![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রত্ন বা বিভিন্ন পাথর আদীকাল থেকেই কিছু মানুষের বিভিন্ন বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িত। অনেকেই সৌভাগ্যের প্রতিক বা বিপদ থেকে রক্ষাকারী কিংবা কেউ কেউ শুধু শখ করেই গলা ও আঙ্গুলে পড়ে থাকেন বিভিন্ন রত্ন ও পাথর। কিন্তু এই উন্মুক্ত বাজারে আসল রত্ন বা পাথর চেনা সত্যি খুব দুষ্কর।
আজকাল বাজারে অনেক রকম রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। জুয়েলারি দোকানে এসব পাথর বা রত্নের বর্ণচ্ছটা চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের। এদের মধ্যে হীরা, পান্না, রুবি, মুক্তা, পোখরাজ, গোমেদ, নীলা, প্রবালসহ রয়েছে আরো নানান রত্ন পাথর। কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে আসলটা চেনা সত্যিই কঠিন। এই রত্ন-পাথর (Gem stone) আসল নাকি নকল তা বোঝার জন্য চাই অভিজ্ঞ চোখ।
এক্ষেত্রে প্রথমত রত্ন বা পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এ ব্যাপারে সঠিক ধারণার জন্য অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য নিতে পারেন।
বিস্তারিত ও তথ্য সুএ: Click This Link
তবে রত্ন পাথর যাচাই করার সব চেয়ে ভাল উপায় হলো এর আলোর প্রতিসরণ স্বক্ষমতা (Refractive Index) যাচাই করা। কোনও প্রতিসরণাংক জানা থাকলে তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে রত্ন-পাথরের সঠিক পরিচয় পাওয়া সম্ভব। কারণ কোন বিশেষ রত্ন-পাথরের প্রতিসরণাংক নির্দিষ্টের হেরফের বিশেষ দেখা যায় না। যেমন হীরার প্রতিসরণাংক ২.৪১৭।
এছাড়া রত্নের বিচ্ছুরণ (Dispersion) ধর্ম, কাঠিন্যতা (hardness), আপেক্ষিকগুরুত্ব (Specific gravity) ইত্যাদি ধর্ম যাচাই করে সহজেই নকল ও আসল রত্ন-পাথর চেনা যায়।
জ্যোতিষ বিদ্যায় বিশ্বাসীরা অনেকেই রত্ন কেনার ক্ষেত্রে কোনো জ্যোতিষির পরামর্শ গ্রহণ করেন। কিন্তু এখন এই বিদ্যাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কিছু মানুষ। তাই দেখে, জেনে ও বুঝে জ্যেতিষির কাছে যান।
মনে রাখতে হবে, রত্নের দাম ও মান নির্ধারণ হয় মূলত চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা: রং, কীভাবে কাটা হয়েছে, কতটা স্বচ্ছ এবং কত ক্যারেট মান সম্পন্ন। তাই রত্ন বা পাথর কিনতে হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কাউকে সঙ্গে নিয়ে যান।রত্ন বা বিভিন্ন পাথর আদীকাল থেকেই কিছু মানুষের বিভিন্ন বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িত। অনেকেই সৌভাগ্যের প্রতিক বা বিপদ থেকে রক্ষাকারী কিংবা কেউ কেউ শুধু শখ করেই গলা ও আঙ্গুলে পড়ে থাকেন বিভিন্ন রত্ন ও পাথর। কিন্তু এই উন্মুক্ত বাজারে আসল রত্ন বা পাথর চেনা সত্যি খুব দুষ্কর।
আজকাল বাজারে অনেক রকম রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। জুয়েলারি দোকানে এসব পাথর বা রত্নের বর্ণচ্ছটা চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের। এদের মধ্যে হীরা, পান্না, রুবি, মুক্তা, পোখরাজ, গোমেদ, নীলা, প্রবালসহ রয়েছে আরো নানান রত্ন পাথর। কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে আসলটা চেনা সত্যিই কঠিন। এই রত্ন-পাথর (Gem stone) আসল নাকি নকল তা বোঝার জন্য চাই অভিজ্ঞ চোখ।
এক্ষেত্রে প্রথমত রত্ন বা পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এ ব্যাপারে সঠিক ধারণার জন্য অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য নিতে পারেন।
তবে রত্ন পাথর যাচাই করার সব চেয়ে ভাল উপায় হলো এর আলোর প্রতিসরণ স্বক্ষমতা (Refractive Index) যাচাই করা। কোনও প্রতিসরণাংক জানা থাকলে তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে রত্ন-পাথরের সঠিক পরিচয় পাওয়া সম্ভব। কারণ কোন বিশেষ রত্ন-পাথরের প্রতিসরণাংক নির্দিষ্টের হেরফের বিশেষ দেখা যায় না। যেমন হীরার প্রতিসরণাংক ২.৪১৭।
এছাড়া রত্নের বিচ্ছুরণ (Dispersion) ধর্ম, কাঠিন্যতা (hardness), আপেক্ষিকগুরুত্ব (Specific gravity) ইত্যাদি ধর্ম যাচাই করে সহজেই নকল ও আসল রত্ন-পাথর চেনা যায়।
জ্যোতিষ বিদ্যায় বিশ্বাসীরা অনেকেই রত্ন কেনার ক্ষেত্রে কোনো জ্যোতিষির পরামর্শ গ্রহণ করেন। কিন্তু এখন এই বিদ্যাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কিছু মানুষ। তাই দেখে, জেনে ও বুঝে জ্যেতিষির কাছে যান।
মনে রাখতে হবে, রত্নের দাম ও মান নির্ধারণ হয় মূলত চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা: রং, কীভাবে কাটা হয়েছে, কতটা স্বচ্ছ এবং কত ক্যারেট মান সম্পন্ন। তাই রত্ন বা পাথর কিনতে হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কাউকে সঙ্গে নিয়ে যান।
বিস্তারিত ও তথ্য সুএ: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
ইলি বিডি বলেছেন: ভাই আমি একটা পোক্রাজ কিনতে চাই, কোথাই পাব ১০০ ভাগ ভাল মানের জানাবেন।