নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ambivert, Swimmer Against The Stream, But I\'m Not Anti-Social I\'m Anti-Idiots.

জ্যাক স্মিথ

লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।

জ্যাক স্মিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিয়ানমারে সংঘাত: কী করবে বাংলাদেশ? রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের সুবর্ণ সুযোগ!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১২



প্রথমে ডয়েচ ভেলের এই লেখাটা একটু পড়ে আসুন তারপর এই পোস্টে ফিরে আসার অনুরোধ থাকিবে।



কি করবে বাংলাদেশ? ওয়েল!! বাংলাদেশ চোখ বন্ধ করে আরাকান আর্মিকে সাপোর্ট দিবে। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে এ এক সুবর্ণ সুযোগ, এমন সুযোগ হাতছাড়া করা ঠিক হবে না।

বিস্তারিত: ভঙ্গুর অর্থনীতি এবং বিশাল সংখ্যক জনসংখ্যার চাপে পিষ্ট দক্ষিণ এশিয়ার ছোট এই দেশটি (বাংলাদেশ) এমনিতেই নানা সমস্যায় জর্জরিত রয়েছে, তার উপর গত ৬/৭ বছর ধরে ১০/১২ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশের জন্য এক বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক অনেক লবিং, এই আশ্বাস, সেই আশ্বাসের অনেক প্রতিশ্রুতি থাকলেও আজ পর্যন্ত বিশ্বের কেউ'ই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের কোন বাস্তবিক সমাধান দিতে পারেনি। এক কথায় বিশ্ব নেতাগণ এই ১২ লাখ রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। নির্মম সত্য হচ্ছে; কেউ'ই কারো সমস্যার সামাধাণ করে দেয় না আসলে, নিজেদের সমস্যা নিজেদেরই সামাধান করতে হয়। :(

যেহেতু রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধাণে আন্তর্জাতিক বিশ্ব আজ অসহায় বা পুরোপুরি ব্যর্থ, তাই সময় এসেছে এখন নিজেদের সমস্যা নিজেদেরই হ্যান্ডেলিং করার, গর্জে উঠো বাংলাদেশ, দেখিয়ে দাও অজানা তোমায় B-)

আমরা জানি যে দীর্ঘদিন ধরেই মিয়ানমারের আরাকান বিদ্রোহী আর্মিগণ আরাকান রাজ্য স্বাধীন করার লক্ষ্যে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে তাদের অতটা লবিং না থাকার কারণে এবং পাশের দেশ বাংলাদেশের কাছ থেকে কোন ধরণের সহয়তা না পাওয়ার কারণে তাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের এই লড়াইটি দীর্ঘায়িতই হচ্ছে শুধু। বেচারারা দীর্ঘদিন ধরে শুধু চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু কাজের কাজ হচ্ছে না কিছুই; তাই নৈতিক কারণে হলেও বাংলাদেশের এখন উচিৎ বার্মিজ আর্মিদের পাশে দাঁড়ানো। ইহাতে এক ঢিলে অনেগুলো পাখি মারা যাবে- ১: রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধাণ হবে, ২: বাংলাদেশের ভুখন্ড বাড়ানোর একটা সুযোগ থাকবে, ৩: অর্থনৈতিক এবং সামরিক দিক দিয়ে বাংলাদেশর অগ্রগতি হবে। :D

কিভাবে? বিষয়টি অনেক বড় এবং বেশ জটিল তবে অসম্ভব কিছু নয়, পরিবেশ পরিস্থিতি সবকিছুই বাংলাদেশের অনুকুলে রয়েছে। তবে এ জন্য শুধু প্রয়োজন মাস্টার প্ল্যান, অ্যা বিগ মাস্টার প্ল্যান। আমি তো এখানে মাস্টার প্ল্যান সব করে দিতে পারি না, যা করার সব বাংলাদেশ সরকারকেই করতে হবে, বড়াজোড় আমি এখানে কিছু ক্ল্যু দিতে পারি এর বেশিকিছু নয়।

যেভাবে বাংলাদেশ সরকার বার্মিজ আর্মিকে সহয়তা করে ফাঁয়দা লুটতে পারে- আমি আবার বলছি, যেহেতু রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান কেউ'ই করতে পারলো না, এই বিপুল সংখ্ক জনসংখ্যাকে আর কতদিন বসিয়ে বসিয়ে খাওয়নো যায়? তাই সময় এসেছে এখন ওদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার, নিজেদের দেশ নিজেরা দখল করে নে, তোমাদের বসিয়ে বসিয়ে খাওয়ানো আমাদের পক্ষে আর সম্ভব নয়।

যা করতে হবে- ভেরী সিম্পল, এই ১০ লাখ রোহিঙ্গাকে ট্রেনিং এর ব্যবস্থা করতে হবে তারপর বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ করে আরাকান রাজ্যে প্রবেশ করাতে হবে অতি সঙ্গোপনে, যারা আরাকান আর্মির পক্ষে হয়ে লড়াই করবে। আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাজ হবে শুধু ভিতরে ভিতরে প্রক্সি দেওয়া। পুরো প্রক্রিয়াটি করতে হবে চীনের চোখ ফাঁকি দিয়ে, পরে যদি চীন বুঝতেও পারে তাহলেও কোন সমস্যা নেই কারণ ততদিনে ভারত, আমেরিকা, ইউরোপ সহ বিশ্বের প্রায় সকল পরাশক্তিগুলো বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়িয়ে যাবে। দুই একটি দেশ ছাড়া বাংলাদেশ বিশ্বের প্রায় সকল দেশেরই সমর্থন পাবে এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত শুধু ঠিকঠাক ভাবে আন্তর্জাতি লবিংটি চালিয়ে যেতে হবে।

অস্ত্র আর গোয়েন্দা সহায়তার জন্য ভারত আর আমেরিকা এক পায়ে খাঁড়া কাজেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিক সাপোর্ট আমরা তাদের কাছ থেকেই পাবো। পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে স্পেশাল জঙ্গি ফোর্স ডাক দিলেই চলে আসবে সুতরাং দক্ষ জনবল গঠনেও আমাদের কোন সমস্যা হবে না। এছাড়া যদি প্রয়োজন হয় তাহলে হিজবুল্লাহ, হুতি বিদ্রোহীদের থেকেও যুদ্ধাবাজ জনশক্তি ভাড়া করা যেতে পারে। সবমিলিয়ে দক্ষ যুদ্ধাবাজ জনশক্তিতে আমাদের কোন সমস্যাই হবে না, আর ১০ লাখ রোহিঙ্গা তো আছেই যারা নিজেদের জান বাজি রেখে নিজেদের দেশ দখল করার লড়াইয়ে মেতে উঠবে। এই ১০ লাখ রোহিঙ্গার সাথে অন্যন্য দেশের স্পেশাল জঙ্গি ফোর্স এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রক্সি সহ সমস্ত শক্তি যদি এক সাথে প্রয়োগ করা যায় তাহলে মিয়ানমারের জান্তা সরকার বাহিনী ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি বলে আরাকান রাজ্য থেকে পালাতে বাধ্য হবে। আরাকান রাজ্য দখল করার পর আরাকান বাহিনীর সাথে বাংলাদেশ সরকার কোয়ালিশন সরকার গঠন করে আরাকান রাজ্য পরিচালনা করবে। তাছাড়া আজ থেকে ৫০০ বছর আগে আরাকান রাজ্য বাংলাদেশেরই অন্তর্গত ছিলো, কাজেই ঐতিহাসিক ভাবে আরাকান রাজ্যের উপর বাংলাদেশের অধিকার রয়েছে।

যেভাবে বাংলাদেশ সামরিক দিক দিয়ে শক্তিশালী হতে পারে- আরাকান রাজ্য দখল করার পর পুরো আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ সরকারের অনুগত রাখতে হবে, এবং এ যুদ্ধ চালাতে গিয়ে ভারত, আমেরিকা সহ্য অন্যন্য দেশ থেকে প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি অস্ত্র, গোলবাররুদ আনতে হবে যা পরে আর ফেরৎ দেয়া হবে না, ওদের বুঝাতে হবে যে অস্ত্র, গোলাবারুদ সব শেষ হয়ে গিয়েছে। এভাবে বাংলাদেশ অস্ত্র, গোলাবারুদের বিশাল ভান্ডার গড়ে তুলতে পারে।

এই যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যেভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হতে পারে- যুদ্ধ যতটা সম্ভব দীর্ঘায়িত করতে হবে, অন্তত ৫ থেকে ১০ বছর। আর যুদ্ধকে বাহানা করে এই প্ল্যান, সেই প্ল্যান ইত্যাদি সব ভুজং ভাজং দিয়ে কিছুদিন পর পর ইউরোপ, আমেরিকা থেকে বিপুল পরিমাণে ডলার আনতে হবে যার খুব কমই যুদ্ধে খরচ করা হবে। তাছাড়া মধ্যপ্রচ্যের দেশগুলাে থেকে বিপুল পরিমাণে ডলার, তেল আনার ব্যবস্থা করতে হবে। এভাবে বাংলাদেশ এই যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমাণে বৈদেশিক মূদ্রা অর্জন করতে পারে। বাংলাদেশ যদি আমার দেখানো এই পদ্ধতি বাস্তবায়ন করতে পারে তাহলে আগামী দশ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত বিশ্বের কাতারে অধিষ্ঠিত হইবে। এভাবে বাংলাদেশ শর্ট কার্টে ধনী রাষ্ট্রে রুপান্তর হতে পারে। B-)

উপরোক্ত অলোচনা থেকে দেখা গেলাে বার্মিজ আর্মিদের এই বিদ্রোহকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ সার্বিক দিক দিয়েই লাভবান হতে পারে। :D

নোট: আমি কিন্তু উপরে পুরো মাস্টার প্ল্যান সাজিয়ে দেইনি আমি শুধু কিছু ক্ল্য দিয়েছি মাত্র, বাকিটা বাংলাদেশ সরকারকে'ই করতে হবে। এমন সুবর্ণ সুযোগ যদি বাংলাদেশ সরকার হাতছাড়া করে তাহলে আমার কিছু করার নেই।

এছাড়াও আপনাদের মাথায় আরও নতুন নতুন কোন আইডিয়া থাকলে দিতে পারেন।

জয় বাংলা, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



এর আগে কয়টা যুদ্ধ করে জয়ী হয়েছেন?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: একাত্তরে তো আপনারাই দেশ স্বাধীন করেছেন, সে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আরাকান রাজ্যও স্বাধীন করা যাবে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপেডট: মিয়ানমারের মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশিসহ নিহত ২

এখন কি করবেন বলেন? আপনি এর জবাব কিভাবে দিবেন?

এইসব আলোচনা ফালোচনা দিয়ে কিছু হবে না, বসে বসে মার খেতে হবে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে আর তা বাংলাদশেকেই শুরু করতে হবে। সময় এসেছে এখন ইটের বদলে পাটখেল মারার।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৫৭

আলামিন১০৪ বলেছেন: কাটা দিয়ে কাটা তোলা, উয়াও..বুদ্ধি ভালো কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায়, দাদারা অখুশী হবেন..আর দাদা তো একটা না.

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এক চীন, উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোন দাদারা'ই অখুশি হবে না। আর তাই যা করতে হবে সব চীনের অলক্ষ্যে করতে হবে।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:০৪

আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে স্পেশাল জঙ্গি ফোর্স ডাক দিলেই চলে আসবে সুতরাং দক্ষ জনবল গঠনেও আমাদের কোন সমস্যা হবে না। - আপার লেভেল চিন্তা ভাবনা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রোহিঙ্গারা মুসলিম জনোগষ্ঠী আর মিয়ানমার চীন এসব নস্তিক্যবাদি সরকার আর তাই মুসলিম জিহাদী গ্রুপগুলো বাংলাদেশের পক্ষেই কাজ করবে।

মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: অনেকগুলি পাখির সাথে বাংলাদেশ নামের পাখিটিও মারা যেতে পারে।এই পরামরশ আমেরিকা অনেক আগেই দিয়ে ছিলো।অস্ত্রসস্ত্র দিয়ে সাহায্য করার প্রস্তাবও দিয়ে ছিলো।কিন্তু বাংলাদেশ সেটা গ্রহন করে নাই।তার পর থেকেই এই সরকারকে তাড়ানোর চেষ্টা করতে থাকে আমেরিকা।আপনি চট্রগ্রাম হাতছাড়া করার পরামর্শ দিচ্ছেন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যুদ্ধে কিছুটা রিস্ক থাকবেই তবে বর্তমানের পরিবেশ পরিস্থিতি তার সবই বাংলাদশের অনুকুলে, শুধু এগুলোকে যথাযথ কাজে লাগাতে হবে। মিয়ানমার বাংলাদেশকে কিছুই করতে পারবে না, সবকিছুর পিছনে যে বাংলাদেশের হাত রয়েছে তা ওরা বুঝতেই পারবে না, সে পদ্ধতিও আমার জানা আছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপেডট: মিয়ানমারের মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশিসহ নিহত ২

এখন কি করবেন বলেন? আপনি এর জবাব কিভাবে দিবেন?

এইসব আলোচনা ফালোচনা দিয়ে কিছু হবে না, বসে বসে মার খেতে হবে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে আর তা বাংলাদশেকেই শুরু করতে হবে। সময় এসেছে এখন ইটের বদলে পাটখেল মারার।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

এম ডি মুসা বলেছেন: একটা জিনিস মনে করেন বাঙালি কিন্তু দুঃসাহসী, এটা সাহস ছিল তখন 1971 সাল। আমরা জয়লাভ করছি স্বাধীনতার। এই যুগে আরো আধুনিক অস্ত্র-সমরাস্ত্র, সমৃদ্ধ দেশ যে সব দেশের সাথে যুদ্ধে বাংলাদেশে কখনো এগিয়ে থাকতে পারবে না। আমাদের বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভালো করতে হবে। বাংলাদেশ কেন সেদিকে নজর দেয় না আমি জানিনা, মিয়ানমারের পক্ষে তো মনে করেন সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র আছেই

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: স্বাধীনতা যুদ্ধের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই আরকান রাজ্যকে স্বাধীন করতে হবে, তারপর ওই রাজ্যের দায়িত্ব বিএনপি-জামাতের হাতে ছেড়ে দিতে হবে, তাহলে তাদেরও কর্মসংস্থানের একটা ব্যবস্থা হয়ে গেলো।

হ্যাঁ বাংলাদেশের এতটা আধুনিক সমরাস্ত্র নেই তবে কিভাবে অস্ত্র-সস্ত্র জোগার করতে হবে তার একটি পথ কিন্তু আমি পোস্টে দেখিয়ে দিয়েছি। তাছাড়া এ বছর বাংলাদেশ সামরিক শক্তিতে ৭ ধাপ এগিয়েছে ৪৪ থেকে ৩৭ নাম্বারে চলে এসেছে। B-)

আমেরিকা, ভারতকে বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করাতে হবে তা না হলে হবে না।

ধন্যবাদ।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনি বলেছেন পুরো কাজটি চীনের চোখে ফাকি দিয়ে করতে হবে



ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ লড়াইয়ের রেশ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকাতেও পড়েছে৷ এ বিষয়ে চীনের সহায়তা প্রত্যাশা করা হয়েছে৷’’

কারও কোনও কিছু জানা নাই -

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আ ন ম মুনীরুজ্জামান বলেন, ‘‘আমাদের বর্ডারকে আরো সুরক্ষিত করতে হবে৷ আর ওখানে (মিয়ানমার) কী ঘটছে তার গোয়েন্দা তথ্যের ব্যাপারে আমাদের ঘাটতি আছে বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে৷ তাই সেই তথ্যের নেটওয়ার্ক আমাদের আরো শক্তিশালী করা প্রয়োজন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়াদুল কাদের তো হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিয়েছেন দেখা যাচ্ছে। =p~

চীন-ভারত সংঘাতকে উষ্কে দিয়ে আমেরিকা এবং ভারতকে বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করাতে হবে, বিশ্ব জনমত বাংলাদেশের পক্ষেই থাকবে কারণ মিয়ানমারের জান্তা সরকারের ভামূর্তি বহির্বিশ্বে এখন অতটা ভালো নয়, তাই সময়টা এখন বাংলাদেশের। তাছাড়া রোহিঙ্গারা নিজ দেশ স্বাধীন করার জন্য লড়াই করবে এখানে বইরের কারো তেমন কিছু বলার নেই।

গুড লাক বাংলাদেশ।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের আশ্রয়ে থাকা দশ লাখ রোহিংগা দিয়ে লড়াই করা সম্ভব না। সমস্যার সমাধান করতে হবে আলোচনার মধ্যে দিয়ে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে তাতে আলোচনায় আর কোন কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না, বাংলাদেশকে এখন এমন এক পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে যেন পুরো বিশ্ব বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসার প্রস্তাব দেয়। কথায় বলে না, সোজা আঙ্গুলে ঘি না উঠলে আঙ্গুল একটু বাঁকা করতে হয়, বাংলাদেশকেও এখন সেই বাঁকা পথ অবলম্বন করতে হবে। গত ৭ বছরেও সোজা আঙুলে কিছু হয়নি।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপেডট: মিয়ানমারের মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশিসহ নিহত ২

এখন কি করবেন বলেন? আপনি এর জবাব কিভাবে দিবেন?

এইসব আলোচনা ফালোচনা দিয়ে কিছু হবে না, বসে বসে মার খেতে হবে। মিয়ানমারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে আর তা বাংলাদশেকেই শুরু করতে হবে। সময় এসেছে এখন ইটের বদলে পাটখেল মারার।

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

ধুলো মেঘ বলেছেন: আপনার বুদ্ধির তুলনা হয়না। কিন্তু আপনার বুদ্ধিতে কাজ করতে গেলে বাংলাদেশ সরকার যে কি ভয়াবহ বিপদে পড়তে পারে, সে সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা নেই। আপনার অবগতির জন্য জানিয়ে রাখি, ইরান তার প্রতিবেশী দুই দেশে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী দমনের অজুহাতে, যার ফলে নিহত হয়েছে আমারিকান সেনা। আমেরিকা আর ব্রিটেন ইয়েমেনে হামলার মওকা পেয়েছে সেদেশের হুতি বিদ্রোহী দমনের অজুহাতে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশ সরকার তো অলরেডি বিপদে পরেই রয়েছে, ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে ঘাড়ের উপর চাপিয়ে দিয়েছে আবার মাঝে মাঝেই দেশের ভিতর আক্রমন চালিয়ে বাংলাদেশিদের হত্যা করছে, গতকালকাও দুইজন মারছে। :( ঘুমঘুম উপজেলার লোকজন সব ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাচ্ছে মিয়ানমারের মার্টার শেলের ভয়ে। এরপরও আর নতুন করে কি বিপদ চান আপনি? মিয়ানমারের মর্টার শেল বাংলাদেশের সংসদ ভবনে পড়ার পরই কি কেবল সরকারের টনক নড়বে?
ইরানের মত মিয়ানমারকেও শায়েস্তা করতে হবে, তা না হলে এই সমস্যার সমাধান হবে না।

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মিয়ানমার বসে থাকবে না। বাংলাদেশ চাইবে না সেধে বিপদ ঘাড়ে নিতে। সংকট কেটে যাবে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:১১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মিয়ানমার বসে নেই, ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে ঘাড়ের উপর চাপিয়ে দিয়েছে আবার মাঝে মাঝেই দেশের ভিতর আক্রমন চালিয়ে বাংলাদেশিদের হত্যা করছে, গতকালকাও দুইজন মারছে। :( ঘুমঘুম উপজেলার লোকজন সব ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাচ্ছে মিয়ানমারের মার্টার শেলের ভয়ে। এরপরও কি বাংলাদেশ সরকার বসে থাকবে? মিয়ানমারের মর্টার শেল বাংলাদেশের সংসদ ভবনে পড়ার পরই কি কেবল সরকারের টনক নড়বে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.