নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
VPN বা Virtual Private Network হলো একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরকে নিরাপদ এবং ব্যক্তিগত ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে। এটি একটি এনক্রিপ্টেড টানেল তৈরি করে যা ব্যবহারকারীর ডেটা কে গোপন ও সুরক্ষিতভাবে ইন্টারনেটে পাঠায়।
VPN ব্যবহার করা যেতে পারে নিরাপদ ইন্টারনেট সংযোগের জন্য, যেখানে ডেটা এনক্রিপ্ট করে তথ্যের সুরক্ষা প্রদান করা হয়। এটি সাইবার অপরাধীদের থেকে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখায় সাহায্য করে। এছাড়াও, যে কোনো সাইটে অ্যাক্সেস করার সময় যে কোনো ভুল লোকেশন বা অবৈধ অ্যাক্সেস নিষিদ্ধ করে এবং আইপি এড্রেস গোপন রাখে।
সর্বশেষতম, ব্যবহারকারীরা VPN ব্যবহার করে ইন্টারনেটের সমস্ত সীমানা পার করতে পারেন, যাতে অনলাইন গোপনীয়তা বজায় রাখা যায়।
VPN বা Virtual Private Network একটি প্রযুক্তি যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তা সংরক্ষণ করতে সহায়ক। এটি একটি এনক্রিপ্টেড সংযোগ তৈরি করে যাতে ব্যবহারকারীর ইন্টারনেট কানেকশন প্রতিরোধ করা যায় এবং তাদের অব্যাহত অনলাইন সংযোগ সুরক্ষিত থাকে।
একটি VPN কীভাবে কাজ করে তা আমরা নিম্নলিখিত ধাপে বিভক্ত করতে পারি:
1. ব্যবহারকারীর ডিভাইস সার্ভারে সংযোগ: প্রথমে, ব্যবহারকারীর ডিভাইস সার্ভারে সংযোগ তৈরি করে যেতে হয়। এই সার্ভার একটি বিশেষ কম্পিউটার যা VPN সেবা প্রদান করে।
2. ডেটা এনক্রিপশন: এরপর, এনক্রিপ্টেড টানেল তৈরি করা হয় যা ব্যবহারকারীর ডেটা কে এনক্রিপ্ট করে তা গোপন করে রাখে। এই পদক্ষেপটি ব্যবহারকারীর ডেটা কে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের কাছে অপরিচিত ও অবিজ্ঞাত রাখে।
3. ব্যবহারকারীর আইপি ঠিক করা: এনক্রিপ্টেড সংযোগ পরিচালনা করা হয় যাতে ব্যবহারকারীর আইপি ঠিক করা হয়। এটি অতিরিক্ত গোপনীয়তা সুরক্ষা ও ব্যবহারকারীর অব্যাহতিরে প্রযুক্তিগত মধ্যস্থ হতে সাহায্য করে।
4. সার্ভার থেকে ইন্টারনেট সংযোগ: শেষ পর্যন্ত, এনক্রিপ্টেড সংযোগ ব্যবহারকারীর ডেটা কে সার্ভার থেকে ইন্টারনেটে প্রেরণ করে তাদের অনলাইন সংযোগ সুরক্ষিতভাবে রাখতে।
এইভাবে, VPN ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা তাদের অনলাইন সংযোগ সহায়ক প্রযুক্তির মাধ্যমে নিরাপদ এবং গোপনীয়তায় ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন।
VPN এর মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার হয় অনেকটাই সমকক্ষ সহিত অন্যান্য ইন্টারনেট সংযোগের সাথে, তবে এখানে কিছু প্রধান ধাপ রয়েছে:
1. সংযোগ স্থাপন: প্রথমে, ব্যবহারকারী VPN সার্ভারে সংযোগ তৈরি করতে হয়। এটি একটি ক্রিপ্টোগ্রাফিকালি সুরক্ষিত সংযোগ তৈরি করে, যাতে ডেটা সংযোগ করা যায়।
2. ডেটা এনক্রিপশন: এনক্রিপ্টেড টানেল তৈরি হয় যা ডেটা কে এনক্রিপ্ট করে রাখে, যা অন্যান্য ব্যবহারকারীদের প্রাপ্ত করা দুর্দান্ত বা পড়া অসম্ভব করে।
3. সার্ভার থেকে ডেটা প্রেরণ: এরপর, এনক্রিপ্টেড ডেটা ব্যবহারকারীর ডিভাইস থেকে সার্ভারে প্রেরণ করা হয়। এই ডেটা সার্ভার পুনরাবৃত্তি করে এবং তা ইন্টারনেটে প্রেরণ করা হয়।
4. ইন্টারনেট ডেটা প্রেরণ: শেষে, সার্ভার থেকে প্রেরিত ডেটা ইন্টারনেটে প্রেরণ করা হয় যা গ্রাহক ওয়ান্টেড সাইটে পৌঁছায়।
এই পদক্ষেপগুলি একসাথে কাজ করে যাতে ব্যবহারকারীরা সহজেই অনলাইনে বাহ্যিক সার্ভারের সাথে সুরক্ষিত সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। এই পদক্ষেপগুলি সামান্য সময় নেয় তবে এটি একটি আপেক্ষিকভাবে অপ্রায় অবশ্যই সুরক্ষিত এবং গোপনীয়।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:০০
মায়াস্পর্শ বলেছেন: উপকারী লেখা। অজানা তথ্য জানতে পারলাম ভিপিএন সম্বন্ধে। ধন্যবাদ।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
এম ডি মুসা বলেছেন: বিপিএন কি কতটুকু প্রয়োজন এটা কি কাজে লাগে?
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
এম ডি মুসা বলেছেন: এটা ছাড়া কি , ডাটা কালেকশন হঢ় না?
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: এসব তো জানি।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কত অজানারে!