নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৪



গতরাতে ইরাক এবং সিরিয়ায় ইরান সমর্থিত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর উপর আমেরিকা হামলা চালিয়েছে, ৭ টি অঞ্চলে মোট ৮৫ টি টার্গেটে তারা হামলা চালিয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন: It's just the beginning, our response will continue at times and places of our choosing. অবশ্য ইরানের বিরুদ্ধে বড় যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়ার কোন ইচ্ছে তার নেই, যদি না ইরান সুপথে ফিরে আসে।



দীর্ঘ দিন ধরেই ইরান মধ্যপ্রাচ্য-জুড়ে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলো, কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে কোন মতেই তাদের থামানো যাচ্ছিল না। মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার বিভিন্ন ঘাঁটিতে ইরান সমর্থিত জঙ্গি-গোষ্ঠীগুলো গত ৫ বছরে প্রায় ২০০ বার চোরাগুপ্তা হামলা চালিয়েছে, যার সর্বশেষটি ছিলো গত সপ্তাহে জর্ডানে আমেরিকান সেনাদের উপর হামলা; এতে ৪ আমেরিকান সেনা নিহত এবং ৪০ জন আহত হয়, ফলশ্রুতিতে বাধ্য হয়ে আমেরিকা ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে। যদিও বাইডেন প্রশাসনের উপর রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে চাপ রয়েছে সরাসরি ইরানের মাটিতে ইরানের সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, তা না হলে ইরানকে দমন করা সম্ভব হবে না বলে তাদের ধারণা।



বাইডেন প্রশাসন ইরানের আচরণ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সবকিছু নির্ভর করছে ইরানের আচরণের উপর। ইরান যদি এখনো সুপথে ফিরে না আসে তাহলে তাদের কঠিন পরিস্থিতির শিকার হতে হবে।



আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই ইরানে আরেকটি ফিলিস্তিন কান্ড দেখতে চাই না। আমরা আশা করবো খামোনি সরকার হামাসের মতোই আরেকটি ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে না। এই হামলা সম্বন্ধে আরও বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুন।



আসলে ইরানের কুকীর্তির লিস্ট অনেক বড় যা এই পোস্টে আলোচনা করা সম্ভব হলো না, ইরান সম্পর্কিত আমার আরও কিছু পোস্ট পড়ুন।

ইরানকে শায়েস্তা করতে না পারলে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না

মোসাদ দপ্তরে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

এবার পাকিস্তানের উপরেও ইরানের হামলা

ইরানের উপর পাকিস্তানের পাল্টা হামলা

ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫০

এম ডি মুসা বলেছেন: ইরান কে যারা শায়েস্তা করতে চায় ওরা হলো মানুষ হত্যা করে নিজেকে শান্তি বানী শোনায়, ইহুদি নামে কোন রাষ্ট্র ছিল না, তাদের অন্যের দেশ দখল করে, মানুষের উপর জুলুম নির্যাতন চালানো হচ্ছে, এটা কি শান্তি? নেপাল কিছু দিন আগে নির্দিষ্ট ধর্মের দেশ ছিল এখন নিরপেক্ষ ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে শান্তি! ইসরাইলের যা করছে ভণ্ডামি ছাড়া কিছু না!- যুগে যুগে মুসলমানদের মেরেছে নিরিহ মানুষ হত্যা করছে সেটা অপরাধ কি জঙ্গি সংগঠন নয়? একজন মানুষের হত্যা করা ও জঙ্গিবাদ। তাহলে ভণ্ড কি বুঝাতে চায় , উৎশৃঙ্খল জাতি গোষ্ঠী... যদি ফিলিস্তিনি মানুষ হত্যা করে তারাও জঙ্গি এবং ইসরাইল এক জন নিরিহ মানুষ হত্যা জঙ্গি... অপরাধ নির্দিষ্ট কোন জাতি উপর নয়। যে অপরাধ করে সেটা তোর,

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যে অরাজকতা ছড়ানোর জন্য একমাত্র ইরান দায়ী এদের দমন করা এখন সময়ের দাবী।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: খুব শিগগির আমি একটি প্রামান্য প্রতিবেদন প্রকাশ করবো - গোটা বিশ্বব্যাপি মার্কিন অত্যাচারের। এ যাবত প্রায় এক কোটি নিরিহ নারী-শিশু-সাধারন মানুষকে হত্যা করেছে মার্কিন বর্বর সৈন্যরা। তাদের হাতে ধর্ষিত হয়েছে প্রায় এক লাখেরও বেশী নারী। তাদের হাত থেকে সৌদি মোনাফেকরাও রেহাই পাবে না।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর ইরান ও তার সমর্থীত জঙ্গী গোষ্ঠীগুলো গোটা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে প্রতিদিন কতজন নিরীহ মানুষ হত্যা করে তার হিসবেটাও একটু নিচে ছোট করে লিখে দিয়েন।

ধন্যবাদ।

৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: নিশ্বংসতায় কেউ কারো থেকে কম নয়- আপনি কার পক্ষে কথা বলবেন?
ইউ এস এর হামলায় ইরানের কতজন মারা গেছে তাঁর কোন খবর আছে?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আসলে কেই'ই ভালো নয়, তবে মধ্যপ্রাচ্যে শ্বান্তি প্রতীষ্ঠায় খামেনি সরকারের পতন প্রয়োজন।

এ হামলায় তেমন কোন সাধারণ নাগরিক মারা যায়নি, কারণ হামলা চালানো হয়েছে সুনিদ্রিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর উপর টার্গেট করে- জঙ্গিদের আস্তানা, গোলাবারুদের গুদাম, ট্রেনিং সেন্টার, অস্ত্র তৈরীর কারখানা, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইত্যাদির উপর হামলা চালানো হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইরাকে ১৬ জন জঙ্গি মারা যাওয়ার কথা জানা গেছে,. আর সিরিয়ার খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।

ভালো থাকিবেন, ব্রাদার।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:১০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সার্বিক দিক বিবেচনায় আমাদের আমেরিকার পক্ষেই থাকতে হবে, কারণ আমেরিকা বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের বন্ধু। আর ইরানের সাথে আমাদের কোন লেনা-দেনা নেই আর না তারা আমাদের কোন কালের বন্ধু।

তাছাড়া আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলোতে লক্ষ লক্ষ বাংলাদেশি ভাই বোনেরা চাকরি করে সংসার চালাচ্ছে। এমনকি আপনার নিজের ব্যবসাও কোন না কোন ভাবে আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলোর উপর নির্ভরশীল ইরানের উপর নয়। তাই অহেতুক একটা জঙ্গি রাষ্ট্রের পক্ষ নিয়ে লাভ কি?

ধর্মের দিক দিয়েও বাংলাদেশ আর ইরান এক না, ওরা হচ্ছে হচ্ছে কাদিয়ানি মুসলিম আর বাংলাদেশ সুন্নী মুসলিম দুই দলই একে অপরের শত্রু, সুতরাং কোন দিক দিয়েই ইরানের সাথে বাংলাদেশের যায় না।

৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে খুব উল্লসিত মনে হচ্ছে! আপনি একজন নেতা হবার জন্যে পারফেক্ট। নেতাদের মধ্যে দয়ামায়া থাকতে হয় না। তারা বোঝে কোনটা দরকার, কোনটা করা উচিত, এবং এজন্যে কী করতে হবে। মানুষ তখন শুধু সংখ্যা তাদের কাছে। ইরান, ইরাক, ইজরায়েল, সিরিয়া, লেবানন, আমেরিকা, জার্মান, জাপান সবখানেই মানুষের রক্তের রং লাল। এক দেশের হিরো আরেক দেশে ভিলেন। যুদ্ধের বদলে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পথ অবলম্বন করাই ভালো।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যুদ্ধের বদলে কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার পথ অবলম্বন করাই ভালো। - এ বিষয়ে আমি আপনার সাথে একমত। আপনি হয়তো জানেন যে গত ১০ বছর ধরে এই খামেনি সরকারকে বহু চেষ্টা করেও সন্ত্রাসী গোষ্ঠিগুলোকে মদদ দেয়া থেকে বিরত রাখা যায় নি। সামরিক ব্যবস্থা হচ্ছে সর্বেশেষ উপায় যদিও এতে অনেক বেসামরিক লোকজন হতাহত হয়।

মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ইরানকে অনেক আগেই সাইজ করার দরকার ছিলো।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: গত ১০ বছরে ইরানকে বহু চেষ্টা করেও সন্ত্রাসী কার্যক্রম থেকে বিরত রাখা যায়নি, বাধ্য হয়েই মিলিটারী একশনে যেতে হচ্ছে। ইরান তো দাবী করে কোন জঙ্গি গোষ্ঠীর সাথে তাদের নাকি কোন সম্পর্ক নেই তাই এখন দেখার বিষয় এই হামলার পর ইরান কি বিবৃতি দেয়।

শুভ কামনা সবসময়।

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:




আমরা যুদ্ধ চাই না শান্তি চাই

সত্যি আর কোন যুদ্ধ চাই না।
যুদ্ধ মানেই হাজার হাজার অসহায় নিরীহ মানুষের প্রাণহানি।

শুধু তাই না, সমগ্র বিশ্বের সাধারণ মানুষের জীবনেও নানারকম নেগেটিভ প্রতিফলন ঘটে।
২০২২ থেকে একের পর এক যা হচ্ছে, আর না।


০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি হয়তো এখন ডিটেইলস এ যেতে পারছি না তবে এতটুকু বলতে পারি ২০২২ সালের ঘটনার সাথে এই ঘটনার যোগসূত্র রয়েছে। গত ৭ই নভেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যে যা ঘটছে এর জন্য একমাত্র দায়ী পুতিন, এই পুতিনই বিশ্বকে আবার যুদ্ধের দিকে উষ্কে দিয়েছে।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:


জংগীদের রান্নাঘরের উপর বোমা ফেলেছে, মনে হয়।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জঙ্গিদের রান্নাঘর, বসত ঘর, তাদের ভিটেমাটি এবং ডিম পড়ার স্থান সব ধ্বংস করতে হবে। বাইডেনকে যতই দেষারোপ করুণ বাইডেন থামছে না। ইরান যদি এখন খুব বেশি উচ্চ্য বাচ্চ্য করে তাহলে ইরানের ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে, ফিলিস্তিনের মতই। আয়াতুল্লাহ খামেনি যদি সত্যিই রাজনীতি বুঝে তাহলে তার অতি শিগ্রই আমেরিকান মিত্রদের সাথে জরুরী ভিত্তিতে আলোচনায় বসা উচিৎ।

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

এম ডি মুসা বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্য আমেরিকা মানুষ মারে সেটা কি শাক দিয়ে মাছ ঢাকা যায়না? যারা জাপানে হিরোসিমা এটম বোম মেরে লাখ লাখ মানুষ মারতে পারে তাদের থেকে ভালো কথা আশা করা ভুল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জঙ্গি দমন না করে আপনি কিভাবে শ্বান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চান?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাইডেন শিশু ছিলো তাই ওই ঘটনার সাথে আজকের এই ঘটনার যোগসূত্র খোঁজে লাভ নেই।

আমি হিরোশিমায় বোমা ফেলা সাপোর্ট করছি না কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগের ৫০ বছর জাপন সারা বিশ্বে বিশেষ করে পূর্ব এশিয়ায় কি কি অরাজকতা করেছে তার একটু হিসেব করলেই সব বুঝতে পারবেন। জাপনাও ইরানের মত সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ছিল কিন্তু এক বোমা খেয়েই এখন জাপান বিশ্বের অন্যতম শান্তিপূর্ণ এক জাতি। ইরানকেও জাপানের মত এমন শ্বান্তিপূর্ণ এক জাতিতে পরিণত করতে হবে।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমেরিকার উর্দী পরা মানুষ হইলে কেন সৈন্য হবে আর ইরানের উর্দী পরা মানুষ হলে কেন জঙ্গী হবে এইটা আগে বুঝিয়ে দেন?
মানুষ তো সবাই মানুষ। যে যেই দেশের সে সেই দেশের অনুগত হয়ে চলে না হলে দেশদ্রোহীর খেতাব পায়- ইরানে যার জন্ম সে ইরানের হয়েই যুদ্ধ করবে। তাঁর দেশের হর্তাকর্তারা যাকে শত্রু বলবে সে-ই তাঁর শত্রু হবে। তবে কেন সে জঙ্গী নামে ভুষিত হবে। তাঁর প্রানের মুল্য কি কম?
সাদ্দামের মত এইভাবে কোন আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে যদি প্রহসনের ফাঁসি দেয়া হত তবে আপনার অনুভুতি কেমন হত?
আমেরিকায় যে মানুষগুলো আছে তারা আমেরিকার স্পেশাল দয়ায় থাকে না- তারা ওইদেশের নীতি ও আইনে বসবাস করে বাকি সব দেশের নাগরিকদের মত।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখন পর্যন্ত যতজন নিহত হয়েছে তাদের কেউই ইরান সরকারি বিহিনীর লিস্টেট ভুক্ত কোন সোলজার নয় তাই এদের বিছিন্নবাদী জঙ্গি গোষ্ঠী বলা হয় যারা ইরানের ছত্র ছায়ায় থাকে। বাংলাদেশের বাংলা ভাই ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা যেমন জঙ্গি গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত পেয়েছিল (পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যারা সহায়তা পেয়ে থাকতো) ইরান সমর্থীতি ওই সকল গোষ্ঠীও তেমন জঙ্গী গোষ্ঠী। একটি দেশের সেনাবাহিনী আর জঙ্গি সংঘঠনের মধ্যে পর্থক্য রয়েছে ব্রাদার।

আজ আমি আর আপনিও যদি অস্ত্র হাতে নিয়ে কোন কার্যক্রম সফল কার উদ্দ্যেশে দল গঠন করি তাহলে আমরাও জঙ্গি, সন্ত্রাসী হিসেবে খেতাব পাবো, আমাদের উদ্দ্যেশ যত ভালোই হউক না কেন বা গোপনে সরকারের কাছ থেকে আমরা যতই সহয়তা পেয়ে থাকি না কেন, আমরাও জঙ্গি গোষ্ঠি হিসেবেই খেতাব পাবো। মধ্যপ্রাচ্য এমন ছোট বড় জঙ্গি গোষ্ঠীর অভাব নেই যারা সবাই নিজ নিজ আদর্শ প্রতিষ্ঠায় ব্যস্থ।

সবাই যদি অস্ত্র হাতে নিয়ে নিজ নিজ মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে যায় তাহলে তো সমস্যা।

অস্ত্র হাতে যারা সফল হয় তারা হয় বিপ্লবী, বীর আর যারা ব্যর্থ হয় তারা হয় জঙ্গী, সন্ত্রাসী।

সাদ্দাম হোসনে মোটেও ভালো লোক ছিলো না, ইফফ্যক্ট পৃথিবীর কোন নেতাকেই পুরেপুরি ভালো হওয়া সম্ভব নয়, তাহলে তার পক্ষে নেতা হওয়া সম্ভব নয়। সাদ্দামকে ফাঁসিতে ঝুলানোর যথেষ্ট যুক্তিযুত কারণ রয়েছে। অন্তত ৮০% ইরাকি জনগন সাদ্দামের ফাঁসিতে খুশি হয়েছে। ঠিক যেমন শেখ হাসিনা, সি জিং পি, কিম উন জং, পুতিন, আয়াতুল খামেনি ইত্যাদি এদের ফাঁসি হলে ওই সকল দেশের অন্তত ৮০ শতাংশের উপরে মানুষ খুশি হবে। সাদ্দামের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিলো।

আমেরিকা যদি আজ বাংলাদেশের সরকার পতনের জন্য আক্রমন চালায় তাহলে দেশের কত পার্সেন্ট লোক আমেরিকাকে সমর্থণ করবে বলে আপনার ধারণা? ;) ঠিক এই কাজটিই ইরাকে আমেরিকা করেছে।




০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মানুষ তো সবাই মানুষ। - কিন্তু কেউ তো নিজেকে মানুষ মনে করে না কেউ কেউ নিজেকে হিন্দু, কেউ মুসলিম, কেউ খ্রিশ্চিয়ান, কেউ ইহুদি বলে দাবী করে। এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মের মানুষকে মানুষ মনে করে না পিচাশ মনে করে।

১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০১

কামাল১৮ বলেছেন: সব সমস্যার সামাধান এক ভাবে হয় না।কিছু সমস্যার সমাধান হয় আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কিছু হয় যুদ্ধের মাধ্যমে।ইরাক ও সিরিয়া থেকে আমেরিকার সন্য সরাতে হবে।আমেরিকা বলছে সরাবে না।এই সমস্যার সমাধান আলোচনার মাধ্যমে কেমনে করবেন।আজকে হোক কালকে হোক এই সমস্যার সমাধান যুদ্ধের মাধ্যমেই হবে।আর হতে পারে আমেরিকা নিজে থেকে সরে গেলে।কিন্তু সে সরে যাবে বলে মনে হয় না।তাই ইরান কৌশলে যুদ্ধ করছে।আমেরিকা বিদায় নিলেই মধ্যপ্রাচে শান্তি আসবে তার আগে না।এই শয়তানের কাজই হলো শয়তানী করা।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খুব ভালে কথা, তবে আপনারা যা মনে করেন আসলে তা নয়। আমেরিকা যখন মধ্যপ্রাচ্যে ছিলো না তখন অশান্তি আরো বেশি ছিলো। ইরানের হাতে পুরো মধ্যপ্রাচ্চ্যের দায়িত্ব ছেড়ে দিলে ওখানে শ্বান্তি প্রতিষ্ঠা হবে এ কথা আপনি এবং আমাদের বাংলাদেশের
মাদ্রসার ছাত্রগণ বিশ্বাস করে, কিন্তু দুঃখিত আমি ইহা বিশ্বাস করতে পরছি না।

ধন্যবাদ, কামাল সাহেব।

১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৩

সোনালি কাবিন বলেছেন: সমস্যা আরও ঘনীভূত হবে।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান ইচ্ছে করলে এই সমস্যার সমাধান করতে পারে।

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৩

শ্রাবণধারা বলেছেন: মোল্লাতন্ত্র একটা সম্ভাবনাময় জাতিকে কিভাবে নষ্ট করে দিতে পারে তার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ ইরান। জানিনা আপনি রবীন্দ্রনাথের "পারস্যে" বইটা পরেছেন কী না। সেই পারস্য আর আজকের ইরানকে তুলনা করলে নিদারুন হতাশ হতে হয়।

কিন্তু তাই বলে আমেরিকার ইরান আক্রমনের নৈতিক ভিত্তি অতিশয় দুর্বল। আমার মতে ইরানের মোল্লাতন্ত্র বিশ্বের জন্য যত বড় হুমকি তার চেয়েও বড় সান্ত্রাসী দেশ হলো ইসরাইল।

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতনিয়াহু গাজার শিশুদের উপর বোমা মেরে শিশু হত্যাকে নৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বাইবেল থেকে নিচের এই লাইনগুলো তার বক্তৃতায় একাধিকবার নির্দেশ করেছে।

"Now go and smite Amalek, and utterly destroy all that they have, and spare them not; but slay both man and woman, infant and suckling, ox and sheep, camel and ass" - 1 Samuel 15:3 (এখন যাও, অমালেকীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো। ওদের তোমরা একেবারে শেষ করে দাও, ওদের সব কিছু ভেঙ্গে চুরে তছনছ করে দাও। কাউকে বাঁচতে দিও না। ছেলে মেয়ে কাউকে বাদ দেবে না। তাদের সমস্ত গরু, মেষ উটও তোমরা শেষ করে দেবে।)

সুতরাং আসলে শত্রু-মিত্র নির্ধারণ এবং জঙ্গির সংজ্ঞা আসলে এত সরল নয়, আপনি যেভাবে লিখে থাকেন।



০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একসময়ের সমৃদ্ধশালী পারস্য এখন ধীরে ধীরে নিঃশ্বেস হয়ে যাচ্ছে ওই মোল্লাতন্ত্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠার কারণে, সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে তারা তাদের তন্ত্র পুরা মধ্যপ্রাচ্যজুরে বিস্তার করতে চায়, কিন্তু তারা তাতে সফল হবে না তাদের অশ্যই থামতে হবে। আজ রাতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট হুতি বিদ্রোহীদের ৩৬ টি স্থাপনার উপর হামলা চালানো হয়েছে। আমি আর আপনি এই হামলাকে সমর্থন করি বা না করি কিন্তু ইরানের সমর্থনপুষ্ট এসব জঙ্গি গোষ্ঠির উপর আমেরিকার হামলা অব্যাহত থাকিবে।

শুনেছি ইরানের কুদ্দুস বাহিনী আর রেভ্যুলেশন গার্ড মিলে নাকি প্রস্তুতি নিচ্ছে আমেরিকার আক্রমন প্রতিহত করা জন্য।

=p~

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি নেতানিহুর মুখে উক্ত বক্তব্য শুনেছি, যদিও বাইবেল তাদের ধর্মগ্রন্থ নয় তবুও ইহুদি এবং খ্রিস্টানদের মধ্যে ঐতিহাসিকভাবে থিওলজীক্যালি একটা সখ্যতা রয়েছে আর মুসলীমদের সাথে রয়ছে শত্রুতা, যে কারণে ইহুদী-মুসলীম কনফ্লিক্টে খ্রিস্টানরা সবসময় চোখ বন্ধ করে ইহুদিদের পক্ষ নেয়। সাবার অজান্তেই এখানে ধর্মীয় ভাবধারা একটা প্রধান রোল প্লে করে।

শুধু তাই নয় আমেরিকান বেশ কিছু রাজনীতিবদ, সাংবাদিক, বিশ্লেষকের কাছ থেকে সরাসরি লাইভ অনুষ্ঠানে ইজরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধকে বাইবেল দিয়ে বিশ্লেষণ করতে দেখেছি। ঠিক আমাদের দেশে যেমন ইজরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধকে কুরআন- হাদিস দিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়। মধ্যপ্রচ্যের আজকের এই অস্থিরতার মূলে ধর্ম একটা প্রধাণ প্রভাবক হিসেবে কাজ করছে, যে কারণের মধ্যপ্রাচ্যের এসব ঘটনাকে ধর্মযুদ্ধও বলা যেতে পারে এবং খুব ভালোভাবেই এটাকে ধর্মযুদ্ধ বলা যেতে পারে।

যে যা যারাই এসব প্রচীন গ্রন্থের বাণী থেকে উৎসাহী হয়ে বা উহাকে ইশ্বরের বাণী মনে করিবে এবং তা প্রতিষ্ঠায় বল প্রয়োগ করিবে তারাই আমার কাছে জঙ্গি, সো সেই দৃষ্টিতে ইসরাইল, আমেরিকাও আমার চোখে জঙ্গি।

এখন কথা হচ্ছে যুদ্ধ বেঁধেছে দুই জঙ্গির মধ্যে আমাকে কোন না কোন এক পক্ষ নিতে হবে তো আর তাই রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং অন্যন কারণে আমি আমেরিকান জঙ্গিদের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছি। কোন মতেই ইরান ও তার সমর্থনপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর পক্ষে অবস্থান নিতে পারছি না বলে দুঃখিত।

বাইবেল এবং কুরআন দুটি গ্রন্থের মধ্যেই জঙ্গিবাদের যথেষ্ট মাল-মসলা রয়েছে যদিও এদের কেউ-ই তা স্বীকার করে না।



শুভেচ্ছা জানবেন।



০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রকৃত পক্ষেই দুটি ধর্মের মানুষ কখনোই একসাথে শ্বান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করতে পারে না। কিন্তু বর্তমানে যাারা একসাথে বসবাস করছে তারা মূলতো অতটা ধার্মিক নয় বা এসব সো-কলড ঐশী গ্রন্থেকে কেয়ার করে না যে কারণে তাদের মধ্যে শ্বান্তিপূর্ণ বসবাস সম্ভব হচ্ছে।



বিশ্বে শ্বান্তি প্রতিষ্ঠায় গোল টেবিলে ইহুদি, খ্রিস্টান, মুসলিম, হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মীয় গুরুগণ যদি আলোচনায় বসে তাহলে নিশ্চিতভাবেই উক্ত আলোচনা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। তাই শ্বান্তি প্রতিষ্ঠায় আলোচনায় বসতে হবে যারা একটু কম ধর্মিক বা এসব ধর্ম টার্মকে যারা অতটা কেয়ার করে না, তাদের।



মজা লন ভাইজান মজা লন। LOL =p~

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২১

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: ইরান, আমেরিকা, ইসরাইল কিংবা আমরা মনে মনে যাদের সাপোর্ট করছি অন্য কাউকে হত্যা করার জন্য কেউ ই তো ভালো করছে না। যুদ্ধ কখনও শান্তির পথ না। সাধারণ জনগণ কিংবা বাধ্য হয়ে উপর মহলের নির্দেশ মান্য করা সৈন্য মরে যাবে, আর বিজয় উল্লাস কিংবা হাত উঁচু করে বাহবা পাবে নেত্রীস্থানীয় ব্যক্তিরা। এসব হয়ত কখনও থামবে না, তবু যুদ্ধ চাই না।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যুদ্ধ মানেই ধ্বংস
যুদ্ধ মানেই নিদারুণ কষ্ট
যুদ্ধ মানেই অশ্বান্তি.

কিন্তু দুষ্টের দমনে এবং শ্বান্তি প্রতিষ্ঠায় মাঝে মাঝে যুদ্ধের প্রয়োজন আছে, বিনা রক্তপাতে পৃথিবীর কোথাও শ্বান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি। আমাদের নবীজীও তার জীবদ্দশায় কমপক্ষে ৫২ টি যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাই শ্বান্তি প্রতিষ্ঠায় যুদ্ধ অনিবার্য।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মিঃ রিয়াদ।

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

শ্রাবণধারা বলেছেন: জ্যাক স্মিথ, আপনার দ্বিতীয় প্রতিত্তোর ভালো ছিলো। ওল্ড টেস্টামেন্ট বা হিব্রু বাইবেল - যেটা মুলত ২৪ টি আদি পুস্তকের সংকলন সেটা ইহুদিদেরও ধর্মগ্রন্থ।

আপনি লিখেছেন "ইরান ও তার সমর্থনপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর পক্ষে অবস্থান নিতে পারছি না বলে দুঃখিত"। :) জঙ্গি গোষ্ঠীকে সমর্থন করার কথা আসছে কী করে?

যারা অস্ত্র এবং বন্দুকের জোরে "কনসেন্ট ম্যানুফ্যাকচার" করে তাদের নৈতিকতার নীচু আদর্শ নিয়ে প্রশ্ন করা এবং চ্যালেজ্ঞ করা মনুষ্যত্বের এবং বুদ্ধিবৃত্তির লক্ষণ। বুদ্ধিবৃত্তি এবং মানবিকতাই সভ্যতাকে সামনের দিকে নিয়ে যায়। অপরদিকে আমেরিকা বা ইসরাইলের মত দেশের নীচু আদর্শ কে প্রশ্নবিদ্ধ না করে সমর্থন করা নিবুদ্ধিতা শুধু নয়, দাসত্বেরও লক্ষণ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পৃথিবীর যে কোন নীতি বা মতবাদকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যেতে পারে, আমি তো তা অস্বীকার করছি না। আমেরিকান নীতিতে কোন ফল্ট নেই আমি এমটি দাবী করছি না।

বুদ্ধিবৃত্তি এবং মানবিকতাই সভ্যতাকে সামনের দিকে নিয়ে যায়। - এ বিষয়ের সথে আমি পুরেপুরি একমত আর যে কারণে আমি ইরানীয় ভাধারার সাথে যেতে পারছি না।

আবার একসাথে দুটি নীতির বিরুদ্ধেই অবস্থান নিলে আপনার কোন পক্ষেই অবস্থান নেয়া হলো না, সময় ও ক্ষেত্র অনুসারে বিশেষ কিছু মহুর্তে কোন না কোন পক্ষে অবস্থান করাই বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি।

জনৈক ব্লগারের মত আমি যদি- আজ আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে, কাল বিএনপির বিরুদ্ধে, পরশুদিন জামাতের বিরুদ্ধে।
একদিন ইসরাইলের বিরুদ্ধে, আরেকদিন আমেরিকার বিরুদ্ধে, পরেরদিন ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে. ইরানের বিরুদ্ধে, চিন-রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইত্যাদি একদিন এর পক্ষ আরেকদিন ওর পক্ষে কথা বলা শুরু করি তাহলে তো আমাকেও দুধ-ভাত ব্লগারের খেতাব দেওয়া হবে।

যারা আমেরিকান নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে চায় নিঃশ্চয় তাদের সে অধিকার রয়েছে, তবে এক পক্ষের বিরুদ্ধে অবস্থান করতে গিয়ে আমি কাদের হয়ে সুর তুলছি, কাদের পক্ষে কথা বলছি সে বিষয়টিও একটু লক্ষ রাখতে হবে।

একই সাথে দুটি পক্ষের হয়ে কথা বলা বা দুটি পক্ষের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেয়া কোন মতেই জ্ঞানীর পরিচয় হতে পারে না। যাকে বলে ব্যলেন্সিভ কথা-বার্তা, মানে- আজ এর পক্ষে, কাল ওর পক্ষে, আজ এর বিরুদ্ধে কাল ওর বিরুদ্ধে এ ধরণের আলাচনা আমার কাছে অসাড়, টাইম পাস টাইপের আলোচনা বলে মনে হয়, যদিও এই বিষয়টি খুবই সহজ এবং নিরাপদ একটি পদ্ধতি, আজকাল অনেকই এ পথকেই বেছে নিচ্ছে।

ভালো থাকবেন।




১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


ইরাণের মুল দীর্ঘ মেয়াদী লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যটা কি ? এত সব জঙ্গী ফঙ্গী করে
ইরাণ অখেরে তার নীজের জন্য কি অর্জন করতে চায় । ইরাণ কি শান্তি চায়
না অশান্তি চায় । তার নীজের দেশের ভিতরেইতো শুনি অনেক অশান্তি ।
মনে হয় ঘরে বাইরে অশান্তি লাগিয়ে রাখাই ইরাণের মুল লক্ষ্য ও উদ্ধেশ্য ।
ইরাণ বুঝে শুনে না চললে তার কপালে মনে হয় বেশ দুর্ভোগ আছে ।
কামনা করি তার সুমতি হোক , যুদ্ধ বিগ্রহ এড়িয়ে চলে কুটনৈতিক প্রচেষ্টায়
শান্তি অর্জনের পথ অন্বেষন করুক , সেটাই হবে স্থায়ী সমাধান ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যে বাধিত হলাম, তবে ইরানের সাথে কুটনৈতিক আলোচনার আর কোন সুযাাগ নেই।
দেখা যাক সামনে কি ঘটে।

১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২১

আলামিন১০৪ বলেছেন: আপনি বেজায় খুশি, মনে হচ্ছে! হাইস্যা লন বেশি কইরা, সামনে কান্দুন লাগব

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি আপাদত আল্লাহুম্মা সল্লিয়ালা.... পাঠ করতে থাকেন।

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৪৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: বর্তমান ইরান সরকারের কীর্তি-কারবার সুবিধার লাগে না। নিজেদের শিয়া মতবাদের বিস্তার ঘটাতে মধ্যপ্রাচ্যে বহু সশস্ত্র লেজ তৈরি করেছে। আ'মরিকা শিয়াবাদী ইরানের সেই লেজগুলো কেটে দিচ্ছে। হু'থি থেকে শুরু করে হেজবু পর্যন্ত, কারো কোন ছাড়াছাড়ি নাই। খোদ ইরানকেও ডলা দিতেছে। স্বাভাবিকভাবেই এখন মধ্যপ্রাচ্য গরম থাকবে।

১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৪৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: বর্তমান ইরান সরকারের কীর্তি-কারবার সুবিধার লাগে না। নিজেদের শিয়া মতবাদের বিস্তার ঘটাতে মধ্যপ্রাচ্যে বহু সশস্ত্র লেজ তৈরি করেছে। আ'মরিকা শিয়াবাদী ইরানের সেই লেজগুলো কেটে দিচ্ছে। হু'থি থেকে শুরু করে হেজবু পর্যন্ত, কারো কোন ছাড়াছাড়ি নাই। খোদ ইরানকেও ডলা দিতেছে। স্বাভাবিকভাবেই এখন মধ্যপ্রাচ্য গরম থাকবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ইরানের অপকর্মের লিস্ট অনেক লম্বা। ইরান বর্তমানে ছয়টি দেশে মোট ১২টি সশস্ত্র সংগঠন পরিচালনা করছে, যেমন--বাহরাইনে আল-আশতার ব্রিগেড, ইরাকে কাতাইব হেজবুল্লাহ, বদর অর্গানিজশন, আছাইব আহলে আল হক, লেবাননে হেজবুল্লাহ, ফিলিস্তিনে হামাস, প্যালেস্টিনিয়ান ইসলামিক জিহাদ, সিরিয়াতে ফাতেমিয়ান ব্রিগেড, জায়নাবিয়্যুন ব্রিগেড, কুয়াত আল রিধা, বাকির ব্রিগেড এবং ইয়েমেনে হুতি আন্দোলন। এই সংগঠনগুলি এই অঞ্চলকে অনেক বেশি অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।

আপনাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।

২০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

জাহিদ হাসান বলেছেন: এদেরকে কড়া করে ডলা দেয়া হোক। ন্যা টো জোটের সাথে আছি৷

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান এখন ভেজা বেড়ালের মত চুপ হয়ে আছে কারণ প্রতদিনই এদের সাঙ্গ পাঙ্গদের ডলা দেওয়া হচ্ছে, আজকেও এক লিডারের ভবলিলা সাঙ্গ করা হইছে।

২১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১১

খাঁজা বাবা বলেছেন: আমার মনে হয় ইরান ঠিক পথেই এগোচ্ছে

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: খাঁজা বাবা আপনি গান শুনতে থাকুন। :-B

২২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল কাজ করেছে বাইডেন । ধর্মের মুখোশ এটে ইরানি আয়াতুল্লাহ শয়তানের দল অন্যান্য রাষ্ট্রের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল । ওদের অর্থায়নে পৃথিবীর সবচে সন্ত্রাসী দল হামাস কি করেছে তা আমরা দেখতে পাচ্ছি । কোম ধ্বংস হোক ।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ইরান মধ্যপ্রাচ্যের ছয়টি দেশে মোট ১২টি সশস্ত্র সংগঠন পরিচালনা করে আসছিল, আমেরিকার প্যাদানি খেয়ে এখন সব ছত্রভঙ্গ হয়ে গেছে, সেই সাথে ইরানের চোটপাটও এখন কিছুটা কমেছে।

আয়াতুল্লাহ খামেনির পতন না হলে ইরানের জনগণের মুক্তি নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.