নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০ হাজার টাকার বেতনের পিয়নের সাথে মেয়ে বিয়ে দিতে দুইবার চিন্তা করবে না। সেই স্থানে যদি হয় সরকারি অফিসার, তাহলে তো কোন কথাই নাই! তার সাথে মেয়ে বিয়ে দেওয়ার জন্য পাগল হয়ে যাবে। এটা হচ্ছে আমাদের দেশের একটি বাস্তবতা।

আমাদের দেশের আরেকটি বাস্তবতা হচ্ছে ঘুস। মনে করেন একজন গরিব ঘরের সন্তান। মনে করেন বাপ কৃষক। বা রাজমিস্ত্রী। সে বিসিএস দেয় একটি কারনে। সেটা হচ্ছে ঘুস। এই চাষার বাচ্চা নিয়্যতই করে আমি আমি ভূমি অফিসের এসি ল্যান্ড বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ডিসি, পুলিশ সুপার হতে পারি তাহলে ১ বছরের মধ্যে ঢাকার ধানমন্ডী, নিউ মার্কেট, আজিমপুরের মত এলাকায় ফ্ল্যাট কিনতে পারমু।

গতকাল বিসিএস এর প্রিলি পরীক্ষা গেলো। সেখানে এক ছেলে সময় মত পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারে নাই। এটাই নাকি তার শেষ বিসিএস পরীক্ষা। সময় টিভি এইটা নিয়ে খবর প্রকাশ করেছে। এখন এই ছেলেটি পরীক্ষার কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না পারায়, সে কি কান্না? সে ঘুস খেতে পারলো না, ঘুস খেয়ে সম্পদ তৈরি করতে পারলো না, সুন্দরী বউ পেলো না ইত্যাদি, না পাওয়ার বেদনায় তার বুক ফেটে যাচ্ছিলো।

আমি এই জিনিস গুলো নেগেটিভ ভাবে নিবো। কারন বাংলাদেশের মানুষ সবাই ধান্দাবাজ। ফকির থেকে বড়লোক, সবাই ধান্দাবাজ। কেউ ভালো মানুষ না। ভালো ছেলেরা এই দেশে টিকতে পারে না। ভালো ছেলোরা বিদেশ চলে যাবে, না হলে দেশে থেকে পাগল হয়ে যাবে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১১

BM Khalid Hasan বলেছেন: অপ্রিয় সত্য তুলে ধরেছেন। সবাই এটা গ্রহণ করতে চায়না। নিজের বিবেক ও প্ল্যান একটা কনফিউশনে ফেলে দেয় তাদের !

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৯

এম ডি মুসা বলেছেন: সামান্য বিষয়, প্রাইমারি ৩য় ধাপের প্রশ্ন ফাঁসের আলামত পেয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা। তারপরও পরীক্ষার নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল হয়নি। বুঝেন এই দেশে সবকিছু সম্ভব। আমাদের দেশটা রক্ত দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। যারা দেশের নানা সেক্টরে দায়িত্ব নেয়। ওদের কতটা সততার সাথে শহীদের রক্ত কে সম্মান দেয়। সেটা আলোচনা আর সমালোচনা করার সময় এসেছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ব্রিটিশ আমলের দুর্নীতি এখনো যায় নি?

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

শায়মা বলেছেন: সময়ানূবর্তীতা অনেক বড় একটা ক্রাইটেরিয়া।

জ্যাম রাস্তা খোড়া হেনো সমস্যা তেমন সমস্যা দেখিয়ে লাভ নেই। যেখানে যেমন তেমন ভাবেই টাইম ম্যানেজমেন্ট শিখতে হয়।

ঘুষ খেতে পারলো না তাই এই রকম গড়াগড়ি বা অন্য কিছু বলে লাভ নেই।


সকলের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ টাইম এন্ড টাইড ওয়েট ফর নান। এখানে এক্সেপটেবল মানুষ হলে সার্বিক পরিস্থিতি চিন্তা করেই কাজ করা উচিৎ ছিলো সেটা করতে ফেইল করলেও সেটা এক্সেপ্ট করে পরবর্তীতে কি করতে হবে ভাবা উচিৎ ছিলো।

রাস্তায় গড়াগড়ি দিয়ে সিনক্রিয়েট করার কোনো মানে নেই। এই সব ইমোশন বা ভাইরাল বা সিনক্রিয়েট দিয়ে জীবন চালানোর কোনো মানে আমি দেখি না।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমিও এটাকে নেগেটিভ ভাবেই নিলাম। লাস্ট বিসিএস না দিতে পেরে যেভাবে গড়াগড়ি খাচ্ছে, এমন ব্যক্তিত্বহীন যুবকদের সরকারি চাকরিতে না ঢোকাই ভালো। সে এমন নাটক করতেছে একটা উদ্দেশ্যকে মাথায় নিয়া, যাতে কেউ তাকে ডেকে নিয়ে বলে, কেঁদো না বাছা, এই নাও তোমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার। সার্টিফিকেট ছিঁড়ে ফেলে, আরো কী কী যেন করে অনেক নাটক করে এর আগে চাকরি পেয়েছিল কয়েকজন।

একজাম হলের একটা ডেকোরাম ও ডিসিপ্লিন আছে। অ্যাকাডেমিক পাবলিক পরীক্ষায়ও নির্দিষ্ট সময়ে একজাম হলে ঢুকতে হয়। লেট হলেও হলে ঢুকতে দেয়া হবে, এটা মামুর বাড়ির আবদার না।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ২০ হাজার বেতনের পিওনের সাথে যেসকল বাপ সুন্দরী মেয়ে বিয়ে দিতে পাগল এরা লোভী ও চোর। ওরা জানে এই সরকারি চাকরি করা বলদরা ঘুষ খেয়ে পেট বড় করবে। দেশের সম্পদ চুরি করে কোটি টাকা কামাবে। চোরে চোরে জামাই-শ্বশুর যাদের বলে আর কি?

২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩১

নাহল তরকারি বলেছেন: এই ব্যাপারে আমি আপনার সাথে একমত।

৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সময়নুবর্তিতা মেনে চলা নিয়ে সরকারী অফিস ও নিয়ম রক্ষাকারী সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা দেখে, তা নিয়ে
আরো কিছু প্রাসঙ্গিক কথা আলোচনায় উঠে আসে। তাহল, সকল পর্যায়ে সকলকে সমযানুবর্তিতা মেনে চলা ।

এ কথা সত্য যে, পরিক্ষার্থী ভাল করেই জানে, তাকে পরীক্ষা হলে সময়মত পোঁছাতে হলে রাস্তায় জ্যাম কিংবা
অন্য কোন প্রতিবন্দকতার মুখামুখী হলেও হতে পারে । তাই সবদিক বিবেচনা করে তাকে পরীক্ষাহলে সময়মত
পৌঁছানোর প্রযোজন ছিল । কিন্তু তা করতে সে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে । তারপরেও সে সময়মত পৌঁছাতে না
পেরে নিয়ম ভেঙ্গে পরীক্ষা দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছিল। এটা স্বাভাবিক একজন পরিক্ষার্থী চাইবে সে তার
কাঙিত পরীক্ষাটি দিক। তবে এ জন্য সে যা করেছে তা বেশ বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পরে । আইনের প্রতি একজন
বিসিএস পরিক্ষার্থীর শ্রদ্ধাশীল হওয়া একান্ত উচিত ছিল । এখন ধরে নেযা যায়, সে যদি সময়মত পরীক্ষা হলে পৌঁছে
পরিক্ষা দিয়ে ফল ভাল করে বিসিএস ক্যাডার হিসাবে গুরুত্বপুর্ণ দায়িত্ব পালন করত, তাহলে সময় মেনে না চলে অনিয়ম
করে পরীক্ষা হলে প্রবেশের জন্য সে তার যে মানসিকতার পরিচয় তুলে ধরেছে, তাতে দেখা যায় সে কোন কিছুতেই
সঠিক সময় মেনে কাজ না করার একটি মানসিকতা বহন করে চলত । অনেক অনিয়মকেই সে হয়তবা খুব সহজেই
সমর্থন দিয়ে যেতো, যা একজন দায়িত্বশীল সরকারী কর্মকর্তার নিকট হতে কাম্য নয় ।

এখন আসা যাক মুল কথায় , পরী্ক্ষার হলে প্রবেশ এবং সময়মত পরিক্ষা শেষের জন্য যেমন একটি নির্দিষ্ট সময়
থাকে ও তা মেনে না চললে নিয়ম ভঙ্গকারীর বিরোদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হয় , ঠিক তেমনি একটি নির্দিষ্ট সময়ে
পরীক্ষার ফল প্রকাশ ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিক্ষায় উত্তীর্ণ সকলকে চাকুরিতে নিয়োগের জন্য পাবলিক সার্ভিস
কমিশনের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা থাকা দরকার , যেমনটি আছে পরিক্ষার্থীদের বেলায় । পরিক্ষার্থীদের বেলায়
যেমন কোন উজর, আপত্তি, ব্যখ্যা গ্রহনযোগ্য নয় ঠিক তেমনি সময়মত বিসিএস পরীক্ষার ফল প্রকাশ ও উত্তীর্ণ
সকলকে চাকুরীতে নিয়োগের বেলায় কমিশনের কর্মকর্তাদের সময় মেনে চলতে হবে। সময়মত তাদের কাজ সম্পাদন
না করার জন্য কোন উজর আপত্তি খাটানো চলবেনা । পরীক্ষার্থীদের বেলায় যে নিয়ম সেটা তাদের বেলাতেও প্রযুয্য
হওয়া উচিত।
এখানে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য বিবিএস পরিক্ষার ফল প্রকাশে অস্বাভাবিক বিলম্ব হয় । গত ৪ আগষ্ট ২০২৩ এ দৈনিক আজকের কাগজে প্রকাশিত একটি ভাষ্যে দেখেছিলাম লেখা হয়েছে;
এক বিসিএসেই শেষ তারুণ্যের চার বছর
সংবাদ সুত্র : Click This Link

সেখানে বলা হয়েছে ;
গত এক দশক ধরে সরকারি চাকরির প্রতি আগ্রহ বাড়ছে লাখো তরুণের। চার বছর তিন মাস আগে
গত ২০১৯ সালের ৯ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ৪১তম বিসিএসে নিয়োগের জন্য শূন্য পদের এক
অধিযাচন পাঠায় সরকারি কর্ম কমিশনে (পিএসসি)। ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ২ হাজার ১৬৬টি পদের
বিপরীতে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে পিএসসি। কিন্তু চার বছর পর গতকাল বৃহস্পতিবার ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
( সংবাদ পত্রে সংবাদটি প্রকাশের তারিখ ৪ অক্টোবর২০২৩)। কোনো বিসিএসের ফল প্রকাশে এমন দীর্ঘসূত্রতা
শুধু বাংলাদেশে নয়, গোটা বিশ্বে রেকর্ড হিসেবে গণ্য হতে পারে মর্মে সংবাদ ভাষ্যে বলা হয়েছে।


উল্লেখ্য একজন পরিক্ষার্থী তাদের পরিক্ষা পরিচালনা থেকে শুরু করে পরিক্ষার ফল প্রকাশ , ও তাদেরকে
চাকুরীতে নিয়োগদান পর্যন্ত যাবতীয় খরচের জন্যই বেশ মোটা অংকের ফিস দিয়ে থাকে । তাই তাদেরকে
সময়মত সেবা দেয়া সরকারী কর্ম কমিশনের দায়িত্ব । পরিক্ষার্থীদেরকে সময় মেনে না চলার জন্য যেমনি
করে পরীক্ষা হলে ঢুকতে দেয়াহয়নি, ঠিক তেমনিভাবে সময় মেনে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দায়িত্ব পালনে
ব্যর্থতার জন্য কমিশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত] কর্মকর্তাগনকে কমিশন হতে বের করে দিতে হবে মর্মে কঠোরতর
আইনের বিধান থাকা ও তার প্রয়োগ প্রয়োজন , ঠিক যেমন কঠোরতা দেখানো হয়েছে সময়ানুবর্তিতার
নিয়ম মানতে না পারা পরীক্ষার্থীকে ।

আরো একটি কথা, যেমন করে অনেক বিষয় বিবেচনা করে, পর্যালোচনা করে , মিটিং করে, তার পরে সিন্ধান্ত
নিয়ে পরিক্ষার্থীদেরকে পুর্বাহ্নেই জানিয়ে দেয়া হয়েছে সময়ানুবর্তিতার কথা, ঠিক তেমনি ভাবে সকল বিষয়
বিবেচনা করে পর্যালোচনা করে, সকল সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতা ও প্রতিকুলতা বিবেচনা করে বিসিএস পরিক্ষার ফল
প্রকাশ ও উত্তীর্ণদের জন্য নিয়োগপত্র জারী থেকে পদায়ন পর্যন্ত সীমারেখা নির্ধারণ করে সে সময়কাল সুনির্দিষ্টভাবে
সকল আগ্রহী বিসিএস পরিক্ষার্থীকে পুর্বাহ্নেই অবহিত করা পাবলিক সার্ভিস কমিশনের উচিত। আর তারা তাদের
দায়িত্ব সময়মত সম্পাদনে ব্যর্থ হলে তাদেরকে কমিশন হতে বহিস্কৃত হতে হবে মর্মেও আইন থাকা উচিত
যেমনটি আছে পরিক্ষার্থীদের জন্য ।

সংবাদ ভাষ্যে দেখেছি এই বিষয়ে কমিশনের কর্তাদের ভাষ্য হলো একজনের জন্য যদি নিয়ম ভঙ্গ করা হয়
তাহলে তা অন্যদের জন্যও নিয়ম ভেঙ্গে করতে হবে, কথা একদম ঠিক । ঠিক তেমনি করে কমিশন যদি
সময়মত তাদের কর্ম সম্পাদনে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদের মত অনেক সরকারী' অফিসই নিয়ম ভেঙ্গে সময়মত
তাদের দায়িত্ব পালন করবেনা।তাদের তৈরী উদাহরণ অনুসরণ করবে । তাই নিয়ম ও আইন সকলের জন্য
সমভাবে প্রযুয্য হোক ।

আরো একটি কথা যারা, সময়মত পরী্ক্ষা হলে প্রবেশ করতে পারলনা , কমিশনে জমা দেয়া তাদের পরীক্ষা
ফিসের হি হবে । যদি ফেরত দেয়া হয় তাহলে কোন কথা নেই , যদি ফেরত দেয়া না হয় তাহলে কিছু কথা
থেকেই যাবে।

এখন পরীক্ষা হলে ঢুকতে না পারা কোন পরিক্ষার্থী যদি বলে আমি কমিশনের সেবা নিবনা, তাহলেও কি
কমিশন তাকে কোন সেবা না দিয়েই শুধু সময় মত হলে আসতে পারেনি বলে তার কাছ হতে পরিক্ষায়
অংশ গ্রহনকারীরমতই মোটা অংকের ফিসের সকল অর্থ নিয়ে নিবে। ক্ষতিগ্রস্থ বেকার পরিক্ষার্থীদের জন্য
প্রতিকারের কোন রাস্তাই কি খোলা নেই!!!! ।

যহোক, সকলের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল চিন্তা করেই সরকারী কার্যক্রম পরিচালিত হওয়া উচিত। সকল বিষয়ে সকলের
জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে । আইনের শাসন সকলের জন্য সমভাবে প্রযোয্য হোক এটাই সময়ের দাবী ।

৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২৪

মুহাম্মদ জাবেদ বলেছেন: দেশের এবং দেশের মানুষের সম্পদ চুরি করার জন্য এতো আহাজারির কনো মানে হয় না । বিসিএস দিয়ে পাশ করে দিনশেষে দুর্নীতিতে সেন্সুরি করা ছাড়া আর কোনো পথ নাই । হায়রে বিসিএস ! দেশের পতন আনার পরে তোমার পকেটের টাকা দিয়েও ভাত কিনে খেতে পারবে না । দুর্নীতি বাজদের আখরে এদেশ ধ্বংসের পথে । আল্লাহ এই দেশ এবং দেশের মানুষকে হেফাজত করুন আমিন ।

৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

আরাফআহনাফ বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমিও এটাকে নেগেটিভ ভাবেই নিলাম। লাস্ট বিসিএস না দিতে পেরে যেভাবে গড়াগড়ি খাচ্ছে, এমন ব্যক্তিত্বহীন যুবকদের সরকারি চাকরিতে না ঢোকাই ভালো।

১০০% সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.