষা দেওয়া শেষ। সামনে কুরবানীর ঈদ। বার্ষীক পরীক্ষাও শেষ। পড়া লেখার চাপ নাই। সামনে ঈদ। বয়সে কিশোর। খুব মাস্তি Mood এ ছিলাম।

পরীক্ষা দিয়ে নানা বাড়ি যাই। নানা একটি কুরবানীর গরু ক্রয় করে। ঈদের দিন আসলো। গরু জবাই হলো।

এখন হচ্ছে মূল কাহিনী। নানী ছাদের উপর মাটির চুলা তৈরি করেছেন। নানী সেই চুলাতে গরুর গোস্ত রান্না করেছেন। আহা কি স্বাদ! শীতকাল ছিলো। ছাদে আমরা নানা কে নিয়ে গল্পে মজেছিলাম। আর চিতই পিঠা খাচ্ছিলাম। ঐ আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা ছিলো আমার জীবনে একটি সুন্দর একটি মুহূত্ত্ব।

সম্ভবত ২০০৩ সাল। ঈদ করার জন্য নানার বাড়িতে যাই। নানা একটি কুরবনীর গরু ক্রয় করে। গরু কি করেছিলো, জানেন? মাঝ রাস্তায় এসে উল্টা দৌড় দিয়েছে। এক দৌড়ে মালিকের বাসায় চলে গেছে। মালিক ছিলো নানার পরিচিত। পরে মালিক সেই গরু কে ঈদ পযর্ন্ত লালন পালন করে, ঈদের দিন সকালে দিয়ে যায়।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:২০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পশুরাও মানুষের মায়া ভোলে না।

২২ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২| ২২ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: লেখাটা আমার ভাল লাগল। আমার নানা বাড়ির কথা মনে পড়ল, নানী মাটির চুলার রান্না করতেন, আমার সব খালাত, মামাত ভাই বোন এক সাথে ঝরো হতাম নানা বাড়ি, এক সাথে খেতাম। আমার নানী এখনও বেচে আছেন, দেশে গেলে এখনও যাই নানার বাড়িতে।

২২ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭

নাহল তরকারি বলেছেন: নানা আর নানী না থাকলে নানার বাড়িতে আর আদর পাওয়া যায় না।

৩| ২২ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আর একটু গুছিয়ে সুন্দর করে লিখতে চেষ্টা করুণ।

২২ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

নাহল তরকারি বলেছেন: আচ্ছা ভাই।

৪| ২২ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪

মোগল সম্রাট বলেছেন:
আমরা ছোটবেলা থেকে মাটির চুলায় রান্না করে খেয়েছি। বর্ষাকালে মা দারুন কষ্ট করে মাটির চুলায় ভাত-তরকারি রাধতেন। কাঠ ভেজা থাকলে চুলা জলতো না খালি ধোাঁয়া হতো। বেশি বৃষ্টি হলে চুলায় পানি উঠতো তখন রান্না হতো না । আমরা খৈ-মুড়ি এগুলো খেয়ে থাকতাম।

২২ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৫৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

৫| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:০১

শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাইয়া কনটেন্ট ভালো ছিলো কিন্তু পড়ার আগেই শেষ হয়ে গেলো!

২২ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৫৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

৬| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৩৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আপনার স্মৃতির ভান্ডার নানা বাড়িতে গচ্ছিতো। |-)

২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস ফোর। এবং ক্লাস নাইন থেকে মাষ্টার্স পযর্ন্ত নানার বাড়িতেই ছিলাম।

৭| ২২ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:৩৭

শায়মা বলেছেন: আহারে গরুটার জন্য দুঃখ লাগছে। মালিকের কাছে ছুটে গিয়েও রক্ষা পেলো না। মরতেই হলো.....

২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭

উম্মে হানী কারিমা বলেছেন: :>

২৩ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:০০

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.