নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রাগঐতিহাসিক ধারাভাষ্যকার শ্রদ্ধেয় \"চৌঃ জাফর উল্লাহ শরাফতের\" সাথে আমার নামের মিল ছাড়া, কাছে বা দুরের কোণ সম্পর্ক নেই।

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত

সাধারণ মানুষ

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী প্রপাগান্ডা

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

Click This Link
একটা ওয়াজের ভিডিও দেখছিলাম। ইদানিং এগুলো একটু বেশি বেশি দেখছি। বিনোদন পাই। মাঝে মাঝে অতিত মনে পড়ে। যেমন আজকে পড়লো। বক্তার নাম "তারেক মনোয়ার"। উনি আন্তর্জাতিক মানের ইসলামী বক্তা। রাজনৈতিক ভাবে জামাতে ইসলামির সমর্থক। কণ্ঠ খুবই সুন্দর, স্বীকার করতেই হবে। শুরুটাও ভালই লেগেছিল।
"সব কাজ করার আগে নাম নিব কার? আল্লাহ্‌র। মানুষের ঘর ভাঙ্গার আগে নাম নিব কার?"
সবাই বলল "আল্লাহ্‌র"।
উনি হেসে বললেন," না। মানুষের ঘর ভাঙ্গা যাবে না। আমাদের নবি কারও ঘর ভাঙ্গতে বলেন নি। কোণ নবি কারও রাস্তা বন্ধ করেন নি। ভাঙ্গার সাথে ইসলামের কোণ সম্পর্ক নাই।"
খুবই সুন্দর কথা। শান্তি প্রিয় মানুষের কথা। এই কথার শেষে তিনি উপস্থিত শ্রোতাগনকে একটা প্রতিজ্ঞা করিয়ে নিলেন। " আমরা নবির রাস্তায় চলব। নবিরা যা করেছেন আমরা তা করব, রাজি আছেন?"
সবাই হ্যা বলে উঠলো।

পরক্ষনেই উনি দুটি রাস্তার অপশন রাখলেন শ্রোতাদের সামনে। একটা রাস্তা ইসলামের পক্ষে আরেকটা ইসলামের বিপক্ষে।উনার মতে বাংলাদেশে এখন মেরু করন হচ্ছে, যার ফলশ্রুতিতে নাগরিকদের সামনে এখন দুইটা রাস্তা আছে। এখানেও উনি শ্রোতার কাছ থেকে অঙ্গিকার নিলেন, "আমরা কার পক্ষে থাকবো?"
ইসলামের।
ধর্ম প্রাণ কোণ মুসলমানেরই এখানে আপত্তি করার কিছুই নাই। অবশ্যই মুসলমান হিসাবে আমরা ইসলামের পক্ষেই থাকবো।

এর পর তিনি একটি সিদ্ধান্ত দিলেন, "নোবেল পুরুস্কার যারা পায় তারা ইসলামের দুশমন, ইসলামের জাতীয় শত্রু"। সিদ্ধান্ত বলছি এই কারনে যে উনি কেন তারা ইসলামের শত্রু তার কারন ব্যখ্যার ধারে কাছেও না গিয়ে ঢালাও ভাবে সবাইকেই বললেন। কিন্তু আমরা একটু যাচাই করব,
https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_Muslim_Nobel_laureates
যে সব মুসলিম নোবেল পুরুস্কার পেয়েছিলেন তাদের মধ্যে থেকে কয়েক জনের নাম উল্লেখ করছি,
১।আনোয়ার আল সাদাত (২৫ ডিসেম্বর ১৯১৮ – ৬ অক্টোবর ১৯৮১)
২।ইয়াসির আরাফাত (২৪ আগষ্ট ১৯২৯ – ১১ নভেম্বর ২০০৪)
৩।আবদুস সালাম (২৯ জানুয়ারি ১৯২৬ – ২১ নভেম্বর ১৯৯৬)
এরা ইসলামের দুশমন, ইসলামের জাতীয় শত্রু?!!!!!
তার পর উনি ঢালাও মতামত থেকে পরের লাইনে নির্দিসট ইঙ্গিত করলেন রবিন্দ্র নাথ ঠাকুরের ওপর, "উপমহাদেশ থেকে ইংরেজরা যখন হাজার কোটি টাকা ছিনিয়ে নিয়ে ছিল, তখন সেই টাকা থেকে কিছু টাকা রবিন্দ্রনাথকে দান করে সাথে নোবেল পুরুস্কার দিয়ে তাকে ধন্য করেছিলো। সে সময় ইংরেজ বিরোধী আন্দলন চলছিলো এবং রবি ঠাকুর ইংরেজদের পা চাটা একজন গোলাম ছিলেন।অন্য দিকে নজরুল ছিল ইংরেজদের বিরুদ্ধে, তৌহিদের পক্ষে।"
এবার একটু নড়ে চড়ে বসলাম। শিবিরের পুরনো কৌশল এখনো মানুষ খাচ্ছে কিভাবে মাথায় আসছিলো না। মানুষ খাচ্ছে কারন ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়া গুলতে এই ধরনের পোস্ট একটু বেশি ই দেখা যাচ্ছে। আমি অবাক হয়েছিলাম যখন দেখলাম পোস্ট গুলো করা হচ্ছে আমাদের কাওমি মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিত কিছু ছাত্রের পক্ষ থেকে। কবি বা সাহিত্যিকদের নিজেদের রাজনৈতিক বা মতাদর্শনের স্বার্থে ব্যবহার করা নতুন কিছু নয়। ভারতের নক্সাল আন্দলনের সময় বা কমিউনিসট মুভমেন্টগুলোর সুচনা লগ্নে রবিন্দ্রনাথ সহ আরও অনেক সাহিত্যিকের কপালে জুটেছিল পুজিবাদের ধারক ও বাহকের তকমা। তাদের কাছে তখন প্রিয় ছিল জীবনানন্দ দাশের কবিতা, "ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্য ময়, পুর্নিমার চাঁদ সেন ঝলসানো রুটি"। এক্ষেত্রে কমিউনিজম ও ইসলাম পরস্পরের শত্রু হলেও একই রকম ধারনাই পোষণ করছে।
রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামের আপোষকামী অংশের প্রতিনিধি।রাজনৈতিক দল কংগ্রেস ও মুসলি লীগ যেমন। সূর্যসেন- ক্ষুধিরাম- ভগত সিং- প্রীতিলতা- পরবর্তীতে সুভাষ বোস – এনাদের বিপ্লবী ধারার বিপরীতে কংগ্রেসের ভূমিকা ছিল ব্রিটিশদের সাথে আপোষ-লড়াই-সুবিধা আদায়-আপোষ- নীতিতে চলা এক রাজনৈতিক সংগ্রাম।কিন্তু তাই বলে এক পক্ষ আরেক পক্ষের বিরুদ্ধে আদা জল খেয়ে লাগেনি কক্ষনো।
জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন। অন্তত যে ইংরেজদের পা চাটা গোলাম সে নিশ্চয় তা করবে না।
তারেক মনোয়ারের মত ইসলামী রাজনীতির ধারকরা অপর পক্ষে দাড় করিয়েছে আমাদেরই জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম কে। তারেক মনোয়ার খুব সুন্দর করে কাজী নজরুলের কবিতা আব্রিত্তি করে প্রমান করে দিলেন নজরুল ইসলামের পক্ষে নিবেদিত প্রাণ মুসলমান। আসলেই কি তাই? ইসলাম আর যাই বলুক, মিথ্যা কে সত্য হিসাবে নিশ্চয় প্রচার করতে বলে না।কাজি নজরুল সাম্যবাদের জল জ্যন্ত উদাহরণ ছিলেন। তিনি হিন্দু, মুসলমানকে আলাদা চোখে কক্ষনো দেখেন নি। তারেক মনোয়ার নজরুলের ইস্লামি গান বা হামদ নাথ নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলে ও নজরুলের শ্যম সংগীত বা কালী বন্দনার গান গুলো নিয়ে কক্ষনো কিছুই বলেন না। আমি জানি না সে কি আদৌ জানে কিনা। যে নজরুল রচনা করেছে "মসজিদেরই পাশে আমায় কবর দিও ভাই"। সেই নজরুলই আবার লিখেছেন,
"মার হাতে কালি মুখে কালি,
মা আমার কালিমাখা, মুখ দেখে মা পাড়ার লোকে হাসে খালি।
মোর লেখাপড়া হ’ল না মা, আমি ‘ম’ দেখিতেই দেখি শ্যামা,
আমি ‘ক’ দেখতেই কালী ব’লে নাচি দিয়ে করতালি।”
নজরুলের শ্যামাসঙ্গীত জনপ্রিয় হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ ছিল, আবেগের গভীরতা। কেউ কেউ মনে করেন, নজরুল হৃদয়ের গভীর থেকে শ্যামার প্রতি ভক্তি নিবেদন করেছিলেন। আর সে ভক্তি সাকার হয়েছিল তার গানের ভাষাতে। তিনি লিখেছিলেন-
“ভক্তি, আমার ধুপের মত,
ঊর্ধ্বে উঠে অবিরত।
শিবলোকের দেব দেউলে,
মা’র শ্রীচরণ পরশিতে।”
অবশ্য তারেক মনোয়ারের মত মুল্লাহদের জন্য নজরুল 'আমার কৈফিয়ৎ'এ লিখেছিলেন-

'মৌ-লোভী যত মৌলবী আর ‘মোল্লারা ক’ন হাত নেড়ে,
দেব-দেবী নাম মুখে আনে, সবে দাও পাজিটার জাত মেরে!'

এহেন নজরুলকে এই ধরনের মিথ্যার বেশাতি দিয়ে প্রচার করাটা কি ইসলাম সমর্থন করে?
যারা জামাত বা শিবিরের রাজনীতি করছে বা যারাই নজরুলকে ইসলামী কবি হিসাবে মনে প্রানে ভালবেসে আসছে তারা আসা করি উত্তর টা দিবেন। অবশ্যই যাচাই বাছাই করে দিবেন।
সব চেয়ে ভয়াবহ ব্যাপার হচ্ছে, যদি এই মাহফিলে সদ্য কৈশরে পা দেয়া কোণ কিশোর থাকে তাহলে তার কাছে কি ম্যাসেজ যাবে? সে কি মনে মনে হিন্দু বিদ্বেষী হয়ে উঠবে না?
এর পর তিনি মুমিনের কাজ কি এবং ইমান আনার সাথে সাথে নামায কায়েম করার প্রতি জোর দিলেন। অবশ্যই সব মুসলমানকে ইমান আনার সাথে সাথে মনে প্রানে নামায কায়েম করতে হবে। এখন কায়েম করার মানে কি? উনি তিলাও্যাত করলেন,
নাম: সুরা বাকারা
সূরা নম্বর: 2
আয়াত সংখ্যা: 286
নাজিলের দিক থেকে সূরাটি: মাদানী
পারা: 1, 2, 3
নাযিল হওয়ার ক্রম অনুযায়ী: 87
ٱلَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِٱلْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ ٱلصَّلَوٰةَ وَمِمَّا رَزَقْنَـٰهُمْ يُنفِقُونَ [٢:٣]
Allatheena yuminoona bialghaybi wayuqeemoona alssalata wamimma razaqnahum yunfiqoona [English Transliteration]
অনুবাদঃ
যারা গায়েবে ঈমান আনে, আর নামায কায়েম করে, আর আমরা যে রিযেক তাদের দিয়েছি তা থেকে তারা খরচ করে থাকে। [জহুরুল হক]
যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে [মুহিউদ্দীন খান]
who believe in the unseen, establish the Salats and expend (in Our way) out of what We have bestowed on them; [Abul Ala Maududi]
Who believe in the Unseen, are steadfast in prayer, and spend out of what We have provided for them; [Abdullah Yusuf Ali]

এখানে "ইকামাতুস সালাত" বলতে কি বোঝানো হয়েছে?

তারেক মানোয়ার বলেন,"ইমান আনার সাথে সাথে নামায কায়েমের আন্দলন করবা, যেই দলে নামায আছে, যে দলের নেতা নামাজি ক র্মিরাও নামাজি, যে দল নামাজকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আনতে চায়, সেই দল করার কথা বলেছেন কে? আল্লাহ।"

উনার তর্জমা যে ব্যখ্যার দিকে ইঙ্গিত করে সেটাই বলি, এক কথায় সালাতে অভ্যস্ত হওয়া ও তা শারিয়াতের নিয়ম অনুযায়ী আদায় করা এবং এর সকল নিয়ম পদ্ধতি যথার্ত ভাবে পালন করাই ইকামাতুস সালাত। এই নিয়ম পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে জামাতের সাথে সালাত আদায়ের ব্যবস্থা করা।আর তা বাস্তবায়নের জন্য সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করা। প্রয়োজনে রাষ্ট্রীয় ভাবে তার তদারকির ব্যবস্থা করা।
কিন্তু এই ব্যখ্যা ইবনে কাথির নিজেও এভাবে করেন নি সাথে তৎকালীন আরও যাদের ব্যখ্যা ইবনে কাথিরের তাফসীরে এসেছে তারাও "রাষ্ট্রীয় ভাবে সালাত বাস্তবায়নের জন্য সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করা" এ জাতিয় কোণ ব্যখ্যা দেন নি। এভাবে ব্যখ্যা না করার কারন আমার মনে হয় (অবশ্য আল্লাহই ভালো জানেন) রাষ্ট্র যখন ক্ষমতা প্রয়োগ করবে সালাত আদায়ের জন্য তখন তার মধ্যে জোর জবরদস্তি চলে আসবে, যা "লা ইকরাহা ফিদ্বীন (ধর্মে জোর জবরদস্তি নেই)" এর বিপক্ষে চলে যায়।
যে মুসলমান সে আল্লাহ্‌র নৈকট্য লাভের আশায়, সুয়াব কামানোর আশায় নামায পড়বে, যখনই রাষ্ট্র তাকে নামায পড়তে বাধ্য করবে তখনই দেখা যাবে সে রাষ্ট্রের ভয়ে নামায আদায় করছে। সেক্ষেত্রে সালাত প্রতিষ্ঠা কিন্তু হচ্ছে না। খুব সুক্ষ ভাবে উনি রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের প্রয়োজনীয়তা দেখিয়ে দিলেন আল্লাহ্‌র আদেশ হিসাবে।

এর পর উনি আর্ ও বিভিন্ন আয়াত বললেন, তাফসীর বললেন। সেগুলো আর বয়ান করার ইচ্ছা আমার নাই। ছোট একটি বিষয় উল্লেখ করি। উনি লন্ডনে ইমাম দের সমাবেসে অংশ নিয়েছিলেন সেখানে সারা ইউরোপ থেকে ইমাম রা এসেছিলেন। উনি জার্মানদের জিগ্যেস করলেন, হুমায়ুন আজাদ কিভাবে মারা যায়? তখন তারা নাকি বলেছে, উনি "ভায়াগ্রা" নামক এক প্রকার "মদ" আছে যেটা খেলে উত্তেজনা বাড়ে, সেটা খেয়ে মারা যান। তারপর উনি খুব কুথসিথ ও অশ্লীল ভাষায় ভায়াগ্রা খেয়ে হুমায়ুন আজাদ কিভাবে মারা যান তার একটা ছোট খাটো বর্ননা দেন, যা আমার ভাষায় উল্লেখ করতে রুচিতে বাধছে। হুমায়ুন আজাদ নাস্তিক হোক, তাই বলে কি উনি মানুষ হিসাবে সম্মান পাবেন না? অন্তত উনার মৃত্যু নিয়ে এই মিথ্যাটা বলার দরকার টা কি ছিল???!!!!
এক্ষেত্রে একটি হাদিস মনে পড়ে যায়,
সহিহ বুখারির হাদিস,
১৩১২. ‘আবদুর রহমান ইবনু আবূ লাইলাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাহল ইবনু হুনাইফ ও কায়স ইবনু সা‘দ (রাঃ) কাদিসিয়াতে উপবিষ্ট ছিলেন, তখন লোকেরা তাদের সামনে দিয়ে একটি জানাযা নিয়ে যাচ্ছিল। (তা দেখে) তারা দাঁড়িয়ে গেলেন। তখন তাদের বলা হল, এটা তো এ দেশীয় জিম্মী ব্যক্তির (অমুসলিমের) জানাযা। তখন তারা বললেন, (একদা) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সামনে দিয়ে একটি জানাযা যাচ্ছিল। তখন তিনি দাঁড়িয়ে গেলে তাঁকে বলা হল, এটা তো এক ইয়াহূদীর জানাযা। তিনি এরশাদ করলেনঃ সে কি মানুষ নয়? (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১২২৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১২৩৪)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ সহিহ
বর্ণনাকারী রাবীঃ ইবনু আবূ লায়লাহ (রহঃ)
হুমায়ুন আজাদ কি মানুষ নয়????!!!!!!
এখানে আমরা নবি (সাঃ) এর সহিহ আদিস থেকে কি শিক্ষা পাই??
এধরনের মিথ্যা তথ্য দেলোয়ার হোসেন সাইদির মাহফিল গুলতেও শোনা যেত। আর এই তারেক মনোয়ারই কিন্তু বলেছিলেন, সাইদিকে চাদে দেখা গেছে।
https://www.youtube.com/watch?v=1letUb4RjDg
একটা মানুষ, টুপি মাথায় আল্লাহ রাসুলের বয়ান করতে গিয়ে এতগুলো মিথ্যা তথ্য প্রচার করলো।কেন?
ইসলামের নামে যা খুশি তাই বলার অধিকার এদের, কে দিয়েছে?
আর আমাদের কাওমি ভাইয়েরা যারা এদের দেখানো তথ্যের ভিত্তিতেই লাফাচ্ছেন তাদের কাছে বিনীত অনুরধ করবো একটু যাচাই বাছাই করুন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


খুব সুন্দর বিশ্লেষণ। ওয়াজ মাহফিল নিয়ে আমার একটি লেখা আছে।
চাইলে কষ্ট করে পড়তে পারেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/kawsarchowdhury/30237870

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৮

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.