নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
আজ শনিবার, ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২৩ চৈত্র ১৪৩০, ২৬ রমজান ১৪৪৫। আজ বাড়িরে খুব কড়া রৌদ্র। ছবিটি নওগাঁ থেকে তুলা। এখন 37°C°F
তাপমাত্রা বিরাজ করছে। শরীল থেকে হুদাই ঘাম ঝড়ছে। রোযা রাখা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। পানির পিপাসায় গলা শুকিয়ে যাচ্ছে।
রোযা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী প্রক্রিয়া যা মানুষের শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের উন্নতির উপকারিতা দেয়। রোযা রাখার সময়ে মুসলিম শিক্ষা পায় স্বার্থপরতা, দোষ অনুবর্তন এবং আত্মনিরোধের জন্য। কিছু প্রধান রোয়া রাখার উপকারিতা নিম্নলিখিত:
1. শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নতি: রোয়া রাখার সময়ে সকালের নাস্তার পর সুন্নত সাহরী এবং মাঝের ইফতার সময়ে প্রাচীরের পর দুপুরের নাস্তার সহ মধ্যেবিত্ত খাবার পানে সেসব সময়ে শরীরের প্রয়োজনীয় পোষকাদাতা পূরণ হয়ে থাকে। এটি শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
2. মানসিক শান্তি এবং স্থিতিস্থাপন: রোয়া রাখার সময়ে ব্যক্তির নিয়তি পরিষ্কার হয়ে যায় এবং তার আধ্যাত্মিক জীবনে নিয়মিততা অর্জন হয়। এটি মানসিক স্থিতিস্থাপনে সাহায্য করে এবং ব্যক্তির মানসিক শান্তি উন্নতি করে।
3. নিজের নিয়ন্ত্রণ ও আত্মনিরোধ: রোয়া রাখার সময়ে ব্যক্তির নিয়মিততা, আত্মশাস্ত্র এবং সহনশীলতা বাড়ায়। এটি ব্যক্তির জীবনে নিয়ন্ত্রণ এবং আত্মনিরোধ তৈরি করে।
4. সামাজিক সহযোগিতা এবং দানের প্রতি প্রবৃত্তি: রোয়া রাখার সময়ে মানুষ সামাজিক সহযোগিতা এবং দানের প্রতি আর্দ্রতা অর্জন করে। প্রার্থনা, যাকাত এবং ইফতারে অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করা হয় এবং এটি মানবিক অনুবর্তনে সাহায্য করে।
5. ধৈর্য্য: রোযা আমাদের ধৈর্যের শিক্ষা দেয়। এত গরমে পানির পিপাসা লাগার পরেও আমি পানি খাচ্ছি না। এতে করে আমার ধৈর্যের উন্নতি হচ্ছে। রোযা রাখা অবস্থায় যৌন মিলন করা যায় না। হস্তমৈথুন করার নিয়ম নাই। যার ফলে ছেলেদের ধৈর্য্যের পরীক্ষা দিতে হয়।
এগুলি হল কেবল কিছু উপকারিতা, রোযা রাখার আরও অনেক প্রশংসনীয় উপাদান রয়েছে যা একটি ব্যক্তির সম্পূর্ণ উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি একটি ব্যক্তির শরীর, মন, এবং আত্মা সম্পর্কে পরিপূর্ণ সমাধান প্রদান করে। তাই, রোয়া রাখার সময়ে ব্যক্তির জীবনের বিভিন্ন দিকে উন্নতি ঘটানো যেতে পারে।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৫:৩৮
হাসান১৯ বলেছেন: এটা সত্য যে, বিখ্যাত "কলা বিজ্ঞানীদের" থেকে এমন কোন বৈজ্ঞানিক রিসার্চ নাই যেটাতে বলা আছে যে, রোজা স্বাস্থের জন্য ভালো। কিন্তু ক্যামব্রিজ এবং অন্যান্য কিছু বেনামি প্রতিষ্ঠান এরকম অনেক বৈজ্ঞানিক রিসার্চ করেছেন। এরমধ্যে ২ টি এর লিঙ্ক সংযুক্ত করে দিলাম। ধন্যবাদ।
The Effect of Fasting on Human Metabolism and Psychological Health
Intermittent fasting: the science of going without
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি কাল থেকে রোজা রাখব, মানে সাকলে নাস্তা হবে আর সারাদিন শুধু পানি, একেবারে রাতের খাবার খেয়ে ইফাতার করবো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: রোজা স্বাস্থের জন্য ভালো।এমন কোন বৈজ্ঞানিক রিসার্চ নাই।