নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
জাতীয় পরিচয় পত্রে ভুল কেন হয়?
০১। সচেতনার অভাব: আমার নানা এসএসসি পাশ। আমার মামা সম্ভবত ৮০ দশকে এসএসসি পাশ। আর আমার খালা ৯০ দশকে এসএসসি পাশ। আমার নানা তার এসএসসি সার্টিফিকেটে মোহাম্মদ আব্দুল মালেক ঢালী লিখেছেন। মামা লিখেছেন মো: মালেক ঢালী। মামা, নানার এসএসসি সার্টিফিকেটের মত মোহাম্মদ আব্দুল মালেক ঢালী । আমার খালাও ভুল লিখেছেন। তিনি লিখেছেন মালেক ঢালী। মোহাম্মদ আব্দুল মালেক ঢালী , মো: মালেক ঢালী, মালেক ঢালী। একই ব্যাক্তি। কিন্তু এখন ডকুমেন্ট এর যুগ। এখন ডিজিট এর যুগ। এখন জাতীয় পরিচয় পত্রের যুগ। এখন তিনজন তিন ব্যাক্তি জাতীয় পরিচয় পত্র হবার আগেই এসএসসি সার্টিফিকেটে ভুল করেছেন। এরা সরকারি চাকরির জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র যার যার এসএসসি সার্টিফিকেট এর সাথে মিল রেখে জাতীয় পরিচয় পত্র করেছেন। তার মানে কি? মামা ও খালা সার্টিফিকেট অনুযায়ী জাতীয় পরিচয় পত্রে পিতার নাম লিখেছে। তার মানে কি? এখানে ভুল আমার মামা ও খালার। যারা জাতীয় পরিচয় পত্র প্রকল্পের লোকজন নহে।
০২। ব্যাক্তির অনুপস্থিতিতে উক্ত ব্যাক্তির ভোটর ফরম পূরন করা: : ২০০৭ এ মনে করেন আপনার বাসায়, তথ্য সংগ্রহ কারী ব্যাক্তি আসছেন। আপনি সহ সবাই কারো বিয়ে বাড়িতে বিয়ে খেতে গেছেন। তথ্য সংগ্রহকারী আপনার তথ্য আপনার কাছ থেকে না নিয়ে আপনার প্রতিবেশী এর কাছ থেকে সংগ্রহ করেছে। মনে করেন আপনার নাম মোঃ হবিব রহমান। আপনার প্রতিবেশী আপনাকে হাবুল্লা নামে চিনে। ব্যাস। আপনার নাম জাতীয় পরিচয় পত্রে মোঃ হবিব রহমান থেকে হাবুল্লা[/sb হয়ে গেছে।
০৩। নিজের ফরম নিজে পূরন না করা: : ২০১৫ সালের দিকে আমি ইউনিয়ন পরিষদে যাই। চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট সংগ্রহ করার জন্য। এক মুরব্বি মহিলা আমাকে বলেন “আমার নাতির জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরন করে দিন।” আমি বললাম পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র ছাড়া আমি কারো ফরম পূরন করি না। অনেক জোরাজুরি পরে উনার জন্ম নিবন্ধন পূরন করলাম।
পরে এক ঝাক লোক আমার উপর ঝাপিয়ে পড়লো, তাদের জন্ম নিবন্ধন ফরম পূরন করে দিতাম। পরে আমি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স থেকে আসিয়া পড়েছি।
পরে ঐ বৃদ্ধ মহিলা আমাকে অভিযোগ করে বলেন নাতির মা এর নাম জাতীয় পরিচয় পত্রে “আমেনা খাতুন” লেখা। আমি লেখছি “আমেনা বেগম” লিখেছি। তখন আমি বলেছি “আপনাকে তো আগেই বলেছিলাম “বাপ মা ভোটার আইডি কার্ড ছাড়া লিখবো না্ ।।
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক।
তবে সংশোধন করার উপায় আছে।
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রাজীব নুর বলেছেন: ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক।
তবে সংশোধন করার উপায় আছে।
জ্বি না। তারা ইচ্ছে করে ভুল করে।
আমার পরিচয়পত্রে ৪টি ভুল করেছিল। আমি ৩ টা ভুল সংশোধনের জন্য অনলাইনে আবেদন করেছিলাম। ৩ সপ্তাহে সংশোধিত হয়েছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
নাহল তরকারি বলেছেন: আমার লেখা ১ নং অনুচ্ছেদ এর কি বিশ্রেষণ করিবেন??
৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমার লেখা ১ নং অনুচ্ছেদ এর কি বিশ্রেষণ করিবেন??
আমি তো কোন বিশ্লেষক নই রে ভাই।
কোন ব্যাখ্যা থাকলে ইসি দেবে।
০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০২
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার ১নং এর মত সমস্যা নাই তো!!
৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার সমস্যাটা পুরোপুরি তাদের। অদক্ষ লোক দিয়ে টাইপ করানোর ফল।
আমি আমার এসএসসির সার্টিফিকেটও জমা দিয়েছিলাম যাতে নাম ভুল না করে।
তারা অবলীলায় ভুল করেছে।
এখনো একটা ভুল আছে। স্থায়ী ঠিকানা। এটা ঠিক করা নাকি অনেক কঠিন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪১
কাছের-মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের শতকরা ৯৫ শতাংশের উপরে মানুষ পোষ্টে উল্লেখিত ১ং ভুল করে বসে আছে। বাবা লিখেছে নিজের নাম একভাবে আর তার এক এক ছেলে ছেলে বাবার আরেকভাবে লিখেছে।