![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ মানুষ
يَـٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱدْخُلُوا۟ فِى ٱلسِّلْمِ كَآفَّةًۭ وَلَا تَتَّبِعُوا۟ خُطُوَٰتِ ٱلشَّيْطَـٰنِ ۚ إِنَّهُۥ لَكُمْ عَدُوٌّۭ مُّبِينٌۭ [٢:٢٠٨
হে ঈমানদার গন! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ কর না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। [মুহিউদ্দীন খান]
O Believers, enter completely into Islam and do not follow in" the footsteps of Satan, for he is your avowed enemy. [Abul Ala Maududi]
==========================================================
#############################################################
“তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও”---- যে কোণ মুসলমান এ আয়াতের সামনে পরিপুর্ন ভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করতে পারবে না।
মহান রাব্বুল আলামিন এর অত্যন্ত শক্তিশালী এবং সরা সরি আদেশ। পরিপুর্ন ভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাওয়ার মানে কি বোঝানো হয়েছে?
আপাত দৃষ্টিতে দেখলে এটাই, জীবনে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যা কিছু আছে সব কিছু ইসলামী বিধি মুতাবেক করতে হবে। জন্ম, শিক্ষা , কর্ম তথা চাকরী ব্যবসা, রাজনীতি, রাষ্ট্র নীতি, রাষ্ট্র পরিচালনা, আইন প্রয়োগ সব কিছু আল্লাহ্র প্রদত্ত কিতাব কুরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সুন্নাত এর ভিত্তিতে হতে হবে।
এখন চিন্তা করুন আপনি একজন স্বাভাবিক বিবেক বুদ্ধি সম্পন্ন বর্তমান বাংলাদেশের একজন সাধারণ মুসলমান। এই আয়াত দেখালে, প্রাথমিক ভাবে এই অর্থ ই আপনার মনে আসবে এবং সাথে আপনি হীনমন্যতায় ভুগবেন। কারন আপনি তো জন্মের পর থেকে মুসলমান হিসাবে ইমান এনেছেন, নামায পড়ছেন, রোজা রেখেছেন, যাকাত দিয়েছেন, হজ্জের জন্য পয়সা জমাচ্ছেন অর্থাৎ শুধু মাত্র মুল ভিত্তিগুলো ই আমল করেছেন,কিন্তু পরিপুর্ন ভাবে ইসলামে তো প্রবেশই করেন নি। সাথে যদি আপনাকে উক্ত আয়াতের ব্যখ্যা হিসাবে নিম্নের তাফসীর দেখানো হয়,
তাফসীরে আহসানুল বায়ান=======================================
ঈমানদারদেরকে বলা হচ্ছে যে, তোমরা ইসলামে পরিপূর্ণরূপে প্রবেশ করে যাও। এমন করো না যে, যে নির্দেশগুলো তোমাদের স্বার্থ ও মনপসন্দ হবে, সেগুলোর উপর আমল করবে এবং অন্যান্য নির্দেশগুলো ত্যাগ করবে। অনুরূপ যে দ্বীন তোমরা ছেড়ে এসেছ, তার কথাও ইসলামে প্রবেশ করানোর অপচেষ্টা করো না; বরং কেবল ইসলামকেই পূর্ণরূপে বরণ করে নাও। এ আয়াতে দ্বীনের নামে বিদআতেরও খন্ডন করা হয়েছে এবং বর্তমানের ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদে বিশ্বাসীদের মতবাদও খন্ডন করা হয়েছে, যারা ইসলামকে সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করতে প্রস্তুত নয়, বরং দ্বীনকে কেবল (ব্যক্তিগত) ইবাদত অর্থাৎ, মসজিদে সীমাবদ্ধ রেখে রাজনীতি এবং দেশের সংসদ থেকে তাকে নির্বাসন দিতে চায়। এইভাবে জএক্নসসাধারণকেও বুঝানো হচ্ছে, যারা প্রচলিত প্রথা ও লোকাচার এবং আঞ্চলিক সভ্যতা-সংস্কৃতিকে পছন্দ করে, কোন মতেই তারা এগুলোকে ত্যাগ করতে প্রস্তুত নয়; যেমন মৃত্যু ও বিবাহ-শাদীতে ব্যয়বহুল ও অপচয়মূলক এবং বিজাতীয় রীতিনীতি ইত্যাদির অনুকরণ করে থাকে, তাদেরকে বলা হচ্ছে যে, তোমরা সেই শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না, যে ইসলাম পরিপন্থী কথা ও কর্মকে লোভনীয় ও শোভনীয় ভঙ্গীতে তোমাদের সামনে পেশ করে, যে মন্দের উপর খুব ভালোর লেবেল চড়ায় এবং বিদআতকেও নেকীর কাজ বলে বুঝায়, যাতে সর্বদা তোমরা তার পাতা জালে ফেঁসে থাকো।
তাফহিমুল কুরআন,
মওলানা মওদুদি==============================================
“কোণ প্রকার ব্যতিক্রম ও সংরক্ষণ ছাড়াই, কিছু অংশকে বাদ না দিয়ে এবং কিছু অংশকে সংরক্ষিত না রেখে জীবনের সমগ্র পরিসরটাই ইসলামের আওতাধীন কর। তোমাদের চিন্তা ভাবনা, আদর্শ, মতবাদ, জ্ঞান বিজ্ঞান, শিক্ষা, আচরণ, ব্যবহারিক জীবন, লেনদেন এবং তোমাদের সমগ্র প্রচেস্টা ও কর্মের পরিসরকে পুরাপুরি ইসলামের কর্তিত্বাধিন আনো। তোমাদের জীবনের কিছু অংশ ইসলামী অনুশাসন মেনে চলবে আর কিছু অংশকে ইসলামী অনুশাসনের বাইরে রাখবে, এমন টি যেন না হয়।”
তাফসীরে মারেফুল কোরআন
হযরত মৌলানা মুফতি মুহাম্মদ শফি (রাঃ),
অনুবাদঃ মওলানা মুহিউদ্দিন খান,২য় খণ্ড================================
এখানেও ব্যখ্যার মুল ভাব একই, সাথে যুক্ত হয়েছে
" ইসলামের বিধান সমূহ তা মানব জীবনের যে কোণ বিভাগের সাথে সম্পৃক্ত হোক না কেন, যে প্ররযন্ত তার সমস্ত বিধি নিশেদের প্রতি সত্যি কার ভাবে স্বীকৃতি না দিবে সে পর্যন্ত মুসলমান যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে না”।
=========================================================
অর্থাৎ এই যে, এত দিন নাময পড়লেন, রোজা রাখলেন, যাকাত দিলেন, কোণ লাভই হোল না। আপনি মুসলমানের যোগ্যতাই অর্জন করতে পারলেন না। কারনঃ
@আপনি স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন যেখানে পাশা পাশি ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা মাদ্রাসাও ছিল--আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামে অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাশ করেছেন যেখানে কাওমি মাদ্রাসার, দাওরায় হাদিস বা আলিয়া মাদ্রাসার ডিগ্রী (ইসলামী) ছিল----আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি শার্ট প্যন্ট বা কোট টাই পরেন যেখানে ইসলামী পোশাক আছে----আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি ব্যংকে টাকা জমান, (সরকারী ব্যংক হলেও) যেখানে “ইন্টারেস্ট” বা সুদ দেয়া হচ্ছে কিন্তু ফিরে তাকান না পাশাপাশি ইসলামী ব্যংকগুলোর দিকে যেখানে “লভ্যাংশ” দেয়া হচ্ছে ,---আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি সমর্থন করেন অমুক রাজনৈতিক দল যেখানে ইসলামী রাজনৈতিক দল আছে।আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
এই সব যুক্তিগুলো এই আয়াতের জোরে আপনাকে দেখাবে ইসলামী রাজনীতির সাথে জড়িত ব্যক্তিরা যাদের যুক্তি বা উদ্দেশ্য শেষ হয় শেষের পয়েন্ট দ্বারা। অর্থাৎ আপনি যদি মুসলমান হন, তাহলে আপনার ইমানি দায়িত্ব একমাত্র ইসলামী রাজনৈতিক দলকে নির্বাচিত করা, রাষ্ট্র ক্ষমতায় তাদের কে নিয়ে যাওয়া।
আরেক পক্ষ আছে যাদের যুক্তি গুলো শুরু হয় একই ভাবে, কিন্তু শেষের দিকে উল্লেখ হতে থাকে,
@আপনি দেশের সংবিধান মানেন অথচ আপনার কাছে কুরআন আছে----আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি বিচার চান আদালতের কাছে, যেখানে ইসলামী আইনে বিচার করা হয় না-----আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
@আপনি এমন এক দেশে বাস করছেন যাতে ইসলামী শারিয়ত মুতাবেক শাসন হয় না, শিক্ষা দেয়া হয় না এবং আপনি সেই দেশকে ভালবাসেন, সেই দেশের উন্নতিতে অংশ নিচ্ছেন-----আপনি পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হন নি।
এই পক্ষ সরাসরি গায়ের জোরে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে ইসলামী শাসন তথা দ্বীন কায়েম করতে চায়, যাদের কে আমরা "ইসলামী জঙ্গি" বলে থাকি।
এই আয়াতের ব্যখ্যানুসারে আপনি এই দুই পক্ষের কোণ দাবির প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করে প্রতিবাদ করতে পারবেন না। কারন তারা পবিত্র কুরআন এর নির্দেশ থেকে কথা বলছে।
তাই দেশের জন্মলগ্নে দেশের সাথে গাদ্দারি করা ইসলামী রাজনৈতিক দল “জামাত ই ইসলাম”, যখন এই আয়াত দেখিয়ে রাজনীতিতে তাদের প্রয়োজনীয়তা দাবী করে, আপনি তখন প্রতিবাদ করতে পারেন না। (ইকামাতে দ্বীন-অধ্যাপক গোলাম আজম,পৃষ্ঠাঃ ২৩)
তেমনি ভাবে উদিচির অনুষ্ঠান বা আদালত প্রাংগনে বোমা হামলা করা জঙ্গি দল গুলো যখন এই আয়াত দেখায়, আপনি মিন মিনিয়ে প্রাথমিক প্রতিবাদ করলেও পরক্ষনেই একই কারনে গুটিয়ে যান, প্রতিবাদ করতে পারেন না।("জ্বিহাদী বই" লিখে গুগল সার্চ দিন, হাজার হাজার পি ডি এফ, অডিও ফাইল পাবেন। সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যপার হচ্ছে, বেশ কিছু পোস্ট সম্প্রতি আপলোড করা হয়েছে)
তাহলে বাংলাদেশে আপনি যখন এই আয়াতের ব্যখ্যানুসারে আমল করতে যাবেন, তখন আপনার সামনে দুটি রাস্তা খোলা থাকবে,
প্রথম টি, আপনাকে সক্রিয় ভাবে ইসলামী রাজনীতির দিকে নিয়ে যাবে অথবা নিদেন পক্ষে আপনার ভোট নিয়ে নেবে এবং দ্বিতীয় টি আপনার হাতে “আবুল কাশেম” ধরিয়ে দিবে অথবা আপনাকে তাদের সাহায্যকারী বানিয়ে দিবে।
পালাবেন কোথায়?
এবার আসুন আপনাকে আরেকটি তাফসীর দেখাই,
=================================================================
ইবনে কাথির ২য় খণ্ড,পৃষ্ঠা ১৮২==============================================
আল্লাহ তা’ আলা তার উপর বিশ্বাস স্থাপনকারীগনকে ও তার নবির (সাঃ) সত্যতা স্বীকার কারীগনকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, তারা যেন ""সাধ্যানুসারে"" শারিয়তের প্রতিটি আদেশ মান্য করে এবং সমস্ত নিষিদ্ধ জিনিস হতে বিরত থাকে।
হযরত ইকরামার (রাঃ) উক্তি এই যে, হযরত আ’সাদ বিন উবাইদ (রাঃ), হযরত সালাবা (রাঃ) প্রভৃতি মহাপুরুষ যারা ইয়াহুদি হতে মুসলমান হয়েছিলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর নিকট আবেদন জানিয়েছিলেন যে তাদেরকে যেন শনিবারের দিন উৎসবের দিন হিসাবে পালন করার ও রাত্রে তাওরাতের উপর আমল করার অনুমতি দেয়া হয়। সেই সময় এই আয়াত টি আবতির্ন হয়। তাদের কে বলা হয় ইসলামের নির্দেশনার প্রতিই আমল করতে হবে।
কোণ কোণ তাফসীর কারক তাফসীর করেছেন, “তোমরা সবাই ইসলামের মধ্যে প্রবেশ কর”। কিন্তু প্রথম উক্তিটি অধিকতর সঠিক। অর্থাৎ, “তোমরা সাধ্যানুসারে ইসলামের প্রত্যেক নির্দেশ মেনে চল”। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ননা করেন যে, “আহলে কিতাব ইসলাম গ্রহণের পরে ও তাওরাতের কতগুলো নির্দেশ মেনে চলতো। তাদেরকেই বলা হচ্ছে দ্বিনে মুহাম্মদির (সাঃ) মধ্যে পুরাপুরি এসে যাও। ওর কোণ আমলই পরি ত্যগ কোর না। তাওরাতের উপর শুধু ইমান রাখাই যথেষ্ট।”
=================================================================
এখানে “আহলে কিতাব” অর্থাৎ ইয়াহুদিদের কথা বলা হচ্ছে, যারা ইসলাম গ্রহণ করার পর তা আমল করত সাথে তাওরাতে বর্নিত কিছু নির্দেশ ও আমল করতে চাইত। তাদের প্রতি এসেছে এই আদেশ যাতে তারা কিছু এখান থেকে কিছু ওখান থেকে এভাবে না নিয়ে পুরা পুরি ইসলাম থেকেই গ্রহণ করে।
এই আয়াত আরও কিছু তাফসীরএ এভাবে দেয়া আছে,
==================================================================
তাফসীরে ওসমানী,
১ম খণ্ড পৃষ্ঠা ১৫৮,
বেদআতের মুলথপাটনি এর (আয়াতের) লক্ষ। কারন বেদআতের মুল কথাই হচ্ছে কোণ আকিদা বা আল্লাহকে ভালো মনে করে নিজের বলা থেকে দ্বিনের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া। যেমন নামায রোজা সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত। শরীয়তের নির্দেশ ব্যতিত কেউ যদি নিজের পথ থেকে এটা নির্ধারন করে নেয়, যেমন ইদ্গায়ে নফল নামায পড়তে শুরু করা বা হাজার রোজা রাখা, এটা হবে বেদাত।
===================================================================
এবার চিন্তা করুন, আপনি কি "আহলে কিতাব" অর্থাৎ ইয়াহুদি থেকে মুসলিম হয়েছেন?
আপনি কি ইসলামের মুল বিষয় গুলোর সাথে সাঙ্ঘর্শিক অন্য কোণ ধর্মের রীতি ইসলামে(শুধু মাত্র ধর্মিয় রীতি, "ইয়াহুদিরা প্যন্ট পরে তাই আমরা পড়তে পারবো না" এ ধরনের বস্তু কেন্দ্রিক কোণ যুক্তি নয়) অন্তর্ভুক্তির চেষ্টা করছেন?
যদি "না" হয়, তাহলে প্রতিবাদ করছেন না কেন???
তারপরও চিন্তা করছেন? "ওরা আর কত জনই বা আছে যারা এভাবে চিন্তা করে!!"
তাহলে আসুন একটা পরিসংখ্যান দিয়েই শেষ করি,
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার আগে সক্রিয় ইসলামি রাজনৈতিক দল সমুহ
১।বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী,
২।জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
৩।নেজামে ইসলাম পার্টি
স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠিত ইসলামী দল ও ইসলামি রাজনৈতিক দল সমুহ
৪ ইসলামী ঐক্য আন্দোলন নামে - আজিজুল হক মুরাদের নেতৃত্বে
৫।খেলাফত আন্দোলন- হাফেজ্জি হুজুরের বড় ছেলে মাওলানা শাহ আহমদুল্লাহ আশরাফ
৬।ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। -চরমোনাই পীর মুফতি ফজলুল করিম
৭।বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলন -চরমোনাইয়ের বর্তমান পীর মুফতি রেজাউল করিম
৮।মুজাহিদ কমিটি -চরমোনাই পীর আমিরুল মুজাহিদীন
৯।ফরায়েজি জামায়াত,
১০।ইসলামী ঐক্যজোট -মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী।
১১।বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোট- মিছবাহুর রহমান চৌধুরী
১২।খেলাফতে ইসলামী - আবুল হাসনাত আমিনী।
১৩।বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান
১৪।খেলাফত মজলিস -অধ্যক্ষ মাওলানা ইসহাক
১৫।গণসেবা আন্দোলন -আমির মুফতি শহীদুল ইসলাম
১৬।জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম - শায়খ আবদুল মোবিন
১৭।জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম-মাওলানা ফরিদউদ্দিন মাসউদ।
১৮।বাংলাদেশ মুসলিম লীগ
১৯।তরিকত ফেডারেশন, নজিবুল বশর মাইজভা-ারীর নেতৃত্বাধীন
২০।আটরশির পীরের নেতৃত্বাধীন জাকের পার্টি,
২১।ইসলামীক ফ্রন্ট বাংলাদেশসৈয়দ বাহাদুর শাহ মুজাদ্দেদীর
২২।বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট (এমএ জলিল)
২৩।বাংলাদেশ ইসলামীক পার্টি,
২৪।মুসলিম লীগ,
২৫।গণতান্ত্রিক ইসলামী ঐক্যজোট,
২৬।আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত
২৭।আঞ্জুমানে ইত্তেহাদ বাংলাদেশ-বায়তুশ শরফের পীরের ,
২৮।‘জমিয়তুস শাবাব’, জৈনপুরের পীর মাওলানা সৈয়দ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী
২৯।‘জমিয়তে হিজবুল্লাহ’, শর্ষীনার পীর
৩০।‘ইসলাহুল মুসলিমীন’-মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদের ,
৩১।‘খাদেমুল ইসলাম জামায়াত বাংলাদেশ’-মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরীর (রহ.)
৩২।‘নেদায়ে ইসলাম’ফুরফুরার পীর ,
৩৩।‘আঞ্জুমানে আল ইসলাম’ফুলতলীর পীর প্রতিষ্ঠিত ,
৩৪।‘আহলে হাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ’-ড. আসাদুল্লাহ আল গালিব
৩৫।‘জমিয়াতে আহলে হাদীছ’,
৩৬।‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যনাত’, রাজারবাগের পীর
৩৭।‘আশেকে রাসুল (সা.)’-দেওয়ানবাগী পীরের
৩৮।উলামা মাশায়েখ পরিষদ-মাওলানা মুহিউদ্দিন খান
৩৯।ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি,
৪০।ইসলামী ও সমমনা ১২ দল,
৪১।ইমাম-ওলামা সমন্বয় ঐক্যপরিষদ,
৪২।দাওয়াতে ইসলাম।
৪৩।বাংলাদেশ হেফাজতে ইসলাম -আল্লামা শাহ আহমদ শফী
৪৪।‘ফেৎনা প্রতিরোধ কমিটি’,
৪৫।‘বাংলাদেশ ফেৎনা প্রতিরোধ কমিটি’,
৪৬।‘বাতিল প্রতিরোধ কমিটি’,
৪৭।‘ইসলামবিরোধী তৎপরতা প্রতিরোধ কমিটি’,
৪৮।‘অনৈসলামীক কার্যকলাপ প্রতিরোধ কমিটি’,
৪৯।‘আন্তর্জাতিক মজলিসে মাহফিজে খতমে নবুওয়্যত’,
৫০।‘ইন্টারন্যাশনাল খতমে নবুওয়াত মুভমেন্ট’,
৫১।‘খতমে নবুওয়্যত কমিটি বাংলাদেশ’,
৫২।‘বাংলাদেশ মজলিসে তাহাফফুজে
৫৩।খতমে নবুওয়াত’
৫৪।খতমে নবুওয়্যত আন্দোলন’।
এদের মধ্যে কিছু দল অবশ্য রাজনৈতিক দল হিসাবে নিজেদের পরিচয় দেয় না।
জঙ্গি দল সমূহ
১।হিযবুত তাহরীর,
২।শাহাদাত-ই-আল হিকমা,
৩।জামায়াতে মুজাহেদিন বাংলাদেশ (জেএমবি),
৪।হরকাতুল জিহাদ আল ইসলামী বাংলাদেশ (হুজি)
৫।জাগ্রত মুসলিম জনতা বাংলাদেশ (জেএমজেবি)
৬।সাহাদাত-ই-আল হিকমা
৭।হিজবুত তাহরীর- অক্টোবর
৮।আনসার উল্লাহ বাংলা টিম
৯।হিজবুত তাহরীর,
১০।ইসলামি সমাজ,
১১।ওলেমা আঞ্জুমান আল বাইনিয়াত,
১২।ইসলামিক গণতন্ত্র দল,
১৩।তওহিদ ট্রাস্ট,
১৪।তামির উদ্দীন
১৫।আল্লাহ দল।
১৬।শাহদাত-ই নবয়ুত ও
১৭।আল মারকজুল আল ইসলাম
এবং জঙ্গি সন্দেহে কঠোর নজর দারিতে আছে ২৮ টি সংগঠন
১।ইসলামী সমাজ,
২।দাওয়াতে ইসলাম,
৩।ওলামা আঞ্জুমান আল বাইয়্যিনাত,
৪।ইসলাম ও মুসলিম,
৫।হেফাজতে ইসলামী বাংলাদেশ,
৬।আল হারাত আল ইসলামিয়া,
৭।জামায়াতুল ফালাইয়া,
৮।তাওহিদী জনতা,
৯।বিশ্ব ইসলামী ফ্রন্ট,
১০।জুম্মাতুল আল সাদাত,
১১।শাহাদাত-ই-নবুওয়াত,
১২।জামায়াত-ই-ইয়াহিয়া আল তুরাত,
১৩।জইশে মোস্তফা বাংলাদেশ,
১৪।আল জিহাদ বাংলাদেশ,
১৫।ওয়ারাত ইসলামিক ফ্রন্ট,
১৬।জামায়াত-আল-সাদাত,
১৭।আল খিদমত,
১৮।হরকত-এ ইসলাম আল জিহাদ,
১৯।মুসলিম মিল্লাত শারিয়া কাউন্সিল,
২০।ওয়ার্ল্ড ইসলামিক ফ্রন্ট ফর জিহাদ,
২১।জইশে মোহাম্মদ,
২২।আল ইসলাম মার্টায়ারস ব্রিগেড,
২৩।লস্কর-ই-তৈয়্যবা(বাংলাদেশ),
২৪।হিযবুল্লাহ ইসলামী সমাজ,
২৫।হরকাতুল মুজাহিদীন,
২৬।নুসরাতুল মুসলেমিন,
২৭।ইসলামী জিহাদ আন্দোলন বাংলাদেশ ও
২৮।ইসলামী ছাত্রশিবির
আর ও অনেক সংঘটন আছে যেগুলো সব একসাথে করলে একশত এর উপরে যাবে। তাই আর বড় করতে চাচ্ছি না।
©somewhere in net ltd.