নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি মিলেনিয়াল প্রজন্মের একজন: সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের যাত্রা

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০৫




আমার জন্ম ৩১ জুলাই ১৯৯৪। আমি মিলেনিয়াল (Millennial) বা Generation Y প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রজন্ম তথ্য প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে বেড়ে উঠেছে। আমি সেই সময়ের মানুষ, যখন পোস্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠি লেখার প্রচলন ছিল। এরপর ২জি থেকে ৩জি পেয়েছি এবং এখন ফোরজি ব্যবহার করছি। বলতে গেলে, প্রযুক্তি-নির্ভর এই সমাজের সঙ্গে আমার বেড়ে ওঠা।

প্রযুক্তি ও ব্যাংকিংয়ের বিবর্তন:
আমাদের প্রজন্মের ব্যাংকিং দিন দিন আরও ইন্টারনেট বেইসড হয়ে উঠেছে। তবে আমি এখনও শাখায় গিয়ে রশিদের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে ভালোবাসি। আমার একটি সোনালী ব্যাংকের একাউন্ট রয়েছে। যখন সময় পাই না, তখন বিকাশ ব্যবহার করে সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দিই। বিকাশ এ ক্ষেত্রে কিছু কমিশন রাখে। তবে বড় অংকের টাকা জমা দেওয়ার সময় শাখায় গিয়েই কাজ করি।

২০০৯ সালের দিকে সোনালী ব্যাংক ধীরে ধীরে অনলাইন ব্যাংকিং চালু করে। তখন শাখাগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট কানেকশন ছিল। আজকের দিনে ব্যাংকিং সেবার এতটাই উন্নতি হয়েছে যে, NPSB এবং BEFTN-এর মাধ্যমে দ্রুত লেনদেন সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি সকাল ১১টার আগে অন্য ব্যাংকের চেক সোনালী ব্যাংকে জমা দেন, তাহলে একই দিনে লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। অথচ ২০০৯ সালে এই কাজ সম্পন্ন হতে ৭ দিন লেগে যেত।

আমার কেনাকাটা ও অনলাইন অভিজ্ঞতা:
আমি নিয়মিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে কেনাকাটা করি এবং সোনালী ব্যাংকের ভিসা কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট সম্পন্ন করি। এখন পর্যন্ত এটিএম বুথ, পিওএস মেশিন, বা অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয়নি।

ডিজিটাল রশিদ: সমস্যার সমাধান
ই-ওয়ালেট অ্যাপের মাধ্যমে NPSB এবং BEFTN ব্যবহার করে টাকা পাঠানোর সময় ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করা যেত না। এই সমস্যার সমাধানের জন্য আমি সোনালী ব্যাংকে ই-মেইল করি এবং চিঠি পাঠাই। অবশেষে, আজ যখন অন্য ব্যাংকের একাউন্টে টাকা পাঠালাম, দেখলাম ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করার অপশন পাওয়া যাচ্ছে।

উপসংহার
আমাদের প্রজন্ম প্রযুক্তির সঙ্গে বেড়ে উঠেছে এবং এর সুবিধা-অসুবিধা দুটোই দেখেছে। ইন্টারনেট বেইসড ব্যাংকিং এবং কেনাকাটার মাধ্যমে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হওয়ায় জীবন অনেক সহজ হয়েছে। তবে এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করাও জরুরি।


এই যে রশিদ। নিরাপত্তার সার্থে গুরুত্বপূর্ন তথ্য ইডিট করে ফেলা দেওয়া হয়েছে।



আমার জন্ম ৩১ জুলাই ১৯৯৪। আমি মিলেনিয়াল (Millennial) বা Generation Y প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রজন্ম তথ্য প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে বেড়ে উঠেছে। আমি সেই সময়ের মানুষ, যখন পোস্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠি লেখার প্রচলন ছিল। এরপর ২জি থেকে ৩জি পেয়েছি এবং এখন ফোরজি ব্যবহার করছি। বলতে গেলে, প্রযুক্তি-নির্ভর এই সমাজের সঙ্গে আমার বেড়ে ওঠা।

প্রযুক্তি ও ব্যাংকিংয়ের বিবর্তন:
আমাদের প্রজন্মের ব্যাংকিং দিন দিন আরও ইন্টারনেট বেইসড হয়ে উঠেছে। তবে আমি এখনও শাখায় গিয়ে রশিদের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে ভালোবাসি। আমার একটি সোনালী ব্যাংকের একাউন্ট রয়েছে। যখন সময় পাই না, তখন বিকাশ ব্যবহার করে সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দিই। বিকাশ এ ক্ষেত্রে কিছু কমিশন রাখে। তবে বড় অংকের টাকা জমা দেওয়ার সময় শাখায় গিয়েই কাজ করি।

২০০৯ সালের দিকে সোনালী ব্যাংক ধীরে ধীরে অনলাইন ব্যাংকিং চালু করে। তখন শাখাগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট কানেকশন ছিল। আজকের দিনে ব্যাংকিং সেবার এতটাই উন্নতি হয়েছে যে, NPSB এবং BEFTN-এর মাধ্যমে দ্রুত লেনদেন সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি সকাল ১১টার আগে অন্য ব্যাংকের চেক সোনালী ব্যাংকে জমা দেন, তাহলে একই দিনে লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। অথচ ২০০৯ সালে এই কাজ সম্পন্ন হতে ৭ দিন লেগে যেত।

আমার কেনাকাটা ও অনলাইন অভিজ্ঞতা:
আমি নিয়মিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে কেনাকাটা করি এবং সোনালী ব্যাংকের ভিসা কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট সম্পন্ন করি। এখন পর্যন্ত এটিএম বুথ, পিওএস মেশিন, বা অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয়নি।

ডিজিটাল রশিদ: সমস্যার সমাধান
ই-ওয়ালেট অ্যাপের মাধ্যমে NPSB এবং BEFTN ব্যবহার করে টাকা পাঠানোর সময় ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করা যেত না। এই সমস্যার সমাধানের জন্য আমি সোনালী ব্যাংকে ই-মেইল করি এবং চিঠি পাঠাই। অবশেষে, আজ যখন অন্য ব্যাংকের একাউন্টে টাকা পাঠালাম, দেখলাম ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করার অপশন পাওয়া যাচ্ছে।

উপসংহার
আমাদের প্রজন্ম প্রযুক্তির সঙ্গে বেড়ে উঠেছে এবং এর সুবিধা-অসুবিধা দুটোই দেখেছে। ইন্টারনেট বেইসড ব্যাংকিং এবং কেনাকাটার মাধ্যমে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হওয়ায় জীবন অনেক সহজ হয়েছে। তবে এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করাও জরুরি।


এই যে রশিদ। নিরাপত্তার সার্থে গুরুত্বপূর্ন তথ্য ইডিট করে ফেলা দেওয়া হয়েছে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জেনজি প্রজন্মের পক্ষ থেকে জানাই শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.