নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেদিন ভূমি উন্নয়ন কর দিয়ে আসলাম।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৭



ট্যাক্স দুই ধরনের। একটি স্থানীয় সরকার কে দেই। আরেকটি কেন্দ্রীয় সরকার কে দেই। ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, ও সিটি কর্পোরেশন এরা হচ্ছে স্থানীয় সরকার। হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্স, হাট বাজারের ইজারা থেকে স্থানীয় সরকারের আয় হয়। জমির খাজানা কিন্তু স্থানীয় সরকার গ্রহন করে না। স্থানীয় সরকার বাড়ি দেখে হোল্ডিং ট্যাক্স নির্ধারন করে। টিনের ঘর নাকি পাকা ঘর, এক তালা ঘর নাকি বহুতল ভবন এগুলো হিসাব করে হোল্ডিং ট্যাক্স ধার্য করে। হোল্ডিং ট্যাক্স ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, ও সিটি কর্পোরেশন এদের কোষাগারে জমা হয়। আর জমির খাজনা কেন্দ্রীয় কোষাগারে জমা হয়।

আমি আমাদের জমির খাজনা দিয়ে এসেছি। সম্পন্ন কম্পিউটারাইজ সিস্টেম। ভূমি উন্নয়ন কর এই ওয়েব সাইডে একাউন্ট খুলবেন। তারপর আপনার এলাকার ভূমি অফিসে যাবেন। অবশ্যই জমির পর্চা নিয়ে যাবেন। আর জাতীয় পরিচয় পত্র নিয়ে যাবেন।

পরে তারা আপনার পর্চার সাাথে আপনার ভূমি উন্নয়ন কর এখানের একাউন্ট এর সাথে লিংক করে দিবে। পর্চার সাথে আপনার একাউন্ট লিংক হয়ে গেলে আপনি ঘরে বসে বসে ট্যাক্স দিতে পারেন। আমার নানী মারা যাবার আগে এভাবে রেজিষ্ট্রেশন করে গেছেন। আমিও আমার আব্বুর এখানে একাউন্ট খুলি। পরে সেই একাউন্টে আমাদের পর্চা লিংক করি। পরে বাসায় এসে ঐ লিংকে ঢুকি। পরে ওয়েব সাইড বললো আপনার দুই বছরের খাজনা বাকি। পরে অপসনে টিপ দিলাম, এটিএম কার্ডের তথ্য দিলাম। জমির খাজনা পরিশোধ হয়ে গেলো।

আপনার পর্চা যদি সিএস বা আর এস এর পর্চা হয়ে থাকে তাহলে দলিল লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন। আর বলুন “আমার এই পর্চার ডিজিটাল পর্চা বানাইয়া দেন।” আমার কাছে দলিল লেখন এই পর্চা তুলে দেবার জন্য ৩০০ টাকা নিয়েছে। পৌর ও সিটি কর্পোরেশন হলে দলিল লেখকের মুজরি বেশি হতে পারে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





ঘুষ কত নিল?
আমি গত কছর হমির খাজনা দিতে গেলাম ঢাকার ধোলাইপাড় খাজনা অফিসে ।
আমি অনেক দামাদামির পর ঘুষের পরিমাণ কমিয়ে ৫০০ টাকায় নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছিলাম।
ঘুষ খাদক খুব রাগ করেছিল।
কারণ ৫০০ টাকা নাকি এখন ভিক্ষাও দেয় না ।
আফসোস!

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২০

নাহল তরকারি বলেছেন: ভূমি অফিসে আউট সোর্সিং এ কিছু লোক নিয়েছেন, যারা পাবলিকদের সহায়তা করবে। আমার সব কাগজ সব ওকে ছিলো যার কারনে আমার কাছে টাকা চায়নি। কাজ শেষে ঐ আউট সোর্সার কে ১০০ টাকা বকশিস দিয়ে এসেছি। গত বছর খাজনার রশিদ কি আপনার কাছে আছে? থাকলে আমাকে ই-মেইল করে দিন। আমি শুধু দেখবো যে আপনি প্রতারিত হয়েছেন নাকি সঠিক সেবা পেয়েছেন। আমার ই-মেইল আইডি [email protected]

২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: কর দেওয়া ভালো।
আমিও আমার বাড়ির কর দেই। আবার সিটি করপোরেশনকে টাকা দেই।

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার ভূমি উন্নয়ন করি কি হাতে লেখা নাকি ডিজিটাল রশিদ?

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: ডিজিটাল।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

নাহল তরকারি বলেছেন: ইউজার আইডি আর পাসওর্য়াড মনে আছে না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.