নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাহলে কি আমরা তালেবানদের পথেই হাঁটছি?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২০



ছবি: সিএনএন

প্রথমে এই ভিডিওটি একবার দেখুন তারপর আপনার মতামত ব্যক্ত করুন। গতকাল আমি 'কিম জং উন' এর কাছে বাংলাদেশের জনগণের ভুঁড়ি ভুঁড়ি প্রশংসা করে আসলাম রমজানের প্রতি কোরিয়ানদের বিস্ময়!! নামক পোস্টে কিন্তু একদিন যেতে না যেতেই উগ্রতা বেরিয়ে পরলো। এখন কিম জং যদি বাংলাদেশে এসে দেখে এখানে জোড় জবরদস্তি করে মানুষকে রোজা রাখতে বাধ্য করা হয়, দিনে খাবার খেলে কান ধরে উঠবস করানো হয়, রেস্টুরেন্টের মালিকদের অপদস্থ করা হয় তাহলে তো মিথ্যা বলার দায়ে কিম জং আমাকে শুলে চড়াবেন। উক্ত ভিডিওর ঘটনাটি কচুয়া, চাঁদপুরের, যেখানে শুক্রবার কোন মালামাল ক্রয় বিক্রয় করলেও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আমি বাংলাদেশের হুজুরদের শান্তি প্রিয় হিসেবেই জানি, রোজা না রাখার অপরাধে প্রকাশ্যে এভাবে কান ধরে উঠবস করার ঘটনা আমি জীবনে দেখেনি এবং কোন রেস্টুরেন্টেও এমন অভিযানের ঘটনার কথা কখনও শুনিনি, তাহলে কি আমরা আবার উল্টো পথেই হাঁটছি!! খোদ সামহ্যারইন ব্লগেরই বর্তমানের এক্টিভ একজন ব্লগার "নূর আলম হিরণ'কে" শুধুমাত্র একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজনের অযুহাতে হুমকি ধামকি দেয়া হচ্ছে, প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে, তা না হলে ভয়ঙ্কর পরিণতি বরণ করতে হবে, বিস্তারিত "কাবুলের ট্রেন" নামক পোস্টে। তাহলে কি আমরা সত্যিই কাবুলের পথে রওনা হয়েছি? এ যন্ত্রণা রাখি কোথায়!!




মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯

রানার ব্লগ বলেছেন: এখনো হালকা আশা আছে কারন সমাজ থেকে আমি আপনি এখনো হারিয়ে যাই নাই ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ব্লগার নুর আলম হিরণের ব্যাপারটা সত্যিই আমাকে পীড়া দিয়েছে। আর ভিডিওতে যা দেখা যাচ্ছে এমন বাড়াবড়ি যদি চলতেই থাকে তাহলে একদিন সাধারণ জনগণই হুজুরের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আমাকে আর চাঁদগাজীকে ব্যানে রাখলে ব্লগে এরকম সমস্যার সমাধান হবে না।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:২০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি দেখি কমেন্ট করলেন, তাহলে আপনাকে কি শুধু প্রথম পাতা থেকে ব্যান করা হয়েছে, আর গাঁজী দা কে কমেন্ট থেকে?
আপনি যতদিন ব্যানে আছেন ততদিন কষ্ট করে এত পোস্ট করার দরকার নেই, আপনাকে ব্যান করার কারণ আমি ঠিক জানিনা, তবে গাঁজী দা ব্যান মুক্ত হলে উনাকে বিরোধী পক্ষের পোস্টে কমেন্ট করতে বারণ করবেন তাহলেই আর ব্যান খাবে না বলে আমার ধারণা।

মডারেটরগণ আপনাদের দুজনের প্রতি সদয় হোন সে আশা রাখছি।

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:



প্রথম ভিডিওটা দেখলাম।
বর্বরোচিত বিহেভ, এভাবে জোর জবরদস্তি করা অন্যায়।
ধর্মীয় কাজ মানুষ মন থেকে করবে। জোর করে কি এসব হয়!!

ভদ্রলোক রেস্টুরেন্ট বন্ধ রাখলে, তার সংসার চলবে কি করে!!!

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটা একটু বেশিই বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে, এমন ঘটনা আমি বাংলাদেশে এই প্রথম দেখলাম।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ভিডিওতে যাদের দেখলাম তারা মনে করে এসব করলেই ব্যস আল্লাহ পাক এদের রহম করবেন । এরা ধর্মের অন্যকিছু মানুক আর না মানুক এইসব ঠিকই করে এবং এর পেছনে যে শুধু ধর্মীয় চিন্তা থাকে তা নয় এর পেছনে আছে নিজেদের পাশবিকতাও !


আর দ্বিতীয়টি যা দেখালেন সেটা হলো অবিমৃষ্যতার আস্ফালন । বিতর্ক হতেই পারে আর বিতর্কে তো পক্ষ না বিপক্ষও থাকতে পারে এবং বিপক্ষও জিততে পারে , এতে এত ক্ষেপে যাওয়ার কী আছে ?

আসলে এই দেশে ধর্ম শিক্ষা যথার্থভাবে আদায় করা হচ্ছে না , তাই এইসব মানুষের আমদানি হচ্ছে !!

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুটি ঘটনাই আমাকে খুব কষ্ট দিয়েছে।

আপনার মুল্যবান মতামত পেয়ে বাধিত হলাম।

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ জ্যাক স্মিথ আপনাকে, পোষ্টের জন্য। আমাদের সামাজিক অবক্ষয় জ্যামিতিক হারে বাড়ছে!

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনাদের বৃত্ত ফাউন্ডেশনের সাফল্য কামনা করছি।

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এসব তো আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরে আনা দরকার। কেউ কি পুলিশকে জানায় নি? নূর আলম ভাইয়েরা কেন থানায় এটা জানান নি?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উক্ত ভিডিওর ব্যাপারে কেউ থানায় অভিযোগ করেছে কি না আমি জানিনা, তবে নূর আলম ভাইয়ের বিষয়টা ভিন্ন এটা থানায় জানালে পুলিশ উল্টো তাকেই জেলে পুরবে, তাছাড়া এতে গ্রামবাসী আরও ক্ষিপ্ত হবে। ভুল স্বীকার করে আপাদত গ্রামবাসীকে শ্বান্ত করা হয়েছে বলে জানতে পালাম তার মন্তব্য থেকে। বুদ্ধিমান গ্রামবাসীর কাছে বৃত্ত ফাউন্ডেশন পরাজিত হয়েছে।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪

নাহল তরকারি বলেছেন: হুজুরদের এমনটি করার কারন কি?

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সেদিন হুজুরদের জোশ একটু বেড়ে গিয়েছিল বলে মনে হয়, তবে আমি শিউর এটা যদি প্রতিদিন করে তাহলে দোকানদার'রা সব মিলে হুজুরদের দৌঁড়ানি দিবে।

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৪১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হিরণ ভাই এর পোস্ট টি স্টিকি করা দরকার। আমাদের সহব্লগার হিসেবে আমাদের ওনার পাশে দাঁড়াতে হবে। আমি হিরণ ভাই এর পাশে। জঙ্গিরা শুধু একটু লোম স্পর্শ করে দেখাক।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমিও আপনার মন্তব্যটিই উনার পোস্টে করতে চেয়েছিলাম, পরে ভেবে দেখলাম ব্লগারদের এখন আর আগের সেই সামাজিক ইম্প্যাক্ট নেই, তাছাড়া ব্লগার'রা নিজেরাই দন্দে জড়িত সেখানে অন্য ব্লগারকে সহয়তা করবে কিভাবে? মাঝখান থেকে হিরণ ভাই বিপদে পরবে ইত্যাদি ভেবে পরে আর পোস্ট'টি স্টিকি করার দাবী জানিয়ে মন্তব্য করিনি।

ভুল স্বীকার করে আপাদত গ্রামবাসীকে শ্বান্ত করা হয়েছে বলে জানতে পালাম তার মন্তব্য থেকে। বুদ্ধিমান গ্রামবাসীর কাছে বৃত্ত ফাউন্ডেশন পরাজিত হয়েছে। :((

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভুল স্বীকার করে যে পোস্টটি দেওয়া হয়েছিল: আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ রামাদান মোবারক।
গত ১৯ মার্চ বৃত্ত ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজিত আন্তঃ ইউনিয়ন বিতর্ক প্রতিযোগিতা নিয়ে একটি ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। এই অনভিপ্রেত ঘটনার জন্য আমরা প্রথমেই আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি এবং আপনাদেরকে নিশ্চিত করছি এটা আমাদের অসতর্কতার জন্যই হয়েছে।

এরপরও কিছু বিষয় পরিষ্কার করতে চাই। বিতর্কটি ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে একদমই করা হয়নি। বিতর্কের যে বিষয়টি ছিল মৃত্যুদণ্ড সেটা নিয়ে সারা পৃথিবীতেই হাজার হাজার বিতর্ক হয়েছে, এখনো হচ্ছে। বিতর্ক আয়োজন করাই হয় যারা এতে অংশগ্রহণ করবে তাদেরকে বিষয়টির পক্ষে বিপক্ষে ভালো করে অধ্যায়ন করার জন্য। পৃথিবীতে কেনো মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় এবং কেন দেওয়া হয় না এটা নিয়ে তারা জানার চেষ্টা করবে। জানতে গিয়ে তারা বিভিন্ন উৎস থেকে ইনফরমেশন সংগ্রহ করবে এবং নিজেরা এনালাইসিস করবে। এতে তাদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পাবে। বিষয়টি এমন নয় যে যারা পক্ষে বলেছে তারা শুধু পক্ষেই তথ্য সংগ্রহ করেছে বা যারা বিপক্ষে ছিল তারা শুধু বিপক্ষেই তথ্য সংগ্রহ করেছে। উভয় দলই তাদের যুক্তি পক্ষে বিপক্ষে সংগ্রহ করেছে। ফাইনাল উপস্থাপনায় লটারির মাধ্যমে তাদের পক্ষ বিপক্ষ নির্ধারিত হয়েছে।

পৃথিবীতে শুধু আমাদের ধর্মে নয়, সকল ধর্মেই মৃত্যুদণ্ডের বিষয়টি স্যাটেল অর্থাৎ এটা নিয়ে ধর্মীয়ভাবে বিতর্ক করার কোনো সুযোগই নেই। কিন্তু পৃথিবীতে ১১৪ টি দেশ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড উঠিয়ে দিয়েছে এবং ৭০ টির মত দেশ এখনো মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে। আমরা চেয়েছি যারা মৃত্যুদণ্ড রহিত করেছে তারা কোন যুক্তিতে রহিত করেছে এবং যারা মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে তারা কোন যুক্তিতে বহাল রেখেছে সেটা সম্পর্কে ধারণা দিতে। মৃত্যুদণ্ড নিয়ে অনেক মুসলিম দেশেও বিতর্ক হয়েছে, সংসদে আলোচনা হয়েছে। তার মধ্যে কাতার আবুধাবি, ইন্দোনেশিয়া অন্যতম। তবে সর্বশেষ তারা ধর্মীয় আদেশ হিসেবে তাদের আইনে মৃত্যুদন্ড বহাল রেখেছে। আবার অন্যদিকে অনেক অমুসলিম দেশ তারা শাস্তি হিসেবে মনে করেছে মৃত্যুদন্ডটি থাকা উচিত তারাও তাদের দন্ডবিধিতে মৃত্যুদণ্ডটি বহাল রেখেছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো জাপান, চীন, কোরিয়া।
যাই হোক দিন শেষে আমরা আমাদের বেসিক সিদ্ধান্ত গুলি নিতে হবে আল্লাহর নির্দেশ অনুসারেই, সে জায়গায় আমরা সব সময় অটল থাকবো। কিন্তু জানার জন্য পৃথিবীর সব জিনিস নিয়েই আমাদের গবেষণা করতে হবে, যেন কোথাও যুক্তি তর্কে আমাদের ধর্মীয় জ্ঞানের সাথে কম্বাইন্ড করে আমরা সমাধানে পৌঁছতে পারি। জানার জন্য পড়া বা জ্ঞান চর্চা অপরাধ নয়। আমাদের ধর্মীয় আলোচকগন অনেকসময় অন্য ধর্মীয় বইয়ের রেফারেন্স দেন এর মানে এই নয় যে তিনি অন্যধর্মে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছেন বা প্রচার করছেন।

পরিশেষে তারপরও বলবে আমাদেরআরও সতর্ক হওয়া জরুরি ছিল বলে মনেকরি এবং আগামীতে আমরা সেটাই করবো এবং অতীতেও তেমনই করেছি। এছাড়াও অনুরোধ থাকবে আমাদের উপর অনুমান করে কোনো মিথ্যা অপবাদ আরোপ করবেন না। দায়িত্বশীল জায়গায় থেকে অবশ্যই সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে এমন কিছু চড়াবেন না দয়াকরে। কিছু জানার থাকলে সরাসরি আমাদের ফেসবুক পেইজে বার্তা পাঠাবেন।

হে মুমিনগণ, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থাকো। নিশ্চয় কোন কোন অনুমান তো পাপ। আর তোমরা গোপন বিষয় অনুসন্ধান করো না এবং একে অপরের গীবত করো না। তোমাদের মধ্যে কি কেউ তার মৃত ভাইয়ের গোশ্ত খেতে পছন্দ করবে? তোমরা তো তা অপছন্দই করে থাকো। আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক তাওবা কবূলকারী, অসীম দয়ালু।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দিন।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার ওই পোস্ট স্টিকি হতে দেখে খুব খুশি হলাম। B-)

আপনারা বিষয়টা খুব স্মার্টলি হ্যন্ডল করেছেন, তা না হলে গ্রাম্য পিপল গুলো আপনার লাইফ হেল করে দিতো।
তবে আপনি আলোচনায় থাকছেন, তারা আপনাকে আবারও ভুল ধরবে কারণ আপনি এবং তাদের চিন্তাধার মধ্যে রয়েছে বিস্তর তফাৎ।

সামহয়্যারইন ব্লগের ব্লগারগণ দেশের সবচেয়ে ক্ষুদ্র এক জনগোষ্ঠী হলেও তারা সবাই আপনার পাশেই আছে, এবং থাকবে।

বৃত্ত ফাউন্ডেশন সফল হউক।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


কচুয়ার ভাইরাস ঐখানেই থাকলে হয়,মহামারী না হলেই চলে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আশা করি এই ভাইরাস কচুয়ার বাইরে বিস্তার লাভ করতে পারবে না, বাংলার সাধারণ জনগণ তা প্রতিহত করবে।

ভালো থাকবেন।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মের ভাইরাস বড় কঠিন ভাইরাস।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটা তো সরাসরি ধর্মে বিরুদ্ধে কথা হয়ে গেলো, ধার্মিকরা আবার মাইন্ড করবে না?

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: পাড়ায় মহল্লায় মাদ্রাসা গজাচ্ছে আবার শুনছি আনেক অভিভাবক তাদের ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া ছেলে, মেয়েদের সেখান থাকে ছাড়িয়ে এনে মাদ্রাসায় ভর্তি করছে তাতে আপনার পোস্টের শিরোনাম যথেষ্ট সঙ্গত বলে মনে হচ্ছে।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যথার্থই বলেছেন, কারণ প্রতি বছর কয়েক লক্ষ ছাত্র/ছাত্রী বের হচ্ছে মাদ্রাসা থেকে। এই বিশাল পরিমান ছাত্রদের কর্ম সংস্থানের একমাত্র রাস্তা হচ্ছে ধর্মীয় রিলেটেড কোন না কোন কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া, এ ছাড়া তাদের আয়ের দ্বিতীয় কোন পথ আমি দেখি না, খুব কম সংখক ছাত্র রয়েছে যারা ব্যবসা বাণিজ্যে যুক্ত হয়, কিছু সংখ্যক হয়তো বিদেশ যায়, ব্যবসা বাণিজ্য করা বা বিদেশ যাওয়া দুটোতেই পুঁজি লাগে যা তাদের নেই যে কারণে ৯০ পার্সেন্ট ছাত্রই কোন না কোন ভাবে ধর্মীয় রিলেটেড কাজের সাথে যুক্ত হতে বাধ্য হয় আর এভাবেই দেশে দিন দিন মসজিদ, মাদ্রাসা, পীর, ফকিরের আস্তানা এগুলো সব হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে।

আবার ইদানিং তো ক্যাডেট মাদ্রাসাও চালু হয়েছে, ক্যাডেট মাদ্রাসা সম্পর্কে আপনার ধারণা কেমন?

আপনার মন্তব্যে প্রীত হলাম।

১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:২১

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা আসলেও তালেবানের পথে চলা শুরু করেছি ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শুনেছি আফগানিস্তানে নাকি আবহাওয়া অধিদপ্তর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। নিচের মিমটি'তে কি লেখা আছে ওটা কিন্তু আবার পইড়েন না। :-P



আপনার মন্তব্য পেয়ে ধন্য হলুম।

১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন:এই বিশাল পরিমান ছাত্রদের কর্ম সংস্থানের একমাত্র রাস্তা হচ্ছে ধর্মীয় রিলেটেড কোন না কোন কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া, এ ছাড়া তাদের আয়ের দ্বিতীয় কোন পথ আমি দেখি না, খুব কম সংখক ছাত্র রয়েছে যারা ব্যবসা বাণিজ্যে যুক্ত হয়, কিছু সংখ্যক হয়তো বিদেশ যায়, ব্যবসা বাণিজ্য করা বা বিদেশ যাওয়া দুটোতেই পুঁজি লাগে যা তাদের নেই যে কারণে ৯০ পার্সেন্ট ছাত্রই কোন না কোন ভাবে ধর্মীয় রিলেটেড কাজের সাথে যুক্ত হতে বাধ্য হয়
এই সহজ কথাটি ব্লগের কিছু কিছু নির্বোধ বুঝতে চান না। তাঁদের যুক্তি অমুকে তমুক চাকুরীতে আছে কিংবা আইটিতে হাতি-ঘোড়া মারছে। অথচ ব্যাপার হচ্ছে যে আইটিতে গেছে সে আইটি সংক্রান্ত জ্ঞান অর্জন করেই তা গেছে, এখানে মাদ্রাসার ভূমিকা কী ? কিংবা ঐ চাকুরীও সে পেয়েছে মাদ্রাসা পরবর্তী কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানের কারণ। সরাসরি মা্দ্রাসা থেকে প্রা্প্ত জ্ঞান আপনার বলা ধর্মীয় রিলেটেড কোন না কোন কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া ছাড়া কোন কাজে আসে না। এমনকি ব্যবসা বাণিজ্য করা বা বিদেশ যাওয়া দুটোতেই পুঁজি লাগে, মাদ্রাসার জ্ঞান নয়।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধর্মীয় বিষয় ছাড়া মাদ্রাসার নলেজ বাস্তব লাইফে কোন কাজেই লাগে না। অনেকে আবার আইটি ট্রেনিং নিয়ে জঙ্গিবাদে জড়িয়েছে। ভুল মানুষের কাছে আইটি নলেজ গেলে কিন্তু সমস্যা আছে। রকেট সাইন্স থেকে শুরু করে বোমা বানানো এর সবই এখন আনলাইনে পাওয়া যায়। তবে একটা বিষয় সত্য মাদ্রসার ছেলে পেলেদের মধ্যে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের হার কম। এরা অবশ্য অন্য উপায়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা বের করে নেয়, আর এই ধান্দা যারা ঠিকমত আয়ত্ব করতে পারে তাদের মিলিয়নার হতে সময় লাগে না।

অনেক অনেক ভালো থাকুন, মিঃ নিমো।

১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২০

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা আমাদের জীবন সীমার মধ্যে একটি অন্ধকারাচ্ছন্ন সময়ের সাক্ষী হয়ে গেলাম ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় তালেবানদের মধ্যেও ধীরে ধীরে রিফর্ম শুরু হবে, রিফর্ম আসতে বাধ্য। আবেগ দিয়ে যেখানে একজন ব্যক্তির জীবন চলে না সেখানে একটা রাষ্ট্র চলার তো প্রশ্নই আসে না। তালেবানারা কিন্তু এখন আশে পাশের রাষ্ট্রগুলো থেকে শিখছে, আর আমরা তালেবানদের কাছ থেকে শিখছি। LOL

দ্বিতীয় মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।

১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিভিন্ন কারণে রোজা ত্যাগ করা যায়। যেমন ভ্রমণের সময়, অসুস্থার কারণে, মেয়েরা পিরিয়ডের কারণে। তাছাড়া অন্য ধর্মের মানুষ আছে। তাই খাবারের দোকান খোলা রাখার দরকার আছে।

প্রায় ৯০% মুসলমানের দেশে অনেক হারাম কাজ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির মাধ্যমে অথবা স্বভাবের কারণে চলমান। যেমন সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি, জুয়া, মদ, মাদক, পতিতাবৃত্তি, চুরি, ডাকাতি, অশ্লীলতা, বেভিচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, মাস্তানি, চাঁদাবাজি, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন, গৃহকর্মী নির্যাতন ইত্যাদি।

যারা এতো বীরত্ব দেখাচ্ছে ওনাদের বলেন এগুলি আগে বন্ধ করতে। তারপর বিতর্ক প্রতিযোগিতা আর রোজার মাসে খাবারের দোকান খোলার মত অপরাধগুলি নিয়ে ভাবতে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় সেদিন হুজুরদের জোশ একটু বেড়ে গিয়েছিল যে কারণে উনারা এমনটি করছে, প্রতিদিন এমন করলে সাধারণ মানুষই অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবাদ শুরু করে দিবে। আর বিতর্ক প্রতিযোগিতার বিষয়টি সত্যিই দুঃখজনক এছাড়া কি-ই বা আর বলার আছে।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: এটা সত্যিই এক সীমাহীন যন্ত্রনার বিষয়!

এর একটা কারন এই হতে পারে যে প্রথাগত, সেকুলার শিক্ষাকে আমরা প্রান্তিক মানুষের দোড়গোড়ায় পৌছে দিতে পারিনি। আমাদের প্রতিবেশী দেশ শুধুমাত্র শিক্ষাকে পুজি করে যে জায়গায় চলে গেছে, আমরা সেই জায়গাটাতে মার খেয়ে গেছি। ভারতীয়দের কাছে যখন শিক্ষা মানে বিজ্ঞান-শিক্ষা আমাদের কাছে তখন শিক্ষা মানে ধর্মীয় শিক্ষা। অতএব আমরা গনহারে নিছক মল উৎপাদন করছি।

আবার তথাকথিত শিক্ষিতের মধ্যেও ঘাপটি মেরে থাকা প্রবল অশিক্ষিতরা লুকিয়ে আছে। এদের কথা বার্তা জংগীদের মত না শোনালেও আদতে এর তালেবানী মতাদর্শী। বিবর্তনবাদকে পাঠ্য পুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করলে এই মাইল্ড-তালেবানরা উচ্চকন্ঠ হয়ে ওঠে। কাদেয়ানি বা অন্য সংখ্যালঘুদের উপর যখন জংগীরা আক্রমণ করে, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়, তখন এরা ফেসবুকে বা ব্লগে পোস্ট লেখে কেন এরা মোসলমান নয়। আবার দলে দলে ইতরের দলেরা সেইসব পোস্টে গিয়ে "আমিন, আমিন" বলে। যাতে করে ফ্রন্ট লাইনের জংগীরা তাদের কাজ যে একেবারে সঠিক মনে করে। দারিদ্রের দুষ্টচক্রের মত এমনি একটা তালেবানী জংগীচক্রের সৃষ্টি হয়েছে যেটা আতঙ্কজনক।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি পেরেকটি একদম সঠিক পয়েন্টে বসিয়ে তার উপর আঘাত হানতে পরেছেন, দ্বিমত করার কোন সুযোগ নেই।

আমাদের কাছে শিক্ষা মানে ধর্মীয় শিক্ষা, আবার তথাকথিত শিক্ষিতের মধ্যেও ঘাপটি মেরে থাকা প্রবল অশিক্ষিতরা লুকিয়ে আছে। এদের কথা বার্তা জংগীদের মত না শোনালেও আদতে এর তালেবানী মতাদর্শী।

আমার মনের কথাটিই আপনি অকপটে বলে দিলেন।

আপনার অর্থপূর্ণ মন্তব্যটি এই পোস্ট'কে অলংকৃত করিবে।

নিরন্তর ভালোবাসা রইল।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শ্রাবণধারা সবচেয়ে পার্ফেক্ট বলেছেন।
ধন্যবাদ দিলেও কম হয়ে যায়।

ইসলাম রাজনৈতিক ধর্ম নয়। কিতাব মতে সম্পুর্ন ব্যাক্তিগত ধর্ম।
কোন কোরান হাদিস বা ইসলামি পুস্তকেই লেখা নেই নিজের পাপে পরিবার বা সমাজের পাপ হবে।
পাপ পুন্য এবাদত বন্দিগি সবই ১০০% ব্যক্তিগত। প্রতিটি মানুষের দুই কান্ধে দুই ফেরেস্তা, কাউন্ট করছে। একজনরই জন্যই করছে। কেয়ামতের পরও একা, কেউ কাউকে চিনবে না, পুলসেরাতও পার হতে হবে একাই। বিচারও হবে একক ভাবে। বেহেস্তেও একা। সেবিকাদের সাথে থাকবে। স্ত্রী পরিবার থাকবে না।
ধর্ম সমাজের নয় রাষ্ট্রেরও নয়।
ধর্ম শো করাটাও ইসলাম বিরোধী, কিতাব বিরোধী। এটা রিয়া। কঠিন পাপ।
কিন্তু পাপিষ্ট ধর্ম ব্যাবসায়ীরা দল বেধে ধর্ম শো করে, অন্যকে শো করতে বাধ্য করে। রিয়ার মত পাপ করে রুটি রুজির জন্য, জোরপুর্বক ধর্ম পালন করিয়ে ক্ষমতা দেয়ায়, ধর্ম ব্যাবসা অব্যাহত রাখার জন্য।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনি একেবারে সঠিক পয়েন্টে পেরেকটি ঠুঁকে দিয়েছেন।

আপনার মন্তব্যটিও যথার্থ হয়েছে, আপনিও সমাজের বাস্তব চিত্রটাই তুলে ধরেছেন।

অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো মিঃ কালবৈশাখী।

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

আপনি আমার মন্তব্যের উত্তর দিয়েছেন সেজন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৫৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ দ্বিতীয়বার চোখ বুলানোর জন্য।

২০| ১১ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪

সোনালি কাবিন বলেছেন: :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.