নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাট্টিমাটিম টিম তাদের খাঁড়া দুটো শিং....

ভালো লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে.... :)

_তানজীর_

লেখক কর্তৃক সমস্ত প্রকাশিত এবং সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। (অন্যথায় লেখার মধ্যে বলা থাকলে)। মেইল যোগাযোগ: [email protected]

_তানজীর_ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানাডায় উচ্চশিক্ষা- কিছু তথ্য

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:১০

অনেক দিন ধরেই বিষয়টির উপরে লিখব ভাবছিলাম। লেখার মূল উদ্দেশ্য যারা কানাডায় আসতেই চান, তারা কিভাবে সবচেয়ে ভাল প্রতিষ্ঠানে আসতে পারেন এবং একই সাথে সবচেয়ে লাভবান হতে পারেন।

শুরুতে এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কিছু প্রাথমিক ধারণা দেই।

কানাডায় বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ২-টা লেভেল:

১. আন্ডার গ্রাজুয়েট (ব্যাচেলর ডিগ্রি)

২. পোষ্ট গ্রাড (মাষ্টারস এবং পি এইচ ডি)



বছরকে এরা মূলত: ভাগ করে তিন সেমিস্টারে:

১। ফল (সেপ্টেম্বর- ডিসেম্বর): এটাকেই একাডেমিক ইয়ার-এর (শিক্ষা বর্ষের) শুরু ধরা হয়। সাধারণত সব ছাত্র ছাত্রীকে এই সেমিস্টারে ভর্তি করা হয়। ভর্তির আবেদন-এর সময় বিশ্ববিদ্যালয় অনুসারে আলাদা। সাধারণত আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ জুন-এর দিকে এবং পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ মার্চ-এপ্রিল-এর দিকে। উল্লেখ্য, ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য শেষ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা না করাই ভাল।

২। উইন্টার (জানুয়ারী-এপ্রিল): আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ অনেকেই উইন্টারে ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করে। পোস্ট গ্রাডে এই সেমিস্টারে খুব বেশী নতুন শিক্ষার্থী নেয়া হয় না। তারপরেও চেষ্টা করতে পারেন। ভর্তির শেষ সময় অগাস্ট থেকে সেপ্টেম্বর-এর মধ্যে।

৩। সামার (মে- অগাষ্ট): এই সময় বেশির ভাগ শিক্ষার্থীর ছুটি থাকে। বিশেষ করে যারা আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ পড়ে। পোস্টগ্রাড-দের গবেষণা অথবা অন্যান্য কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। উল্লেখ্য বেশীর ভাগ ছাত্র ছাত্রী যারা এখানে বাংলাদেশ থেকে পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ পড়তে আসে, তারা রিসার্চ ফান্ড থেকে সাহায্য পায়- বিনিময়ে অধ্যাপক ইচ্ছামত খাটিয়ে নেন।



শিক্ষাগত মান:

কানাডার শিক্ষার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক হল এদের মান প্রায় সমান। সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারী কিন্তু স্বায়ত্ব শাসিত। যে বিশ্ববিদ্যালয় যে প্রোগ্রাম অফার করে, তার ভাল অবকাঠামো আছে। তাই কানাডার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-এর রেংকিং নিয়ে অনেকের দ্বিমত, ত্রিমত আছে। তাই আমি বলব কানাডায় পড়ার জন্য রেংকিং না দেখে অন্যান্য কিছু বিষয় দেখলে অনেক লাভবান হবেন। এগুলো নিয়ে পরে বলছি। এখানে বেশির ভাগ প্রোগ্রাম সেন্ট্রাল-লি কন্ট্রল করা হয়- বোর্ড এর মাধ্যমে। প্রকৌশল বিভাগ প্রত্যেক প্রভিন্স-এ (প্রভিন্স গুলো ইউ এস এ-র স্টেট-এর মত স্বায়ত্ব শাসিত) একটি বোর্ড দিয়ে কন্ট্রল করা হয়। অন্যান্য বিষয় কম বেশী তাই।



খরচ:

এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমি আলাদা ভাবে আলোচনা করছি।

থাকার খরচ:

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস-এ থাকতে হলে ডর্মে (বাংলাদেশে হল-এর অনুরূপ) থাকতে হবে। খরচ হবে প্রতি চারমাসে ৩,০০০ থেকে ৭,০০০ ডলার পর্যন্ত- সুযোগ সুবিধার উপর ভিত্তি করে। খাওয়ার খরচ মিল প্লান-এ আলাদা ভাবে কিনতে হবে- ডর্মে থাকলে সেটা সাধারণত বাধ্যতা মূলক। ডর্মে থাকা বাঙ্গালী শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল খাওয়া। মোদ্দা কথা ডর্মে থাকা অনেক ব্যয়বহুল- কিন্তু ঝামেলা মুক্ত।

যারা ক্যাম্পাসের বাইরে থাকেন তাদের খরচ একজনের জন্য এরকম হয়:

১। বাসা ভাড়া: ২৫০- ৮০০ ডলার (শেয়ার করে থাকলে কম খরচ)

২। যোগাযোগ: বাস পাস (৬০$-১৫০$) অনেক প্রভিন্স-এ শিক্ষার্থীদের বাস পাস ফ্রি। (যেমন আলবার্টা)

৩। খাওয়া: বাসায় রান্না করলে ১০০-২০০$; বাইরে খেলে: ৩০০-৬০০$

৪। ফোন এবং ইন্টারনেট: শেয়ার করলে খরচ অনেক কমে যায়। কমপক্ষে ৫০-১০০$ ধরে রাখুন।

(উল্লেখ্য: শহর থেকে শহর-এ আলাদা হতে পারে। আপনার থাকার উপর-ও নির্ভর করে। উপরের খরচ একজনের মোটামুটি থাকার মত খরচ।)

এখন পড়ালেখার খরচ-এ আসা যাক। প্রতি একাডেমিক ইয়ার-এ বিশ্ববিদ্যালয় ফি বাবদ খরচ প্রায় ১৫,০০০ থেকে ২৮,০০০ কানাডিয়ান ডলার পর্যন্ত। ইমিগ্রেন্ট বা সিটিজেন-দের জন্য এ খরচ ৪,০০০ থেকে ৭,৫০০ ডলার পর্যন্ত। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার আরো অনেক কম বেতন (৮-১৪ হাজার ডলার)। সাধারণত এসব বিশ্ববিদ্যালয় একটু ছোট শহরে অবস্থিত হয়। তাই ক্যারিয়ার-এর দিকে সুবিধা কম থাকে। কিন্তু ভাল দিক হল খরচ অনেক কমে যায়।



টাকা আসবে?:

আন্ডারগ্রাড: আন্ডারগ্রাড-দের জন্য কানাডায় খুব বেশি সুবিধা নেই। অল্প কিছু বিশ্ববিদ্যালয় এই লেভেল-এ স্কলারশিপ দেয়; যা মূল খরচ-এর চেয়ে অনেক কম। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়- যারা বেশী বেতন রাখে তারা স্কলারশিপ দিয়ে রেগুলার বেতন-এর সমান করে দেয়ার মত সৌজন্য দেখায়। ভাল রেজাল্ট করলে ছোট খাট কিছু স্কলারশিপ পাওয়া যায়। একাধিক স্কলারশিপ পেলে চাপ অনেক কমে যায়- যা পাওয়া অনেক কঠিন। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়-এর পলিসি-তে বলাই থাকে শুধু মাত্র আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রী হওয়ার কারণে আপনি কোন স্কলারশিপ পেতে পারবেন না। এটা চেক করা গুরুত্বপূর্ণ।

এখানে কিছু প্রোগ্রাম-এ কো-ওপ নামে একটি অপশন অফার করে। এটি অনেকটা ইন্টার্নশিপ-এর মত। তবে কোম্পানীগুলো পে করে এবং বেশ ভাল অঙ্কের। কো-অপ নিয়ে আরেকটি লেখা আমি শিঘ্রী লিখব। তবে কো-অপ-এ ঢুকতে হলে অনেক ভাল সিজিপিএ লাগে- একটি অতিরিক্ত কোর্স এবং কোন কোন ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরীক্ষা দিতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়-কে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয় ফি বাবদ- তবে যা আসে তা অনেক সাহায্য করে।

এ ছাড়াও অফ ক্যাম্পাস ওয়ার্ক পারমিট-এর সুবিধা আছে। এই সুবিধা পেতে অবশ্য প্রায় এক বছর অপেক্ষা করতে হবে। ৬ মাস ফুল টাইম পড়া শুনার পরে আপনি এপ্লাই করতে পারবেন, কিন্তু কাগজ যোগাড় করতে সময় লাগায় মোট ৭-৮ মাস লেগে যায়। সম্প্রতি বাংলাদেশ-কে সন্দেহজনক দেশ-এর তালিকায় যুক্ত করায় প্রসেসিং সময় ১৫ দিনের বদলে কমপক্ষে ৩ মাস লাগে। সব মিলিয়ে প্রায় এক বছর অপেক্ষা করতে হবে কাজ করার পারমিশন-এর জন্য। এর আগে ক্যাম্পাসের বাইরে কাজ করা অবৈধ। তার আগে এবং পরে অন ক্যাম্পাসে ২০ ঘন্টা কাজ করতে পারেন- যা পাওয়ার সম্ভাবনা শুরুর দিকে খুবই ক্ষীণ। অফ/অন ক্যাম্পাস কাজ করে থাকা খাওয়ার খরচ তোলে সম্ভব।

মূলত আমি বলব, যারা কমপক্ষে পুরো ৩ বছরের টিউশন ফি + প্রথম বছরের থাকার খরচ দেয়ার মত টাকা দিতে সক্ষম শুধু তাদের আসা উচিত। কেন? কানাডা-তে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পণ্যের মত দেখা হয়। কানাডা-র জাতীয় রপ্তানীর একটি বড় অংশ হল শিক্ষা। এখানকার ব্যবস্থা এমন ভাবে করে রাখা আছে যে আপনি কোন আর্থিক সমস্যায় পড়লে সাহায্য করার কেউ নেই। আবার টাকার অভাবে ক্লাস না করলে আপনাকে ওয়ার্ক পারমিট দিবেনা। তাই সবদিক থেকে বিপদ। একবার এরকম অবস্থায় পড়লে তা থেকে বের হওয়া কঠিন- অনেকটাই অসম্ভন। এখানেও আপনাকে সহজে ইমিগ্রেশন-ও দিবেনা। যদি আর্থিক সঙ্গতি না থাকে আমি বলব বাংলাদেশে ব্যাচেলরস শেষ করে আসুন। পোস্ট গ্রাড-এ এখানে অনেক সুবিধা।

পোস্টগ্রাড:

সাধারণত এই লেভেল-এ আসা সব ছাত্র ছাত্রী স্কলারশিপ এবং বিভিন্ন ফান্ডিং-এ আসে। টিএ (টিচিং এসিস্টেন্ট- ছাত্র ছাত্রীদের বিশেষ করে আন্ডার গ্রাড-দের সাহায্য করা), আর এ (রিসার্চ এসিস্টেন্ট- গবেষণায় সাহাযয় করা) এবং বৃত্তির টাকা মিলে সাধারণত যে টাকা অফার করে তাতে একা হলে নিজের টুইশন ফি, থাকা খরচ-এর পরেও বাসায় টাকা পাঠাতে পারবেন। তবে ভর্তি অনেক প্রতিযোগিতা মূলক। শর্ত একটাই- এভারেজ সাধারণত এ- রাখতে হবে। এর চেয়ে কমে গেলে বেতন আবার পুরোটা দিতে হবে আপনাকে। তাই এই কথাটি মাথায় রেখে মন দিয়ে পড়লে আশা করি কোন সমস্যা হবেনা। আর যারা সামর্থ রাখেন খরচ করার কিন্ত রেজাল্ট ভাল নেই তারা নিজ খরচে আসতে পারেন।



ভর্তি:

বাংলাদেশের এজেন্ট আর দালালদের দৌরাত্মে হয়তো ভয় পেতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ ডাইরেক্ট এপ্লাই করা একটু কষ্টসাধ্য। তবে আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড থাকলে কাজটি অনেক সহজ হয়ে যায়। নিচে কিছু লিন্ক দিব যেগুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ওয়েব সাইটে গেলেই দেখবেন শুরুর পেইজ-এ "প্রোস্পেক্টিভ স্টুডেন্ট" অথবা "ফিউচার স্টুডেন্ট" নামে একটি লিন্ক আছে। মোটা মুটি সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইটে এটি একই। এখানে ক্লিক করলে জানতে চাবে আপনি কোন লেভেল-এ আগ্রহী। এখন নিশ্চয়ই জেনে গেছেন কোন লেভেল। সেখানে প্রয়োজনীয় সব তথ্য, যোগ্যতা, আবেদন পত্র পাবেন। ২-ভাবে আবেদন করা যায়। ১. কাগজের মাধ্যমে ২. অনলাইন-এ সরাসরি। কাগজের মাধ্যমে আবেদন করার ফরম অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে প্রিন্ট আউট করতে পারেন। ব্যাঙ্ক ড্রাফট করতে যে কি ঝামেলা হবে সেটা আমি কিছু বলতে চাইনা- হয়তো এটাই হবে আপনার প্রথম বাধা। অনলাইনে এপ্লাই করার সময় মনে রাখবেন- এটা সিরিয়াস ব্যাপার। আবেদন পত্র শেষ হওয়ার পরে প্রয়োজনীয় ফি না দিলে এটা কোন কাজে আসবেনা। এবং আবেদন করার আগে শিওর হয়ে নিবেন সেটা ঠিক সাইট। অনেক ভুয়া সাইট-এ প্রতারিত হতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে অবশ্যই খবর নিবেন। ওয়েব-এ ঐ বিশ্ববিদ্যালয়-এর নিজের সম্বন্ধে বলা সব কথা বিশ্বাস করবেন না। অনেকে অদ্ভুত কিছু রেংকিং-এ নিজেদের ভাল অবস্থান দাবি করে- তাতে খুব একটা পাত্তা দিবেন না। কি কি দেখতে পারেন?

১। বিশ্ববিদ্যালয়-টির নাম আপনি আগে কারো কাছ থেকে শুনেছেন কিনা।

২। শুনে থাকলে কি শুনেছেন।

৩। আপনি যে বিষয়ে আগ্রহী সেই বিষয়-এ ঐ বিশ্ববিদ্যালয়-এর আলাদা সাইট আছে- সেখানে যান। তাদের ফেকাল্টিদের প্রোফাইল দেখুন। কি কি রিসার্চ করে তা দেখুন।

৪। আপনার আগ্রহের প্রোগ্রামে কি কি ফেসিলিটি আছে তা দেখুন।

৫। ঐ বিষয়ে তাদের কোন সাম্প্রতিক সাফল্য দাবি করার মত কিছু আছে কিনা দেখুন। থাকলে তা যাচাই করুন।

৬। বিশ্ববিদ্যালয়-টি স্কলারশিপ প্রদানে কতটা উদার খবর নিন।

৭। পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ হলে ডিপার্টমেন্ট-এর উপরের দিকে কারো (চেয়ার, ডিন, এসোসিয়েট ডিন অথবা আপনার গবেষণার বিষয়ের সাথে মিলে এমন কোন অধ্যাপক-এর সাথে যোগাযোগ করুন এপ্লাই করার আগে।

৮। বিশ্ববিদ্যালয়-টি যেই শহর-এ অবস্থিত তা সম্পর্কে জানুন। সেখানে কি কি ইন্ডাস্ট্রি আছে- সেসব জায়গায় আপনার বিষয়ের চাহিদা কিরকম। দিন শেষে লোকাল-দের প্রাধান্য সবাই দেয়।

৯। থাকার সুবিধা এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে খবর নিন। এসব খবর সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়-এর আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী-দের অফিস-এ পাওয়া যায়। (আই এস ও নামে সাধারণত পরিচিত)



এই মুহূর্তে আর কিছু মনে আসছেনা। পরে যোগ করব।

পোস্ট গ্রাড লেভেল-এ কোথাও কোথাও আপনাকে বলবে আসার পরে একটা পরীক্ষা দিতে- কোন মডিউলে পাস না করলে কিছু আন্ডার গ্রাড কোর্স নিতে বলবে।

নিচে কিছু প্রয়োজনীয় সাইট-এর এড্রেস দিলাম:

১। http://www.ouac.on.ca/ - এটি অন্টারিওর বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির অনলাইন সাইট। এটার মাধ্যমে এপ্লাই করতে পারেন অথবা সরাসরি এপ্লাই করতে পারেন। এটা নির্ভরযোগ্য। খরচ একটু বেশী- কিন্তু টাকা কোথায় ঢাললেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবেনা এবং অনলাইনে আপনার ভর্তির স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। এপ্লাই করার পর এই সাইট নিয়মিত চেক করা উচিত। গুরুত্বপূর্ণ: সঠিক ফরম পূরণ করবেন।

২। http://www.aucc.ca/index_e.html কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাইট। এখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাবেন। কিন্তু সব সঠিক নয় (কিছুটা এদিক সেদিক)।

৩। http://oraweb.aucc.ca/dcu_e.html - প্রোগ্রাম অনুসারে সার্চ করে, বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর একটি লিস্ট বানাতে পারেন।

৪। http://cic.gc.ca/english/study/index.asp - সরকারী সাইট- এখানে স্টাডি পারমিট এবোং পড়াশুনা বিষয়ক সব ধরণের ফর্ম এবং সরকারী সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন।

৫। http://www.studyincanada.com/english/index.asp আরেকটি উপকারী সাইট।



উপরের লেখাটি যারা পড়লেন তারা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন আন্ডারগ্রাড লেভেল-এ সামর্থ্য না থাকলে আমি না আসতে উপদেশ দিচ্ছি। কারণ ২-টা:

১। আন্ডারগ্রাড লেভেল-এ বাংলাদেশের পড়াশুনার মান কোনো অংশে কম নয়। আপনি সতর্ক থাকলে এবং চোখ কান খোলা রেখে নতুন তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে আগ্রহী হলে কানাডার সাথে খুব বেশি ব্যবধান থাকবেনা।

২। যারা বাংলাদেশে ভাল কোথাও ভর্তি হতে না পেরে কানাডাতে আসার চিন্তা করে থাকলে বলব আপনি বিপদে পড়বেন। প্রথমত আপনার রেজাল্ট ভালনা; কানাডায় গিয়ে পারফরমেন্স ভাল হওয়ার সম্ভাবনা কম। কারণ কানাডা-তে পড়ালেখা ভাল রকমের কঠিন। আবার টাকা না থাকার কারণএ কোথাও সাহায্য পাবেননা। কাজ করে বেতন + থাকা খাওয়ার খরচ তোলে অসম্ভব। একেবারেই অসম্ভব। তাই নিজের জীবন নষ্ট না করে বাংলাদেশে কোনো প্রাইভেট ইউনি-তে গ্রাজুয়েশন শেষ করুন। দেশে অনেক অনুকূল পরিবেশ পাবেন। তারপর ইমিগ্রেশন-এ এপ্লাই করে চলে আসুন। এটা নিয়ে আমার আরেকটি লেখা দেয়ার ইচ্ছা আছে।

আজকে তাহলে এই পর্যন্তই। হয়ত অনেক ভুল আছে। কেউ ধরিয়ে দিলে উপকৃত হব, এবং অন্যান্যরাও উপকৃত হবে। আশা করি সবাই ছোট খাট ভুলগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। লেখাটি অগাছালো মনে হলে বলবেন। রাতে না ঘুমিয়ে লিখলাম। মাথা ঠিক কাজ করছেনা। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +১১৫/-০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:১৬

নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম...বুজলাম...:)

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:১৮

_তানজীর_ বলেছেন: এত জলদি পড়ে ফেলেছেন? লিখতে লিখতে আমার জান শেষ। :( যদি কারও উপকারে আসে।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২২

নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: আগেও পড়েছি তো তাই...;)

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:১৭

_তানজীর_ বলেছেন: :)

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:২৫

রাজামশাই বলেছেন: বুঝলাম -
দুইখান প্রশ্ন -

এই শিক্ষা দিয়া কি হইবো? দূর্নীতিবাজ বেশীর ভাগ এই শিক্ষায় শিক্ষিত।

এই শিক্ষা দিয়া কি হইবো যদি মানুষ না হইতে পারে?

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭

_তানজীর_ বলেছেন: খুবই কঠিন প্রশ্ন করেছেন রাজা মশাই! আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য বেশি মানুশ কানাডায় আনা না; বরং যারা কানাডাতে আসার জন্য দেশের টাকা বিসর্জন দিয়ে এখানকার ভুয়া ডিগ্রি নিয়ে কিছু করতে পারেনা তাদের সাহায্য করার জন্য। অনেক কে দেখেছি, তাদের একটা ডিগ্রিও আছে, দেশ প্রেমও আছে- কিন্তু কিছু করতে পারেনা- কারণ তারা কাজ করার মত কিছু শিখেনি- ভুল জায়গায় পড়ার কারণে।
আমি মনে করি বাংলাদেশের মানুষ এতটা খারাপ না। তাদের সঠিক শিক্ষা দিলে -তারা নিজেদের মূল্যবোধ, আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলে দুর্নীতি থেকে বের হয়ে আসবে। দুর্নীতি তারাই করে যারা দুই নাম্বারি করে সার্টিফিকেট পেয়েছে। আশা করি আপনার প্রশ্নের আংশিক জবাব দিতে পেরেছি।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৩২

সৌপ্তিক বলেছেন: উপকারী পোষ্ট। ধন্যবাদ। আচ্ছা ভাই ওখানে বিয়ে করা যায় কিভাবে বা কি ভাবে কি লাইন করতে হবে তা যদি একটু বিস্তারিত জানাতেন তাহলে অনেক উপকৃত হতাম।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪

_তানজীর_ বলেছেন: কি রকম বিয়ের কথা বলছেন বুঝলাম না। কাগজের বউ-এর কথা বললে আপনি ভুল জায়গায় জানতে চাচ্ছেন। যদি পড়াশুনা অথবা কেরিয়ার নিয়ে কোন প্রশ্ন করেন আমি জবাব দিতে পারলে অনেক খুশি হব। পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:৫৬

্রাহাত বলেছেন: তানজির ভাই ধন্যবাদ তথ্যপুর্ন একটা লেখা দেয়ার জন্য। পোস্টগ্রেড সমপর্কে বিস্তারিত লেখার অপেক্ষায় রইলাম।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:০৩

_তানজীর_ বলেছেন: পরের কিস্তিতে ভর্তির প্রসেস নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করব। এখানে প্রাথমিক কিছু আইডিয়া দেয়ার চেষ্টা করলাম। আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:১০

আসিফ আহমেদ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, সময় করে পড়বো। অনেক ধন্যবাদ।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:১৬

_তানজীর_ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও :)

৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:২১

সৌপ্তিক বলেছেন: আরে ভাই রাগ করেন কেন? বুঝলাম আপনে পরালেকার ব্যাপারে একটু সেরিয়াস। যান ভাই মাইন্ড খাইলাম।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:২৫

_তানজীর_ বলেছেন: হা হা। রাগ করলাম কখন? শুধু জানতে চাইলাম কোন বিয়ের কথা বলছেন ;) আর ভাইয়া, আমি এসব বিয়ে শাদির জন্য এখনও অনেক ছোট। তাই খবর রাখিনা। জানলে অবশ্যই জানাবো আপনাকে :)

৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯

সৌপ্তিক বলেছেন: এ আল্লা কি কন আপনে। আপনে নিশ্চয় ১৮+ তাইলে আর ছুঠু কিয়ের? বিয়ে আসলে করতে চাইরাম, মাগার আমার আগে বহুত সিরিয়াল... হা হা হা।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

_তানজীর_ বলেছেন: সিরিয়ালের খ্যাতা পুড়েন বয়েস হইলে বিয়ে করেন। এক দফা এক দাবি- মানতে হবে মানতে হবে।

৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:২৯

তাসনুভা. বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট...পোষ্ট গ্রাজুয়েশন নিয়ে পরবর্তী পোস্টের প্রতীক্ষায় রইলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে...

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

_তানজীর_ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :)

১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

মোঃ শিহাবুর রহমান বলেছেন: গুরুত্বপূ্র্ণ পোস্ট । প্রিয়তে রাখলাম । কাজে আসবে হয়ত কিছুদিন পরেই ।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

_তানজীর_ বলেছেন: আশা করি। ধন্যবাদ পড়ার জন্য। :)

১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মাহবুব সুমন বলেছেন: দারুন তথ্যবহুল লেখা। অনেকেরই কাজে আসবে।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩৯

_তানজীর_ বলেছেন: আমিও তাই আশা করি।

১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০৬

রুখসানা তাজীন বলেছেন: সময় নিয়ে দরকারি লেখা দিয়েছেন, ধন্যবাদার্হ।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩৯

_তানজীর_ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৫৭

বিডি আইডল বলেছেন: ভালো হয়েছে...অনেকের কাজে লাগবে...

আপনি মেমোরিয়ালের সাইটটি (http://www.mun.ca) একটু ঘেটে দেখবেন...এখানে টিউশন ফি কানাডার সর্বনিম্ন...আপনার পোষ্টটি আপডেট করতে পারবেন তা দিয়ে

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪০

_তানজীর_ বলেছেন: নোট করে রাখলাম। পরের কিস্তিতে এ নিয়ে লিখব। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪৯

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৮

_তানজীর_ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

১৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৫১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: $১০০ দিয়া নিজের রান্নায় খাওয়া চলবে....বাহহ.....আসুন দেখি আমেরিকার সাথে কিছু তুলনা দিন। আমার ত মনে হয় স্যাট দিয়ে আমেরিকায় পড়তে গেলে আন্ডারগ্রাড এই ফান্ড যোগাড় করা সহজেই সম্ভব হবে। ইমিগ্র্যান্ট ছাড়া আন্ডার গ্র্যাডে কানাডা পড়তে যাওয়া বোকামি-বিলাসিতা।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:২৯

_তানজীর_ বলেছেন: নিজে বাসায় রান্না করে খেলে ১০০-১৫০$-এর বেশি লাগেনা। আবশ্যই ডায়েটের উপর নির্ভর করে। বাইরে নিয়মিত অথবা মাঝে মাঝেই খেলে অন্য কথা। আমেরিকাতেও খাবার-এর এই দাম-এর খুব বেশি তারতম্য হওয়ার কথা না। (কারণ সুপার স্টোর সব মোটা মুটি একই)
কারো সাথে তুলনা করার জন্য পোস্টটি নয়। এটি তাদের জন্য যারা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বা চিন্তা করছেন কানাডায় আসবেন। একেক জনের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তের কারণ একেক। আপনার সাথে একমত আন্ডার গ্রাড পড়তে আমেরিকা কানাডা যাওয়া এক ধরণের বিলাসিতা। বোকামি বললে একমত হতে পারলাম না। বোকা হল তারা যারা দেশে কোথাও চান্স না পেয়ে কানাডা আসে আন্ডারগ্রাড পড়তে। আপনার কাছে অনেক কিছু অর্থহীন মনে হলেও অনেকের কাছে তার অনেক মানে আছে।
স্যাট দিয়ে আমেরিকাতে আন্ডারগ্রাড পড়তে যাওয়ার জন্য যে পরিমাণ অর্থ এবং সামাজিক অবস্থান দেখানোর যোগ্যতা যে রাখে, ফান্ড যোগাড় করার জন্য তার কষ্ট হওয়ার কোন কারণ দেখিনা।
আপনি আমেরিকার পড়ালেখার উপরে কোন আর্টিকেল লিখলে যারা উত্সাহী তারা অনেক উপকৃত হবে। ধন্যবাদ আপনার ফিডব্যাক-এর জন্য।

১৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৩

বিডি আইডল বলেছেন: ইমিগ্র্যান্ট ছাড়া আন্ডার গ্র্যাডে কানাডা পড়তে যাওয়া বোকামি-বিলাসিতা। :)

তাহলে বাবা/মা ইমিগ্র্যান্ট হতে হবে...পোলার দৌড়ে কুলাবে না ইমিগ্র্যান্ট হওয়া

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৪

_তানজীর_ বলেছেন: সঠিক।

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৫

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আপনিও কি বাবার টাকায়, বাবার ইমিগ্রেশনের সুবিধা নিয়ে কানাডায় আন্ডারগ্র্যাড পড়ছেন? কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে বলবেন কি? সামনের বছর সামারে আপনাদের ও দিকে যেতে পারি, দেখাও হতে পারে।

১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৭

_তানজীর_ বলেছেন: বাবার টাকাতে শুরু করেছিলাম। এখন নিজের টাকাতেই পড়ছি। শিঘ্রী আশা করছি দেশের টাকাগুলো ফেরত দিতে পারব।
আমি অটোয়াতে থাকি। কার্লটন ইউনিভার্সিটিতে পড়ছি। অটোয়া খুব সুন্দর শহর। বেড়াতে আসলে অবশ্যই জানাবেন।

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৫

নিহন বলেছেন: জাক্কাচতো ।

১৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৪৪

মইন বলেছেন: চমতকার সব তথ্য।
ধন্যবাদ কষ্ট করে তথ্য গুলো শেয়ার করার জন্য।
আমার শো-কেসে যুক্ত করলাম।

২০| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৮:১৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: কার্লটন কে বলা হয় কানাডার স্টেট ইউনিভার্সিটি.......আসলেই কি তাই? খরচা পাতি কি অন্যান্য ভার্সিটির চেয়ে কম? পোস্ট গ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে এপ্লাই করতেই লাগে ১০০ ডলার আবার ভার্সিটির টপ ৫% এর মাঝে না থাকলে ওরা আবেদন করতে নিরুৎসাহিত করে। আসলে আমেরিকার তুলনায় পুরো কানাডায় ফান্ডিং এ অর্থ কড়ি খুবই কম দেয় সেটা যে উৎস থেকেই হোক না কেন।টিউশন ফি মাফ হয়না কোথাও, খালি পুজিবাদী গন্ধ।

ভাল মানের বিশ্ববিদ্যালয় যে কয়টা আছে কানাডায় তাতেও ভর্তি প্রক্রিয়ায় কড়া কড়ি।

২০ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭

_তানজীর_ বলেছেন: আসলে বলে ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি বলে ওরা নিজেদেরকে- ক্যাপিটাল-এ অবস্থিত ত তাই। কিন্তু অটোয়া ইউনি-ও একি জায়গায়। এগুলাই হল ভন্ডামি- নিজেদের ইচ্ছামত নাম দিয়ে দেয়। কানাডা-তে হয় মোটামুটি অথবা ভাল পড়ালেখার মান। তাই সব বিশ্ববিদ্যালয় ভাব মারার জন্য ঐরকম যোগ্যতা চেয়ে থাকে- যা আদৌ ঠিক না। পোষ্ট গ্রাডে এসব কথা পাত্তা না দিয়ে প্রফেসর-দের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করলে বেশি ফল পাওয়া যাবে। অবশ্য এদের ন্যূনতম যোগ্যতা এখানকার ছেলেমেয়েদের জন্য আরো বেশি কঠিন। পোষ্টগ্রাডে ভালই ফান্ডিং আমার জানা মতে। আমেরিকা-তে আন্ডার গ্রাড লেভেল-এ অনেক স্কলারশিপ দেয়। এটা ঠিক, আন্ডারগ্রাড লেভেল-এ কানাডা একটু পুঁজিবাদী।
আমি যে পরীক্ষা গুলোর কথা বললাম তা ঠিক ভর্তি পরীক্ষা নয়। আপনি এখানে সরাসরি পোষ্টগ্রাড পড়ার যোগ্যতা রাখেন কিনা তার পরীক্ষা; কোনটায় খারাপ করলে ঐ কোর্স আবার নিতে হবে- যেটা অনেকের জন্যই বিরক্তিকর।

২১| ১৯ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৬:২৭

প্রিয়তি বলেছেন: অনেক বড় পোষ্ট। কিছুটা পড়েছি। তবে প্রিয়তে এড করলাম। কোনদিন হয়তো কাজে আসবে।

ভাল থেকো।

২০ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭

_তানজীর_ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

২২| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১০

ধূসড় পৃথিবী বলেছেন:

২৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

ধূসড় পৃথিবী বলেছেন: অনেক কষ্ট করে অন্যের উপকার করার তোর এমন প্রয়াস সফল হোক..আরও লিখার অপেক্ষায় রইলাম।

২৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২০

মুহিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

২৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:০৪

অনির্বান বলেছেন: ধণ্যবাদ, অনেক কিছু জানলাম.... কানাডায় ইমিগ্রেশান এর উপর পোষ্ট চাই...

২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩২

নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া...

২৭| ১৬ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ৮:২৫

পাপী বলেছেন: ভালো লাগলো। সরাসরি প্রিয়তে।

২৮| ৩০ শে জুন, ২০০৯ রাত ৩:১৫

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: কানাডার থান্ডার বে এর লেকহেড ইউনি তে চান্স পাইছি। ফান্ডিং এর ধান্দায় আছি। পরামর্শ দেন।

৩০ শে জুন, ২০০৯ রাত ১১:২৪

_তানজীর_ বলেছেন: ভালো তো। আন্ডারগ্রাড-এ? আমি খুব একটা লেকহেড ইউনি সম্পর্কে জানিনা। ফান্ডিং এর জন্য সাধারণত আপনার অফার লেটারে বলা থাকার কথা। না বলা থাকলে পরে পাওয়ার সুযোগ খুব কম।

২৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০০৯ ভোর ৪:১৪

মারূফ মনিরুজ্জামান বলেছেন: কানাডা আর ইউ. এস. এ এর মধ্যে পার্থক্য কেমন? রেজাল্ট খারাপ থাকলে আন্ডারগ্রাড-এ ভর্তি হওয়া যায়? আমি কানাডিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে আসছি। আমার স্ত্রীর ভর্তির ব্যাপারে চিন্তিত। আমার কোম্পানি ইউ. এস. এ তে ট্রান্সফার করবে বলছে। কোনটা ভাল হবে? এখানে থাকা নাকি চলে যাওয়া?

ধন্যবাদ।

৩০| ২৬ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৪৪

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: ইউনিভার্সিটি অব উইন্ডসর সম্পর্কে জানতে চাই.......

ঢাকাতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অফিস আছে.... তাদের ওয়েবের লিংক দিলাম :
http://www.windsorwired.org/bangladesh.php

এরা আসলেই কি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এজেন্ট ...নাকি ভুয়া?

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৫১

_তানজীর_ বলেছেন: ভুয়া হওয়ার কথা না। বেশী সন্দেহ থাকলে এই নাম্বারে কন্টাক্ট করুন: ১-519-253-3000। মিনিটে ৭ টাকা করে চার্জ করে টিএন্ডটি।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি উইন্ডসর বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করিনি। পারলে আরো ভালো কোথাও চেষ্টা করেন। এতটুকুই বলব। :)
শুভ কামনা রইল।

৩১| ২৭ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:০৬

মেঘলা মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

গ্রাজুয়েট লেভেলে প্রফেসরদের সাথে কমুনিকেট করার কিছু টিপস দিলে ভাল হয়। ফ্যাকাল্টিতে গিয়ে ওনাদের খুঁজে, ই-মেইল অ্যাড জোগাড় করে মেইল করে খুব একটা সুবিধা হয় না।

@মাহমুদ সিএসই: ভাই কোন অফিসের মেইল [email protected] হলে এটু সন্দেহ হবার কথা।

২৮ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৫৭

_তানজীর_ বলেছেন: বেশিরভাগ প্রফ-দের এই সমস্যা, জবাব দেয়না। আমিও আমার ফাইনাল ইয়ার প্রজেক্ট-এর জন্য কয়েকজন প্রফেসরকে মেইল করেছি। এখনও কোনো জবাব পাইনি। অফিসে গিয়ে ধরতে হবে :(
কমিউনিকেট করার টিপস কিছু আছে:
১। আপনাকে দেখাতে হবে প্রফ আপনাকে নিলে তার রিসার্চে অনেক লাভ হবে। এক কথায় দুইজন লাভ হবে এরকম মনোভাব দেখাতে হবে। অনেকে কান্না কাটি করে গিয়ে আমার এটা ভালোনা, সেটা ভালোনা, কিন্তু প্লিজ আমাকে নেন। কোনো লাভ নাই। আবার অনেকে ভাব দেখায় আমি খুব বেশী ভালো, তাই আমাকে নেন। সেটাতেও লাভ নাই। সবটা বলেন। খারাপ থাকলে ছোট করে তাও বলেন, ভালো গুলা (এক্সপেরিয়েন্স) একটু বিস্তারিত বলেন।
২। মেইল পাঠানোর আগে কাউকে দিয়ে দেখিয়ে নিবেন। ভাষার কারণে অনেকে আগ্রহ দেখাতে না পারে; হয়তো ভাববে আমি তো এর কথা এখনই বুঝিনা, ভর্তি করলে কি বুঝব!
৩। ফলো আপ করবেন। অনেকে আছে মেইল ঠিকি পড়ে। কিন্তু জবাব দেয়না। দেখতে থাকে আপনি কতটা চান (ফাযিল!)। ফলো্ আপ করলে জবাব দেয়।
আপাতত এগুলাই মাথায় আসতেছে। :(

৩২| ২৯ শে জুলাই, ২০০৯ সকাল ৮:৫৭

মেঘলা মানুষ বলেছেন: থ্যাংকস, আবারও। ফলো আপের বুদ্ধি মাথাতে আসে নাই, একবার মেইল কইরাই ছেড়ে দিয়েছি আগে। এখন "কচ্ছপের কামড়" দিব ;)

আপনার জন্য বেস্ট অভ লাক :)

২৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১০:৪০

_তানজীর_ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ! :)

৩৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০১

সিউল রায়হান বলেছেন: plus + favourite...........


Post graduate e CSE te funding paoa jai kom CGPA holeo emon kono univ er reference ditey parben ???


( sorry for english.......keyboard e bangla kaj kortise na)

২০ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:২৮

_তানজীর_ বলেছেন: সিজিপিএ কত কম তার উপরে ডিপেন্ড করে.. এখন অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ফান্ডিং কমে গেছে। ইউনিগুলার লিস্ট-এর জন্য ৩ নম্বর লিঙ্কটা দেখতে পারেন।
উৎসাহ না হারিয়ে প্রফ দের মেইল করে দেখুন। অনেকে আপনার উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কাজ থাকলে সিজিপিএর চেয়ে সেটা বড় করে দেখে। তবে জি আর ই ভালো থাকলে অনেক ইউনিভার্সিটি ফান্ডিং দিয়ে নিয়ে নেয় শুনেছি।

৩৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:১২

স্বপ্নদুত বলেছেন: ....তথ্যবহুল লেখা।

লেখক বলেছেন: পরের কিস্তিতে ভর্তির প্রসেস নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করব।

পোষ্টগ্রাড এ ভর্তির প্রসেস নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাই।

২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ২:১১

_তানজীর_ বলেছেন: আসলে লেখার ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও লিখছিনা। ইকোনমির অবস্থা ভালো না তো... খুব একটা আশার কোনো কথা বলতে পারবনা এখন- গ্রাড স্টুডেন্টদের জন্য।

৩৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৪০

মুসাফির... বলেছেন: আপনি তাহলে কানাডায়? আজ বুঝলাম। ১৯৯৩ ইং সনের কথা আবুধাবী থেকে খালিজ টাইমস এ বিজ্ঞাপন পেয়ে কানাডিয়ান ইমিগ্রেশন এসিষ্ট্যান্ড সার্ভিস নামে একটা কোম্পানীর পেছনে প্রায় ১৫০০ ডলারের মত খরচ করে দেশে এসেছিলাম ভিসা পাব নিশ্চিত মনে করে। সে এক জটিল কাহিনী। লাভ শুধুমাত্র এদের ইমিগ্রেশন সিষ্টেমটা সম্পর্কে জানি।
পয়েন্ট থাকা সত্বেও টাকার অভাবে পারছিনা।
ভাই আপনাকে মিষ্টিতো খাওয়াতে পারলাম না?

৩৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২৬

সায়েম হক বলেছেন: হুমম

৩৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪২

ব্লগার শিবলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ইমেগ্রেইশন ও পোষ্টগ্রেডে ভর্তির ব্যাপারে বিস্তরিত জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৫

_তানজীর_ বলেছেন: ইমিগ্রেশন নিয়ে লেখা যায়! দেশের উপর থেকে প্রেশার কমাতে হবে ;)

৩৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৪২

নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: Thanks a lot for writing so much points of information.

৩৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজান, আপনে তো সবার সামনে মূলা ঝুলায় রাখছেন, সেই যে দ্বিতীয় পর্ব দিবেন কইলেন তারপর আর খবর নাই। এই ব্লগে অনেকেই এই ব্যাপারে লেখছে কিন্তু আপনের মতো লেখছে উদার ভাবে সেরকম লোকের সংখ্যা খুবই কম!

দয়া কইরা দ্বিতীয় পর্ব খান লেখেন। প্রিয়তে লইয়া গেলাম মাগার দ্বিতীয় পর্ব না লেখলে আপনের বিরুদ্ধে মোর্চা করুম এইটা শিওর!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৪

_তানজীর_ বলেছেন: হু! দেখতে দেখতে অনেকদিন হয়ে গেল। লেখা হয়নি কারণ কিছু ব্যাপার পরিবর্তন হয়েছে। যেমন অর্থনৈতিক মন্দা আমার লেখার পরে এসেছে (কাকতালীয় বৈকি!)। তাই লিখিনি ভয়ে। কেউ আমার লেখা পড়ে এখানে এসে বিপদে পড়লে আমাকে ধরবে। আমার পরিচিত কানাডিয়ান অনেকেই ঐ সময়ে কোওপ পায়নি। বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে কিছু কিছু জায়গায় আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীর কোটা কমিয়ে আনা হয়েছে। সব মিলিয়ে কোথা থেকে শুরু করবো এখনো বুঝে উঠতে পারছিনা। :( আর কিছুটা ব্যস্ততা তো আছেই। কিছু সময় পেলে হয়তো লিখবো অন্যান্য সম্ভাবনার কথা নিয়ে। :)

৪০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০১

সিউল রায়হান বলেছেন: ভাইয়া শুরু করে দেন যা মাথায় আসে তা লিখে, পরে কোন প্রশ্ন থাকলে বাদ পড়া জিনিসগুলিও চলে আসবে :)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৯

_তানজীর_ বলেছেন: :) শীঘ্রি করব!

৪১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৫

বাকেরভাই বলেছেন: ভাই, আমি এপ্রিলে ব্যাচেলর শেষ করব। সিজিপিএ ভেমন ভালো না। ২,৮০ এর মত থাকবে। আমার ইচ্ছা কানাডায় মাসটার্স করা এবং সুযোগ থাকলে পরবর্তীতে স্থায়ী হওয়া। কিছু পরামর্শ দেন। কিভাবে কি করবো। কবে এপ্লাই করতে হবে, কিভাবে। আর কোন শহরে ভালো হয়। ইত্যাদি।

৪২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৩:১২

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভাই, অনেক ধন্নবাদ আপনাকে এই লেখার জন্য। আমি একটা লিঙ্ক দিলাম। আমাকে এই কলেজ টা সম্পরকে বলেন। যতটুকু খোজ নিয়েছি শুনেছি ভালই ।

আমার ইচছা জানুয়ারী সেশন ধরা। গ্রাজুয়েট ডিপ্লমা করা। Short time course । ৮ মাস এর। ও সম্পরকে কিছু বলেন

http://www.centennialcollege.ca/

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৩২

_তানজীর_ বলেছেন: আমি অনেকের কথা শুনেছি এখানে পড়ে। কিন্তু আমার পরিচিত কেউ পড়েনা। যতটুকু মনে পড়ে কখনও খারাপ কিছু শুনিনি....
৮ মাস পড়াশুনা করলে কানাডাতে মনে হয়না পরে ওয়ার্ক পার্মিট পাবেন। এখানে দেখুন: Click This Link

৪৩| ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭

নগর-বাউল বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোষ্ট। কানাডার ইমিগ্রেশন সিস্টেম কিছু লিখুন প্লিজ।

৪৪| ২৩ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৪

প্রোটন১৩ বলেছেন: কার্লটন কেমন..আমি ইলেক্ট্রিক্যাল থেকে বিএসসি শেষ করেছি..কার্লটন এর আশেপাশে আমাদের কেমন সুবিধা আছে..জানালে খুশি হব।

২৪ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৯

_তানজীর_ বলেছেন: আমি কার্লটন থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল পাশ করলাম। সাথে সাথেই চাকুরী পেয়ে গেছি- কিন্তু সফটওয়ার ফিল্ডে। আমি অনেককে চিনি এখানে বাংলাদেশ থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল পড়ে এসেছে এবং ভাল চাকুরী করে। অটোয়ার সুবিধা হলো এখানে অনেক হাই টেক কোম্পানী আছে। আমি বলবো, ইলেক্ট্রিক্যালে কার্লটন কানাডার অন্যতম সেরা। :) আশা করি কাজে আসবে!

৪৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৪

ছোটমির্জা বলেছেন: !:#P B-))যামুনে আম্রিকা, কানা ডা।

৪৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

শোভন বলেছেন: ভাই পাবলিক হেলথের ফিল্ড কেমন?আমি MS করবার চাই...
CGPA 3.6-3.7 এ থাকবে..GRE কি লাগবে?

৪৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৪

পলাশ ভাই বলেছেন: Dhonnobad orthobohul lekhar jonne...

Ami canada te Postgrad e porte jete agrohe. Amr IELTS kora ache jeta july10 e expire korbe.

1. Plz amk bolun ei muhurte coming kon session e ami apply korbo?
2. Sponsor and tution fees system bolben.

N.B: Amr undergrad CSE, cgpa: 2.96, IELTS Academic 6.0, GT 6.5

Please ektu urgent..cause amr IELTS expiration date kora narche dorjai.

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৭

_তানজীর_ বলেছেন: আপনার জন্য ফল সেমিস্টার ধরতে হবে... :)

৪৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:১৫

মৃতস্বর বলেছেন: ধন্যবাদ। পোস্টটি ভালো লেগেছে।

৪৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৮

নিঃসঙ্গ ইশ্বর বলেছেন: ভাই, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এর ছাত্র। থার্ড ইয়ারে আছি। এই রিলেটেড সাবজেক্টগুলোর সুযোগ সুবিধা কেমন। কোন ইউনিগুলোতে এপ্লাই করব। মাস্টার্সের ফান্ড পাওয়া যায় কিনা। পরবর্তীতে কাজের সুযোগ আছে কিনা। এ বিষয়গুলোর ব্যাপারে অনগ্রহ করে জানাবেন।

আপনার পোষ্টটি অনেক ভাল লাগল। শুভ কামনা থাকল।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩

_তানজীর_ বলেছেন: জবাব দিতে কিছুটা দেরী হলো বলে দু:খিত। আপনার বিষয় সম্পর্কে আমার খুব একটা ধারণা নেই। আপনাকে কিছুটা রিসার্চ করে সুযোগ সুবিধা + ফান্ডিং-এর ব্যাপার গুলো বের করতে হবে। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট ফ্যাকাল্টিতে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। শুভ কামনা রইল!

৫০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪৯

ইঞ্জিঃ সাইফুল বলেছেন: EEE (undergrad) লাষ্ট সেমিস্টার পরছি....
কানাডায় M.S.C নাকি MBA কোনটি ভালো হবে
শুভ কামনা থাকল। ....

২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪১

_তানজীর_ বলেছেন: অবশ্যই এম এস সি। এম বি এ-র কথা কি মনে করে লিখলেন জানিনা, কিন্তু এতোটুকু বলতে পারি বাংলাদেশের এম বি এ-কে মোটামুটি পঁচানো হয়েছে। বাইরের মোটামুটি সব দেশেই এম বি এ করতে গেলে কয়েক বছরের চাকুরির অভিগ্গতা লাগে আর খরচও অনেক!

৫১| ১১ ই জুন, ২০১১ রাত ২:১৯

সাব্বির শাহরিয়ার বলেছেন: অনেক ভালো একটা পোস্ট দিয়েছেন। আমি দুইদিন ধরে ঘুরছিলাম এইসব খবরের জন্যে।
আমি Mass Communication এর ওপর পোস্ট গ্রাজুয়েট করতে কানাডা যেতে চাচ্ছিলাম।
আমি চিন্তা করছি, দেশ থেকে কোন টাইপ এর টাকা না নিয়ে কি পড়া শেষ করা সম্ভব কিনা?

আপনার মেইল এড্রেসটা কি দেয়া যায়?
আপনি কি কানাডায় থাকেন নাকি পড়ে এসেছেন?
[email protected]

৫২| ১৭ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:০২

ভালবাসা007 বলেছেন: পার্ট টাইম জবের সুবিধা কেমন ভাই?...পার্ট টাইম জব করে কি লেখাপড়ার খরচ চালানো যাবে ভাই?..প্লিজ একটু সাহায্য করুন কারণ আমি বর্তমানে কানাডায় স্টুডেন্ট ভিসায় আপ্লাই করার জ্ন্য চেষ্টায় আছি।.....ধন্যবাদ।

৫৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৫

আমি অতি সাধারণ বলেছেন: আপনার সাথে তো আমার অনেক কথা আছে। কিছুদিন আগে পান্থপথ এ এক education agency তে গিয়েছিলাম । তারা বলল কানাডা তে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট লেভেল এ পরতে ১ বছর এ কমপক্ষে ২০ লাখ টাকা খরচ হবে। কাজেই আমি যদি কমপক্ষে ২৫-৩০ লাখ টাকা ব্যাংক বালেঞ্চ দেখাতে না পারি তাহলে আমার সেখানে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন দেখা উচিত হবে না । তাই কানাডা যাওয়ার চিন্তা একটু ফিকে হয়ে গেছে । কি যে কষ্ট কাউকে বলতে পারিনা বুঝাতে ও চাইনা। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ বছর honours complete করলাম । দেখি ১৫-২০ লাখ টাকার মধ্যে কোন দেশ আমাকে ভালোবাসে কিনা ! চারিদিকে কেবল টাকারই খেলা। আপনি যদি আমাকে ইনফরমাসন দিয়ে হেল্প করতে চান তাহলে আপনার ফোন নং টা রিকুয়েস্ট করব, যোগাযোগের জন্য ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

_তানজীর_ বলেছেন: ঐ লোকেরা ফালতু কথা বলেছে। মোটা টাকার ব্যালেন্স দেখাতে হয় আন্ডার গ্রাড-এ। পোস্ট গ্রাড লেভেলে ডিপেন্ড করে আপনার কতো টাকার ফান্ডিং হয়েছে তার উপরে। এখনকার রেট আমার ঠিক মনে নাই- কিন্তু ২০ লাখের মতো টাকা লাগে কিছু জায়গায়- বাকি সব জায়গাতে অনেক কম। আপনি যদি ফুল ফান্ডিং পান (স্কলারশিপ, টিচিং এসিস্টেন্ট + আর এ), তাহলে সামান্য কিছু টাকা দেখালেও সমস্যা হ্ওয়ার কথা না। যদিও সব ডিপেন্ড করে ভিসা অফিসারের উপরে।

৫৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৩৯

রুমালি বলেছেন: বাংলাদেশে কোনো প্রাইভেট ইউনি-তে গ্রাজুয়েশন শেষ করে ,কিভাবে ইমিগ্রেশন-এ এপ্লাই করা যায় ,details জানতে চাই..।

০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৮

_তানজীর_ বলেছেন: আপনার সাবজেক্ট এই লিস্টে আছে কিনা দেখুন: Click This Link
না থাকলে প্রোফেশনাল ক্যাটাগরিতে আর আসা যাবেনা এই মুহূর্তে। তবে অন্যান্য ক্যাটাগরীতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

৫৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:২৬

আমি অতি সাধারণ বলেছেন: ৫৩ নং পোস্ট এর জবাব এর জন্য ধন্যবাদ আর আমাকে আমার ব্লগে একটা reminder দেয়ার জন্য thanks. আমি কী করলে বা কোথায় গেলে কানাডায় higher education বিষয়ে proper guideline পাবো আপনি কি বলতে পারবেন ? এত এত education agency কার কথা বিশ্বাস করব? ধন্যবাদ আপনার উত্তর এর জন্য ।

৫৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪১

জাফরিন বলেছেন: ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে অনার্স করেছি। আমি ডিপার্টমেন্টে ফার্স্ট হয়েছি এবং আমার স্কোর ৩.৭১(৪.০০ এর মধ্যে)। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা আছে। এখন আমি দেশের বাইরে কোনও ভাল ভার্সিটিতে পোস্ট গ্রাজুয়েশন করতে চাই। কিন্তু আমার আর্থিক সামর্থ্য নাই।

এখন আমার জন্য উপযোগী হবে কোন বিশ্ববিদ্যালয়?
কী ধরণের বৃত্তির সুযোগ আছে?

কোনও ধরনের লিংক এবং পরামর্শ দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।

৫৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭

লাইট ভাই বলেছেন: এখনো পোস্ট পড়িনাই, প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে নিই, যত ইনফরমেশন পারেন, দেন। লিস্টএ রেখে দিয়েছি, পুরাটা পরব।

৫৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৯

রুসাফী আলম বলেছেন: ভালো এক খান পোস্ট লেখছেন ভাইজান, ধন্যবাদ

৫৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৪

yeahiabhuiyan বলেছেন: pore vhalo laglo dukhoo ow laglo... :)

৬০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৫

চিন্তায় আছি বলেছেন: "তাই নিজের জীবন নষ্ট না করে বাংলাদেশে কোনো প্রাইভেট ইউনি-তে গ্রাজুয়েশন শেষ করুন। দেশে অনেক অনুকূল পরিবেশ পাবেন। তারপর ইমিগ্রেশন-এ এপ্লাই করে চলে আসুন। এটা নিয়ে আমার আরেকটি লেখা দেয়ার ইচ্ছা আছে"



অপেক্ষায় রইলাম

৬১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৮

রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: আমি বাংলাদেশ থেকে এমবিবিএস করেছি। কানাডাতে মলিকিউলার বায়োলোজিতে মাস্টার্স করতে চাই এর পরে পিএইচডি তে আগ্রহী। আপনি কি জানাতে পারবেন কানাডা তে মিলিকিউলার বায়োলজি তে চাকরির সুবিধা বেশী নাকি মাস্টার্স ইন পাবলিক হেল্থ (Mph) এ চাকরির সুযোগ বেশী?
কোন এলাকা তে থাকলে পার্ট টাইম জব এর সুবিধা বেশী পাওয়া যায়?

৬২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৪০

েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: রূপকথার রাজকন্যা মলিকিউলার বায়োলোজিতে মাস্টার্স করতে চান ভালো কথা, তাতে শুধু দুই বছর নষ্ট হবে, ডিরেক্ট পিএইচডি তে ট্রাই করেন,
আর আপনি যেহেতু ডাক্টার, আপনের কাজে মোলিকিউলার বায়োলজির টেকনিক এমনিই আসবে, এখন ঠিক করেন কোন ফিল্ডে কাজ করবেন, Cancer, diabetes, cardiovascular, neuroscience, skeletal muscle, kidney and renal নাকি অন্য কিছু।
কানাডা ভালো জায়গা, কিন্তু ঠান্ডা, Australia আমার ভালো লাগে,
সামনে কিছু Scholarship round আছে, AusAID, Endeavor, Austalian leadership awards, Scholarship পাইলে বাপের টাকা খরচ না করায় ভালো।

৬৩| ২১ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:০০

কিংবদন্তী হাসিব বলেছেন: আমি কানাডাতে UNDERGRADUATE/বিবিএ করতে ইচ্ছুক। গত মাসে IELTS দিলাম। স্কোর-৬.০ :-& । কানাডাতে আমার কাজিন থাকে, টরেন্টোতে। প্রথম বছর তাদের কাছে থাকবো। থাকা,খাওয়া খরচ তাদের। আর প্রথম বছরের ফী বাবার কাছ থেকে নিয়ে যাব।

কথা হচ্ছে, আমিকি ২য় বছর থেকে নিজ খরচে চলতে পারব? সমস্যাকি হবে? /:)

আমার অস্ট্রেলিয়াতেও কাজিন থাকে। নাকি ওখানে ট্রাই করব? আর হে, একটা আনুমানিক ধারণা দিন কত খরচ হবে। প্লিজ হেল্পান............ :(( :(( :((

৬৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৬

অথৈই বলেছেন: ভালো পোস্ট.

৬৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯

কর্নের পুনর্জন্ম বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।

৬৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩২

খোলাচোখে বলেছেন: আমি ইস: ইতিহসে অনার্স এবং মাষ্টার্স রেজাল্ট ২য়শ্রেনী . পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে একাউন্টিং এ এম বি এ করলাম এই বছর রেজালট ৩*২৬ . কানাডতে পোষ্ট গ্রাজুয়েট লেবেল এ আমার কি কোন সম্ভবনা আছে .. ফানিডং ব্যপারে কিছু বলা যাবে. যে কোন শহর বা বিশ্ববিদ্যালয় .। অনেক এজেন্সির কাছে গিয়ে আমি হতাশ .। একটু গাইড লাইন যদি পেতাম .. আমার মেইল । । [email protected]

৬৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:১২

মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: ভাই ক্রেডিট ট্রান্সফারের খরচের কথা টা তো জানালেন না।

৬৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪৯

তুষার মানব বলেছেন: এত কঠিন ?
গেলাম না ;) ;)

৬৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২৮

নিলক্ষা বলেছেন: ভাইয়া আমাদের মতো যাঁরা মধ্যবিত্ত আর রেজাল্ট খারাপ এদের জন্য ভালো কোনো কান্ট্রি ওর ভার্সিটি পরামর্শ দেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.