নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
একজন মেয়ে বিয়ে করে। বিয়ের পর বাচ্চা হয়। একজন মেয়ে বিয়ের আগে যে পরিমান আরামে থাকে, সেটা শুধু বাচ্চার মায়েরা বুঝতে পারবে। একজন মেয়ে, একটি বাচ্চা কে ৯ মাস গর্ভে ধারন করে। প্রসব এর ব্যাথা যখন ওঠে তখন কি যে কষ্ট! সেই অসহ্য কষ্ট সহ্য করে একটি বাচ্চাকে জন্মদান করে।
ছোট বাচ্চাদের একটু যত্ন বেশী করা লাগে। একটু পরপর দুধ খাওয়ার জন্য কান্না করে। একটু পরপর গু ও মুতের ক্ষেতা পাল্টানো লাগে। এখন তো ডায়পার ব্যাবহার করে। ২০১০ সালের দিকেও অনেকে বাচ্চাদের জন্য ডায়পার ব্যাবহার না করে ক্ষেতা ব্যাবহার করতো। এমন গু মাখা এর ক্ষেতা পরিষ্কার করা শুধু মায়ের পক্ষেই সম্ভব। সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করার পর মায়েরা রাতে ঘুমাতে যায়। রাত তিনটা হলেই শুরু হয়ে যায় বাচ্চাদের কান্না। একজন মা ঘুম ঘুম চোখে সেই সন্তান কে কোলে নেয়। এবং কান্না থামানোর চেষ্টা করে।
আস্তে আস্তে সন্তান বড় হয়। নিজের কাজ নিজে শিখার চেষ্টা করে। সন্তানের পড়ালেখা শেষ হবার পর, সন্তান চাকরি করতে যায়। সেই সন্তান ঘরে বউ আনার পর, সর্বপ্রথম মা কে ভুলে যায়। সন্তানের চোখে তখন মা হয়ে যায় শত্রু। কারন পরানের বউ, স্বামীর মা এর ব্যাপারে নালিশ জানায়। পরে সেই মা কে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। যে সন্তানের জন্য একটা মা নিজের সব আরাম বির্ষজন দেয়, সেই মা কে বউ এর কথায় বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। এমন সন্তানও আছে যে বৃদ্ধাশ্রমে মা কবে মারা গেছে সেই সম্পর্কে সন্তানের কোন আইডিয়া নেই।
আমি বড়লোক হতাম তাহলে মা কে সেবা করার জন্য ১০টি চাকর নিয়োগ করতাম। নারীবাদি সংগঠন শুধু যুবতী নারীদের পক্ষে কাজ করে। অতছ বৃদ্ধাদের সুযোগ সুবিধা বেশী প্রয়োজন। আমি টাকা ওয়ালা হলে এসব নারীবাদি সংগঠনদের টাকা দিতাম এই বৃদ্ধা মহিলাদের স্পেশাল সেবা করার জন্য। শিক্ষিত পুরুষ জানে, কাকে বেশী গুরুত্ব দিতে হয়। বউ কে? নাকি মা কে?
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১
নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২২
রাসেল বলেছেন: বউ একজন নারী। তাহলে, কেন এই সমস্যা?
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২
নাহল তরকারি বলেছেন: বউ কে বেশী ভালোবাসতে গিয়ে কি মা কে ভুলে যাবেন। এটাই সমস্যা।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: মা বউ দুজনই গুরুত্বপূর্ন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৬
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
নতুন বলেছেন: আস্তে আস্তে সন্তান বড় হয়। নিজের কাজ নিজে শিখার চেষ্টা করে। সন্তানের পড়ালেখা শেষ হবার পর, সন্তান চাকরি করতে যায়। সেই সন্তান ঘরে বউ আনার পর, সর্বপ্রথম মা কে ভুলে যায়। সন্তানের চোখে তখন মা হয়ে যায় শত্রু। কারন পরানের বউ, স্বামীর মা এর ব্যাপারে নালিশ জানায়। পরে সেই মা কে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। যে সন্তানের জন্য একটা মা নিজের সব আরাম বির্ষজন দেয়, সেই মা কে বউ এর কথায় বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। এমন সন্তানও আছে যে বৃদ্ধাশ্রমে মা কবে মারা গেছে সেই সম্পর্কে সন্তানের কোন আইডিয়া নেই।
শাশুরীরাও বউকে অনেক জালাতন করে। তাদেরকে নিজের মেয়ের মতন মেনে নিতে পারেনা।
একটা মেয়ে নিজের বাড়ী ছেড়ে নতুন সংসারে আসে।
সে তার পরিবারে আদরেই বড় হয়েছে, তাকে সন্মান করলে অবশ্যই সে সবাইকে নিয়ে মিলে মিশে সংসার করে।
আমরা ১৪ বছর সংসার করছি। ভালো মন্দ সব রকমের পরিবার দেখেছি। মানুষ ভালো হলে কোন সমস্যাই লাগেনা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৬
নতুন বলেছেন: এই রকমের ঘটনা গুটি কয়েক। ইন্টারনেটের বদৌলতে এখন সবার কাছে চলে আসে।
সমাজে মানুষিক অসুস্থ মানুষ আছে, যারা এমন অন্যায় করে। এটা সমাজের সকল মেয়েদের ছবি না।
আমার আপন ২ মামা এখন পযন্ত একান্যবর্তি পরিবার হিসেবে থাকে, যেখানে নানা মারা গেছেন প্রায় ৩০ বছর আগে।
* দুই মামীর সাথে নানীর কখনো ঝগড়া হয়েছে শুনিনাই। ২ মামী কখনো ঝগড়া করেছেন দেখিনাই। ছেলে/মেয়েরা কলেজে পড়ে এখনো দুই মামা সব পোলাপাইনের কথা মাথায় রেখেই জিনিসপত্র কেনে....
* আবার আমার বাবার বন্ধুর মা তার ছোট বউকে তালাক দিতে মামলা পযন্ত করিয়েছেন, ২ বউ তালাক দিয়েছিলেন, অন্য কোন ছেলের বউএর সাথেও তার ভালো সম্পর্ক ভালো ছিলো না। স্বামীর সম্পত্তি ছিলো কিন্তু নিজের ছেলেদের বাড়ীতে থাকতে পারেনাই।
শুধুই এক তরফা বউকে দোষ দেওয়া ঠিক না। ১ হাতে তালি বাজেনা।
সবাই সহনশীল হলে ভালো থাকা কঠিন কিছু না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হক কথা