নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরবানীর ঈদ।

১৮ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০২


ফাতেমা গরিব ঘরের শিশু। বাপ রিক্সা চালায়। সারা বছর গরুর গোস্ত খাওয়ার সপ্ন দেখলেও সেই সপ্ন আর পূরন হয় না। শিশু ফাতেমার বাপের যা ইনকাম তা দিয়ে টানতে টানতে দিন যায়। গরুর গোস্ত তো দূরে থাক মুরগীও খেতে পারে না।

এই কুরবানী ঈদের উছিলায় এই গরিবের ঘরে ভালো মন্দ গোস্তের তরকারি রান্না হয়। সারা বছর তাদের কেউ গরুর গোস্ত খেতে দেয় না। কুরবানী ঈদের দিন বিত্তবানেরা গরু বা খাসি কুরবানী দেয়। এই দিন হাজার হাজার পশু জবাই হয়। সেই পশুর গোস্ত কুরবানীদাতা নিজে খায়। তারপর যেসব গরিব আত্নীয় কুরবানী দেয়নি তাদের বাসায় কুরবানীর গোস্ত ডেলিবারি দেয়। গরিব মানুষের কাছেও সেই ভাগ পৌছায় সেটার ও কোন সন্দেহ নাই।

আর যাই হউক, এই দিনে গরীবরা গোস্ত দিয়ে ভাত খেতে পারে এটা বড় কথা।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:






কুরবানীর ঈদে মাংস খাওয়ানো নিয়ে একটি মুল্যবান ভাবনার সচিত্র প্রকাশ ।
তবে এক দিন গরীবরা গোস্ত দিয়ে ভাত খেতে পারে এটা বড় দাগে কোন বড় কথা নয় ।
তাদেরকে নিয়মিত প্রয়োজন মত গোস্ত দিয়ে ভাত খাওয়ার ব্যবস্থা করাটাই বড় কথা ।
পোস্টটি যেহেতু দরিদ্র রিক্সা চালক দিয়ে শুরু করা হয়েছে তখন তাদেরকে নিয়েই কিছু
কথা হোক না বলা ।
বছর তিনেক আগে দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত একটি সংবাদ ভাষ্য দেখেছিলাম
তার শীরোনাম ছিল ঢাকায় রিকশাচালকের আয় বেশি, নিরাপত্তা কম
সেখানে বলা হয়েছিল -
ঢাকা শহরে একজন রিকশাচালক মাসে গড়ে ১১ হাজার ১৫১ টাকা আয় করেন। রিকশাভাড়া, গ্যারেজের খরচ
—এসব বাদ দিয়েই এ অর্থ আসে। রিকশাচালকদের প্রায় অর্ধেকই তাঁদের এ আয় দিয়ে চলতে পারেন।
এক-চতুর্থাংশ চালকের এ আয় থেকে জমানোর জন্য অর্থ থাকে। বাকি চালকদের এ আয়ে চলে না।
আয়ের দিকটা এমনটা হলেও ৯৬ শতাংশ রিকশাচালক অসুখে পড়লে হাতুড়ে চিকিৎসকের কাছে থেকে
চিকিৎসা নেন। বেশির ভাগ রিকশাচালক পুলিশের কাছে নিগ্রহের শিকার হন।
দুর্ব্যবহার ও শারীরিক লাঞ্ছনার শিকার হন যাত্রীদের কাছে থেকেও। প্রায় কোনো চালকই শ্রমিক হিসেবে
তাদের অধিকার সম্পর্কে জানেন না। তাঁদের কল্যাণে কোনো সংগঠনও কাজ করে না।

যাহোক, তাদের সমস্যা অনেক , তাই তাদেরকে একদিন কুববানীর মাংস দিয়ে ভাত খাওয়ানো একটা
ভাল দিক, তাতে কোন সন্দেহ নাই । তবে তাদের সকল সমস্যার সমাধানে সকলের এগিয়ে আসা
সবচেয়ে বড় কথা বলে মনে করি ।

১৯ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪

নাহল তরকারি বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়িয়া ভালো লাগলো। তাদের কে একদিন গোস্ত দিয়ে ভাত খাওয়ানো ভালো উদ্যোগ বলেছেন। সবাই কম বেশী ব্যাক্তি উদ্যোগে গরিবেদের খাওয়ায়। কেউ সামন্য কিছু কেউ বা আয়োজন করে খাওয়ায়। ১৫ ফেব্রুয়ারি তে যেমন সবাই অনুষ্ঠান করে ভালোবাসা দিবস পালন করে, তেমন মুসলিম সবাই দলগত ভাবে কুরবানী দেয়। রিক্সা ওয়ালা ছাড়াও, নির্মান শ্রমিক, মুচি, জেলে আছে তাদের জন্যেও এই কস্ট প্রযোজ্য।

২| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

প্রামানিক বলেছেন: কোরবানীর সুন্দর বর্ননা

১৯ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

৩| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: ছবির শিশুটির জন্য কোরবানীর ঈদ এক অভিশাপ।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ছবির শিশুটির জন্য কোরবানীর ঈদ এক অভিশাপ না। কারন তার তো কোরবানী দেওয়া বাধ্যতামূলক না। কোরবানী বড়লোকদের জন্য বাধ্যতামূলক। ছবির শিশু শুধু প্রয়োজন মত গোস্ত নিবে।

৪| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

পুরানমানব বলেছেন: সহজ ভাবে কুরবানির মহত্ত্ব ও উপকারীতা ফুটিয়া তুলিয়াছেন। অনেক ইতর আছে যাহারা সারা বছর গরুর গোস্ত আয়েশ করিয়া খায় কিন্তু কুরবানির ইদ আসিলে ইহাদের মস্তিষ্কের ভেতর সয়তান লারেচারে। তাই কুরবানী নিয়ে মায়া কান্না করে থাকে। বাস্তবে ইহারা বুড়া শয়তান।
ছবির বালিকাখানার জন্য ইদ একখানা সুন্দরতম দিন।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:০০

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৫| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

পুরানমানব বলেছেন: সহজ ভাবে কুরবানির মহত্ত্ব ও উপকারীতা ফুটিয়া তুলিয়াছেন। অনেক ইতর আছে যাহারা সারা বছর গরুর গোস্ত আয়েশ করিয়া খায় কিন্তু কুরবানির ইদ আসিলে ইহাদের মস্তিষ্কের ভেতর সয়তান লারেচারে। তাই কুরবানী নিয়ে মায়া কান্না করে থাকে। বাস্তবে ইহারা বুড়া শয়তান।
ছবির বালিকাখানার জন্য ইদ একখানা সুন্দরতম দিন।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:০০

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৬| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

নতুন বলেছেন: এক দিন গোস্ত খাওয়ার চেয়ে পাশের মানুষকে কাজে বা ব্যবসায় সাহাজ্য করা খুব বেশি দরকার।

কোরবানীর এখন সো অফ করার একটা অনুস্ঠানে পরিনত হচ্ছে।

দূনিতি, সুদ, ঘুষ খেয়ে বেশি দামে গরু কিনে সমাজে একটু ভাব দেখাচ্ছে সাথে ভালো মানের গরুর মাংস খাচ্চে মানুষ।

দেশে ১ কোটি গরু, ছাগল কোরবানি হয়েছে। গরুর ৭ ভাগ হিসাব করলে সংখ্যাটা অনেক বড়।

সব কোরবানি ওয়ালারা কি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে? ( ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ মুসলমানের প্রথম শর্ত)

আমাদের দেশে কোরবানী আসলে মাংস খাবার উছিলা মাত্র. ;)

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

নাহল তরকারি বলেছেন: গোস্ত খাওযা গুরুত্বপূর্ন না। আল্লাহর রাস্তায় টাকা খরচ করে একটি পশু ক্রয় করিয়া তা জবাই করে সেই গোস্ত গরিবদের মধ্যে বিতরন করা গুরুত্বপূর্ন। দেশে সরকারি কর্মচারীরা কেন ঘুস খায়, কেন দুর্নীতি করে সেটাও নিয়েও ব্লগ লিখছিলাম।

৭| ১৮ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: @ পুরানমানব, আপনার অবস্তা এমন হলে বুঝতে পারতেন কেমন সুন্দরতম দিন।অন্যের দুঃখ বুঝার মতো মানসিকতা ধার্মিকদের থাকে না।তাদের মাথায় কিলবিল করে ৭২ হুরীর চিন্তা।কতো বড় ইতর হলে এমন চিন্তা করতে পারে।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:০৮

নাহল তরকারি বলেছেন: এমন গরিবদের সাহায্য করা, তাদের দুঃখ কষ্ট দূর করা ধর্মের দিক থেকে খারাপ কিছু না। আমরাও অনেক লোকদের সাহায্য করেছি। তারা এখন অনেকে বড়লোক। অনেকে নিজের দোষে বড়লোক হতে পারে নাই। সাহায্য কিন্তু সবাই কে করা হইয়াছে। উক্ত বাচ্চা মেয়ের বাপ হয়তো তেমন সাহায্য পেয়েছিলো। মদ গাজা খেয়ে হয়তো সব টাকা নষ্ট করেছে। তাই এই বাচ্চা মেয়ের এই অবস্থা। আর আপনি যেটা বললের ৭২ টি হুর। পরের বউ এর বুকের দিকে চাইয়া থাকার চেয়ে বেহেস্তের ৭২ টি হুরের কথা চিন্তা করা অনেক ভালো মনে করি।

৮| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

পুরানমানব বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: @ পুরানমানব, আপনার অবস্তা এমন হলে বুঝতে পারতেন কেমন সুন্দরতম দিন। অন্যের দুঃখ বুঝার মতো মানসিকতা ধার্মিকদের থাকে না।তাদের মাথায় কিলবিল করে ৭২ হুরীর চিন্তা।কতো বড় ইতর হলে এমন চিন্তা করতে পারে।
অন্যের দুঃখ শুধুই মানবিক নাস্তিকরা বুঝিতে পারেন।এদের বেশিরভাগই সারাদিন নারী আর নেশায় ব্যাস্ত হইয়া থাকে তাই ইহাদের আবেগ অত্যন্ত বেশি। কপাল ভাল ধার্মিকরা ৭২ হুরের আশায় অন্যকারো মা বোনের উপর ঝাপাইয়া পরে না, সেইদিক থেকে সুরক্ষিত আছেন বলা চলে। নাস্তিক ইতরদের তো আর ৭২ হুরের কোন বিশ্বাস নাই, তাই এরা দুনিয়াতেই ৭২ হুরের খায়েশ মিটিয়া লয়। এখন বুঝিয়া লইয়েন ইতর কাহারা। আর ইদের গোস্তো ধনী গরীব সবাই পায়। ইহা লইয়া কোন দ্বিমত চলিবে না।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

৯| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

নতুন বলেছেন: বর্তমানের ধার্মিকদের ভন্ডামীর কথা উপরেই বলেছি।

একটু মিলিয়ে দেখতে চেস্টা করলেই বুঝতে পারবে সবাই।

ঈদের জামাতে যে লক্ষ লক্ষ মানুষ নামাজ আদায় করে তার কত % ফজর পড়ে ছিলো এবং কত % জোহরের নামাজ পড়ে এটা খেয়াল করলেই বুঝতে পারবে, ধর্মের বর্তমান অবস্থা কেমন আছে।

মানুষ জ্ঞানী না হলে মানবিক হবে না। ধর্ম সেখায় হিন্দুদের সাথে বন্ধুত্ব করা যাবেনা, হিন্দু ধর্ম বলে গোমাতাকে যারা ভক্ষন করে তারা খারাপ মানুষ, তাদের হত্যাও করে অনেকে।

কিন্তু একজন মানুষ যখন মানবিক হয় তখন অন্য মানুষের ব্যাথা বুঝতে পারে। মানুষ এবং কোন প্রানীর কস্ট হয় সেটা সে করবেনা।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:১১

নাহল তরকারি বলেছেন: আস্তে আস্তে সবাই ধর্ম চর্চা করবে। পারফেক্ট ভাবে ধর্ম চর্চা করবে।

১০| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: ইতরের মতো কথা বললেন।প্রমান করেন সারাদিন নারী লইয়া থাকে।আপনাদের প্রমান মাদ্রাসাংয় গেলেই পাওয়া যায়।ইউটিউবে হাজার হাজার ভিডিও আছে শিশু বলৎকারের।সার্স দিলেই পেয়ে যাবেন।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:১৩

নাহল তরকারি বলেছেন: আপনি মাদ্রাসায় গিয়ে প্রামাণ্য চিত্র তৈরি করলেও পারেন। আর ধর্ষকের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। সে যে কেউ হউক। মসজিদের ইমমা ও যদি ধর্ষন করে তাহলে তাকেও মৃত্যু দন্ড দিতে হবে।

১১| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নাহল তরকারি,




কোরবানীতে আমাদের দেশের মানুষজন কোনদিনই ত্যাগের মহিমা দেখায় নি। যা দেখিয়েছে এবং দেখাচ্ছে তা ভোগের গরিমা।
তবুও এমন কোরবানী নিয়ে চরম একটি দরিদ্র শ্রেনীর জন্যে বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। এরকম ফাতেমারা আছে কয়েক কোটি।

ডঃ এম এ আলী র মন্তব্যের কথা মতো, তাদের সকল সমস্যার সমাধানে সকলের এগিয়ে আসা সবচেয়ে বড় কথা ।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:১৫

নাহল তরকারি বলেছেন: দরিদ্রতা কমানোর জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া যায়? সেটা নিয়ে ভাবা দরকার। ক্ষুদ্রঋন যে কিভাবে গরিব কে আরো গরিব করে সেটা নিয়েও ব্লগ লিখেছিলাম।

১২| ১৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

পুরানমানব বলেছেন: ইতরের মতো কথা বললেন।প্রমান করেন সারাদিন নারী লইয়া থাকে।আপনাদের প্রমান মাদ্রাসাংয় গেলেই পাওয়া যায়।ইউটিউবে হাজার হাজার ভিডিও আছে শিশু বলৎকারের।সার্স দিলেই পেয়ে যাবেন।
ইতরের মত কথা না বলিয়া কোন উপায়ও দেখিতে পারিলাম না। মাদ্রাসায় সব ফেরেস্তা থাকে না আর এটা কেউ দাবিও করে না যে ইসলাম ধরমে সবাই কে আল্লাহ একদম নাস্তিকদের মত অতি ভালো আর মানবিক করিয়া পাঠাইয়াছেন। যদি তাহাই হইতো তবে জাহান্নামের ভয় থাকিত না, শুধু জান্নাতের কথায় থাকিত। পৃথিবীর সব ভালো কাজ মনে হয় নাস্তিকগুলাই করিতেছে আর মোল্লারা বারে যাইয়া চিল করিতেছে =p~
চোখ থাকিয়া টিনের চশমা খানা খুলিয়া শাহবাগ থাকিয়া একটু চক্কর দিয়া আসিয়েন। প্রমান পাইয়া যাবেন।

১৩| ১৯ শে জুন, ২০২৪ রাত ৩:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: শাহবাগে বহুবার গিয়েছি। আকজন নাস্তিকও চোখে পরে নাই। আপনি কি সবাইকে নাস্তিক মনে করেন।একজন নাস্তিককে চিনি ।তিনি মসজিদের ইমাম ও মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল নাম মুফতি মাসুদ।লিখে সার্স দেন পেয়ে যাবেন।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৪:১৪

পুরানমানব বলেছেন: আকজন নাস্তিকও চোখে পরে নাই।
ইহা আপনার সফলতা যে আপনার চোখে পরে নাই, আর যাহারা ওখানে ছিল তাহাদের ব্যার্থতা যে আপনার চোখে পরতে পারে নাই।

আমি সকলকেই নাস্তিক মনে করি না, ধর্মবিদ্বেষী মনে করি। নাস্তিকরা আক্রমনাত্মক হয়না, আর হুদাই প্রতিটি বিষয়েই ধর্মের বিরুদ্ধে কথা তুলিয়া ঘেউ ঘেউ করে না। খুবই নম্রতার সহিত বলিয়া দেই আমি এসবে বিশ্বাস করি না। তোমার কাজ তুমি করে যাও।
তিনি মসজিদের ইমাম ও মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল নাম মুফতি মাসুদ।লিখে সার্স দেন পেয়ে যাবেন।
উনি মনে হয় জানতে জানতে একদম জানোয়ার হইয়া গেছেন। উনারে দেখে বিশেষ কোন লাভ নাই আমার।

১৫| ১৯ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: অনেকদিন পরে আপনার নিজের ভাষায় একটা পোস্ট দিলেন। খুব ভালো হয়েছে।

আপনি যে ছবিটা দিয়েছেন সেটি মর্মান্তিক একটা ছবি। আমাদের সীমাহীন দারিদ্রের মধ্যে আসলে কোন মহত্ত্ব নেই, দয়া নেই, ধর্ম নেই। শুধু প্রবল অপমান, অসম্মান আর দুঃখ আছে।

গরীবের একদিন মাংস-ভাত খেতে পারাটা আমাদের আনন্দ দেয় এই কারণে যে আমরা সকলে কম বেশি অভুক্ত। আমাদের সবারই প্রবল খিদে। কস্মিনকালেও আমদের খাওয়া শেষ হবেনা।

১৯ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:১৭

নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ১৯ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইসলাম ধর্মের প্রতিটি ধর্মীয় দ্বায়িত্ব পালনের মাঝে নিহিত রয়েছে মানব কল্যান । আমাদের দেশে কেন মানুষ অতি দরিদ্র , কেন তারা সকল প্রকার মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত তার দায় দেশের সরকারের । যাকাত , কুরবানির মত ধর্মীয় বিধানের ফলে তাও কিছুটা দরিদ্রের হক আদায় হয়। পশু কুরাবানির দুঃখে যারা এক দিনের জন্য পশুদরদি সাজে , তাদের ভাব সাবে মনে হয় যেন তারা গরু, মুরগীর মাংশ ইহজীবনে খায়নি!! জীব হত্যা যারা মহাপাপ বলে ভাবে সেই বৌদ্ধরাও এই বিষয়ে ধর্মীয় বুলি কপচায় না । কারন স্কুল কলেজের বিজ্ঞান পড়লে সবার ইকো সিস্টেম কি তা পড়ার কথা, prey and predator relationship to maintain balance in eco system জানার কথা। ইসলাম বিদ্বেশকে পুজি করে যেসব স্বল্প শিক্ষিতের দল পশ্চিমা দেশে পারি জমায় বা পারি জমাতে চায় তাদের অবস্য এসব জ্ঞান না থাকারই কথা !

২০ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১৭| ১৯ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০

কথামৃত বলেছেন: সুন্দর ভাবে কুরবানির বর্ণনা

২০ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২৫

নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য।

১৮| ২০ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:০৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আস্তে আস্তে সবাই ধর্ম চর্চা করবে। পারফেক্ট ভাবে ধর্ম চর্চা করবে।


আপনার এলাকাতে এবং আপনার মতে যারা এবছর কুরবানি করেছে তাদের কত % ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরে? এবং কত % হালাল আয়ে কুরবানি করেছে?

যারা ফরজ ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেনা। তাদের জন্য কুরবানি কতটা দরকার? না কি এটা লোক দেখানো এবং মাংস খাবার বাহানা মাত্র?

২০ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

নাহল তরকারি বলেছেন: হয়তো আজ কেউ পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়তে পারছে না। হয়তো একদিন তারা পাচঁ ওয়াক্ত নামায পড়বে।

১৯| ২১ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হয়তো আজ কেউ পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়তে পারছে না। হয়তো একদিন তারা পাচঁ ওয়াক্ত নামায পড়বে।

মুসলমানের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ আগে ঠিক করা দরকার না কি কুরবানী করা?

কোনটা ফরজ? কোনটা আগে?

দেশের কুরবানী ৯৫% সামাজিকতা আর ভালো মাংস খাওয়ার ধান্দা মাত্র।

২১ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৪

নাহল তরকারি বলেছেন: আগে ৫ ওয়াক্তা নামাজ পড়া জরুরী।

২০| ২১ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আগে ৫ ওয়াক্তা নামাজ পড়া জরুরী।


যারা ৫ ওয়াক্ত নামাজ না পরে কোকাকোলা বয়কট করে তাদের কি বলা উচিত?

ফরজ নামাজের ঠিক নাই মাংস খাওয়ার জন্য যারা কুরবানি নিয়ে জজবা দেখায় তাদের কি বলে?

তাদের কি ভন্ড বলা যায়?

২১ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:২৯

নাহল তরকারি বলেছেন: একজন সেনাবাহিনী যেভাবে কড়াকড়ি ভাবে সেভাবে আইন মুসলিমরাও কোরআন এর প্রত্যেকটি শব্দ সেভাবে মানতে চায়। সবাই যেমন রোল ১ হতে পারে না, ঠিক তেমনি সবাই ছাক্কা মুসলিম হতে পারে না। তারা ভন্ড না। তারা দুর্বল ছাত্রের মত। ভন্ড তো তারাই যারা পীর সেজে সাধারন লোকদের ধোকা দেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.