নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যান্বেষী

সত্যান্বেষী

আমি ইনাম

সত্যান্বেষী

আমি ইনাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

চলো আমার সাথে- দার্জিলিং হয়ে ভুটান (প্রথম পর্ব)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

বহুদিন ধরে পরিকল্পনা করছিলাম ভুটান যাবার। কেন জানি ব্যাটে বলে হচ্ছিলনা। তাই এবার উঠে পরে লাগলাম, যেভাবেই হোক এই আকাঙ্খা পুরন করতেই হবে। আমাদের (আমি, আমার অর্ধাঙ্গিনী ও আমার দুই ছেলে) এই সফরে সঙ্গি হল আমার বড় বোনের পরিবার (৫ জন)।

প্রথমেই ঠিক ছিল ভুটান যাব সড়ক পথে। এই ইচ্ছার প্রধান কারন হল ফুয়েন্টশিলং থেকে থিম্পুর রাস্তা। গুগল আর্থ এ এই পথের ছবি আর বিভিন্ন ব্লগে এর বর্ণনা পড়ে এই রাস্তার প্রেমে পরে গিয়েছিলাম। তাই সবার সম্মতিতে ঠিক হল সরকপথ। এই পথে যেতে হলে যা প্রয়োজন তা হল ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসা। ইন্ডিয়ান ট্রানজিট ভিসার খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম তারা (ইন্ডিয়ান এম্বাসি) এই ভিসা সহজে দেয় না। নানা রকম তাল বাহানা করে। সকল শঙ্কা বুকে নিয়ে অনলাইন ভিসা ফর্ম পূরণ করতে বসলাম। আমি সাধারণত নিজেই সব করার চেষ্টা করি, তাই কোন এজেন্সি বা দালালের সাহায্য নেই না। ফর্ম পূরণ শেষ এবার জমা দেবার পালা। আগেই খোঁজ পেয়েছি যে ট্রানজিট ভিসা দেয় মাত্র ১৫ দিনের। যেদিন ভিসা ইস্যু করবে সেই দিন থেকে ঠিক ১৫ দিন পর তার এক্সপাইরী ডেট। আবাদের যাবার ডেট হল ৮ সেপ্টেম্বর রাত ৮:৩০ মিনিটের শ্যামলি বাস। ট্রানজিট ভিসার বাধ্যতামুলক ডকুমেন্টের মধ্যে বাসের রিটার্ন টিকিট ও আছে। ভিসা আবেদন এর সাথে এই টিকিট জমা দিতে হয়। তাই টিকিট আগেই কাটতে হয়েছিল বলে যাবার দিনও নির্দিষ্ট হয়ে গেল। অনেক হিসাব করে ঠিক করলাম ৩১ অগাস্ট ফর্ম জমা দিব যেন পাসপোর্ট ফেরত পাই ৬ বা ৭ সেপ্টেম্বর। যেমন পরিকল্পনা তেমন কাজ। ইন্ডিয়ান এম্বাসি গুলশানে চলে গেলাম সকাল ৮ টায়। ট্রানজিট ভিসার জন্য আলাদা লাইন আর ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আলাদা। আমাদের লাইন ট্যুরিস্ট ভিসার লাইন এর চেয়ে ২০ ভাগ ছোট তাই সকাল ৯:৩০ এ এম্বাসি খোলার ১৫ মিনিটের মধ্যে ঢুকে পড়লাম। জমা হয়ে গেল পরের ১৫ মনিটের মধ্যে। পাসপোর্ট ফেরত পাবার ডেট দিল ৬ সেপ্টেম্বর। এর পর ভিসা পাব কি না সেই টেনশন নিয়ে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা। টেনশন এই কারনে যে যেই বাসের টিকিট কেটেছি তা অফেরতযোগ্য। আমাদের দলের মোট ৯ জনের মধ্যে যে কেউ ভিসা না পেলে আমাদের কারও যাওয়া হবেনা। ৩৬০০/= করে এক একটা টিকিট (ঈদ উপলক্ষে ৬০০/= বেশি)। মোট ৩২,৪০০/= টাকা নিট লস। আসলো ৬ সেপ্টেম্বর। বিকাল ৩:৩০ মিনিটে পৌঁছে গেলাম ইন্ডিয়ান এম্বাসি। লাইন ধরে একে একে ঢুকলাম ভিতরে। দেখলাম স্যুটকেসে করে সব পাসপোর্ট নিয়ে আসল। উৎসুক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সবাই সেই স্যুটকেসের দিকে। এবার পালা। কাউন্টার থেকে আমাদের ৯ টা পাসপোর্ট এর মধ্যে খুঁজে পেল ৭ টা। পেলামনা আমার স্ত্রি ও ছোট ছেলের পাসপোর্ট। তারা জানাল আগামিকাল আবার আস্তে হবে। মানে আরও ১ দিনের টেনশন। ওইদিন সবাই ভিসা পেয়েছিল তাই টেনশন কিছুটা নিশ্চিন্ত ছিলাম যে দেরি হলেও পাবো হয়ত ভিসাটা। যথারীতি পরের দিন বিকালে বাকি ২ টা পাসপোর্ট ভিসা সমেত ফেরত পেলাম। ভিসা মেয়াদ ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আমাদের ফেরার দিন ১৬ সেপ্টেম্বর। তাই ভিসা মেয়াদ শেষ হবার আগেই দেশে ফেরত আসতে পারবো। বুকের মধ্যে থেকে একটা ভারি পাথর যেন নেমে গেল। এবার যাত্রার পালা।

ব্যাগ গুছাচ্ছিলাম গত একমাস ধরে, তাও আবার মনে মনে। তাই তাড়াহুড়ো করে এক দিনেই সব স্যুটকেস বন্দি করে ফেললাম। ৮ তারিখ সন্ধ্যা ৮:৩০ এ শ্যামলি বাস কাউন্টার এ এসে দেখি বাস লেট। সেই বাস আসল ১০টায়। যাই হোক যাবার আনন্দে সব মেনে নিলাম। যাত্রা শুরু হল, এবার উপভোগ করার পালা ঈদ এর জ্যামকে। আমাদের বাস বুড়িমারি বর্ডার পার করবে তাই যমুনা সেতুর উপর দিয়ে যেতে হবে। সেই যমুনা সেতু যা আমাদের পার হবার কথা রাত তিনটায় তা আমরা পার হলাম সকাল ৮ টায়। বুডিমারি পৌছালাম বিকাল ৩টায়। এরপর ইমিগ্রাশন। বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন এ ছবি তুলতে হয়, ফর্ম পূরণ করতে হয়। ফর্ম পূরণ এর জন্য অবশ্য শ্যামলি বাস এর সুপারভাইজার সকল যাত্রীর কাছথেকে ১০০ টাকা করে নিলো। লাগেজ তারাই ইন্ডিয়ান ইমিগ্রাশন পর্যন্ত পৌঁছে দিবে।







হেটে পার হতে হবে বর্ডার।


ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন।

ইন্ডিয়ান ইমিগ্রেশন ও ফর্ম পূরণ করে দিলো। আমরা শুধু স্বাক্ষর করলাম ফর্ম এ। এই পুরো প্রক্রিয়া শেষ করে ইন্ডিয়ান শ্যামলি বাস এ উঠতে সময় লাগলো ২:৩০ মিনিট। ৫:৩০ এ রওনা দিলাম শিলিগুরির উদ্দ্যেশে। এখানেও জ্যাম আমাদের সঙ্গি। পথে এক মাল বোঝাই ট্র্যাক খাদে পড়ে বিশাল জ্যাম এর সৃষ্টি করেছে। তখনো আমাদের মোবাইলে গ্রামীণ ও টেলিটক এর নেটওয়ার্ক ছিল তাই বিদায় কল করে নিলাম যে যার মতো। ২:৩০ ঘন্টার পথ পাড়ি দিলাম ৩:৩০ ঘন্টায়। রাত ৯ টায় পৌছালাম শিলিগুড়ি যেখানে সাধারণ ভাবে পৌঁছানো যেত দুপুর ১ টায়। আমাদের প্লান ছিল সেই দিনই দারজিলিং যাব কিন্তু রাত হয়ে যাওয়াতে শিলিগুড়িতে একটা হোটেল এ উঠে পড়লাম। হোটেল অমরাবতী। হোটেল ঠিক করে দিল আমাদের পূর্ব পরিচিত একজন।


হোটেল অমরাবতীর সামনে আমার দুই সোলজার।

পরদিন সকালে সেই পরিচিত জনই আমাদের দারজিলিং যাবার জিপ, ওখানকার হোটেল, ও ৩ বেলার খাবার এর প্যাকেজ ঠিক করে দিলেন। রওনা হলাম দারজিলিং এর পথে। শিলিগুড়ি শহরের যানজট ছেড়ে আমাদের গাড়ি ঢুকে গেল চা বাগানের রাস্তায়। পথের এক জায়গায় নামলাম দারজিলিং এর বিখ্যাত “মকাই বাড়ির চা” কিনতে।


শিলিগুড়ির পাশের চা বাগান।


শিলিগুড়ির পাশের চা বাগান।

মকাই বাড়ি চা এর দোকান।

মকাই বাড়ি চা এর আর এক দোকান।

স্বাদ ও নিলাম সেই চা এর। আমার ভাল লাগেনি। (এরা হয়ত ভাল চা উৎপাদন করতে পারে কিন্তু ভাল চা বানাতে পারেনা। পরে দেশে এসে নিজে যখন সেই চা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেয়েছি তখন এই উপলব্ধি করেছি)। ৪ ঘন্টা লাগলো দারজিলিং পৌছাতে। পুরো পথ একরকম নিজের হৃদপিণ্ডটা হাতে নিয়ে আসলাম কারন দারজিলিং এর পাহাড়ে উঠার এক একটা বাঁক আমাদের মনে যেমন আতঙ্ক ধরাচ্ছিল তেমন পুলকিতও করছিলো। প্রতিটা বাঁক নিয়ে দেখছিলাম আমাদের ছেড়ে আসা খাঁদ। আর ভাবছিলাম আমরা কি আসলেই ওই নিচু জায়গা থেকে আসছি? পথের পাশে পড়ল টয় ট্রেন এর সরু লাইন। এত সরু লাইন এর উপর যে ট্রেন চলতে পারে তা বিশ্বাসই হচ্ছিলনা আমাদের মতো ব্রডগেজ মিটারগেজ লাইন এর দেশের মানুষের। বিশ্বাস হল তখন যখন আমাদের গাড়ি একটা টয় ট্রেন কে ওভারটেক করল। “এত পিচ্চি ট্রেন”, “এত পিচ্চি ট্রেন” আমার ছেলের তো হাসি থামছেইনা। হাসলাম আমরাও আর অবাক ও হলাম ব্রিটিশদের বানানো স্টিম ইঞ্জিন এর টয় ট্রেন দেখে যা কিনা উচু নিচু ঢাল বেয়ে উঠতেও পারে নামতেও পারে।









সাদা সাদা মেঘমালা কে নিচে ফেলে বেলা ২টায় পৌছালাম দারজিলিং। দুপুরের খাবার ঠিক করাই ছিল যে হোটেলে আমরা উঠেছি সেখানেই। উদর পূর্তি করে বের হলাম দারজিলিং ঘুড়তে। এর মধ্যেই আমাদের গায়ে উঠে গেছে গরম কাপড়। বেশ ঠাণ্ডা লাগছিল। বৃষ্টি শুরু হয়ে ছিলও গুড়ি গুড়ি। সেই গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মাঝেই দেখতে গেলাম পাহাড়ের গায়ে থরে থরে সাজানো দারজিলিং শহরকে। একপাশে ধাপে ধাপে উঠেগেছে দোতলা তিনতলা বাড়ি আর একপাশে গভীর খাঁদ। প্রতিটা বাড়ির, হটেলের পিছনের দিকের বারান্দায় দাড়ালে মনে হয় যেন দাড়িয়ে আছি পাহাড় চুরার কোন বাংলো বাড়িতে। বারান্দার অপর পাশের পাহাড়ের গায়ে শয়ে শয়ে ঘড়বাড়ি।





শহর ছেড়ে দেখতে গেলাম অন্যান্য ট্যুরিস্ট স্পট গুলো। ড্রাইভার জানালো প্রথমে যাবে চিড়িয়াখানা। এর আগে একবার শিলং এর চিড়িয়াখান আমাকে হতাশ করেছিল তাই খুব একটা আগ্রহ বোধ করছিলামনা। Padmaja Naidu Himalayan Zoological Park এ যখন আসলাম আমার ধারনা পালটে গেল। পুরো চিড়িয়াখানাটা বানানো হয়েছে পাহাড়ের গায়ে। প্রতিটা প্রানীকে তার নিজস্ব পাহাড়ের ঢালে নির্দিষ্ট সীমানায় রাখা হয়েছে। জায়গাটা অসাধারণ। এবার আসলাম ঘুম স্টেশন দেখতে। নাটক সিনেমাতে দেখা স্টেশন এর মতো। টয় ট্রেন এ উঠার সময় ছিলনা তাই তার পাসেই ছবি তুলা হলো। এর পর Ghoom Monastery। ঢুকা হলনা কারন ততক্ষনে তা বন্ধ হয়ে গেছে। বাইরে থেকে Ghoom Monastery এর সৌন্দর্য নিয়ে ফিরে আসলাম হোটেলে। আমি ও আমার স্ত্রি নেমে গেলাম চৌরাস্তা বা মল নামক বিখ্যাত শপিং করার জায়গায়। ঘুড়ে ফিরে দেখলাম এখানকার স্থানিয় জিনিসপত্র। বেশিরভাগ জিনিসই চাইনিজ বা এর নকল তাই কিছুই কেনা হলনা। রাত ৮ টা নাগাদ শহর যেন ঘুমিয়ে গেল। আমরা দুজনে নিজেদেরকে ৭০ এর দশকের হিন্দি সিনেমার নায়ক নায়িকা ভাবতে ভাবতে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে দুজন দুজনের হাত ধরে হাটতে হাটতে উঁচু নিচু পথ ধরে চলে হাঁপাতে হাঁপাতে হোটেলে ফিরে আসলাম।



বিরল প্রজাতির রেড পান্ডা।







পরের দিনের প্লান “টাইগার হিল” যেখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। সমস্যা হল ভোর ৪ টায় রওনা দিতে হবে সূর্যদয় এর সময় নাকি কাঞ্চনজঙ্ঘা সবচেয়ে সুন্দর দেখা যায়। এবার আমার ছোট ছেলে ও আপুর দুই ছেলেকে হোটেলেই রেখে আমরা ৩০ মিনিটের পথ পাড়ি দিয়ে গেলাম “টাইগার হিল”। গাড়ি অনেক দুরই উঠে। কিছুটা পথ হেটে পাহাড়ের চুড়ায় উঠতে হয়। হাঁপাতে হাঁপাতে উঠে গেলাম চুড়ায়। মানুষে যায়গাটা গিজ গিজ করছে। সবার দৃষ্টি পুব আকাশে। সবার হাতেই ক্যামেরা। কেউ ছবি তুলছে, কেউ বা ভিডিও। আকাশের রঙও ধীরে ধীরে প্রথমে নীল থেকে ধুসর এরপর সোনালী বরণ ধারন করতে শুরু করছে। কিছুক্ষণের জন্য যেন আমরা সবাই চুপ হয়ে গেলাম। এই বুঝি সুয্যি মামা উঁকি দিবে আর পশ্চিমে ঝলমলিয়ে উঠবে “কাঞ্চনজঙ্ঘা”। হঠাত সবাই হায় হায় করে উঠল। এক ঝাঁক কালো মেঘ মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে ঘিড়ে ফেলল আমাদের। কিসের সূর্যদয় কিসের কাঞ্চনজঙ্ঘা, আমরা আমাদেরকের আর ঠিকমত দেখতে পাচ্ছিলামনা। ভিজে যেতে লাগলো আমাদের গায়ের গরম কাপড়, মাথার টুপি, পায়ের জুতা, ক্যামেরার লেন্স। কাঞ্চনজঙ্ঘা না দেখতে পারার হতাশাকে ঢাকতে কিছুক্ষন সেই মেঘ গায়ে মাখলাম। অল্প সময়েই মেঘ কেটে গেল ঠিকই কিন্তু কাঞ্চনজঙ্ঘা যেন অভমানে মুখ লুকিয়ে ফেলেছে। এর মাঝেই বেশিরভার মানুষই চলে গেছে। আমরাও তাই রওনা দিলাম “বাতাসিয়া লুপ” দেখতে।পাহাড় চুড়ায় কৃত্তিম পার্ক যার চারপাশ জুড়ে টয় ট্রেন এর লাইন। খুব ভাল লাগলো ব্রিটিশদের বানানো এই পার্কটাকে।










কিছুক্ষন এখানে কাটিয়ে গেলাম “জাপানিজ টেমপ্লল” দেখতে। কারুকাজ অসাধারণ, বিশাল ভবন, রঙ বেরঙের মানুষ, পাহাড়ের ঢালে দাড়িয়ে থাকা নান্দনিক দৃশ্য এগুলো দেখে চলে আসলাম “দারজিলিং স্টেশনে”। ঘুম স্টেশনের মতই লাগলো দারজিলিং স্টেশনকে। এখানের ছবি তোলার পালা শেষ করে হোটেলে ফেরার পালা। আজই রওনা দিতে হবে ভুটান বর্ডার জয়গাও এর উদ্দেশ্যে। সকালের নাস্তা সেড়ে ১০টায় রওনা হলাম।















চলবে --------

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৭

বিবেক ও সত্য বলেছেন: দালাল ছাড়া কিভাবে ভারতের পাসপোর্ট সংগ্রহ করলেন?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

আমি ইনাম বলেছেন: পাসপোর্ট সংগ্রহ মানে বুঝিনি। ট্রানজিট ভিসার জন্য কোন দালাল লাগেনা। আমি নিজেই ৯ জনের ফর্ম পুরন করেছি। নিজেই এম্বাসিতে জমা দিয়েছি আবার নির্দিষ্ট দিনে নিজে গিয়েই তা ফেরত পেয়েছি।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। কে তুলেছেন?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

আমি ইনাম বলেছেন: আমি নিজেই। ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

মা.হাসান বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন অভিজ্ঞতা ও লেখা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

আমি ইনাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.