![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা যখন দাওয়াহ করতাম তখন আমাদের নেতারা বলতেন দেশের সব সরকারী ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে আমাদের লোক সেট করতে হবে। সেই কেৌশলটিকে এখনো অনেকে ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা কি ভেবেছে এটা কতটা বোকামী কথা?
ধরুন আপনার আদর্শের ৫জন লোক সচিবালয়ে গুরুত্বপূর্ণ সচিব হলো, আপনি কি মনে করেন তাদের বিন্দুমাত্র শক্তি আছে দ্বীনি আদর্শের একটা কথা বলার? তারা কি পারবে কুফর তাগুত সরকারের নীতির বাইরে একচুল কাজ করতে। নাকি তাগুতকে খুশি করার অভিপ্রায়ে ক্রমান্বয়ে নিজের আদর্শ বিসর্জন দিবে? ধরুন দেশের জনপ্রিয় কয়েকটি পত্রিকায় ভালো পজিশনে চাকুরী পেলো দ্বীনি আদর্শের কয়েকজন ভাই। তারা কি পারবে একটি কলাম বা ন্যন্যতম একটি পিচার বা সংবাদ লিখতে যাতে ইসলামের প্রকৃত পরিবর্তন সাধিত হয়? বর্তমানে তো মসজিদের ঈমামের পক্ষেও সম্ভব না পবিত্র মিম্বরে বসে হক্ব কথা বলার!
তাহলে কিভাবে মনে করেন কিছু লোক পদ পদবী গ্রহণ করে দ্বীনের খেদমত করতে পারবে। আমার দেখামত এরকম অসংখ্য যুবক যারা এক সময় সমাজ বিপ্লব বিপ্লব বলতে বলতে মুখ বাকা করে ফেলতে। সেই সময়ের পরবর্তনে এখন তারা তাগুতের গুন্ডা বাহিনীতে পরিনত হয়েছে। তবে হা যে দেশে ইসলাম ও জিহাদের ভিন্ন কোন কাজ প্রতিষ্ঠিত থাকে সেখানে তুলনামূলক তারা কিছু সার্ভিস দিয়ে জিহাদকে সহযোগীতা করতে পারে। তবে তা মোটেও অমূল পরিবর্তন বা খিলাফাহ কায়েমের জন্যে যথেষ্ট নয়। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে চিন্তাও হাস্যকর।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
বাবুল হোসাইন বলেছেন: ইসলামে ইসলামী আন্দোলন বলে কোন শব্দ নেই। আছে জিহাদ। তেমনি বিপ্লবেরও কোন শব্দ ইসলামে নেই। লটারী আমহুকুমে হারাম। কিন্তু নবীজি সঃ জিহাদে যাওয়ার সময় কোন স্ত্রী সফর সঙ্গীনি হবেন তার জন্য লটারী দিয়েছেন। যেখানে অধিকার সমান লুজার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না সেখানে লাটারী দেওয়া জায়েজ। তেমনি প্রচলিত ভোট প্রথা দিয়ে ইসলাম কায়েমের চিন্তা বিলকুল হারাম। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে তখন ভোট প্রথা জায়েজ যেখানে অনিসলামী কার্যকলাপের জন্য কোন ভোট থাকবে না। সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট নিয়া ক্ষমতায় গেলে কি হয় তার জলন্ত উদাহরণ মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুড সরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ডক্টর ওসমান বলেছেন: পরোক্ষভাবে সামিল হওয়ার আইডিয়াটায় সহমত