|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জ্যাক স্মিথ
জ্যাক স্মিথ
	লিখতে না পড়তে ভালো লাগে, বলতে না শুনতে ভালোবাসি, সেমি-ইন্ট্রোভার্ট।
প্রথমেই বলে রাখি:
১: আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ'কে সাপোর্ট করি কিন্তু আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত নই। একটা দলকে সাপোর্ট করলেই উক্ত দল ক্ষমতায় থাকাকালীন দুর্নীতির বিরুদ্ধে কোন  কথা বলা যাবে না আমি এমনটি মনে করি না।
২: আমি কোন সরকারি চাকরিজীবী বা কোন সরকারী কর্মকর্তাও নই যে আমাকে সরকারী কর্মকর্তাদের দুর্নীতির তথ্য ধামা চাপা দিয়ে যেতে হবে। যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, দেশে কোন দুর্নীতি নেই এমনটি ভাবার কোন অবকাশ নেই, দুর্নীতি হচ্ছে আমাদের একটি জাতীয় ব্যধি  এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে আমার, আপনার এবং আমাদের সবার। 
৩ অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন, ইতিমধ্যেই বেনজীর আহমেদকে পাকড়াও করা হয়েছে, সাথে আরও কিছু কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে, আর কিছুদিন পর মোটা আজিজকেও ধরা হবে। সময়ের সাথে সাথে মাঠ পর্যায়ের সকল চ্যালা প্যালাদেরও পাকড়াও করা হবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধে শেখ হাসিনার বিকল্প কিছু নেই একমাত্র তিনিই পারেন এই জাতিকে পথ দেখাতে।
-------------------------------------------------------------
তো ঘটনা হলো, আজ আরেকজন এনএসআই কর্মকর্তার দুর্নীতির তথ্য ফাঁস হয়েছে। 
বিস্তারিত: জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের (এনএসআই) একজন কর্মকর্তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাবে ১৫ বছরে জমা হয় ১২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। একই সময়ে তুলে নেওয়া হয় ১২৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে ব্যবসা দেখানো হলেও ব্যাংকিং লেনদেন করেছেন স্বামী। ঢাকায় এই দম্পতির আছে একাধিক ফ্ল্যাট, দোকান ও জমি। ঢাকার বাইরে নাটোরে আছে বাড়ি ও জমি। কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপেও জমি কেনা হয়েছে। সাভারের বিরুলিয়ায় আছে সাড়ে ছয়তলা বাণিজ্যিক ভবন।
এত সম্পদের মালিক এনএসআইয়ের সহকারী পরিচালক আকরাম হোসেন ও তাঁর স্ত্রী সুরাইয়া পারভীন। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অনুসন্ধান চালিয়ে তাঁদের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পেয়ে দুজনের নামে মামলা করেছে।
বর্তমানে এনএসআইয়ের প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত আকরাম হোসেনের নামে ৬ কোটি ৭০ লাখ টাকার বেশি জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। এ ছাড়া তিনি দুদকে জমা দেওয়া সম্পদের বিবরণীতে ১ কোটি ৬১ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। আর সুরাইয়ার প্রায় ২১ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক।
দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান গতকাল মঙ্গলবার প্রথম আলোকে বলেন, আকরাম হোসেন ও সুরাইয়া পারভীনের নামে ২১ মে মামলা করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুদকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, আকরাম হোসেন এনএসআইয়ের পরিচালকদের সহকারী হিসেবে কাজ করার সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিকের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রতিবেদন তৈরির ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় করে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। সম্পদ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় অনুসন্ধানের উদ্যোগ নেয় দুদক।
নাটোরের নওপাড়ার বাসিন্দা আকরাম ১৯৮৯ সালে নিম্নমান সহকারী হিসেবে এনএসআইয়ে যোগ দেন। আট বছর পর বিভাগীয় প্রার্থী হিসেবে পরীক্ষা দিয়ে মাঠ কর্মকর্তা (জুনিয়ার ফিল্ড অফিসার) হন। ২০১৬ সালে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী পরিচালক হন। দুদক ২০২০ সালে আকরাম ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, আকরাম ২০০২ সালে প্রথম নাটোরে ২৪ শতাংশ জমি কেনেন। এরপর বিভিন্ন সময় স্ত্রী ও নিজের নামে ঢাকার দক্ষিণখানে আড়াই শতাংশ, সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ২০ শতাংশসহ মোট প্রায় ২০৮ শতাংশ জমি কিনেছেন। সবচেয়ে বেশি জমি কিনেছেন ২০১৪ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে।
অস্বাভাবিক লেনদেন:
আকরাম অবৈধ সম্পদ বৈধ করতে তাঁর স্ত্রী সুরাইয়ার নামে ২০০৮ সালে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলেন। কিন্তু সেই ব্যবসার কোনো বৈধ কাগজপত্র নেই বলে দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। মোট ২৫টি ব্যাংক হিসাবে লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, সুরাইয়ার ব্যবসার যে আকার, তাতে এত টাকা লেনদেন করা অস্বাভাবিক।
দুদকের মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ঢাকায় সুরাইয়া পারভীনের মোট ২৫টি ব্যাংক হিসাবে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১২৬ কোটি ৩৩ লাখ ১৫ হাজার ১৪৪ টাকা জমা হয়। একই সময় এই হিসাবগুলো থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে ১২৫ কোটি ২৫ লাখ ৭৪ হাজার ৯০৪ টাকা; যা অস্বাভাবিক। এজাহারে আরও বলা হয়, ‘স্টার ইলেক্ট্রা ওয়ার্ল্ড’ ও ‘লিরা ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লিমিটেড’ নামে দুই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা সুরাইয়ার নামে দেখানো হলেও ব্যবসাসহ ব্যাংকিং লেনদেন করেন তাঁর স্বামী আকরাম হোসেন।
সাভারে বাণিজ্যিক ভবন:
সাভারের বিরুলিয়ার পুকুরপাড় এলাকায় ২০১৫ সালে আকরাম ১৬ দশমিক ৪০ শতাংশ জায়গা কেনেন। সেখানে সাড়ে ছয়তলা ভবন বানানো হয়েছে। ভবনটির নাম ‘স্টার কমপ্লেক্স’। একতলা থেকে পাঁচতলা পর্যন্ত তাঁর স্ত্রীর নামে থাকা ‘মেসার্স স্টার ইলেক্ট্রা ওয়ার্ল্ডের’ কারখানা গড়ে তোলেন। এই কারখানায় বৈদ্যুতিক পাখা, বাতিসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সামগ্রী তৈরি করা হয়। ওই ভবন তৈরি করতে ৪ কোটি ৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা খরচ করেছেন বলে দুদকে তথ্য দেন আকরাম। তবে দুদক অনুসন্ধানে জেনেছে, ভবনটি নির্মাণে খরচ করা হয়েছে ৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার বেশি। এ ক্ষেত্রে আকরাম প্রায় ১ কোটি ৬১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা খরচের তথ্য গোপন করেছেন।
সম্প্রতি বিরুলিয়ায় গিয়ে কথা হয় ভবনের নিরাপত্তাকর্মী আফজাল প্রামাণিকের সঙ্গে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ভবনের মালিক আকরাম নামের এক ব্যক্তি। ভবনটির পাঁচতলা পর্যন্ত এখন খালি রয়েছে। শুধু ছয়তলায় পোশাক তৈরির একটি কারখানাকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।
ভবনটির বিষয়ে সম্প্রতি স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তাঁরা কেউ নাম প্রকাশ করতে চাননি। জানা গেল, মূলত বিদেশ থেকে সরঞ্জাম এনে স্টার ইলেক্ট্রা ওয়ার্ল্ডে ইলেকট্রনিক সামগ্রী তৈরি করা হতো। শুরুর দিকে কারখানায় অনেক মানুষ কাজ করতেন।
স্থানীয় এক দোকানি নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, ভবনের মালিক একজন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি প্রতি শুক্রবার একটি গাড়ি নিয়ে এখানে আসেন। কয়েক ঘণ্টা থেকে আবার ফিরে যান।
ঢাকায় ফ্ল্যাট ও বাণিজ্যিক স্থান:
মিরপুরের সেনপাড়া এলাকায় প্রায় ১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাটে পরিবার নিয়ে থাকেন আকরাম। ‘মেগা হারবর’ নামের ভবনের তৃতীয় তলায় ২২ লাখ টাকা দিয়ে ২০১৫ সালে আকরাম ও তাঁর স্ত্রীর নামে ফ্ল্যাটটি কেনা হয়। সম্প্রতি সেনপাড়ার ওই ভবনে গিয়ে কথা হয় ভবনের ব্যবস্থাপক আলতাফ আলীর সঙ্গে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, দুই সন্তান নিয়ে আকরাম এই বাসায় থাকেন। তাঁর স্ত্রী ব্যবসা করেন কি না, জানতে চাইলে আলতাফ বলেন, ‘ম্যাডাম তো বাসায় থাকেন। তাঁকে খুব বেশি বাইরে যেতে দেখি না।’
ভবনের নিরাপত্তাকর্মী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘স্যারের (আকরাম) একটি গাড়ি আছে। পরিবার নিয়ে কোথাও গেলে গাড়িটি ব্যবহার করেন। তবে অফিসে যাওয়া-আসার জন্য একটি মোটরসাইকেল আছে স্যারের।’
দুদক অনুসন্ধানে জেনেছে, মিরপুরে একই এলাকায় আকরামের নামে ১০০ বর্গফুটের একটি দোকান রয়েছে। আর সুরাইয়ার নামে একই এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট ও ১ হাজার ৬৫০ বর্গফুটের একটি বাণিজ্যিক জায়গা রয়েছে।
আকরাম হোসেনের সঙ্গে ৮ মে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তিনি দাবি করেন, তাঁর নিজের ও স্ত্রীর নামে থাকা সব সম্পদ বৈধ। স্ত্রীর ব্যবসার আয় থেকে তিনি এসব সম্পদ করেছেন, যার সবকিছুই আয়কর বিবরণীতে উল্লেখ রয়েছে।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানুষকে হয়রানি করে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নতুন নয়। এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা কীভাবে এত সম্পদের মালিক হলেন, সেটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এনএসআইয়ের কর্মকর্তারা তো মানুষের ওপর নজরদারি করেন। তাদের কর্মকর্তারা কোনো অপরাধে জড়াচ্ছেন কি না, সেটিও নজরদারি করা উচিত।
প্রথম আলো থেকে নেয়া।
 ২৬ টি
    	২৬ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০২
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুর্নীতির বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নেয়া সরকারের পক্ষে আদৌ সম্ভব কি না সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছি আমার আগের পোস্টে। এই পথ বড়ই কঠিন, তবে সদিচ্ছা থাকলে অনেকিছুই সম্ভব। 
শুভেচ্ছা জানবেন।
২|  ২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:২৩
২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: একজন যদি এত সম্পদের মালিক হয় দুর্নীতির মাধ্যমে তাহলে দেশের অবস্থা যে ভাল যাবেনা সেটার ইঙ্গিত এটা।
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০৬
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতি থেকে দুর্নীতির এই কালচার যতদিন পর্যন্ত দূর করা না যাবে ততদিন পর্যন্ত দেশের অগ্রগতি হবে না, তবে সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছেন, ভিতরে বাইরে অনেক কিছুই উনাকে সমলাতে হয়। 
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩|  ২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৪:৫১
২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৪:৫১
ঢাবিয়ান বলেছেন:  
   
  
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০৭
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শৈনে শৈনে উন্নতি।   
  
৪|  ২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:২৮
২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: দুর্নীতির বিরোদ্ধে বলে খুব একটা লাভ হবে না। আজ পর্যন্ত কেউ দুর্নীতির পক্ষে বলেছে,আমার জানা নাই।লাভ কি কিছু হয়েছে।যেটা করতে হবে সেটা হলো,দুর্নীতি করার পথ বন্ধ করতে হবে।চাইলেও যাতে কেউ দুর্নীতি করতে না পারে।এবং করেও যাতে কোন লাভ না হয়।এমন পথ অবশ্যই আছে।খুঁজে বের করতে হবে।
দুর্নীতি বন্ধের ইচ্ছাটাকে জাতিয় ইচ্ছায় পরিণত করতে হবে।যারা দুর্নীতি করে ,সমাজের চোখে তারা খারাপ বলে বিবেচিত হবে।
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:২২
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:২২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আজ পর্যন্ত কেউ দুর্নীতির পক্ষে বলেছে,আমার জানা নাই। - ভালো একটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, এটা কিন্তু যথেষ্ট ভাবনা জাগানিয়া বিষয়; সবাই দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে, কেউ এর পক্ষে কথা বলে না কিন্তু তবুও দুর্নীতি দূর হচ্ছে না। এ থেকে এটাই প্রমাণ হয় এসবই হচ্ছে ফাঁকা বুলি, মুখের বুলি মুল্যহীন যতক্ষণ পর্যন্ত না তা বাস্তবায়ন করা হয় আর তাই দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, শুধু মুখের বুলিতে চিড়ে ভিজবে না। 
বাই দ্যা ওয়ে, আমার আগের পোস্টে আপনাকে কোট করে একজন অনেক বড় একটা কমেন্ট করেছে, যা দেখে আমার মাথা ঘুরে গেছে, একবার দেখার অনুরোধ রইলো। আমি অবশ্য ওসব নিয়ে কোন ক্যাচলে যেতে চাই না। 
ভালো থাকবেন।
৫|  ২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:৩০
২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:৩০
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লোক দেখানো না হলেই শেখ হাসিনার প্রতি ভরসা রাখাই যায়...
কিন্তু উনার আশ-পাশ আর্বজনায় ভরা...
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:২৫
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো বলেছেন, আমার মনে হয় আমাদের দেশের পুরো রাজনৈতিক সিস্টেমটাই আবর্জনায় ভরা, ধুরন্দর লোকজন ছাড়া কোন বুদ্ধিমান, মেধাবী লোকজন ও পথে পা মাড়ায় না। 
শুভেচ্ছা থাকবে।
৬|  ২৯ শে মে, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৬:০৬
২৯ শে মে, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৬:০৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চোর-বাটপারে দেশ ভরা। এখন যারা ভালো সাজছে, সুযোগ পেলে এরাও একই কাজ করবে।
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:৩০
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৮:৩০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এদের কেন লুটপাট করার সুযোগ দেয়া হচ্ছে না, এ জন্যই তো তারা কাঁন্নাকাটি করছে, ভালো ভালো বুলি ফুঁটাচ্ছে। তাদের কি সংসার, বাচ্চা কাচ্চা নেই? 
এভাবেই চলে আসছে আমাদের দেশের রাজনীতি। 
ভালো থাকবেন।
৭|  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৯:৩৭
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ৯:৩৭
রানার ব্লগ বলেছেন: বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ভালো কাজ গুলো আশেপাশের আবর্জনার গন্ধে বিষাক্ত হচ্ছে।
  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ১০:৩৪
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ১০:৩৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: রাজনীতি বিষয়টাই হচ্ছে একটা আবর্জনা, তবে তিনি যেহেতু রাজনৈতিক পরিবার থেকেই উঠে এসেছেন তাই এসবে হয়তো তিনি অভ্যস্ত।
৮|  ২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ১১:৪২
২৯ শে মে, ২০২৪  রাত ১১:৪২
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পোস্টের প্রথম লাইনটা পড়ে আর বাকি লেখা পড়ার আগ্রহ হলো না। 
"আমি আওয়ামী লীগ কে সাপোর্ট করি" এটা একটা নির্বোধ বাক্য। দু-একজন ব্লগারের মুখে এই বাক্য মানানসই হলেও আপনার বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে আমার ধারণা আরেকটু উচু ছিল।
হ্যা, অশিক্ষিত ও বর্বর জংগী-মৌলবাদীদের চেয়ে স্বল্পশিক্ষিত দুর্জন হাতুড়ি-হেলমেট-ওয়ালা ডাকতদলকে আপনি অপেক্ষাকৃত শ্রেয় মনে করতে পারেন। তাই বলে এদের সাপোর্টার হওয়ার ঘোষণা দেওয়া কোন কাজের কথা নয়।
  ৩০ শে মে, ২০২৪  সকাল ৮:০৪
৩০ শে মে, ২০২৪  সকাল ৮:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওয়েল, গান্ডু বাহিনী ছাড়া তৃতীয় বিশ্বে কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষে টিকে থাকা সম্ভব নয়, আওয়ামীলীগও তার ব্যতিক্রম নয়, তাছাড়া এগুলো হচ্ছে আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিরই অংশ এ থেকে খুব শিঘ্রই মুক্তির কোন উপায় নেই। 
আমার কাছে যথেষ্ট গবেষণা আছে যে, বোকা এবং ধর্মান্ধ জনগোষ্ঠীই কেবল বিএনপি'কে সমর্থন করে থাকে, যদিও বিএনপির অপকর্ম আওয়ামীলীগের চেয়ে কোন অংশেই কম ছিলো না, তাছাড়া দলটির (বিএনপি'র) পক্ষে দেশ এবং জাতির জন্য ভালো কিছু বয়ে আনার সম্ভবনা খুবই ক্ষীণ, এ বিষয়ে আমার একটা ম্যারাথন পোস্ট রয়েছে সরকারের পতন, সামনে কঠিন বিপদ। 
বিবিধ ঘটনা পর্যবেক্ষণে বিএনপি দলকে সাপোর্ট করার কোন কারণ আমি দেখি না, তবে আমি মনে করি দেশের একজন নাগরিক হিসেবে যে কোন দলকেই সাপোর্ট করার বা না করার অধিকার আপনার রয়েছে। 
ভালো থাকবেন। 
৯|  ৩০ শে মে, ২০২৪  রাত ১:১২
৩০ শে মে, ২০২৪  রাত ১:১২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: 
"আমি আওয়ামী লীগ কে সাপোর্ট করি" এটা একটা নির্বোধ বাক্য মনে হলেও একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের লোকজন ও আওয়ামীলীগ সমর্থকরা নিজের পরিচয় দিতে কোন হ্যাসিটেশনে ভোগে না।
বিএনপি-জামাত কখনো নিজেদের পরিচয় দেয় না, 
বিশেষ করে শিবির সদস্য বা শিবির সমর্থকরা কখনোই সামাজিক মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় দেয় না, ইনিয়ে বিনিয়ে বলে আমার বাবা আওয়ামীলীগ করতো আমার চাচা মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদি।
শিবির চিনবেন কিভাবে?
যখন দেখবেন প্রসংগ বাদে অকারনে মুহম্মদ জাফর ইকবালকে গালাগাল করে, বা শাহাবাগ গণজাগরণ আন্দোলন নিয়ে খারাপ মন্তব্য করে তখন নিশ্চিত ধরে নিবেন সে শিবির। কারন সাহাবাগ বা জাফর ইকবাল বিএনপির একবিন্দুও ক্ষতি করে নি, ক্ষতি করেছিল জামাত শিবিরের।
  ৩০ শে মে, ২০২৪  সকাল ৮:০৭
৩০ শে মে, ২০২৪  সকাল ৮:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যথার্থই বলেছেন। 
শুভকামনা সবসময়।
১০|  ৩০ শে মে, ২০২৪  দুপুর ১২:৩৮
৩০ শে মে, ২০২৪  দুপুর ১২:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: সরকার কিছু অবৈধ আয় করা কোটিপতিকে ধরে বিচারের মুখী করে দেখাতে চাইছে দেখুন আমাদের হাতে কালি ঝুলি কিছু নেই , আছে আজিজ আর বেনজিরের হাতে গায়ে । প্রতিদিন কিছু নয়া মালের নাম যোগ হচ্ছে তালিকায় । যাক তবু কিছুতো কাজ হচ্ছে । সরকার দুই বাদর নাচিয়ে পাবলিকের নজর অন্যদিকে নিচ্ছে । কি মনে হয় ?
  ৩০ শে মে, ২০২৪  দুপুর ১:১৮
৩০ শে মে, ২০২৪  দুপুর ১:১৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঘটনা যাই হোক এরকম বড় বড় কয়েকটারে ধরলে বাকিগুলো সাবধান হয়ে যাবে, যদিও সরকার চাইলেই সবকিছু করতে পারে না বিবিধ বিষয়ের উপর সরকারকেও নির্ভর করতে হয়। এখনে কিছু বিষয় বিশ্লেষণ করা হয়েছে বেনজীর কেন খরচের খাতায়
ভালো থাকবেন শাহ সাহেব।
১১|  ৩০ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৪:৩০
৩০ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৪:৩০
দীপ্ত একাত্তর বলেছেন: শুনেছি সরকারের কাছে ১০০ জনের তালিকা আছে।
 সরকার এখন টাকার সংকটে ভুগছে। তাই কিছু ফান্ড কালেকশন করবে এসব ছোট খাট চোরদের কাছ থেকে। 
বড় চোরদের কিছু করবে না।
  ৩০ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:০১
৩০ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৫:০১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বলেন কি! আগে তো শুনতাম ডলারের সমস্যা এখন তো দেখি টাকারও সমস্যা। 
সবকিছু সরকার কিভাবে সামাল দেয় তা দেখার বিষয়। 
আপনাকে স্বাগতম আমার নীড়ে।
১২|  ৩১ শে মে, ২০২৪  দুপুর ২:৫৬
৩১ শে মে, ২০২৪  দুপুর ২:৫৬
নতুন বলেছেন: বেনজির বুঝতে পারেনাই যে চেয়ার ছাড়া উনার বেইল নাই। 
হয়তো কোন বড় মুরুব্বির সাথে বেয়াদবী করে ফেলেছে। 
বেনজিরের মতন এমন দূনিতিবাজেরা একদিনে তৌরি হয় নাই। এই দূনিতিবাজ তৌরির যন্ত্রের নেত্রীত্বে আছেন শেখ হাসিনা।
উনি দেশের এমন দূনিতির দায়ভার এড়াতে পারেনা না। 
আমার মনে হয় উনিও এখন অসহায় এবং উনার নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গেছে।
  ০২ রা জুন, ২০২৪  রাত ১২:০৭
০২ রা জুন, ২০২৪  রাত ১২:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনি আসলে অসহায়, উনাকেও অনেকিছুর উপর নির্ভর করতে হয়।
১৩|  ৩১ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:০১
৩১ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:০১
এস.এম.সাগর বলেছেন: বে নজির এখন কোথায়? তাকে যদি বিচারের আওতায় নিয়ে আসতো তাহলে গতকাল সস্ত্রিক বিদেশে পাড়ি দিতে পারতোনা!
  ০২ রা জুন, ২০২৪  রাত ১২:০৮
০২ রা জুন, ২০২৪  রাত ১২:০৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বে নজির এখন লা পাত্তা হয়ে গেছে, উনার এখন বে হাল দশা। 
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:২২
২৯ শে মে, ২০২৪  বিকাল ৩:২২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনাকে সাবধানে পদক্ষেপ নিতে হবে। এই পথ বড় কঠিন।
তবে যদি লোক দেখনো পদক্ষেপ হয় তাহলে আপসুস ছাড়া আর কিছুই থাকবে না।