![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।
কবি ফরহাদ মজাহার যখন আজান নিয়ে নোংরা কথা বলেন তার কবিতার মাধ্যমে তখন আমার ও মনে প্রশ্ন জাগে আজান তো দেয় নামাজ পড়ার জন্য। কি এমন সমস্যা আছে যে নামাজকে নিয়ে বা আজানকে নিয়ে শয়তানের সাথে তুলনা করতে হতে পারে? আমি এই ক্ষেত্রে ধর্ম কে পরিহার করলাম। স্বাভাবিক দৃষ্টিকোনে আপনি একবার ভাবুন। নামাজ কি সমাজ রাস্ট্রের জন্য ক্ষতিকর কোন কিছু। অবশ্যই নয়। বরং নামাজ মানুষের জন্য চরম উপকারি বিষয়বস্তু বলেই ইদানিংকালের বিজ্ঞান ঘোষনা দেয়। নিউরোসাইন বিজ্ঞানীগন তাদের গবেষনায় দেখিয়িছেন। মানুষ যখন প্রার্থনায় বা ঈশ্বর-চিন্তায় মগ্ন থাকে তখন মস্তিষ্কের কিছু রাসায়নিক যৌগের ক্ষয়িত হয়ে একটি অভুতপূর্ব উপলদ্ধি বোধ সৃষ্টি করে ? এই রাসায়নিক যৌগের ক্ষরণ মস্তিষ্কে সৃষ্টি করে এমন কোনো পরিবেশ, যা চিরবিরাজমান সেই উচ্চতর সত্ত্বার উপলব্ধির জন্য একান্ত অনুকূল? মানুষ যখন মসজীদ, গীর্জায় প্রার্থনায় বসে তখন তার মনে একটা অপরাধবোধ উৎপন্ন হয়। ফলে তার মস্তিস্কের ওয়েভ পরিবর্তন ঘটে এবং মানুষের ব্রেনের ভিতরেও এর পরিবর্তন হয় । নামাজ পড়বার পর ব্রেইন স্ক্যান করে দেখা গেছে মানুষের ব্রেনের উপর নামাজের একটি প্রভাব পড়ে। প্রাথনা করবার পর মানুষের ব্রেন ওয়েভ কেমন যেনো সৌন্দর্যময় হয়ে ওঠে। যেটা সিটি স্ক্যানে লক্ষ্য করা যায় আর একটি বিষয় নিবীড় নীরিক্ষণ থেকে একটা বিষয় পরিস্কার হয়ে উঠে যে, মানুষ যখন আরাধণায় নিমগ্ন হয় তখন মানুষের মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোব উদ্দীপ্ত হযে ওঠে। মানুষের মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবের নানা কাজ তন্মধ্যে আরাধনায় স্রষ্টার প্রতি নিগূঢ় ভক্তির উদ্রেক করাও একটা কাজ। লোবের রেড শিফট যত বেশি ঠিক ততটুকু ঐশরিক অনুভুতি তার মাঝে জন্মায়। টেম্পোলোর লোবের এই রেড শিফট স্থানকে নিউরোবিজ্ঞানীরা গড স্পট বলে অভিহিত করছেন। তদের মতে এই গডস্পট মানুষের ঐশরিক অনুভুতি সৃস্টির কারন। কখনো কখনো দেখা যায় এই অতি প্রাথনা বা অতি ভক্তিভাব অনুশীলনের সময় মানুষের মনোবৈকল্য দেখা দেয় যা হতে পারে টেম্পোরাল লোবের উদ্দীপ্ততা মস্তিস্কের ধারন ও সহনশীলতার বাইরে চলে যাওয়ার কারনে। এরকম তখনই হতে পারে যখন টেম্পোরাল লোবে ধর্মানুভূতি সৃষ্টির অংশটুকুর উদ্দীপনা অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পেয়ে কেউ মানসিক ভারসাম্য হয়ে পড়ে। মানুষের মস্তিস্কের নীচের চিত্রটির দিকে লক্ষ্য করুন প্রাথনার আগের ব্রেনের স্ক্যানে লাল চিহিৃত জায়গা টি নেই কিন্ত পরের প্রার্থনার পর স্ক্যানকৃত চিত্রে লাল চিহিৃত জায়গা টি দেখা যাচ্ছে।
যখন মস্তিস্কের excitatory and inhibitory neurotransmitters উদ্দীপ্ত হয় তখন কিচু হরমোন মানব দেহে মস্তিক্ত থেকে প্রবেশ করে ফলে দেহ শীতল এক ঐশ্যরিক অনুভূতী লাভ করে। আর এই কারনেই আল কোরআন বলে-“নামাজ তোমার চিত্তের প্রশান্তি আনে।” প্রিয় পাঠক নামাজ তোমার চিত্ত্বের প্রশান্তি আনে বিষয়টি কি আপনি বিজ্ঞান দ্বারা প্রমানিত হতে দেখলেন? হ্যা এটাই চিত্ত্বের প্রশান্তি। নিয়মিত প্রার্থণারত থাকা ব্যাক্তিদের গডস্পট যত গভীর হয় দেহের হীম শীতলতা তত বেশি বৃদ্ধি পায়। নীরিক্ষায় দেখা গেছে যে,সাধারন মানুষের তুলনায় ধার্মীক ব্যাক্তিদের দুঃশ্চিন্তা মুক্ত হওয়া সহজ। তুলনামূলক নিম্নরক্তচাপে ভোগেন। কখনো কখনো অধিক আয়ুষ্কাল প্রাপ্তিও দেখা গেছে।
এখন প্রশ্ন হলো মানুষের মস্তিস্কের টেম্পোলোর লোব এর গডস্পটের সাথে মানবদেহের আর কি কোন সম্পর্ক আছে? হ্যা একটি সম্পর্ক ইদানিং নিউরোবিজ্ঞানীগন খুজে পাচ্ছেন। প্রাথনা নামাজ বা মানুষের সততাময় ভক্তিভাব মানুষকে নুরানী চেহারাময় করে তোলে। নুরানী চেহারাটি আবার কি? আসলে এটি দৃশ্যময় চেহারার বিষয় নয় এটি অনেক গভীরের বিষয়। প্রর্থনা বা ধ্যান মানুষের অন্তরে গভীর অনুভব ও ভালবাসার জন্ম দেয়। আল্লা ভক্ত মানুষদের দেহ থেকে নুর বের হয় র্দীর্ঘ দিন ধরেই আমরা জানতাম। এই শ্রেণীর মানুষদের আমরা নুরানী চেহারার মানুষ বলতাম। মানুষের মস্তিস্ক থেকে যেমন ইলেকট্রম্যাগনেটিক ওয়েভ বের হেয়ে ঠিক তেমনি মানব দেহ থেকে এমনটাই ইলেট্রম্যাগনেটিক ওয়েভ মানুষ দেহ থেকেও বের হয়ে থাকে। যারা বেশি বেশি প্রাথনর্নান করে তাদের ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সি যথেষ্ট বর্ণিল এবং ঔজ্জল। এই ঔজ্জল্যতা সুস্থতার লক্ষন বলেই প্রতিয়মান হয়। ফলে ঐ মুহুত্ব থেকে মানব দেহের ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সির লেভেল মানসিক সুস্থতার লেভেল হিসেবে পরিগনিত হয়। সালাতের অনুশীলন বা প্রাথর্না মানবদেহের ইলেট্রম্যাগনেটিক ওয়েভ এর ঔজ্জলতার পরিমান বৃদ্ধি করে।
মানব দেহে থেকৈ যে আলোকরশ্নি বের হয় তা প্রথম জানতে পারেন বিখ্যাত জার্মান রসায়ন বিজ্ঞানি Baron von Riechenbach প্রথমে উনবিংশ শতাব্দির শেষের দিকে। তিনি ধারনা করেন মানুষ, গাছপালা ও পশু-পাখির শরির থেকে বিশেষ এক প্রকার জ্যোতি বের হয়। বর্তমান শতাব্দির প্রথম দিকে লন্ডনের সেন্ট টমাস হাস্পাতালের ডাক্তার ওয়াল্টার কিলনার লক্ষ্য করেন Dicyanim Dye রঞ্জিত কাঁচের ভিতর দিয়ে তাকালে মানুষের দেহের চার পাশে ছয় থেকে আট সেন্টিমিটার পরিমিত স্থান জুড়ে একটি উজ্জ্বল আলোর আভাকে মেঘের মত ভাসতে দেখা যায়।তিরিশের দশকে সোভিয়েত বিজ্ঞানী আলেকজান্ডার গুরভিচ আবিষ্কার করেন যে, জিবন্ত সবকিছু থেকেই এক ধরনের বিশেষ এক শক্তি আলোর আকারে বের হয় যা খালি চোখে দেখা যায়না।এভাবে মানুষের পেশীর টিসু, চোখের কার্ণিয়া, রক্ত এবং স্নায়ু থেকে যে শক্তি বের হয়ে আসে ডাঃ গুরভিচ তার নাম দেন Mitogenetic Radiation. অবশেষে সে বিশেষ আলোটি ধরা দেয় জনৈক সেমিউন দাভিদোভিচ কিরলিন নামক তুখোর এক ইলেকট্রেসিয়ান কতৃক আবিষ্কৃত অদ্ভুত এক ক্যামেরায়, যার নামকরন করা হয় কিরলিন ফটোগ্রাফি। এ ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রাণি দেহ থেকে বিচ্ছুরিত আলোক রশ্মির ছবি তোলা সম্ভব হয়েছে।এই আলো সূর্য বা ইলেকট্রিক বাল্বের আলোর ন্যায় সাধারন আলো নয় বরং সেটা অনেক দীপ্ত,চঞ্চল ও বর্ণিল। আরো দেখা গিয়েছে সে আলোক রশ্মির ঔজ্জল্যের উপর নির্ভর করে দেহের সামগ্রিক জিবনি শক্তি বা মানসিকভাবে সুস্থতার পরিমাপ। কিরলিন ফটোগ্রফি আরও দেখিয়েছে যে, মানুষের শরিরে বিভিন্ন গুরত্বপুর্ন বিন্দু রয়েছে সেখান থেকে তুলনামুলক ভাবে অনেক বেশি আলোক রশ্মি বিচ্ছুরিত হয়, মনে হয় সে সব বিন্দু থেকে যেন আগ্নেয়গিরির অগ্নুতপাত হচ্ছে।কিরলিন তার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে মানব দেহে তেমন ৭০০ টি বিন্দু চিহ্নিত করেন।কিন্তু মজার বিষয় হল আজ থেকে প্রায় ১৫০০-২০০০ বছর পুর্বে চিনের প্রাচিন আকুপাংচার পদ্ধতির চিকিৎসকগন মানব দেহে যে এমন ৭০০টি প্রাণবিন্দু আছে তার মানচিত্র এঁকেছিলেন।কিরলিনের ক্যামেরায় ধারনকৃত ৭০০টি বিন্দুর সাথে সে মানচিত্রের হুবহু মিল আছে। এখন প্রশ্ন হলো মানব দেহ থেকে বের হয়ে যাওয়া ইলেকট্রমেগনিটিক ওয়েভ কি প্রকৃতির কোন কাজে লাগে? কিংবা এই ওয়েভ কি সংরক্ষিত থাকে?
যাই হোক সমগ্রিক আলোচনা থেকে একটা বিষয় পরিস্কার যে,মানুষের মস্তিস্কে ধর্মানুভুতি সৃষ্টির ব্যবস্থা রয়েছে; যার উদ্দীপ্ততা মানুষকে কঠোর ধর্মানুরাগী করে তোলে। মস্তিস্কের এই বিশেষ ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে মানুষের সাথে যদি তার স্রষ্টার কোন যোগসূত্র স্থাপিত হয় তাতে অবাক হওয়ার । অতি ধার্মিকতাকে কোন কোন গবেষক টেম্পোরাল লোবের অসুস্থতা বা সন্যাসরোগ (TLE) হিসেবে বর্ণনা করেছেন। উল্লেখ্য যে, ১৯৯৪ সাল অবদি আমেরিকান সাইক্রিয়াটিক এসোসিয়েশন শক্ত ধর্মানুভূতিকে মানষিক বৈকল্য বলে উল্লেখ করত; কিন্তু এখন তারা বিশ্বাস করেন যে, ধর্ম মানুষের মনে সুস্থতা আনয়ন করে। আবার মৃগী বা সণ্যাস রোগে আক্রান্ত রোগীর ধর্মানুরাগকেও সাধারন বলা চলেনা। বিষয়টি সম্পূর্ণই নির্ভর করে মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবের সহনশীলতার উপর। বিজ্ঞান বলছে এই টেম্পোরাল লোবই মানুষের মনোজগত হিসেবে কাজ করে; আর মানুষের এই মনোজগতে স্রষ্টাকে নিয়ে ভাববার একটা পরিবেশ রয়েছে, যা স্রষ্টাকে সংযুক্ত করে তার সৃষ্টির সাথে। মহান স্রষ্টা সম্ভবত সৃষ্টির প্রাক্কালে মানুষের মস্তিকেই এঁকে দিয়েছেন এই বিশেষ কেন্দ্র। মানুষকে আধ্যাতিকতায় মগ্ন করার জন্যে মস্তিস্কে রয়েছে এন্টিনা। অনেকের মতে ধর্মানুভূতি মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনে; কারণ অধ্যাতিকতা মস্তিস্কের টেম্পোরাল লোবকে উজ্জিবীত করে। আর এ জন্যেই স্রষ্টা আমাদেরকে ছেড়ে যেতে পারেননা। আধ্যাতিকতার এই ‘উজ্জীবনে’ মুসলমানরা অবিশ্বাসীদের মত বিশ্বাস করেনা যে, ‘স্রষ্টা’ মানব মস্তিস্কের সৃষ্টি। বরং স্রষ্টাই মানব মস্তিস্কে এমন চিহৃ একে দিযেছেন যে মানুষই স্রষ্টার সান্নিধ্য পেতে ব্যাস্থ থাকেন। মানুষের মস্তিস্কের টেম্পরোল লোবের গড স্পট বা রেড শিফট্ বৃদ্ধির কারনে মানব মস্তিস্ক থেকে কিছু হরমোনের অনুপ্রবেশ এক ঐশরিক অনুভূতী সৃষ্টির কারন কি আপনি মনে করেন আপনা আপনি সৃসি।ট হয়েছে। না প্রিয় পাঠক, স্রষ্টাই মানুষের মস্তিস্কে গডস্পট সৃষ্টি করেছে যেনো স্রষ্টার সান্নিধ্য পাবার জন্য মানুষ যেনো আকুল হয়ে পড়ে এবং স্রষ্টাকেই খুজে ফেরে।
আমি কবি ফরহাদ মজাহার এর প্রসঙ্গ নিয়ে এত কিছু লিখলাম। আসলে ফরহাদ মজাহারের মতো একজন জ্ঞানী মানুষের হাস্যকর কবিতাটি আমাকে সত্যিই পীড়ার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। যখন তিনি আজান নিয়ে নোংরা কথা বলেন তার কবিতার তখনই মনে প্রশ্ন জাগে আজান তো দেয় নামাজ পড়ার জন্য। তাহলে তিনি কি নামাজকে ঘৃনা করেন? কি এমন সমস্যা আছে শয়তানের সাথে তুলনা করতে হতে পারেন? আমার মনে হয় যারা নামাজ পড়েন তাদের শয়তান ডাকে না কারন নামাজ তো বৈজ্ঞানিক একটি প্রক্রিয়া যা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত বরং ফরহাদ মজহার সাহেবের ভিতরেই শয়তান ঢুকেছে নামাজের বিরোধীতা করার জন্য।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভয়ের কারন নেই। আমরা প্রস্তুত আছে। সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো তৌফিক আল্লা আমাদের দান করুন।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: তাকে ৭০ সাল থেকে চিনি।ভালো দাবা খেলে।৭১ সালে অনেক আলাপ করেছি তার সাথে।তার পর আর দেখা নাই ইচ্ছাও নাই।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ভাই।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:১৪
কু-ক-রা বলেছেন: উহা (ফরহাদ মাজহার) একজন বহুরূপী।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০২
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পাক কোরআন মজিদে আযানের বিষয়ে কিছু বলা নেই।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সব কিছু কি কোরআনে লিখা থাকার দরকার আছে? ইতিহাস বলে তো একটি বিষয় আছে। সেটিও বাদ দিন। আযান তো কারো ক্ষতির কারন নয়। কেউ যদি বলে এটি শব্দ দুষন। সেটিও আমরা মেনে নেবো। আমরা আমাদের মোবাইলে আযানের এ্যাপস ব্যবহার করবো। নিদীষ্ট সময়ে আমাদেরকে রিংটোন দিয়ে সতর্ক করে দিবে। মাইক্রোফোন যেমন মানুষের প্রযুক্তি আমরা ব্যবহার করেছি আমরা প্রযুক্তি পরিবর্তন করবো। কিন্তু তাই বলে আপনি নামাজিদের শয়তানের ক্ষেত্র বা এজাতীয় উপহাসসুচক কথা বলবেন সেটি কি অন্যায় করছেন না।
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:২৩
অগ্নিবাবা বলেছেন: খারাপ কি লেখছে? নাকি আপনিও ধর্ম বেঁচে জীবিকা নির্বাহ করেন? চ্যাতেন ক্যা?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:১১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কেউ যদি ধর্ম বেচে খাই আপনার সমস্যা? আপনি ভালো হতে চাইছেন আপনি ভালো হন। অন্যের পিছে লাগছেন কোনো? আপনি আপনার কন্ঠ দিয়ে ভ্যা ভ্যা করে গান গেয়ে টাকা কামাবেন তাতে সমস্যা নেই কিন্তু কেউ কন্ঠ দিয়ে ওয়াজ মাহফিল করে কোটি কোটি টাকা কামালে সমস্যা। দুটিই যোগ্যতা ভাই। আমি জানি ধর্ম বেচে জীবিকা নির্বাহ করাটা অণ্যায় কিন্তু প্রচার প্রচারনার ক্ষেত্রে তার পারিশ্রমিক আমি মেনে নেতে বাধ্য। আপনার সমস্যা কোথায় আমি তো বুঝি না। অবশ্যই সে খারাপ লিখেছে। ইশ্বরকে বধির বলার কি যৌক্তিকতা আমি বুঝি নািই আমাকে বুঝিয়ে দেন।
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৭
এমএলজি বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাসের বিষয়। মানলে অনেককিছু, না মানলে কিছুই না। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে আক্রমন না করাই ভালো।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:১৬
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাসের বিষয় মানলে অনেক কিছু না মানলে কিছুই না। কিন্তু আপনি মানবেন না ভালো কথা। কিন্তু তাই বলে আমার বিশ্বাসের ইশ্বরকে বধির বলবেন আমাদের শয়তান বলবেন এটা কি আপনার কছে অণ্যায় জনক মনে হলো না? এখন আবার আমাকেই আক্রমন না করার শুপারিশ করছেন ভালো। বুঝে গেছি আমার বিবেক!
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট আমি মন্তব্য করবো না।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:১৭
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনি মন্তব্য করেন না। কিন্তু পোষ্ট গুলো ঘুরে ঘুরে দেখেন। এটাতেই আমি সন্তুষ্ট। ধণ্যবাদ রাজীব নুর ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০১
এ পথের পথিক বলেছেন: আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন ।
ব্লগে মনে আপনি প্রথম এ ব্যাপারে লিখলেন ।
---------
ফরহান মজহারকে আমি ভন্ড ও জ্ঞান পাপী বলে মনে করি । উনি ইসলামের ভাল কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলে মানুষের সিম্পাথি অর্জন করে, আবার ইসলামকে আক্রমন করে কথা বলে । তবে আমি তাকে ইসলাম বিদ্বেষী বলে মনে করি ।
গোলাম আ. কাদিয়ানীর বাংলা ভার্শন বলতে পারেন । হয়ত ভবিষ্যতে সে এমন কিছু দাবিও করতে পারে । তার বহুত শাগরেদও আছে ।
আল্লাহ্ আমাদের হেদায়েত দিন, মৃত্যু পর্যন্ত দ্বীনের ওপরে অটল রাখুন ।