নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাগদাদ শহর ও সুমেরীগত সভ্যতা।

১৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১১





বাগদাদ একটি ঐতিহাসিক ও প্রাচীন শহর, যা আজকের ইরাকের রাজধানী হিসেবে পরিচিত। এটি ব্যতিক্রমশীল একটি শহর হিসেবে গণ্য এবং ইসলামের ঐতিহাসিক পরিবেশনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

বাগদাদের প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান হয় ৮ম শতাব্দীতে মুসলিম আধিপতি মানসুর ইবনে হাজ্জাজ এর নেতৃত্বে। মুসলিম আধিপতি হারুনের একটি গোলামের সাথে তার স্বপ্নস্থলী হিসেবে এই এলাকাকে নির্মাণ করা হয়েছিল। বাগদাদ একটি কেন্দ্রীয় অঞ্চল হিসেবে রয়েছিল ইসলামী বিজয়ের এবং ঐতিহাসিক দরবারের জন্য। এটি ইসলামী সভ্যতার সুপ্রসিদ্ধ স্থানের মধ্যে গণ্য।

৮ম এবং ৯ম শতাব্দীতে বাগদাদ ইসলামী বিশ্বের একটি প্রাচীন শিক্ষাগার হিসেবে পরিচিত ছিল। এটি ইসলামী সাংস্কৃতিক ও বিজ্ঞান প্রবর্তনের একটি কেন্দ্র ছিল, যেখানে ধার্মিক এবং সাংস্কৃতিক বিকাশ হয়েছিল। বাগদাদ ইসলামী বিজ্ঞান, গণিত, নৌবিজ্ঞান, ফার্মাসি, ফলিত সস্যবিজ্ঞান, ধর্মবিদ্যা, সাহিত্য এবং শিল্পের বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ছিল। এটি একটি বিশ্ববিদ্যালয় শহর হিসেবে গণ্য ছিল।

বাগদাদ একটি মহম্মদানী সভ্যতা, যার মধ্যে সুন্নী মুসলিম দল গণনা করা হয়। এটি ইসলামী সভ্যতা, কালজয়ী সভ্যতা, ও সাহিত্য ও দর্শনের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। এর রাজধানী হিসেবে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর হিসাবে গণ্য ছিল। এখানে বিজয়ী রাজা হারুনের দরবারে বাগদাদ একটি সম্পুর্ণভাবে অবদানগ্রহণ করেন এবং এর জন্য প্রসিদ্ধ ছিল।


বাগদাদ শহর অবস্থিত আছে ইরাকের মধ্যবর্তী অঞ্চলে। এটি ইরাকের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উত্তরে অবস্থিত হতে পারে। এটি দ্বীপসমূহ ও নদীর উপকূলে অবস্থিত নয়, বরং মেসোপটামিয়ান অঞ্চলের প্রধান নদী তিগ্রিস নদীর তীরে অবস্থিত। বাগদাদ হলো ইরাকের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শহর এবং ইরাকের রাজধানী। এর স্থানান্তরিত রাজধানী হলো ৮০০ সালের মধ্যে সমাপ্ত হয়ে গেছে।

সুমেরীগত সভ্যতা মেসোপটামিয়া এলাকার অধীনে অবস্থিত ছিল, যা বর্তমানের ইরাক এবং কুয়েটের অধীনে পরবর্তীকালের অংশ ছিল। সুমেরীগত সভ্যতা মেসোপটামিয়ার বৃহত্তম নগরী উর, যেখানে বাগদাদ শহর পরিস্কার পরিচালিত হত।




সুমেরীগত সভ্যতার উত্থান প্রাচীন এবং প্রাথমিক মেসোপটামিয়ান সভ্যতা মধ্যে গতি দেন। সাধারণত এটি প্রাচীনতম সভ্যতার একটি হিসাবে গণ্য হত। সুমেরীগত সভ্যতার উত্থান প্রায় ৫,৫০০ থেকে ৪,০০০ বছর পূর্বে হত, যা প্রাথমিক অগ্রগতির সূচনা করে। এই সময়কালীন প্রথম সুমেরীগত নগরীগুলি উত্থান করে, এবং এই সময়ে তারা প্রচলিত ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা, ধর্ম, শিল্প, ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি করে। সুমেরীগত সভ্যতার অবশিষ্ট অস্তিত্ব মোটামুটি ২,০০০ ঈসাপুর্ব পর্যন্ত অবলম্বন করে।






সুমেরীগত সভ্যতার উত্থান প্রাচীন এবং প্রাথমিক মেসোপটামিয়ান সভ্যতা মধ্যে গতি দেন। সাধারণত এটি প্রাচীনতম সভ্যতার একটি হিসাবে গণ্য হত। সুমেরীগত সভ্যতার উত্থান প্রায় ৫,৫০০ থেকে ৪,০০০ বছর পূর্বে হত, যা প্রাথমিক অগ্রগতির সূচনা করে। এই সময়কালীন প্রথম সুমেরীগত নগরীগুলি উত্থান করে, এবং এই সময়ে তারা প্রচলিত ব্যবস্থাপনা, শিক্ষা, ধর্ম, শিল্প, ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি করে। সুমেরীগত সভ্যতার অবশিষ্ট অস্তিত্ব মোটামুটি ২,০০০ ঈসাপুর্ব পর্যন্ত অবলম্বন করে।


প্রাচীন সুমেরীগত সভ্যতার ধর্ম, দেবতা-দেবী এবং ধর্মীয় উৎসব একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে। সুমেরীগত সভ্যতার ধর্ম প্রাথমিকভাবে প্রাকৃতিক প্রতিরূপ, রহস্যময় অনুষ্ঠান এবং বাস্তবিক জীবনের দৈনন্দিন্যের সাথে জড়িত ছিল।

সুমেরীগত সভ্যতার ধর্মে একাধিক দেবতা-দেবী শ্রদ্ধা করা হত। তারা প্রাথমিকভাবে প্রাকৃতিক প্রতিষ্ঠানের মত মন্ত্রাত্মক ছিলেন এবং আগ্রহীদের দ্বারা পূজা হত। উদাহরণস্বরূপ, ইনানা সুমেরীগত সভ্যতার প্রধান মাতৃদেবী ছিলেন, যাকে জলের দেবী হিসেবে ধারণ করা হত। সুমেরীগত সভ্যতার অন্যান্য দেবতা গুলি মধ্যে শামাশ (সূর্য), ইনলিল (পানির দেব), এনকি (প্রতিরক্ষা ও সমৃদ্ধির দেবী) ইত্যাদি রয়েছে। এই দেবতা-দেবীদের পূজা সুমেরীগত সমাজের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলত, এবং উন্নতি ও সমৃদ্ধিতের জন্য অপরিহার্য মনে হত।

সুমেরীগত সভ্যতার ধর্মীয় উৎসবগুলি গভীর ধার্মিক অনুষ্ঠান এবং আবৃত্তির উৎসব হত। এগুলি সমাজের বিভিন্ন আবাসিক এবং কৃষি সম্প্রদায়ে প্রচলিত ছিল, এবং সেগুলি বিভিন্ন দেবতা-দেবীদের স্তুতি, ধার্মিক অনুষ্ঠান, ও সমাজের সংঘটিত করা ব্যাপক উৎসব ছিল। উল্লেখযোগ্য উৎসবের মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব প্রাপ্ত ছিল আকীটু উৎসব, যা ইনানা দেবীর মহাদেবী হিসেবে উৎসাহিত হত। এছাড়াও, বাকী উৎসব সমূহ ছিল নবান্ন, মেজুব উৎসব, এবং বিভিন্ন ফল ও ফুলের উৎসব।



মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনি কি এখন ভবের চরে?

২| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আবদুল কাদির জিলানীর কথা পোস্টে নাই কেন?

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

এম ডি মুসা বলেছেন: খুব ভালো লাগছে

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

আরইউ বলেছেন:



এম ডি মুসা বলেছেন: খুব ভালো লাগছে

@মুসা, বাক্যের শেষে যতিচিহ্ন ব্যবহার করতে ভুলে গেছেন। আর “লাগছে” না, হবে “লেগেছে“, মানে যখন পড়েছেন তখন আপনার পড়তে ভালো লেগেছে। বাংলা ব্যকরণ বিষয়টা আপনি একবার ৫ম শ্রেনীর কোন শিশুর কাছ থেকে তালিম নিন; বিসিএসে কাজে আসবে।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কি পৃথীবির প্রাচীন ইতিহাস নিয়ে লেখাপড়া করেছেন,নাকি গভেষণা করছেন।

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: গত পোষ্টে বলেছিলেন সূত্র উল্লেখ করবেন।এবারো করেন নাই।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আরইউ বলেছেন:



@নাহল,
কামাল ঠিক বলেছেন। আপনি লেখায় তথ্যসূত্র যোগ করে দিন দয়াকরে।

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.