নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেসব কথা এই সামু ব্লগে লিখতে পারি না নানা কারনে- সেসব কথা আমার পার্সোনাল জার্নাল ব্লগে লিখি -- https://journalofjahid.com/

জাহিদ অনিক

ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে

জাহিদ অনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জল কড়চা

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৭

-

রাজধানী শহর ঢাকাতে বসবাস করিলেন অথচ আজিকে সন্ধ্যার পরে নিজ নীড় হইতে বাহির হইলেন না, তাহারা ঘরকুনো তো বটেই আমি তো বলিব কাপুরুষও বটে! এমন আনাড়ী বৃষ্টির তুমুল পতনের পরে গুপ্ত প্রকৃতি যে কতটা উন্মুক্ত হইয়াছে তাহা যাহারা আজিকে বাহিরে ছিলেন তাহারাই দর্শন করিয়াছেন এবং সুখের সে বাতাসে অবগাহন করিয়াছেন। টানা বর্ষনের পরে ভূমি উপরিমণ্ডল ছিল কাচের ন্যায় স্বচ্ছ, বায়ু ছিল নির্মল ও ভরপুর যৌবনবেগ প্রাপ্ত। রাস্তাঘাটে জল কিছুটা জমিয়া ছিল বৈকি তবে বায়ুর তীব্র বেগের সাথে তাল মিলাইয়া সে জল যেন সমুদ্রের ঊর্মীর মতই দোল খাইতেছিল। এমন বাতাস ও জলের উপস্থিতে নগরের রাস্তাঘাট, বাজার, অফিস আদালাত সবকিছুই ছিল শীতল। শীত যে আসি আসি করিতেছে তাহার অন্য আরও একটি লক্ষণ অবশ্য দেখা যাইতেছিল নগরের রাস্তায় রাস্তায়। পিঠা বিক্রেতা ছেলে বৃদ্ধ্বাদের ভ্যান গাড়ি মাটির চুলায় পিঠা সমেত দৃশ্যমান হইতেছিল যায়গায় যায়গায়। ডুবন্ত তেলে ময়দা ভাজিয়া ও সরষে ভর্তাযোগে তাহা পরিবেশনের দৃশ্য ছিল চোখে পরিবার মতই।

রাজপথে ছিল না ট্রাফিকপুলিশের বাড়াবাড়ি রকমের ব্যস্ততা, ছিল না একতলা কিংবা দ্বিতল বাসের ঘনঘন যাতায়েত। রিক্সার আধিক্য ছিল চোখে পড়িবার মতই। টুং টাং বেলের শব্দে পথঘাট যেন ফিরিয়া গিয়াছিল সত্তর কিংবা আশির দশকেই।

চা প্রিয় বাঙালীর সমস্ত আড্ডা আজ জমিয়াছিল সন্ধ্যার পরে চায়ের দোকানগুলোতে। দোকানিরা আজ চা বানাইতে বানাইতে হিমশিম খাইতেছিল বটে তবে অধিক বিক্রির হেতু উহাদের মনে যে বাড়তি খুশির বাতাস দোল খাইতেছিল তাহার কিছুটা ছাপ চোখেমুখেও দেখা যাইতেছিল। যা খাওয়াইয়া এবং খাইয়া দোকানী ও খরিদদার উভয়েই ছিল বেশ তুষ্ট।

টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে যাহারা নিয়মকরেই খিচুড়ি খাইয়াছেন তাহারা আজ আর খিচুড়ির দিকে না যাইয়া রাত্রের খাবারের মেন্যুতে যোগ করিয়াছেন সবজীর বাহারী পদ। তবে ব্যাচেলদের কাহারও কাহারও সাথে কথা বলিয়া জানা গিয়াছে যে তাহারা তাহাদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্যতালিকায় কোনরূপ পরিবর্তন না আনিয়া আজিকেও ডিম দিয়াই হাত কচলাইয়াছেন।

টানা দুই দিনের সাপ্তাহিক বন্ধ ও যুগপৎ বৃষ্টির এই ছন্দময় পতনে বাস ও মিনিবাস যেমন ছিল প্রায় ফাঁকা তেমনি নগরীর শপিংমলগুলোতেও ছিলনা তেমন কোন হৈহুল্লোড়। তবে আজিকে সন্ধ্যার পরে কিছুটা শোরগোল দেখা যাইতেছিল স্থানে স্থানে। ইহা যে রাজনৈতিক আয়োজন নয় বরং প্রাকৃতিক আহ্বানের ফল তাহা বুঝিতে হইলে ফেলু মিত্তির হইতে হইবে না।

বৃষ্টির হরেক রকম দুর্ভোগের সাথে সবথেকে উল্লেখযোগ্য দুর্ভোগ ছিল রাস্তায় জল জমিয়া গিয়া তাহা সড়ক হইতে নদীতে রূপান্তরিত হওয়া এবং ইন্টারনেট সংযোগ ক্যাবলে জল জমিয়া গতি ধীর হইয়া যাওয়া।
নগরবাসীর তাই আশা, বৃষ্টি যেমন ছুটির দিনে ভালই রোমাঞ্চকতা দিয়াছে তেমনি কর্মময় দিনে যেন বেরসিকতা না ঘটায়। রাত পোহালেই আবার বৃষ্টি হইবে কি হইবে না তাহা জানিবার জন্য আবহাওয়া অফিসের নিকট ধরনা দিতে হইলেও উহাদের উপরে যে জনগন খুব একটা আস্থা রাখিতে পারিতেছেন না তাহা তো সকলেরই জানা কথা। আস্থাটা তাই এবার বাড়িয়া গিয়াছে রেইনকোট ও ছাতা বিক্রেতাদের উপরেই।


কথাকেথি ও শায়মা হকের সাহিত্য খচখচানিতে অনুপ্রাণিত হইয়াই যে এহেন বঙ্কিমীয় সাহিত্যের উৎপত্তি হইয়াছে তাহা আর বলিবার প্রয়োজনীয়তা দেখি না। তাই উহাদিগকেই এই লেখা উৎসর্গ করা হইলো।


- ছবিঃ গুগল

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: এই তো বঙ্কিমের যুগে ফিরিয়া যাইতেছো বৎস!

আমাকে কিন্তু এই লেখনীখানি উৎসর্গ করা উচিৎ ছিলো!

আমি নিশ্চিৎ জানি আমার উন্নত মানের সাহিত্য চর্চাবলী দেখিয়া তুমি সাধু ভাষায় রচনায় মনোনিবেস করিয়াছো!!!!!!


বেঁচে থাকো সুখে থাকো!

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বারেক ফিরিয়ে আরেকবার পাড়িয়া দেখিবার অনুরোধ জানাইতেছি; শেষাংশে আসিয়া চক্ষু কচলাইয়া দেখিলে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হইবেক।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
যাদুর শহরে হয়েছে বৃষ্টি; তাতে করে জলবদ্ধতার সৃষ্টি ......!!! :) এই সমস্যা আজকের না; নগর পিতারা এখনো আছেন ঘুমিয়ে। তাদের শান্তিতে ঘুমাতে দেওয়া উচিৎ। খামাখা আর তাদের বিরক্ত করে লাভ নেই । এখন একটা নৌকা বাইচের অনুষ্ঠান করলে; নগরবাসী ভাল বিনোদন পাবে। :)



বৃষ্টি মোবারক।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:১৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:
যাদুর শহরে হয়েছে বৃষ্টি; তাতে করে জলবদ্ধতার সৃষ্টি ! ----------- বাহ ! বাহ ! বাহ !

নৌকা বাইচের আয়োজন হইলে একত্রে দেখতে যাইমু; কি বলেন কবি ?

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: মরু ময় পদ্মা তিস্তার এই দেশে রাজধানী শহরের বিষম বারিধারার অক্লান্ত পতনের দৃশ্য দেখিয়া মন খুবই প্রীত হইলো | আহা আবার যদি রিকশায় চলিতে চলিতে দুরন্ত বায়ুর সাথে যুদ্ধে হারিয়ে প্লাস্টিক উড়াইয়া নিয়ে বারিধারা যৌবনের দিনের মতো সকলি ভিজাইয়া দিতো উহা ভাবিয়া মন বিষন্নতায় কিঞ্চিৎ আক্রান্তও হইলো | জাহিদ অনিককে সাধুবাদ চমৎকার লেখনী উপস্থিত করিবার জন্য |

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আহা আবার যদি রিকশায় চলিতে চলিতে দুরন্ত বায়ুর সাথে যুদ্ধে হারিয়ে প্লাস্টিক উড়াইয়া নিয়ে বারিধারা যৌবনের দিনের মতো সকলি ভিজাইয়া দিতো উহা ভাবিয়া মন বিষন্নতায় কিঞ্চিৎ আক্রান্তও হইলো


বিষন্নতা সব ধুয়ে যাক বৃষ্টির জলে। প্রকৃতির রঙ কিছুটা লাগিয়ে নেই নিজেদের অন্তরে অন্তরে।


অনেক অনেক ধন্যবাদ মলাসইলমুইনা

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: বৃষ্টিতে আমি বড় ভুগিয়াছি। রিক্সা করে যাইবার সময় অতি মূল্যবান দুটি ডকুমেন্ট হাত থেকে পড়িয়া নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এই ডকুমেন্টের পাঠ উদ্ধার করিতে সারাটা বিকাল কাটিয়াছি। মনে হইয়াছে, ৫০০০০ হাজার বৎসরের পূর্বেকার কোন নির্দশণের পাঠ উদ্ধার করিতেছি। (জগাখিচুড়ি)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

গত দুইদিন আমিও ভুগেছি শাহাদাৎ ভাই। আজকেই একটু সন্ধ্যার পরে নিস্তার পাইলাম।
আপনার কষ্টটা বুঝতে পারছি।

ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

উম্মে সায়মা বলেছেন: অতি উত্তম বঙ্কিমচন্দ্রযুগীয় প্রতিবেদন হইয়াছে। পড়িয়া নির্মল আনন্দ পাইলাম :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

পড়িয়া নির্মল আনন্দ পাইয়াছেন জানিয়া আপ্লুত হইলাম। তরতাজা শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানাইলাম।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৩

শায়মা বলেছেন: কথাকেথি ও শায়মা হকের সাহিত্য খচখচানিতে অনুপ্রাণিত হইয়াই যে এহেন বঙ্কিমীয় সাহিত্যের উৎপত্তি হইয়াছে তাহা আর বলিবার প্রয়োজনীয়তা দেখি না। তাই উহাদিগকেই এই লেখা উৎসর্গ করা হইলো।

হা হা হা হা হা হা


সে কি আর বলতে!!!!!!!

না লিখে দিলেও বুঝিয়া লইতাম!!!!!!!! :P

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

না লিখে দিলেও বুঝিয়া লইতাম!!!!!!!! :P - সে আর বলতে !

ধন্যবাদ ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

কালীদাস বলেছেন: হালার বা* আমি তো বঙ্কিমের মত শুদ্ধ ভাষায় কথা কৈবার পারুমনা। তয় লেহাডা ভালা লাগছে। আইজ্জা ইসকাইপে দেখলাম বাসার লুকজন পাঙ্খা ছাড়াও ভালা আছে। মানে বাতাস আছে বাইরে। কি সুখ :P

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন:


লেহাডা যে ভাল লাগছে ভাইজানের হেইডা জাইনাই তো গাঙ্গের জলে ভাইসা যাইবার লাগচি।

বাড়ির হক্কলে যে পাংখার বাতাস ছাড়াও ভাল আছে, হেইডা কইলাম আমিও জানি, হাওয়া য্যামতে ফাল পাড়তেছে!


শুকরিয়া, ডিনারের পরে বোরহানী না খাইয়া যাইবেন না কইলাম!

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: মধ্যাহ্ন ভোজের পর গা খানা এলিয়ে আয়েশে চোখ বুজি, ক্ষণকাল পর মনে হইল এ বেলা ঘরে থাকা কোন মতেই শুভ হইবে না। তাই আর কাল বিলম্ব না করিয়া , বাহির হইলাম, যাহা দেখিলাম, আহা সুন্দর , এ নগরের এ রুপ , নয়ন জুড়িয়া গেল, সাথে যে নির্মল বায়ু দু দণ্ড গাঁয়ের উপর দিয়া বহিয়া গেল, তাহার তুলনা আবার যে কবে জুটিবে জানিনা।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমি স্বাক্ষ্য দিতেছি আপনি সুপুরুষ। এমন দিনে যাহারা ঘরে বসিয়া থাকে তাহারা মানুষ নহে। উহাদের আবেগ নাই। উহারা যে কাউকে খুন করিতে পারে।


ধন্যবাদ মাহবুবুল আজাদ ভাই। আপনার দিনটি ভাল গিয়েছে জেনে ভাল লাগছে।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

সুমন কর বলেছেন: আর, দু'দিনই আমার বাহিরে যেতে হয়েছে। এবং জলের সহিত সাক্ষাৎ ঘটিয়াছে। আর চিন্তিত ছিলুম, সঠিক সময়ে যথাস্থানে পৌছাইতে পারিবো কিনা !! কাল আমার বন্ধ। যদি বৃষ্টি না হয়, খেলুম না !! X((

লেখা মোটামুটি লাগিল।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:


কাল বৃষ্টি হইলে আমার জন্যই বড় সুবিধা হয় সুমন কর ভাই। কায়মনে প্রার্থনা করি যেন বৃষ্টি হয়।

ধন্যবাদ

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা !!
কিছু স্নিগ্ধতা কিছু জলজ হওয়া আমাদের পার্সেল করতে ;

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

কই জলদি তো নেহি হ্যায় না ?
স্নিগ্ধতা বৃষ্টি জল হাওয়া সবকুছ ওয়াক্ত সে প্যাহেলেই পৌচাদুংগা

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ লিখিয়াছো ভ্রাতা!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:


আহ ! আপনার মন্তব্যে প্রীত হইলাম।


ধন্যবাদ গিয়াস ভাই।

১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ ... আবারও পড়িলাম !!! ভাল লিখিয়াছেন !! :)


২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

হা হা হা; প্লাস দিয়া ভাগিয়াছিলেন !

ধন্যবাদ !

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এমনই কত বর্ষা আর ঝড়-তুফানের রাতে একা ঢাকার রাজপথগুলি ছিল আমার উদ্দেশ্যহীন পথচলার সাথি!! রাতে আমি পথে নামতামই।।
আর এখন সেই রাত আমার জন্য স্বপ্ন!! মানুষের জীবনটাই বোধহয় এমনই করে কালের চক্রে ঘুরে বেড়ায়।। !!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

পোষ্টটা বোধহয় তাহলে আপনার জন্য কিছুটা নস্টালজিক টাইপ হয়ে গেল ।

ভাল লাগলো মন্তব্য।



ধন্যবাদ জানবেন সচেতনহ্যাপী

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


জল আতংকিত জনগন এই টানা তিনদিনের জলে হাবুডুবু খেল আর আপনি আশির দশকের মজা নিলেন! আপনিও মশায় দারুণ রসিক বটে! :P


ইয়ে, ঢাকা শহরের রিক্সায় যুগলদের আজ মোক্ষম সুযোগ দিতেই অলস নগরবাসী আনাগোনা কমিয়ে দিয়েছে নাকি?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

শুরুতে আমি এই পোষ্টের নাম জলকাব্য দিতে চেয়েছিলাম। পড়ে আর কপিরাইট ক্লেইমের ভয়ে দেই নাই। B-)


কাপলদের আজ সোনায় সোহাগা! বৃষ্টির রোমান্সের সাথে ফাঁকা রাস্তা ফ্রি !

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩০

আখেনাটেন বলেছেন: তবে ব্যাচেলদের কারও কারও সাথে কথা বলিয়া জানা গিয়াছে যে তাহারা তাহাদের ঐতিহ্যবাহী খাদ্যতালিকায় কোনরূপ পরিবর্তন না আনিয়া আজিকেও ডিম দিয়াই হাত কচলাইয়াছেন। -- হা হা। ব্যাচেলর নিয়ে ভালো লিখেছেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩১

জাহিদ অনিক বলেছেন:


নিজেই ব্যাচেলর কি না ! এই ব্যাপারটা তাই ভাল বুঝি ! ;)


ধন্যবাদ আখেনাটেন ভাই

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আর কত দেরী পান্জেরী !!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:১৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

রাত পোহাবার অনেক দেরী

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাসী স্নিগ্ধতার দরকার নেই হে _
আরব বসন্ত জাগ্রত দ্বারে ; নভেম্বরের দিকে ই এখানে বৃষ্টি নামে ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ওরে বাবা! আপনি অধৈর্য্য কবি ! ;)

নৈবেদ্য বাসি হয় নাকি?

নভেম্বর রেইন !

১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধৈর্য্য ছিল চন্ডীদাসের ১২ বছর বরশি বাইবার _
নৈবেদ্য হাসি হয় না ঠিকই , কিন্তু বাসি ফুলে নৈবেদ্য ও হয় না ;)


২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:
চণ্ডিদাস মনে হয় মাছ টাছ কিছু পায় নাই। ;)

১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: *হাসি
** বাসি পড়ে নিও ( সেল ফোনে ব্লগিং এর কুফল)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৫১

জাহিদ অনিক বলেছেন:
ওটা পড়ে নিয়েছি।

হাসিহাসি ফুলেও আজকাল নৈবেদ্য হয় না। আর কিছুকিছু ফুল তো বাসি হবার চান্সই দেয় না। জন্মাতে না জন্মাতেই মরে যায়।
শবনম শিউলি।

২০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লিখিয়াছেন ।
অতি বর্ষনে নগরবাসীর কষ্টের কথামালা উঠে এসেছে সুন্দরভাবে ।
মনে পরে চুরাশি সনে একদিনের বৃস্টির জলে ঢাকার ধানমন্ডি ১৫ নং সড়কের শেষ
প্রান্তের ম্যানহোলে এক বাচ্চা পড়ে গিয়ে পানির তোরে ঘন্টা খানেকের মধ্যে
রায়ের বাজারের নিন্মাঞ্চলে বছিলা নদীতে গিয়ে উঠেছিল ভেসে ,
কি নিদারুন মর্মান্তিক ছিল সে দৃশ্য । আজো মনের গহীনে সেই
বেদনাময় করুন দৃশ্য ভেসে উঠে ।

অতি বর্ষনে অট্টাসির বন্যায় ঢাকাবাসীর দু:খ দুর্দশার কথা ভুলা নাহি যায় ।

টানা বৃষ্টিতে আটানব্বইএর বন্যায় ঢাকার পুর্বাঞ্চলে বাসাবো এলাকায়
টানা তিন মাস নৌকায় করিতে হইয়াছিল বসবাস। ঢাকাকে মনে
হয়েছিল প্রাচ্চের ভেনিছ ,তবে খাল হিসাবে পরিনত রাস্তার উপরের
পানি ছিল পুতি গন্ধময় কাল কুচ কুচ । সে সময়ের মানুষের
দু:খ কস্টের স্মৃতি কি ভুলা যায় ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

অনেক তথ্য রেখে গেলেন আলী ভাই।

চুরাশি সনে একদিনের বৃস্টির জলে ঢাকার ধানমন্ডি ১৫ নং সড়কের শেষ
প্রান্তের ম্যানহোলে এক বাচ্চা পড়ে গিয়ে পানির তোরে ঘন্টা খানেকের মধ্যে
রায়ের বাজারের নিন্মাঞ্চলে বছিলা নদীতে গিয়ে উঠেছিল ভেসে ,
কি নিদারুন মর্মান্তিক ছিল সে দৃশ্য ।

এটা তো আমার একেবারেই অজানা ছিল ।


ধন্যবাদ আলী আলী ভাই। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।

২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বর্ষণ দিনের বর্ণাঢ্য বর্ণনা, ভালো লাগলো আপনার কাছে জেনেই।

গতকাল সকাল থেকে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন, এখনো। গতকাল সকাল থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত কোন সময় দেখিনি বৃষ্টি আর বাতাসের কোনো কমতি। আজ ঘুম থেকে জেগে দেখি ঝলমলে রোদসী সকাল, আহ! কি যে ভালো লাগা, কি করে বুঝাই! আপনার বর্ণনীয় গল্প পড়ে মুগ্ধ আর মুগ্ধতায় ভরে গেল মূহুর্তটি। ধন্যবাদ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:


ঢাকাতে এই একটাই কেবল সুবিধা ভাই, ঝড় বৃষ্টি বেশি হলেও খুব একটা বিদ্যুৎ যায় না। এছাড়া অন্য সব এলাকায় যে বিদ্যুৎ থাকে না তা আর আমার থেকে কে ভাল জানে ? বাড়িতে তো ঝড় বৃষ্টি ছাড়াও দিনে ছয় ঘন্টার বেশি লোডশেডিং থাকে।

সকাল ও কাল সন্ধ্যার ওয়েদার বেশ সজীব ছিল। আপনি উপভোগ করেছেন নিশ্চয়ই।


অনেক অনেক ধন্যবাদ নয়ন ভাই

২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনিক ভাই যেহেতু আপনি কোনদিন সমূদ্র দেখেননি তো এই সুযোগে আপনার নিশ্চয় সমূদ্র দেখা হইয়া গেছে।
ঢাকাবাসীকে এখন আর পকেটের টাকা খরচ করিয়া আমার মনে হয় সমূদ্র দেখার কোনই দরকার নাই।
সামান্য বর্ষাতেই সমূদ্র আপনাদের নিকটে ধরা দিচ্ছে এটা কি অনেক বড় বিষয় নয়।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

সে আর বলতে মোস্তফা সোহেল ভাই!
আমি কাল দুইবার মিরপুর সি-বীচ থেকে ঘুরে এসেছি ;)

২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এমন আনাড়ী বৃষ্টির তুমুল পতনের পরে গুপ্ত প্রকৃতি যে কতটা উন্মুক্ত হইয়াছে

কথাখান মন্দ বলেন নাই মেয়াবাই! আমার বাসার রাস্তা আর ড্রেন এখন একই মায়ের পেটের গলাগলি ধরে চলা দুই ভাইবোন। জলের প্রবাহে সে কি সুন্দর সুন্দর জিনিস ভেসে বেড়াচ্ছে। নাক চোখ না বুজে থাকতে পারছিনে!!!

বৃষ্টির হরেক রকম দুর্ভোগের সাথে সবথেকে উল্লেখযোগ্য দুর্ভোগ ছিল রাস্তায় জল জমিয়া গিয়া তাহা সড়ক হইতে নদীতে রূপান্তরিত হওয়া এবং ইন্টারনেট সংযোগ ক্যাবলে জল জমিয়া গতি ধীর হইয়া যাওয়া।
আফনে নিজেও আমার সাথে একমত হইয়া গেছেন দেখছি!:)

পুষ্টে মাইনাস ইনটু মাইনাস!:)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:


ধন্যবাদ ধন্যবাদ ভাইজান।


দেওয়ই য্যা অইতেছে হ্যাতে তো মনে কয় পায়রার ইলিশগুলা সব জালে প্যাচাইয়া উইঠ্যা আইতেছে। দামও তো মনে হয় কোমই অইবে।


মেয়াবাই যাইবেন নি খাইতে ? ;)

২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

নীলপরি বলেছেন: সাধু ভাষার লেখাটা মুগ্ধ হয়ে পড়লাম । +++++

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:



ধন্যবাদ নীলপরি আপু B-)

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঢাকার বৃষ্টি এখন কারো জন্য রোমান্টিক বৃস্টি বিলাস, কারো কারো জন্য প্রাকৃতিক সন্ত্রাস

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ঢাকার বৃষ্টিতে রোমান্স ফোমান্স আর দেখি না । খালি দুর্ভোগই দেখি চারিদকে

২৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাঠ করিয়া ব্যাপক বিনুদিত হইলাম। গুরু ভাষায় লিখিত পোস্ট খানি যেন ব্লগকেই বেশ গাম্ভীর্য দান করিয়া ইহার আভিজাত্য বৃদ্ধি করিলো ।

ঢাকার জলাবদ্ধতা এখন রীতিমতো কবিতার খোরাক । দুর্ভোগও এক ধরণের ভোগ ইহা অস্বীকার করার উপায় নেই। কথা হলো গিয়ে দূর্ভোগ যখন অবশ্যসম্ভাবি উহাকে উপভোগ করার প্রচেষ্টা একেবারে মন্দ নহে।
পদ্মা নদীর মাঝিও উপভোগের কিছু নয় দূর্ভোগের তবু তো মানুষ তাহা পাঠ করে অপার জ্ঞান লাভ করে থাকে।

পোস্টে +

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:


পদ্মানদীর মাঝি মানিক সাহেবের লেখা একটা অনবদ্য সৃষ্টি। প্রচুর রসদ রয়েছে ওতে। জেলে পল্লীর সামাজিক একতা, ভেঙে যাওয়া, যৌনতা তিনি যেভাবে দেখিয়েছেন তা এক কথায় অনবদ্য।


ধন্যবাদ জানবেন সেলিম আনোয়ার ভাই। শুভ রাত্রি।

২৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




আপনার উপস্থিত লেখার হাত চমৎকার ! নাগরিক বৃষ্টি নাগরিকদের যে যে প্রতিক্রিয়া, উৎসাহ, আবেদন, বিনোদন, চা গরম, খিচুড়ি নরম, ডিম সিদ্ধ, থমকে যাওয়া শহর, রিক্সার অভূতপূর্ব কোলাহল... সব মিলিয়ে হয়তো বৃষ্টি বলছে আমি সার্থক !!

এভাবে জোর করে উৎসর্গ আদায় করে নেয়া ! আমি কিন্তু কিছু বলি নি । তার মানে আপনি নিজ ইচ্ছেতেই আমাকে উৎসর্গ করেছেন! থিউরি ক্লিয়ার !! তাই আমি রেখে দিলাম সিন্দুকে !! হা হা

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বৃষ্টি আসলেই সার্থক, বৃথা বৃষ্টি হয় নাই।



হা হা, জোর করে নেয়া না। আমিই দিতুম। শুরুতে তো মনে মনে দিয়েছিলাম। পড়ে আরকি সেটা পাকাপোক্তভাবে লিখতভাবে দিলাম। তবে আপনারটা অবহশ্যই স্পেশাল।

সিন্দুকে তুলে রেখেছেন ! আহ ! ধন্যবাদ ধন্যবাদ

২৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৩

সামিয়া বলেছেন: বেশ ভালোলাগলো বর্ননা। ভালোলাগা +++++++++++

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:২৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:


আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

২৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক ,



বিলক্ষন বুঝিতে পরিয়াছি , এহেন বৃষ্টিতে আর দমকা বাতাসের তোড়ে মহাশয়ের মনখানিও যেন কেমন কেমন বেভুল হইয়া উড়াল দিয়াছে । তাহাতেই হয়তো সাহিত্যের কচকচানিতে মহাশয়কে পাইয়া বসিয়াছে । লেখাখানির দেহখানিতেও দেখা যাইতেছে , দিবসের কর্মকান্ডের মহা একখানা ফিরিস্তি সমুদ্রের ঊর্মীমালার মতই দোল খাইয়া গিয়াছে ।
ঘরকুনোদের কাপুরুষ সম্বোধন করতঃ মহাশয় বক্রোক্তি করিতেও পিছপা হন নাই । বুঝিয়া ওঠা গেল, এই আনাড়ী বৃষ্টির জলে ভিজিয়া নগরবাসীগণ যে জ্বরজারিতে ভুগিয়া সংসারের অন্য সকলকে ব্যতিব্যস্তের একশেষ করিয়া তুলিবেন, তাহা মহাশয়ের ভাবনায় খেলিয়া যায় নাই ।

যাহা হউক , এই অধম বৃষ্টিতে তো সর্বাঙ্গ ভিজাইয়াছেই এবং খিচুড়িও গলাধঃকরণ করিয়া ভরপুর যৌবনবেগ প্রাপ্তর মতো দিনটা অতিবাহিত করিয়াছে , একাকী একাকী। কেহ ছিলোনা কোথাও , কাহারো কেশাগ্র দেখিবার উপায় ছিলোনা । ধরিত্রী কাঁদিয়া কাটিয়া যে বৃষ্টির জল কড়চার আয়োজন করিয়াছিলেন তাহার সাথে , ঠাকুর বাড়ীর কে এক রবীন্দ্রনাথ - “ আজি ঝরঝর মুখর বাদর দিনে ......” নামের কি একখানা সঙ্গীত রচনা করিয়া রাখিয়াছিল; তাহা শ্রবন করিতে করিতে উদাস হইবার যোজনা রচিতে ছিলাম । আর তাহার সহিত শীতকাল আসিলে কেমন করিয়া অস্থিসন্ধি সহ গাত্র মৃদু মৃদু প্রকম্পিত করিতে হইবে তাহা অভ্যাস করিতে ছিলাম ।
মনে হয়, দিনটি একেবারেই অযথা ব্যয়িত হয় নাই । মনে হয় লেখক মহাশয়েরও তেমন অনুভব ঘটিয়া থাকিবে .................

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১০

জাহিদ অনিক বলেছেন:
কেহ ছিলোনা কোথাও , কাহারো কেশাগ্র দেখিবার উপায় ছিলোনা - কেশাগ্র আমিও দেখি নাই জনাব!



এ যেন আমারই লেখার একটি অতি চমৎকার উত্তর। যেন আপনি আমাকেই চিঠি লিখেছেন। লিখেছেন কেমন করে গেল বৃষ্টিস্নাত আপনার দিনটি।

আপনার মন্তব্য পাঠে মুগ্ধ হলাম জী এস ভাইয়া।


মনে হয়, দিনটি একেবারেই অযথা ব্যয়িত হয় নাই । মনে হয় লেখক মহাশয়েরও তেমন অনুভব ঘটিয়া থাকিবে - ঠিকই ধরেছেন অযথা তো যায়ই নি, জ্বর ও এসে গেছে।


অনেক অনেক ধন্যবাদ জী এস ভাই।

৩০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

সোহানী বলেছেন: ওরে বাপরে এতো দেখি কঠিন পরীক্ষা....... কোন কালেই বাংলায় ভালো ছিলাম না............. তাই না বুঝেই +++

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:


যাক, বোঝা গেল আমার উপর আপনার আস্থা আছে, নাহলে না বুঝেই +++ ;) B-) :-B হা হাহা


ধন্যবাদ সোহানী আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.