নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে
ডিং ডং, ডিং ডং;
দুইবার বেল বাজালাম। কেউ একজনের দরজাটা খোলার কথা ছিল। খুলছে না দেখেও পাঁচ সেকেন্ড অপেক্ষা করে প্যান্টের পকেটে হাত চালালাম। আর দুই মিনিট অপেক্ষা করলে হয়ত কেউ একজন এসে দরজাটা খুলে দিত ঠিকই কিন্তু সত্যিকার অর্থেই নিজের বাড়ির দরজার সামনে এভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে ভাল লাগে না, লাগার কথা না। দরজার সামনে দুই মিনিট অপেক্ষা করলেও মনে হবে যেন দুই ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছি। আইনস্টাইন সময়ের এই আপেক্ষিকতার কিভাবে ব্যাখ্যা দিবেন জানি না তবে আমার কাছে এই মুহূর্তে যে ব্যাখ্যাটা মিলছে না সেটা হচ্ছে, সকালে যে চাবি দিয়ে তালাটা লাগিয়ে গেলাম রাতের বেলায় সেই চাবিতেই তালাটা খুলছে না কেন? কয়েকবার মোচড় দিলাম চাবি ধরে। আর কিছুক্ষণ মোচড়া-মুচড়ি করলে চাবিটাই ভেঙে যাবে। তখন আর না গেয়ে উপায় থাকবে না- ভেঙে মোর ঘরের চাবি!
যাইহোক, লক খুলছে না। কিছুতেই লক খুলছে না । ওদিকে কলিং-বেল বাজাচ্ছি তাও কেউ খুলছে না! এতক্ষণে মাথায় এলো তাহলে হয়ত ঘরে কেউ নেই। কিন্তু রাত ১১ টা, ঝিলমিলের তো এতক্ষণে ঘরে এসেপড়ার কথা। রাস্তায় কোন এক্সিডেন্ট করে বসেনি তো !
কেউ দেরী করছে এটা জানতে পারলে প্রথমে ঐ ব্যক্তির উপরে রাগ লাগে, কেন এত দেরী করছে। রাগের পর্ব চলে গেলে বিরক্তি আসার কথা। বিরক্তিও চলে গেলে একদম শেষ পর্যায়ে এসে টেনশন হবার কথা। দেরী করছে কেন? কোন বিপদে ফেঁসে যায় নি তো !
সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে সেলফোনে কল দিলাম। অর্ধেকটা রিং বাজতেই,
- হ্যাঁ হ্যালো, তুমি পৌঁছে গেছ ? আমি এইতো আসছি রাস্তায় এত জ্যাম এই রাত দুপুরেও! ফ্রিজে খাবার রাখা আছে, তুমি একটু বের করে ওভেনে দাও আমি এসে নামাব; বুঝতেই পারছ বেশীক্ষণ লাগবে না আমার।
কথাগুলো একটানে বলে কিছুটা শান্ত হল ঝিলমিল। এত কথা বলে এই মেয়েটা ! উফ !
এবার আমার কথা বলার সুযোগ হয়েছে,
- ইয়ে, চাবিতে তালা খুলছে না। কি ব্যাপার বলো তো !
এতক্ষণ পর যেন হুশ ফিরে এলো ঝিলমিলের। আবারও একটানে বলল,
-আরে হ্যাঁ, তাইতো! তোমাকে তো বলতেই ভুলে গেছি। সকালে তুমি যাওয়ার পরপরই বাড়িওয়ালা আংকেল এসেছিল। নতুন তালা লাগানো হয়েছে। বাথরুমের পানির লাইন ঠিক করা হয়েছে। ছয় তলায় বাড়িওয়ালার কাছে চাবি রাখা আছে তুমি একটু কষ্ট করে উঠে নিয়ে এসো ।
তালা পালটানো হল সেই সকালে আর এখন রাত ১১ টা ! এর মধ্যে আমাদের দুইবার ফোনে কথা হয়েছে একবারও সেটা বলাটা জরুরী বলে মনে হয়নি ?
আমি যে কিছুটা রেগে গেছি সেটা সে বুঝতে পেরেছে। কিভাবে কিভাবে যেন কথার ফাঁদে ফেলে দিয়ে আমাকে ঠিক শান্তও করে ফেলল।
বাসায় যখন ঢুকলাম তখন রাত প্রায় ১২ টা। আমি আর ঝিলমিল প্রায় একই সাথে বাসায় ঢুকলাম। বাসার অবস্থা দেখে আমাদের দুজনারই মাথায় হাত। পানির লাইনে কাজ করেছে। বাথরুমের টাইলস ফাটিয়ে পাইপ বের করেছে, বেসিন এর লাইন নতুন করে লাগিয়েছ। রান্নাঘরে নতুন সিংক লাগিয়েছে। খুবই ভাল কথা কিন্তু পাথরের টুকরা, বালি, সিমেন্ট এসবে ফ্লোর গিজগিজ করছে। হাঁটাই দায় !
দেখি সরো তো সরো, আমাকে প্রায় একটা ধাক্কা দিয়েই ফুলের ঝাড়ুটা হাতে নিয়ে জর্জেট শাড়ির এক কোনা কোমরে গুঁজতে গুঁজতে ফ্লোর ঝাড়ু দিতে ব্যস্ত হতে লাগলো ঝিলমিল। আমি কি করব বুঝতে না পেরে বেডরুমে গেলাম, টাই খুলতে খুলতে মনে হল খুব খিদে পেয়েছে। ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে ওভেনে দিলাম।
রান্নাঘর থেকে সামনের ঘর দেখা যায় না, তবুও ঝাড়ু দেয়ার শব্দ শুনতে পাচ্ছি। ইচ্ছে হচ্ছে ফ্লিমি স্টাইলে গিয়ে বৌয়ের উদম কোমর জড়িয়ে ধরি। কিছুটা রোমান্স টোমান্স করি। আজকাল দুজনেই এত ব্যস্ত থাকি কেউ কাউকে সময় দিতে পারি না। বিয়ের মাত্র আড়াই বছর অথচ মনে হচ্ছে যেন ত্রিশ বছরের পুরাতন বৌ আমার !
পাঁচ মিনিটের মধ্যে খাবার গরম হয়ে গেল। প্লেটে খাবার দিয়ে ঝিলমিলকে ডাক দিলাম। কপালের চুল সরাতে সরাতে কাঁধের উপর একটা টাওয়েল ফেলে ডাইনিং এ যখন সে এলো তখন দেয়াল ঘড়ি জানিয়ে দিল রাত ১ টা !
মুখে একটা হতাশার রেখা ফুটিয়ে বললে,
- ইশ! আজকেও ঘুমাতে দেরী হবে। কালও অফিসে লেট হবে। কি যে হবে ? আচ্ছা তুমি সকালে কখন উঠবে গো ?
আমি যেন কিসে ভাবনায় মজে ছিলাম তাই কিছু না শুনেই বলে উঠলাম,
- খুব সুন্দর দেখাচ্ছে তোমাকে আজ।
নিঃশব্দে প্লেট টানতে টানতে বললে,
-ঢং করছ তুমি আমার সাথে? এত রাতে ?
খাওয়া দাওয়া শেষ করে যখন বিছানায় গেলাম ততক্ষণে পৌনে দুইটা নিশ্চিত। কিছুটা শীত শীত; এসি অফ। কম্বল গায়ে দিয়ে ঝিলমিল ঘুমের প্রস্তুতি নিয়ে নিয়েছে। আমার দিকে তাকিয়ে আছে,
- তাড়াতাড়ি ঘুমাও প্লিজ। খুব ভোরে আমাকে ডেকে দিও। শুনতে পেয়েছ ?
চোখ মেলে তাকিয়ে আছে আমার দিকে, কি বলব তার উত্তর না শুনে যেন ঘুমাতে যেতে নেই।
মাঝেমাঝে আমি অবাক হয়ে যাই। প্রায়ই দেখি ব্যস্ততার অজুহাতে আমার দিকে নজর দেয়ার সময় নেই তার। যেন সে সব কাজের কাজী। আবার এই যে এখন আমার উত্তরের আশায় তাকিয়ে আছে আমার চোখের দিকে! এটা তাহলে কি !
খানিক চুপ করে বললাম, কাল অফিসে না গেলে হয় না ?
রাতে ঘুম না আসা আমার অনেক দিনের রোগ। একা একা ভাবতে বসে যাই অনেককিছু; কি কি করেছি সারাদিনে, সারা মাসে, সারা বছরে অথবা সারা জীবনের হিসেব মিলাতে শুরু করি। একদিনও মিলে না। আজ নিয়ত করে নিয়েছি, হিসেব না মিলিয়ে ঘুম নেই। হিসেব আজ মিলাতেই হবে। দুইয়ে দুইয়ে চার আজ হতেই হবে।
আমার জীবনের হিসেব বলতে গেলে হিসেব করতে হয় মাত্র তিন বছরের। যে তিন বছর আমাদের পরিচয়,আমাদের বলতে আমার আর ঝিলমিলের।
তিন বছর আগে মেয়েটাকে আমি চিনতামও না, অথচ আজ সে আমার সাথে শুয়ে আছে। সে কি জানে রোজ রাতে পাশাপাশি শুয়ে আমি তার কথা ভাবি আর অবাক হই ?
আমাদের পরিচয় কিভাবে হয়েছিল সেটা বরং আজ থাক, বরং আমাদের পরিণয়ের কথাটাই আমাকে বেশি শিহরিত করে।
গল্পের এই পর্যায়ে আমার নামটা বলা উচিত বলেই মনে করি। আমার নাম জাহিদ অনিক। ছাপোষা মধ্যবিত্ত ঘরের উচ্চবিত্ত স্বপ্ন দেখা এক বোকাসোকা লোক। আর এতক্ষণ যার কথা বলছিলাম সে আমার বিয়ে করা বৌ, ঝিলমিল। লোকে বলে আমি নাকি খুবই বউ পাগল। বৌ ছাড়া কিছুই বুঝি না। ব্যাপারটাতে আগে আমার বেশ আপত্তি ছিল। ইগোতে লাগত। এখন আর লাগে টাগে না। আমার বৌকে আমি ভালবাসি তাতে কার কি ! কে কি বলল সেসব শুনে আমার কি ! আমি আমার দাম্পত্যে বেশ হ্যাপি।
আমার সাথে পরিচয়ের আগে থেকেই বেশ একটা বড়সড় চাকরি করতে ঝিলমিল। কর্পোরেট জব। বেশ ভালো স্যালারী, ভালো সুযোগ সুবিধা মাসে দুএকবার বাইরে ট্রিপ। কলিগ বস সিনিয়র জুনিয়র এর ওর জন্মদিন পার্টি, ফাংশন রাত করে বাড়ি ফেরা, উদ্যম জীবন; সে যেন উড়ছিল জীবনের গতিতে। হঠাত করে তার ডানার শিকল হয়ে লটকে গেলাম আমি!
ভাবতে আমার অবাক লাগে যে মেয়ে দেশে বিদেশে ডলার উড়িয়ে অভ্যস্ত সে কিনা আমার ঘরে এসে দুই কেজি চালের দাম নিয়ে দোকানীর সাথে দামাদামি করে ! নিজের প্রচুর টাকা সত্ত্বেও সে আর পার্লারে যায় না! পার্টি-পুর্টি তো সেই কবেই বন্ধ করে দিয়েছে !
ওর এসব পরিবর্তনে আমার বেশ খুশি হবার কথা, কিন্তু আমি খুশি হতে পারি নাই। নিজের দীনতাকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলাম না, বেশ কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিলো । স্ত্রীর আয় রোজগার স্বামীর থেকে বেশি হলে সব বাঙালী স্বামীই কিছুটা হীনমন্যতায় ভোগেন। তাদের হতাশা চলে আসে।
কিন্তু আমার ডিপ্রেশন অন্য যায়গায়। আমার সমস্যা হচ্ছে আমি তো সেই ফুর্তি করা, পার্টি করা, ডলার খরচ করা মেয়েটাকেই ভালোবেসেছিলাম। সে কেন নিজেকে এভাবে গুটিয়ে নিচ্ছে ! আমার তো এত ইগো ফিগো নেই। আমার স্যালারী কম এতে তো আমার কোন দোষ নেই, আমার যোগ্যতা এটাই। এতে আমার স্ত্রী কেন মনে মনে নিজেকে দোষী ভাববে !
এসব আমি বহুবার বুঝিয়েছি ঝিলমিলকে। কিন্তু তার এক কথা, না গো ! আমি তোমার কুঁড়ে ঘরেই সুখী।
রাগে পিত্তি জ্বলে যায় আমার ! এসব ঢং ভালো লাগে না। একদিন দুম করে আমিই আমার চাকরিটা ছেড়ে দিলাম। ছেড়ে দিয়ে দেখাতে চাইলাম যে বউ এর ইনকাম খেতে আমার কোণ ইগোতে লাগছে না। দুই মাস ঘরে বেকার বসে রইলাম। বাগানে গাছ লাগালাম। খাত কলমে হিজিবিজি গল্প কবিতা লিখলাম। সেগুলো মিলিয়ে একটা পাণ্ডুলিপি তৈরি করে বই ছাপালাম। কিন্তু কেউ আমার বই পড়লো না, কিনলো তো নাই!
সব দেখেশুনে ঝিলমিল মোটামুটি ধাতস্থ হয়েছে যে তার স্বামী উন্মাদ হয়ে গেছে।
এমন অবস্থায় অন্য সব বাঙালী বৌরা কি করে ! ঝগড়াঝাঁটি করে বাপের বাড়ি চলে যায় ।
আরা আমার বৌ ! আমাকে নিয়ে ছুটল পাগলের ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার তার চেনাজানা। সব কিছু খুলে বলল। আমাকে যেতে হলো পাগল নই প্রমাণ করার জন্য।
ডাক্তারের কাছে গেলাম। ডাক্তারের ভাবসাব দেখে মনে হলো ইনি আসলেই খুব ভালো ডাক্তার। তাই তাকে গালাগাল করে বৌকে নিয়ে বাসায় এলাম। আসলে ডাক্তারকে গালাগাল করার উদ্দেশ্য একটাই, যদি এতে বউ রাগ করে বাপের বাড়ি যায় টায় ! তাতে তো আমি একটু রাগ ভাঙানোর সুযোগ পাই !
জীবনে ভ্যারাইটি দরকার ! এই একঘেয়ে-ভাবে একটা মেয়ে আমাকে ভালোবেসে তার আরাম আয়েশের উচ্ছল জীবন ছেড়ে দিয়ে পুরাদস্তুর মধ্যবিত্ত বউ হয়ে তেল নুন সাবানের হিসেব করে করে; ভোর ছ’টায় উঠে আবার রাতে ঘুম দিয়ে একই রুটিনে চলবে এসব আমার ভালো লাগছে না। এই রোবট ঝিলমিলকে আমি ভালোবাসিনি। এত ভালোবাসা আমার জন্য তিক্ত হয়ে গেছে । ভাবতে ভাবতে তাই দুম করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম এই তিক্ত জীবন আর নয় !
রাত জেগে বিছানায় শুয়ে শুয়ে এসব ভাবতে ভাবতে কখন যে সকাল হয়ে গেল টের পেলাম না। হুঁশ ফিরলো বৌ এর কথায়,
শুয়ে থেকেই হাত চেপে ধরে বললে,
- তুমি এখনও ঘুমাও নি, যাও তো ওঠ ! আজ আর ঘুমাতে হবে না, এলার্মটা বন্ধ করে দিয়ে দরজার নিচ থেকে পত্রিকাটা নিয়ে বসো আমি চা নিয়ে আসছি।
অন্যদিন হলে তাই করতাম। হাতের উপর থেকে হাতটা ছাড়িয়ে নিয়ে এলার্ম বন্ধ করে দিতাম, খবরের কাগজ উল্টাতে উলটাতে অপেক্ষা করতাম বৌ চা নিয়ে আসবে, বৌ চা নিয়ে আসবে।
আজ আর সেসব না করে, হাতটা না ছাড়িয়েই বললাম,
-শোন দারুণ একটা গল্প আইডিয়া এসেছে। ভাবছি তোমাকে এক্ষুনি শোনাবো।
আশা করে ছিলাম সকাল সকাল এই কথায় তেমন গুরুত্ব দিবে না ঝিলমিল, কারণ তার স্বামীর গল্প কিরকম ম্যাড়ম্যাড়ে হতে পারে তা সে বেশ ভালো করেই জানে।
আমাকে অবাক করে দিয়ে বললে,
-তাই ? এক্ষুনি শুনাবে ? বেশ শুনাও। তারপর আমিও তোমাকে একটা গল্প শোনাবো।
বলেই আমার মাথার চুল ধরে খেলা করতে শুরু করলো। আমি কিছুটা অবাক হলাম!
কি ব্যাপার! এখন তো তার কিচেনে থাকার কথা ! অফিসে যাবার তাড়া থাকার কথা ! কি হল আজ ! রাতেও তো দেখলাম বেশ কর্মতৎপর ! সকালে উঠে কি হয়ে গেল !
আমি কিছুতেই কিছু মেলাতে পারলাম না। ওদিকে আমাকে আবার তাড়া দিতে লাগলো,
- কই ? কি হল গল্প শুরু করো !
বললাম,
না, তুমি কি গল্প শোনাবে সেটা আগে শোনাও। তারপর আমি আমারটা শোনাবো।
কিছুটা স্বভাবসুলভ চোখ রাগারাগি ও বালিশ ছোড়াছুড়ির পরে এটাই সিদ্ধান্তে আসা গেল যে ঝিলমিল তার গল্পটা আমাকে আগে শোনাবে।
আমি বেশ আগ্রহ নিয়ে ওর গল্প শোনার জন্য অপেক্ষায় আছি।
কিছুটা রহস্য করে সে আমার কানে কানে এসো এক লাইনের মধ্যে গল্পটা শেষ করে দিল!
গল্পের আকস্মিকতা ও নাটকীয়তায় আমি যারপরনাই অবাক ও বাকরুদ্ধ !
এবারে সে আমাকে বললে,
- কই নাও এবার তোমার গল্প শোনাও !
সারারাত ধরে আমি যে গল্পটা ভেবে এসেছি, যার উপসংহারও টেনে ফেলেছি হঠাত সেই গল্পের সবগুলো পাতা ছিঁড়ে ফেলে আমিও আমার গল্পটা মাত্র এক লাইনেই বললাম,
- ছেলে হলে কাব্য আর মেয়ে হলে কবিতা।
ছবিঃ গুগল
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ওমেরা।
১ম মন্তব্যে শুভেচ্ছা রইলো।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: বাবা হওয়ার অগ্রীম শুভেচ্ছা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: মিষ্ট পাওনা রইলো আপনার।
অনেক ধন্যবাদ
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: এতবড় গল্পের চেয়ে একলাইনের গল্প দুটোই বেশি সুন্দর হয়েছে জাহিদ অনিক ভাইয়া
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এক লাইনের গল্প বেশি ভালো লেগেছে!!!
হুম!!!! ফাঁকিবাজ পাঠক!
হাহা
অনেক ধন্যবাদ উম্মে সায়মা আপু
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: ফাঁকিবাজ হলাম কি করে! এতবড় গল্প পড়েছি বলেইতো একলাইনের গল্পগুলো পেলাম
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ! চমৎকার!
এর পরে আপনাদের হাতি ঘোড়া পাথর দর্শন পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: টুইস্টা দারুন হয়েছে মেয়াবাই!!!!
আফনের গপ্পের অনিক সাহেবের মতো আম্রেও অনেকে বউ পাগল বলে!!
+
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনারেও বউ পাগলা বলে!
বাড়ি একই এলাকায় কিনা!
আমার গল্পের অনিক অবিশ্য বেশিই বেয়াক্কেল
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: নিখাত ভালবাসার গল্প।। এতে কিন্তু অনেক ভাবনার, হিসাবের যোগসুত্রও ভুল হয়ে যায়।।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: মন্তব্য ভালো লাগলো।এইখানে আমি তেমন কিছু হিসেবই দেখাতে চেয়েছি।
ভালো থাকুন সচেতনহ্যাপী।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শেষটাই ভালো হয়েছে...
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ বিচার মানি তালগাছ আপনার।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৩০
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: যাক সুখবর টা ভালো লাগল । আপনাদের নামের সাথে মিলিয়ে নাম রাখা কি ভালো না ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম ! সুখবরটা ভালো লেগেছে জানে ভালোই লাগলো।
আমাদের নামের সাথে মিলিয়ে !
দাঁড়ান মিলিয়ে দেখি কি হয়, ঝিলমিল আর অনিক মিলালে হয় ঝিকমিক ! হাঃহাঃহাঃ
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যে গল্পের নায়ক হচ্ছেন, বিয়ে টিয়ে কি করেছেন, নাকি কল্পনার বেলুনে হাইড্রোজেন দিয়ে আকাশে উড়ছেন?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সেটা মূখ্য নয়।
ধন্যবাদ।
১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: পোলাপান
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পোলাপান পারেও বটে !
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ঝিলমিল ভাবী বাপের বাড়ি থেকে ফিরেছে তাহলে! এত সুন্দর গল্পের নায়ক জাহিদ অনিক ভাইকে শুভেচ্ছা। চেনেন নাকি তাকে?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
নাতো !
জাহিদ অনিক কে ? তাকে তো ঠিক চিনলাম না !
১২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম শীতের গল্প হয়েছে বেশ
মিষ্ট ওম ওম লেখা !
গল্পে সেই চীরায়ত একটা বাক্য ফের প্রমানিত হলো ....
রাজা রাজ্য চালায় ,আর রাজা কে চালায় রানী।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শীতের গল্পে সীতা রাজত্ব করেছে।
অনেক ধন্যবাদ কবি,
রাজ্যটা তাহলে পরোক্ষভাবে রানীই চালাচ্ছেন ?
১৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: একদম মনের মাধুরী মিশীয়ে লিখেছেন।
ভালো হয়েছে।
আসলে হৃদয়য়ের গভীর থেকে যা উঠে আসে- তা অন্য হৃদয়ের গভীতে গিয়ে পৌছায় ঠিক।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ;
বেশ ভালো থাকুন ।
আপনার আর সুরভী ভাবীর জন্যও শুভ কামনা রইলো।
১৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ঝিলমিলকে নিয়ে একটি ঝলমলে ভালবাসার গল্প পড়ে অনেক ভাল লাগল।
কবি সাহেবের গল্পের হাতও যে সিদ্ধ তা প্রমানিত হল।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হাঃহাঃহাঃ
অনেক অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই।
আমি গল্প লিখতে গেলে ভয় পাই, ব্লগে বেশ কয়েকজন ভাল গল্পকার আছেন। তারা দুর্দান্ত !
১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শেষের লাইনটাই গল্পের স্বার্থকতা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ঠিক, ধরেছেন।
চিড় ধরা একটা দাম্পত্যকে বাচাতে পারে এই লাইনটা।
ভালো থাকুন মাইদুল ভাই।
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ গল্প লিখেন কবি, পড়ে তো ভালোই লাগলো। মাঝেমধ্যে রসটস ভালোই দিয়েছেন, কিছুটা ভাবনাও ঢুকিয়ে দিয়েছেন পাঠকের মনে। খুব ভালো লাগলো গল্প।
তবে আড়াই বছরের ঝিলমিল ভাবি ত্রিশ বছরের লাগছে কেন বুঝতে পারলাম নাহ!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আড়াই বছরেই মনে হয় অনেক বেশি পুরণো হয়ে গেছে, অনেক বেশি অভ্যস্ত হয়ে গেছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ নয়ন ভাই। পড়েছনে দেখে ভালো লাগলো।
শুভ সন্ধ্যা।
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
বেয়াদপ কাক বলেছেন: দারুন লেগেছে লেখাটা। ভালো থাকুন আপনারা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন আপনিও।
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক বলেছেন:
শীতের গল্পে সীতা রাজত্ব করেছে।
অনেক ধন্যবাদ কবি,
রাজ্যটা তাহলে পরোক্ষভাবে রানীই চালাচ্ছেন ?
সময় টাই যে সীতাদের !
দু লাইনেই যে বাজিমাত করলো ,ধন্য ধন্য বলি তারে ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ ধন্যবাদ।
শুভ সন্ধ্যা।
১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: এই গল্পের চাইতে আর বড় কোনো গল্প নেই আসলে।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কেন ! সে কথা বলা কেন কংকাভাইয়া ?
২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সব কেনোর উত্তর হয় না।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম আচ্ছা।
ধন্যবাদ রইলো।
২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার গল্প ফেদেছেন
শুভেচছা ও শুভকামনা !
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই।
ভালো থাকুন।
মন্তব্য ভালো লাগলো
২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক ,
দাম্পত্য জীবনের ঝিলমিল করা গল্প ।
চমৎকার বলেছেন - ছেলে হলে কাব্য আর মেয়ে হলে কবিতা ।
আর স্বামী-স্ত্রী হলে ? তা তো লেখকের স্ত্রী এক লাইনেই কানেকানে শুনিয়ে দিয়ে গেছেন ! সে রহস্য তো আর এই খোলা মাঠে বলা শোভন নয় , তাই বললুম না ...................
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আর স্বামী-স্ত্রী হলে ? তা তো লেখকের স্ত্রী এক লাইনেই কানেকানে শুনিয়ে দিয়ে গেছেন !
লাইনটা ধরতে আমার দুইবার ভাবতে হয়েছে।
দারুণ রসবোধ আপনার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জীএস ভাইয়া।
২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
সকাল রয় বলেছেন: বাহ! বেশ বেশ গল্প
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বেশ বেশ ! ধন্যবাদ সকাল রয় ।
২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হা হা । বেশ ভালবাসাবাসির গল্প । ভাল লেগেছে ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ কথাকেথি,
প্লাসে কৃতজ্ঞতা।
২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫
শরতের ছবি বলেছেন: দু লাইন আর এক লাইনে গল্প শেষ । বেশ বেশ । ভাল এগিয়ে যান কাব্য আর কবিতাকে নিয়ে ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ শরতের ছবি।
ভালো থাকুন।
২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প!! পরে সময় করে পড়বো ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা,
কবি !
কবিতা নেই আজকে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জনাব।
২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার।
গল্পের গাঁথুনি বেশ।
ভালোলাগা। পড়ে মজা পেলুম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ জনাব আখেনাটেন
প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম !
২৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৮
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: নিখাদ সুন্দর ভালবাসার গল্প।
চমৎকার গল্প বলার ঢং ।
ঝিলমিলে ঝিলমিলিয়ে উঠুক গল্পকার কবি জাহিদ অনিকের জীবন।অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো ভাই।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাইনুল ইসলাম আলিফ।
ভালো থাকুন আপনিও। শুভেচ্ছা
২৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্পে ঝিলমিল খালি ঝিলমিল করছে !!! বেশি ভালবাসা বেশি ভাল না কবি!!!
গল্প ভালো লিখেছেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি।
ঝিলমিল করা আলো দ্রুতই নিভে যায়।
৩০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার লেখনি। গল্প খুব ভালো লাগল।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ছড়াকার!
৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৬
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হবু বাবাকে অভিনন্দন।
এবার তিনজন মিলে সুখে শান্তিতে থাকুন।
সুন্দর গল্প।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ ধন্যবাদ !
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৭
জেন রসি বলেছেন: একলাইনের গল্পটায় জাদু আছে। বাকি গল্পগুলোকে তা বশ করে ফেলে।
জী এস ভাইয়ের মন্তব্যে মজা পেলাম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ জেন রসি ভাই
৩৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১
সুমন কর বলেছেন: মিষ্টি কথোপকথনের গল্প বেশ লাগল। তা আমাদের আসল বৌ'মার নাম কি ঝিলমিল !!
কাব্য আর কবিতার জন্য শুভকামনা.......
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন দা!
ধরে নিন তার নাম ঝিলমিলই
ভালো থাকুন, কাব্য অথবা কবিতাকে আপনার আপনার শুভেচ্ছা পৌঁছে দিব।
৩৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৮
শিখা রহমান বলেছেন: গল্পটা দারুন লেগেছে। চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছিলাম।
গল্পের শেষটা খুব খুব সুন্দর। কাব্য আর কবিতা নাম দুটোও ভালো লেগেছে।
ভালো থাকুক গল্পের মানুষগুলো, অনাগত কাব্য আর কবিতাও। আর গল্পলেখক গল্প লিখে যাক আমাদের জন্য, এমন সুন্দর সব জীবনের গল্প!!
শুভকামনা আর ধন্যবাদ এমন দারুণ সব লেখার জন্য।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
দৃশ্যগুলো যদি চোখের সামনে দেখতে পান তাহলে তো আমার গল্প সার্থক।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ শিখা রহমান।
ভালো থাকুন।
৩৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪১
সোহানী বলেছেন: এতো বছর নারী অধিকার নিয়ে লিখালিখি করেও তোমার মতো এতো চমৎকারভাবে মেয়েদের সেক্রিফাইসটুকু লিখতে পারিনি।
এতো সুন্দর করে বর্ননা করেছো... আমি মুগ্ধ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সোহানী আপু, সোহানী আপু !
ভালো আছেন ?
আমি মূলত দুইটা থিম একসাথে টানতে চেয়েছি এই গল্পে,
একটা আপনি ধরে ফেলেছেন আরেকটা হচ্ছে ভালোবাসার কাছে আভিজাত্য ও ইগো হেরে হাওয়া।
একজন পুরুষ মানেই যে সে তার স্ত্রীর চেয়ে সবদিক থেকে উন্নত হবে তা যেন না হয়।
আপনার মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৫২
সোহানী বলেছেন: ওওও ছবিটা যেন দেখেছি..... বা গেছি...... মনে করতে পারছি না। হয় জার্মানীতে নতুবা ফ্রান্স এ দেখেছি। অটোয়াতে ও আছে এমন ভাস্কর্য । লাস্ট ইয়ারে গেছিলাম বাট খুব একটা ছবি তুলিনি.......... কারনটা নাই বা বল্লাম.........
হাঁ ওটা ও বুঝতে পেরেছি কিন্তু উল্লেখ করিনি.... যাহোক বাস্তবতা অনেক অনেক কঠিন। অনেক ভালো থাকো...........
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আচ্ছা ! পুরো ছবিটা দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো।
আপনি নিজে তুলেছেন এটার মজাই আলাদা, আমি তো নেট থেকে নিয়েছি।
ভালো থাকবেন আপনিও সোহানী আপু
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
ওমেরা বলেছেন: কাব্য আর কবিতা এক সাথে দুনিয়ায় আসুক এই কামনা রইল বন্ধু।
গল্প fantastic হয়েছে।