নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন সভ্যতা ০১

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫



প্রাচীন সভ্যতা মানব ঐতিহাসিক কালের প্রাথমিক সময়গুলিতে উন্নত সামাজিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নতির সাথে সংজ্ঞায়িত সংস্কৃতির প্রাকৃতিক ফর্ম। প্রাচীন সভ্যতা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়ে এবং তারা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রকারে বিভক্ত হতে পারে। প্রাচীন সভ্যতার প্রাথমিক লক্ষণ হল অবসান এবং প্রাচীন সভ্যতা বিশিষ্ট সংরক্ষণকারী এবং উন্নত সামাজিক ব্যবস্থা, ধর্ম, প্রযুক্তি, শিক্ষা, শিল্প, এবং ভাষা সংস্কৃতির উৎপাদনের উপর ভিত্তি করে উন্নত হয়।

প্রাচীন সভ্যতার প্রাথমিক সময়ে মানব সমাজের বাস্তুসংস্কৃতি সাধারণত প্রাকৃতিক উপাদানগুলির উপর নির্ভর করত। প্রাচীন সভ্যতার শুরুর অবস্থা অবস্থানিক পরিবেশের সাথে প্রায়ই সম্পর্কিত হত। মানব সমাজের অভিজাত সম্প্রদায়, চাষ-কাটার প্রণালী, গোপনীয়তা, ধর্ম, এবং সামাজিক বৈশিষ্ট্য প্রাচীন সভ্যতার উৎপাদনের মৌলিক অংশ ছিল।

প্রাচীন সভ্যতার বৃহত্তম উত্থানের সময় সাধারণত গাড়িগুলি, গণপ্রজাতন্ত্রিক বা সামরাজ্যিক প্রণালী, প্রথাগত শিল্প এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা সহ বৃহত্তম সমাজের সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত হত। প্রাচীন সভ্যতার সমৃদ্ধি অনেকটাই প্রাকৃতিক উৎস ব্যবস্থার উপর নির্ভর করত, যেমন অশ্ব, গাধা, বাঘ, এবং অন্যান্য প্রাণী সংস্কৃতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। প্রাচীন সভ্যতার সাথে সংগঠিত শিল্প, ধর্ম, এবং বিজ্ঞানের প্রচার এবং প্রচার হয়।







প্রাচীন সভ্যতার খোঁজ সাধারণত পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই সভ্যতা সাধারণত প্রাকৃতিক অবস্থানগুলির কাছে উত্থান করেছে, যেমন নদী তট, প্রাচীন গাওঁগুলি, উপসাগর অঞ্চল এবং পর্বতমালা।

কিছু প্রাচীন সভ্যতার খোঁজ নিম্নলিখিত অঞ্চলে পাওয়া গেছে:

মহেনজোদারো সভ্যতা: মহেনজোদারো সভ্যতা বর্তমান পাকিস্তান এবং ভারতের পশ্চিম বাংলাদেশের অঞ্চলে অবস্থিত ছিল।
মিসরিয়ান সভ্যতা: মিসরের ফারাওঁয়া সাম্রাজ্যের উত্থানের সময়ে এই সভ্যতা প্রভাবশালী ছিল।
সুমেরীয় সভ্যতা: এটি বর্তমান ইরাকের প্রান্তিক অঞ্চলে অবস্থিত ছিল।
ইন্দুস সভ্যতা: বর্তমান পাকিস্তান এবং ভারতের উত্তরের অঞ্চলে অবস্থিত ছিল।
এই অঞ্চলগুলি প্রাচীন সভ্যতার প্রধান কেন্দ্রগুলি ছিলেন, যেখানে বিভিন্ন সময়ে সভ্যতা প্রতিষ্ঠান এবং উন্নতির চিহ্ন পাওয়া গেছে। এই খোঁজ সম্পর্কে ধারণা পেতে হয়েছে যে, প্রাচীন সভ্যতার সাথে সংস্কৃতি, ধর্ম, সামাজিক ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তির উন্নতি প্রাথমিকভাবে সংঘর্ষমূলক অবস্থা থেকে উত্থিত হয়েছে।




প্রাচীন সভ্যতার মধ্যে মহেনজোদারো, মিসরিয়ান, সুমেরীয়, এবং ইন্দুস সভ্যতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন এবং পৃথিবীর ইতিহাসের প্রাথমিক অংশগুলিতে স্থান করেন। এই সভ্যতার প্রতিটির অপেক্ষিত সময়কাল, বিখ্যাততা, ধর্ম, ভাষা, এবং সৃষ্টি সম্পর্কে নিম্নলিখিত অংশগুলিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

মহেনজোদারো সভ্যতা:

সময়কাল: প্রাচীন মহেনজোদারো সভ্যতার সূচীপত্রিক সময়কাল প্রায় ২৬০০ থেকে ১৯০০ পূর্বের মধ্যে বিবেচিত হয়।
বিখ্যাততা: মহেনজোদারো সভ্যতা প্রথমবারের মধ্যেই সূর্য-চন্দ্র প্রণালী এবং বিশেষত সিন্ধু নদীর উপকূলে উত্থান করে। তারা বিশেষভাবে চিকিৎসা, কৃষি, ও বণিকতা তত্ত্বে উন্নতি করেন।
ধর্ম: মহেনজোদারো সভ্যতার ধর্ম সম্পর্কে অনেকটা অজানা তবে বহুল প্রাকৃতিক উপাসনার চিহ্নিত অস্তিত্ব রয়েছে।
ভাষা: মহেনজোদারো সভ্যতার ভাষার সম্পর্কে প্রায় কোনো তথ্য উপলব্ধ নেই।


মিসরিয়ান সভ্যতা:

সময়কাল: মিসরিয়ান সভ্যতা সাধারণত প্রাচীন মিশরের ইতিহাসের প্রারম্ভিক অংশগুলিতে অবস্থিত ছিল, প্রায় ৩১০০ থেকে ৩০০০ পূর্বের মধ্যে।
বিখ্যাততা: মিসরিয়ান সভ্যতা প্রাচীন মিশরের রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রজাতন্ত্রিক সৃষ্টিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তারা প্রথমবারের মধ্যে প্রসিদ্ধ পিরামিড এবং মিশরি মুমিয়াওয়ের নির্মাণ করে।
ধর্ম: মিসরিয়ান সভ্যতার প্রাচীন ধর্ম মিশরের বিভিন্ন দেবতা-দেবীর উপাসনার উপর ভিত্তি করে।
ভাষা: মিসরিয়ান সভ্যতার ভাষা হল মিশরি হাইরোগ্লিফিক, যা পুরাতন মিশরে লেখার জন্য ব্যবহৃত হত।


সুমেরীয় সভ্যতা:

সময়কাল: সুমেরীয় সভ্যতার সময়কাল প্রাচীন মেসোপটেমিয়ান সভ্যতার মধ্যে অবস্থিত ছিল, প্রায় ৩৫০০ থেকে ২৩০০ পূর্বের মধ্যে।
বিখ্যাততা: সুমেরীয় সভ্যতার প্রাচীন সময়ে চিকিৎসা, গণিত, প্রকৃতির কাজ, ও ভাষার উন্নতি অত্যন্ত উন্নত ছিল।
ধর্ম: সুমেরীয় সভ্যতার ধর্মের অনেকগুলি দেবতা এবং দেবীর উপাসনা ভিত্তিক ছিল।
ভাষা: সুমেরীয় সভ্যতার ভাষা হল সুমেরীয় ভাষা, যা তাদের প্রাথমিক লেখার পদ্ধতিতে ব্যবহৃত হত।


ইন্দুস সভ্যতা:

সময়কাল: ইন্দুস সভ্যতার সময়কাল প্রাচীন সভ্যতার মধ্যে অবস্থিত ছিল, প্রায় ২৬০০ থেকে ১৯০০ পূর্বের মধ্যে।
বিখ্যাততা: ইন্দুস সভ্যতার প্রাচীন সময়ে উত্থানশীল শহরগুলি, বিশেষত মোহেনজোদারো, হারাপ্পা ও লোথালদি নগরীগুলি তৈরি করেন।
ধর্ম: ইন্দুস সভ্যতার ধর্ম সম্পর্কে অনেক অজানা আছে, তবে ধারণা করা হয়েছে যে তারা প্রাকৃতিক উপাসনার অনুষ্ঠানিক ছিলেন।
ভাষা: ইন্দুস সভ্যতার ভাষা পরিচিত নয়, কারণ তাদের লেখার পদ্ধতি বুঝা যায়নি।
এই সভ্যতার প্রভাব ও যোগদানে গবেষণাগার প্রাচীন সভ্যতার সামাজিক, আর্থিক, বিশ্বাস এবং প্রযুক্তিগত উন্নতির সম্মেলনে অন্যান্য মানব সভ্যতার সঙ্গে তুলনামূলক ছিল। এই প্রাচীন সভ্যতা পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে সাংস্কৃতিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নতির প্রতিষ্ঠার জন্য অবদান রয়েছে।





লেখার প্রচার প্রথম সম্পর্কিত বিষয়টি সুমেরীয় সভ্যতার সাথে সম্পর্কিত। সুমেরীয় সভ্যতার প্রাথমিক লেখার পদ্ধতি অক্ষরিত লিখা ছিল তাদের নগরীগুলির মাধ্যমে। এই অক্ষরিত লেখার সিস্টেমের নাম সুমেরীয় কুনিফর্ম হতে পারে, যা চিকনি সঙ্গীতকে কাঠের টুকরোর উপর অক্ষর রূপে প্রদর্শিত করে। এটি একটি চিহ্নিত লিপি ছিল যা আবারও মেসোপটেমিয়ান সভ্যতার একটি উপশাখার মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল।

আরও সুমেরীয় কুনিফর্ম এবং মেসোপটেমিয়ান লেখা দুটি প্রধান অক্ষরী সিস্টেম ছিল। সুমেরীয় কুনিফর্মের অক্ষর ছিল অনেকটা গোড়া এবং কর্তব্যশীল, যখন মেসোপটেমিয়ান লেখা তাদের চিহ্নিত লিপি ছিল আরও স্পষ্ট এবং গঠিত। তারা মসৃণ শৃঙ্গকে ব্যবহার করে, যা অবশ্যই আধারিত কম্পিউটার সিস্টেমে পূর্বাবস্থা প্রকাশ্যের জন্য প্রযুক্তিগত ছিল।

সুমেরীয় সভ্যতা তাদের অক্ষরিত লেখার পদ্ধতি ব্যবহার করে সামাজিক ও আর্থিক তত্ত্বের উন্নতি, অধ্যাপন এবং ব্যবসায় সম্পর্কে প্রতিষ্ঠা করেন। এই সিস্টেমের সংরক্ষণ এবং বিকাশের প্রাচীন ইতিহাস তাদের মানবিক অঙ্গীকারের একটি চূড়ান্ত সহায়ক উপায় ছিল।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




এই আধুনিক যুগে এসেও মানুষ পুরোপুরি সভ্য হতে পারেনি।
অথচ ইতিহাসে আমরা নানান ধরনের সভ্যতার আলোচনা করি।।

১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

নাহল তরকারি বলেছেন: আলোচনা করে যদি আমরা তাদের মত উন্নত হতে পারি..।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: সূত্র উল্লেখ করলে ভালো হতো।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

নাহল তরকারি বলেছেন: আচ্ছা। সামনে থেকে সূত্র দিয়ে লিখবো।

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আমি ভালো করে পড়বো আমার এই ব্যাপারে জানার চেষ্টা আছে। আমি একজন পরীক্ষার্থী

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ তো দিন দিন অসভ্য হচ্ছে।
প্রাচীন কালেও মানুষ এত অসভ্য ছিলো না।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

নাহল তরকারি বলেছেন: আগের দিনের মানুষ ভালো ছিলো। পরিশ্রমী ছিলো। কারো ক্ষতি করার চিন্তা করতো না। বরং উপকার করার চেষ্টা করতো। বার্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ প্রতারক। পরনিন্দা করতে ভালোবাসে। যার জন্য বিদেশ চলে যেতে ইচ্ছে করে। সামর্থ্য আর টেলেন্ড থাকলে বিদেশ চলে যেতাম। আর শান্তিতে থাকতাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.