নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রাগঐতিহাসিক ধারাভাষ্যকার শ্রদ্ধেয় \"চৌঃ জাফর উল্লাহ শরাফতের\" সাথে আমার নামের মিল ছাড়া, কাছে বা দুরের কোণ সম্পর্ক নেই।

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত

সাধারণ মানুষ

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাউউউউউউউউউউউউউদ্দ==== (২য় পর্ব) ওহে, শেখের পো, এই দাসী সেই দাসী নয়

২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৯

যেসব নারী শ্রমিক সম্প্রতি সৌদি আরব থেকে ফিরে এসেছেন তাদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার বর্ননা শুনলে জাতি হিসাবে সৌদি মানসিকতা কেমন তা সহজেই বোঝা যায়।
https://www.youtube.com/watch?v=znDdJ7M-_BI&t=26s
https://www.youtube.com/watch?v=KN7epg4Twbo&t=1s
https://www.youtube.com/watch?v=sb7j7Cwp1Lo
https://www.youtube.com/watch?v=UiwT68-PgI8
=============================================
দোষ প্রথমত আমাদেরই। সৌদি আরবে দাস প্রথা আইননত নিষিদ্ধ করেন বাদশাহ ফয়সাল ১৯৬২ সালে। তাও আমেরিকার অনুরধে বা চাপে।১৪০০ বছর আগের প্রাক ইসলামিক আরবে বা তারও আগে থেকে বিশ্বের দাস দাসীদের সাথে করা আচার আচরণ গুলো পড়লে, ইসলামী যুগের নিয়ম নীতি গুলোকে মানবিকই মনে হয়। কিন্তু সেই নীতি গুলোকে সেই সময়ের সামাজিক, অর্থনইতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করা ছাড়া আমরা যখন আজকের যুগের সাথে মিলাতে যাবো তা কুৎসিতই মনে হবে। আমাদের বাবার দাদাদের বেশির ভাগেরি বাল্য বিবাহ হয়। একাধিক বিয়েও অনেকের হয়েছে। আমরা শুনেছি, কিছুটা দেখেছি, আংশিক করেছি এবং বুঝেছি। কিন্তু আমাদের নাতিরা প্রাপ্ত বয়সে যখন শুনবে তাদের কাছে এটা কুৎসিতই মনে হবে। তো সেই দাস প্রথাই সৌদি আরবে চালু ছিল ১৯৬২ সাল পর্যন্ত। (যদিও নতুন দাস দাসীর ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা আসে ১৯৩৬ সালে কিছু কিছু ব্যপারে বাধ্য বাধকতা সরকারই ভাবে দেয়া হয়)। মানে আমরা যখন পরাধীন ওরা তখনো দাস দাসী পালছে।বেশি দিনের কথা না। ৫৬ বছর। এক প্রজন্ম কাল ও নয়। তাই এত তাড়া তাড়ি তারা দাসীর সাথে যৌন সম্পর্কের বৈধতার কথা ভুলে যাবে তা কি আশা করা যায়? অনেকে বিশেষ করে সৌদি ভক্তরা বলতে পারেন সেই নবি (সাঃ) এর যুগের দাসী আর ১৯৬২ সাল পর্যন্ত সাউদির দাসী চর্চা এক রকম হবে না। তারা বাসার কাজ করার দাসী। কিন্তু যে ওহাবি মস্তিস্ক ইসলামকে পুর্নাংগ এবং সকল সময়ের জীবন বিধান মনে করে তারা সেই সময়ের মতই দাসী সঙ্গম না করলে তাদের যুক্তিতেই তারা মুসলমান থাকবে না। যেখানে কুরআনে সরাসরি দাসির বৈধতা দেয়া হয়েছে। তাদের ইমাম দাসী প্রথাকে ইসলামী প্রথাই মনে করে।(এর বিপরীত মতেরও আলেম আছেন) ডঃ শেখ সালেহ আল ফাওজান, সৌদি আরবের ধর্মিয় সংস্থা কেন্দ্রিয় বর্শিয়ান ইমাম পরিষদ- এর সদস্য, বিন সউদ বিশ্ব বিদ্যালয়ের প্রফেসর, ধর্মিয় গবেষণা ও সিদ্ধান্ত কাউন্সিলের সদস্য, রিয়াদের প্রিন্স মিতায়েব মসজিদের ইমাম এবং সৌদি শিক্ষা সিলেবাসের প্রধান রচয়িতা- বলেন,২০০৩ সালে, “দাস প্রথা ইসলামের অঙ্গ। দাস প্রথা জিহাদের অংশ এবং ইসলাম যতদিন থাকবে দাস প্রথাও থাকবে। যাহারা বলে বিভিন্ন গোত্রের মধ্যে সাম্য আনিয়া ইসলাম দাস প্রথাকে উদছেদ করেছে তারা অজ্ঞ, তারা কাফের।”
জামাত ই ইসলামীর নয়ন মনি, প্রপগান্ডীক ভাষা সৈনিক গোলাম আজমের গুরু, মওলানা মওদুদি বলেন, “ইসলামী আইন অনুসারে যুদ্ধ বন্দির নিজের দেশ যদি মুক্তিপণ দেয় তবে বন্দিরা মুক্ত হবে। বন্দি বিনিময় চলবে। এই দুই উপায় না থাকলে বন্দিরা দাসে পরিণত হবে।”
http://www.danielpipes.org/…/saudi-religious-leader-calls-f…
https://en.wikipedia.org/wiki/Saleh_Al-Fawzan…
তথ্য প্রাপ্তি ঃ “শারিয়া কি বলে আর আমরা কি করি”- হাসান মাহমুদ।

নিচের ভিডিওটি ১৯৬০ সালে বানানো আরবের দাস মার্কেটের বাস্তব চিত্র।
https://youtu.be/Ov9GFPmoOPg

এই জানোয়ার গুলোর কাছে আমরা আমাদের নারীদের পাঠাচ্ছি তাদের ঘরে কাজ করতে!! তারা তো এখনকার "গৃহ পরিচারিকা" আর আগের কালের "দাসীদের" মাঝের পার্থক্য বোঝার মত শিক্ষিত হওয়ার সময়ই পায় নি।
আর আমাদের উপ মহাদেশে যে সব সুফি শাধক ইসলামের শান্তির বানী নিয়ে কয়েকশো বছর আগে এসেছিলেন তারা কেউই এই চর্চাটি চালু করার চেষ্টা করেন নি। শাহ জালাল (রাঃ), শাহ পরান (রাঃ) এরা কি দাসী রেখেছিলেন বা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের ইসলামে বিশ্বাস রেখেছিলেন!!!? না।
কারন দাসী প্রথা ইসলামী রীতি নিতির মধ্যে পড়ে না, পড়তে পারে না।
(শিয়া বা মাজার পুজারির গন্ধ শুকার চেষ্টা করবেন বা প্লিজ। উনারা মাজার বানাতেও বলেন নি এবং শিয়াদের মধ্যেও একই আচরণ বিদ্যমান)
আমাদের দেশের কিছু কিছু মুল্লাহ সাথে সাধারণ মুসলমানেরা অনেকেই জোর গলায় আওয়াজ তুলছেন,
“আমাদের নারীরা কেন যাবে? পর পুরুষের বাসায়? ইসলাম তো এই অনুমতি দেয় না।”
এর জবাবে প্রথমত বলা যায় ইসলাম যার অনুমতি দেয় না সেটা সৌদি আরব কিভাবে করতে চাচ্ছে? ওরা প্রস্তাব দিয়েছে, আমরা রাজি হয়েছি। তার পরও ওরা যত জন চেয়েছে তার চেনেক কম নারী যেতে রাজি হয়েছে। আর ইসলাম যেটার অনুমতি দেয় না সেটা দেশের সরকার যখন করছিল তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? যেখানে গার্মেন্ট কর্মিদের নিয়ে এত কথা উঠলো।
দ্বিতীয়ত আমাদের নারীদেরকে তাদের জন্মের পর থেকেই সৌদি থেকে তাদের দিক্ষায় দিক্ষিত এক দল রাম ছাগল, লম্বা লম্বা কান সদৃশ ঘোমটা দুলিয়ে সৌদি প্রভুদের গুনগান শুনিয়েই আসছেন। আমি বলছি না তারা সরা সরি যেতে বলেছে। কিন্তু তারা সৌদিকে নিরাপদ স্থান ভাবার সুযোগ করে দিয়েছে। সেখানে সবাই ইসলামের পথে , তাওহিদের পক্ষে, হকের পক্ষে। সুতরাং সেখানে অন্যায় হয়ই না।আমাদের নারীদের শোনানো হয় নি এই সেদিনও সাউদিরা দাসির সাথে যৌন সঙ্গম বৈধ মনে করতো। তাদের শোনানো হয়নি তারা দাসীকে কোন দিন চাকরীতে রাখেনি, কিনে নিয়েছে। এ কারনে সৌদি ফেরত বেশিরভাগের ও বেশিরভাগ নারীরা বেতন পায় নি।
পত্রিকার রিপর্ট আর ভিডিও গুলিতে দেয়া নারীদের সাক্ষাৎকার থেকে বোঝা যায় সাউদিতে যেতে রাজি হওয়ার পেছনে তিনটি প্রধান কারন হতে পারে,
১। নিরাপত্তা। ইসলামের কঠর নিরাপত্তা। ধর্ষন ও ব্যভিচারের শাস্তি মৃত্যু দন্ড। সুতরাং কে সেখানে তোমাদের সাথে বেয়াদপি করবে!!!!
২। অর্থনৈতিক। বেতন বিশ হাজার। ঘরের টুক টাক কাজ, বাচ্চা কাচ্চা দেখা শোনা করা। ঘরে বসে, এসির হাওয়ায় মাসে মাসে কামাবা। আর তারা প্রচুর ধনী। বকশিস পাবা অঢেল। আর দেশে আট ঘণ্টা গার্মেনটসে মেশিন ঠেঙ্গিয়ে মাসে পাওয়া যাবে স্বর্বোচ্চ ১২ হাজার।(বেপজা/ইপিজেড এর আন্ডারের ফ্যাক্টরি গুলোতে)।
৩। ধর্মিয়। মক্কা মদিনার দেশ। রাসুলের দেশ। ইসলামের দেশ। দেখলেও সোয়াব। কত জন টাকার কারনে যাইতে পারে না। আর তোমরা নাম মাত্র খরচে সেখানে যাইতেও পারবা সেখান থেকে কামাইতেও পারবা।

তারা কি আর জানতো, সেখানে আল্লাহর ইসলাম আর নেই। আছে মুল্লহর ইসলাম।
তারা বুঝতে পারে নি
দেশে কামানো বারো হাজার টাকা, সেখান থেকে ইজ্জত হারিয়ে, মার খেয়ে খালি হাতে ফিরে আসা থেকে কত সম্মানের ছিল।
তারা জানতো না, রাসুলের মক্কা মদিনা এখন একটি দেশের রাজস্ব উপার্জনের শাখা মাত্র। তেলের আগে হ্বজ্জে আগত হাজিদের কাছ থেকে নেয়া “ফি” সৌদি আরবের প্রধান উপার্জন ছিল। অঢেল তেলের প্রাপ্যতা, যা আমাদের দেশীয় ছাগলেরা সৌদি আরবের প্রতি আল্লাহর নেয়ামত হিসাবে বর্ননা করে, তার থেকে উপার্জিত অর্থ প্রয়োজনের তুলনায় অধিক হওয়া স্বত্বেও তারা হ্বজ্জ বানিজ্য ছাড়ে নি।
ইত্তেফাকের রিপর্ট অনুযায়ী গত চার বছরে সৌদি আরবে নারী গৃহকর্মী যাওয়ার সংখ্যা নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৮ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৭ বছরে ৫ হাজারের কিছু বেশি নারী সৌদি গিয়েছিলেন। এরপর ২০১৫ সালে যান ২১ হাজার জন, ২০১৬-তে ৬৮ হাজার, ২০১৭-তে ৮৩ হাজার। আর চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে গেছেন ১৬ হাজারের বেশি। মোট ১ লক্ষ বাহাত্তর হাজার।
বাংলাদেশ জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) সূত্রে জানা গেছে, গত জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত এই চার মাসে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে নারীকর্মী গেছে ৩৯ হাজার ৫৭৫ জন। এর মধ্যে সৌদি আরবেই গেছে ৩০ হাজার ১০২ জন, যা মোট নারীকর্মীর ৭৬ শতাংশ।সব মিলিয়ে সঠিক তথ্য কেউই দিতে পারছেন না বা দিচ্ছেন না। অন্য দেশগুলো থেকে নির্যাতনের শিকার হওয়ার অভিযোগে দেশে ফেরার সংখ্যা খুব কম। নির্যাতনের শিকার হয়ে দেশে ফেরা নারীকর্মীদের ৯৫ শতাংশই আসছে সৌদি আরব থেকে।
সংবাদ প্ত্রগুলর রিপোর্ট অনুযায়ী ৩ বছরে ফিরেছেন চার হাজারের বেশি নারী শ্রমিক। বাকিদের বেশির ভাগই অভিযোগ করে উদ্ধারের অপেক্ষায় আছেন অথবা কোণ খবর নেই।
তবে বিরাশী সিক্কার থাপ্পড়টা সৌদি আরবের হলদে দেঁতোও শেখগুলোর গালে বসিয়ে দিতে পেরেছে ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, শ্রীলঙ্কা, এমনকি নেপালও। মধ্যপ্রাচ্যে তাদের গৃহকর্মী পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছে। আর আমরা?
আমাদের সরকার অপদার্থের মত এখনো আশা করছে নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করার…বাংলাদেশ সরকার ২০১৫ সালে যে চুক্তি করেছিল, সেটির ভিত্তিতে গতমাসে আবারও সমঝোতা প্রস্তুত করেছে, ওই ভায়োলেশনগুলো যেন না ঘটে সেটি বলা হয়েছে সেখানে।
প্রথম আলোর খবর অনুযায়ী, নির্যাতনের কারণে গত বছরের প্রথমার্ধে রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস নারী গৃহকর্মী পাঠানো সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছিল। কিন্তু বেশ কয়েক বছর বিরতির পর বাংলাদেশের জনশক্তির সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার পুনরায় চালুর সুযোগ নিতে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি মহল উপেক্ষা করেছিল দূতাবাসের দেওয়া পরামর্শ। কিন্তু সরকারের উচিত ছিল দূতাবাসের পরামর্শে কান দেওয়া।
বুদ্ধিজীবী সমাজের ক্ষমতা টক শো পর্যন্তই। প্রতিবাদ কলমের মাধ্যমেই হচ্ছে।
আমাদের আলেম সমাজ চুপ। মুখে িঢলা কুলুপ এটে বসে আছে।
রহিঙ্গাদের দুঃখে তাদের অন্তর কাঁদে, সিরিয়া-ফিলিস্তিনিদের কষ্টে তারা চোখের পানি ধরে রাখতে পারেন না। পুজিবাদি আগ্রাসন,সাম্রাজ্যবাদী নাস্তিকতা, ফ্যাসিবাদী রাজনীতি, হিন্দুত্ব বাদী শিক্ষা ব্যবস্থা এসব জটিল জটিল উদ্ভট সমস্যা নিয়ে তারা চিন্তিত। তাদের সময় নাই এক কলম লিখে প্রতিবাদ করার।হেফাজত মায়ানমার দুতাবাসের সামনে বিশ্ব যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারেন, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে মায়ানমার আক্রমনের মত শিশুসুলভ আব্দার করতে পারেন কিন্তু একটাবার প্রতিবাদ করে বলতে পারেন না, সৌদি হায়না গুলোর লালা ঝরানো লম্বা জিহ্বার সামনে থেকে আমাদের “তেতুল গুলোকে” এখনই ফেরত আনা হোক, তার পর কেন পাঠানো হোল তার জবাব দেয়া হোক। আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউশুপ, লুঙ্গি তুলে এসি বাসে চেপে দাণের টাকায় দাণ করতে পারেন, ১২০ জন রহিঙ্গা বাচ্চার খাৎনা করতে পারেন, একটাবার প্রতিবাদ করতে পারেন না।
আচ্ছা বাদ দেন। প্রতিবাদ না করেন, কিন্তু কথায় কথায় “ছাউদি” বন্দনাটা অন্তত বন্ধ করেন। যে ছাউদি আরবের ব্যবস্থাকে আপনারা ইসলামী ব্যবস্থা বলছেন (যা প্রয়োগে ধর্ষন বন্ধ হয়ে যাবে) সেই ইসলামী দেশের পুরুষগুলোর আচরণ যদি এই হয়, যা তাদের কথা অনুযায়ী ইসলামী, তাহলে সেই নারীগুলো, যারা মাত্র ফেরত এসেছে, মনে মনে যে ইসলাম ত্যগ করবে না, তার কি কোণ যুক্তি সঙ্গত কারন আছে?? তাদেরকে নাস্তিক বানাবার জন্য স্রেফ কোণ ব্যখ্যা দেয়া ছাড়া গোলাম বাদির মাস্লা গুলো খুলে দেখালেই চলবে। যাকে আপনারাই বলছেন ইসলামী শারিয়াতের ব্যবস্থা। আপনাদের মতেই তা অপরিবর্তনযোগ্য। এই সম্ভাবনাটা কারা তৈরি করলো? ইহুদি নাসারা খৃষ্টানরা!!!!!
তাই আবদুল্লাহ বিন ইউশুপের মত করেই বলতে ইচ্ছা করছে, “তোমার বোনকে কে শউদি আরবের শেখে ধর্ষন করেছে। তুমি কি দেখতে পাওনা! মান সম্মান কি বিলিয়ে দিয়েছো? তুমি কি মুশলমানের বেটা? তোমার মাকে ওরা নেংটো করে বেত মেরেছে। তোমার কি রাগ হয় না!!!!!!!!

ভিডিও
https://www.youtube.com/watch?v=wLxfA7lCTXs
https://www.youtube.com/watch?v=LxdfT7wQS0g
https://www.youtube.com/watch?v=vUT5VSRREZ0
https://www.youtube.com/watch?v=2rYJ-U3qaXI
https://www.youtube.com/watch?v=MEPdBGDadEg
https://www.youtube.com/watch?v=TQOoMgtlrJg
https://www.youtube.com/watch?v=qB_SS7s6JKg
https://youtu.be/T_nY7Cc16aQ
https://youtu.be/vbuHo0SkFQw

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.