নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে
অনেকক্ষণ ধরে কিবোর্ডে হাত দিয়ে বসে আছি; কি করে একটা শৈশব স্মৃতি লিখব সেটাই ভাবছিলাম। বাম হাতের কনিষ্ঠা একবার কিবোর্ডের উপরে রেখে কিছু-একটা লিখে দ্রুতই সেটা কেটে দিলাম। এবার ডান হাত দিয়ে শুরু করলাম।
সেমিকোলন এল কে জে - এ এস ডি এফ --- কিছুই লেখা যাচ্ছে না। আমার শৈশব কিছুই লেখা হচ্ছে না। আমার শৈশব লিখতে গিয়ে বারবার যা লিখছিলাম তা মোটেই আমার শৈশব হচ্ছিলো না; তা হয়ে উঠছিল আমার পিতা-মাতার পিতা ও মাতা হয়ে ওঠার গল্প। আমার শৈশব যেহেতু লেখা হচ্ছে না তাই অগত্যা তাঁদের কথাই লিখি।
আমি আমার পিতা-মাতার সর্বকনিষ্ঠ ছেলে। আমার পূর্বে তাদের আরও দুইজন ছেলে রয়েছে। একজন আমার যমজ। নাম জহির; আমার থেকে মাত্র আধা ঘণ্টার বড়! এটা নিয়ে তার অহংকারের শেষ নেই যেন!
অন্য একজন, অর্থাৎ আমার সর্ব জ্যৈষ্ঠ ভাই, তাকে আমি কখনও দেখি নি। দেখার সৌভাগ্য হয় নি। আমার জন্মের দশ থেকে বারো বছর পূর্বে তার জন্ম হয়। এবং জন্মের দুই দিনের মধ্যেই নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ইহলোক ত্যাগ করেন।
তিনি বেঁচে নেই এতে আমার কোন আফসোস নেই। তাকে কখনোই দেখি নাই, তার সাথে আমার কথা হয় নি, সে আমাকে আদর করেন নি। অন্য বড় ভাইয়েরা যেভাবে তাদের ছোটভাইকে আদর করেন তিনি কখনোই আমাকে সেভাবে আদর করত পারেন নি। তার প্রতি আমার কোন আক্ষেপ নেই, অভিযোগ নেই।
কিন্তু আশ্চর্য হই; তারপরে এতগুলো বছর কেটে গেছে কখনোই আমার বাবা-মাকে তাদের সেই প্রথম সন্তানের জন্মদিন কিংবা মৃত্যুদিন কিছুই পালন করতে দেখি নি। পালন করা তো দূরের কথা তার নাম পর্যন্ত কেউ কোনদিন উচ্চারণ করেন নি। তারা কেউ কোনদিন আমাকে বলেন নি আমার আরও একটা বড় ভাই ছিল। হয়ত এরা কেউ বলতেনও না, আমি কোনদিন জানতামও না।
একদিন বিকেল নানু গল্প করতে করতে মুখ ফসকে বলে ফেলেন তার প্রয়াত দৌহিত্রের কথা, সেখান থেকেই জানতে পাই আমার একটা বড় ভাই ছিল যাকে আমি কোনদিন দেখি নাই, শুনি নাই-অথচ শ্রদ্ধা করি সবথেকে বেশি।
মজার কথা হচ্ছে, তার বয়স আমার কাছে মাত্র দুই দিন। বাড়ে নি আর। অথচ তিনি দুনিয়ায় এসেছিলেন আমার থেকে আরও প্রায় একযুগ আগেই। সে হিসেবে তার বয়স বাড়ার কথা। কিন্তু বাড়েনি। মৃত মানুষের বয়স বাড়ে না।
আমার জন্মের পরে যে স্মৃতিটা সব থেকে বেশি মনে পড়ে সেটা একটা টাইপ মেশিন। সাল ১৯৯৮।
এক শীতের সকাল বেলায় ঘুমিয়ে আছি। হঠাত খুব ভোরে দরজায় করাঘাত। আমি যেভাবে ঘুমিয়ে ছিলাম সেভাবেই ঘাপটি মেরে শুয়ে রইলাম। কমিয়ে রাখা হারিকেন আলোটা বাড়িয়ে নিয়ে উঠে গিয়ে মা দরজা খুললেন। দরজা খোলার সাথে সাথেই এক ঝাঁপটা শীত এসে ঘরের সমস্তটা শীতল করে দিল এবং মুখে লাল মাফলার পেঁচানো একজন লোক দ্রুতগতিতে ঘরের মধ্যে ঢুকলেন যার হাতে রয়েছে লোহালক্কড় সাদৃশ কিছু একটা মেশিনের মত দেখতে। মাফলার খুলে ফেলার আগেই হারিকেনের নিভু নিভু আলোতে মশারির ভিতর থেকেই চিনতে পারলাম ইনি আমার বাবা ছাড়া আর কেউ না।
ঘরে ঢুকেই মা’কে কড়া নির্দেশ দিলেন, তাড়াতাড়ি দরজা আটকাও বাইরে ভীষণ শীত।
বাইরে যে ভীষণ শীত সেটা আমি লেপের মধ্যে থেকেও টের পাচ্ছিলাম। শীতের ভয়ে সেখান থেকে নাক জাগিয়ে জিজ্ঞেস করলাম,
- আপনার হাতে ওটা কি আব্বু?
তিনি জবাব দিলেন-
তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠ, আজকে আর হাতে লেখা প্রশ্নে পরীক্ষা নিব না, আজকে পরীক্ষা নিব টাইপ করা প্রশ্নে।
সেদিন সেই মুহূর্ত থেকেই আমার পিতার সেই টাইপ মেশিনটা আমার দুই চোখের শত্রু!
পিতাজান বসে বসে খটখট করে প্রশ্নপত্র টাইপ করে দিতেন আর আমাদের দুইভাগকে বসে যেত হত পরীক্ষা দিতে। কি সকাল, কি বিকাল, কি সন্ধ্যা! সারাদিন খট খট খট আর আমাদের দুই ভাইয়ের পরীক্ষা দেয়া !
কাগজের মধ্যে কার্বন পেপার ঢুকিয়ে এক সাথে টাইপ করা হত দুই কপি প্রশ্ন, লেখা শেষ হওয়া মাত্রই মেশিন থেকে কাগজ নামিয়ে আমাদের ডাকা হত; যেন গরম গরম রুটি ভাজা হয়েছে খেতে ডাকছে।
এই টাইপ মেশিনের যন্ত্রণায় আমাদের দুই ভাইয়ের জীবন অতিষ্ঠ!
আমার পিতা টাইপ মেশিন নিয়ে এতটাই মগ্ন হয়ে গেলেন যে সংসারের অন্যান্য সব কাজ ভুলে গেলেন। আমরা ঘুমিয়ে গেলেও রাত দুইটা তিনটা পর্যন্ত টাইপ করতেন। পরেরদিন ইশকুলে গিয়ে তার ছাত্রদের উপর চালাতেন প্রশ্নপত্রের নির্যাতন!
একদিন ঘরে বাজার নেই। মা এসে কয়েকবার বলে গেছেন যে বাজার নেই। কিন্তু কিসের কি! তিনি মেতে আছেন টাইপ করা নিয়ে।
আবারো এসে মা বলে গেলেন যে বাজার নেই, রান্না হবে না। টাইপ করা বাদ দিয়ে বাজারে যাও। অথচ তিনি টাইপ করেই যাচ্ছেন। এক লাইন লিখছেন আবার খ্যাঁট করে রোলার ঘুরিয়ে কাগজ উঁচিয়ে নিয়ে আবার লেখা শুরু করলেন। এভাবে চলছে।
শেষ পর্যায়ে মা এসে চূড়ান্ত রাগ দেখানোর পরে তার মনে হলো হ্যাঁ বাজার করা উচিত সন্ধ্যা হয়ে গেছে। এখন বাজার না করে দিলে রাতে না খেয়ে থাকতে হবে।
না খেয়ে টাইপ করা বেশ কঠিন হবে। তাই অগত্যা বেশ ক্ষুণ্ণ হৃদয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন। উঠেই হাঁক ছাড়লেন;
কে কে যাবে বাজারে ?
বলার আগেই আমি আর জহির বাজারের ব্যাগ নিয়ে হাজির।
আমাদের বাসা থেকে বাজার প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে। যেতে হলে হেঁটে যেতে হয় অথবা রিক্সা বা সাইকেল।
বাবার একটা ফনিক্স সাইকেল ছিল। যেটার বয়স আমার থেকে বেশি। তিনি সেটাকে নিজের পুত্রধিক বেশি যত্ন করতেন। সেটাতে চেপেই আমরা তিনজন রওনা হলাম বাজারের দিকে। সাইকেলের পিছনে ক্যারিয়ারের উপরে টর্চ লাইট ধরে জহির আর সামনে রডের উপরে দুই পা একদিকে করে হ্যান্ডেল ধরে আমি। বাজারে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা সাতটা বেজে যেত। সন্ধ্যা সাতটা মানেই প্রবাহ বিবিসি বাংলা।
ক্লাব ঘরের টেবিলের উপরে বেশ বড়সড় একটা রেডিও সেটার চারপাশে বসে আছেন বাবা সহ আরও সাত আটজন। তারা সবাই বেশ আগ্রহ নিয়ে প্রবাহ শুনছেন। কেবল বিরক্ত হতাম আমি আর জহির। বিরক্ত হতাম আর যাই হতাম, কাদের কল্লোল যখন আসত তখন সবাই বেশ নড়েচড়েই বসত। আমরাও মন দিতাম রেডিওতে।
রেডিও থেকে সবথেকে কাছাকাছি যিনি বসতেন তিনি এলাকার হাইস্কুলের ইংরেজি শিক্ষক আনিস স্যার। তার পাশে বসতেন গার্লস স্কুলের গণিত শিক্ষক সুলতান স্যার। তার থেকে ঠিক বিপরীতে বসতেন বয়েজ স্কুলের গণিত শিক্ষক আইয়ূব স্যার। এভাবে আরও যারা সেখানে বসতেন সবাই কোন না কোন স্কুলের শিক্ষক। সারা জীবন শিক্ষকদের এত কাছাকাছি থেকেছি ফলে শিক্ষকদের যে ভয় পেতে হয় সেটা ভুলেই যেতাম বরং মনে হত উনারা যেহেতু বাবার বন্ধু তাই আমার ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।
রেডিওতে খবর শেষ হতে হতে কয়েক রাউন্ড চা বিস্কুট চলে যেত। পাশেই বিমলের চায়ের দোকান ছিল, সেখান থেকেই রতন নামে আমারই বয়সী একটা ছেলে টিচারদের জন্য চা নিয়ে আসত আর আমার ও জহিরের জন্য পেপসি। মূলত এই পেপসির লোভে লোভেই সন্ধ্যার পরে বাজারে আসা নাহলে বসে বসে রেডিও খবর শুনতে আমার বা জহির কারও বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিল না।
রেডিওর খবর এবং চা পেপসি শেষ হলে আমাদের দুই ভাইকে অন্য শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে রেখে বাবা চলে যেতেন বাজার করতে। বাজার করে ফিরতে কমপক্ষে আধাঘণ্টা লাগত। এই আধা ঘণ্টা আমার আর জহিরের উপর চলত অমানুষিক নির্যাতন।
সবগুলো টিচার মিলে শুরু করতেন শিক্ষাদান।
বাবা বলো তো, মশা ইংরেজি কি ?
আচ্ছা বলো তো, আমি যদি দেশের প্রধানমন্ত্রী হতাম তবে সব জনগণের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা করতাম, এটার ট্রান্সলেশন কি হবে ?
আচ্ছা এটা বলো তো দেখি কে পারো, পুত্রের বর্তমান বয়স ৯ বছর এবং পিতার বয়স পুত্রের বয়সের ৪ গুন হলে দশ বছর পরে পিতার বয়স কত হবে?
যতক্ষণে বাবা বাজার করে না ফিরতেন ততক্ষণ বসে বসে এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হত। কিছুকিছু পারতাম আবার কিছুকিছুই পারতাম না। যখন কোন প্রশ্নের উত্তর পারতাম না, একবার আমি জহিরের দিকে তাকাতাম আরেকবার জহির আমার দিকে তাকাতো; এতেই প্রশ্নকর্তারা বুঝে নিত যে পারব না।
বাজার করা শেষে বাবা এসে জিজ্ঞেস করতেন তার বন্ধুদের কাছে,
- কি খবর স্যার, আজকের কি রিপোর্ট?
উনারা বলতেন, জহির খুব ভালো পাড়ছে, জাহিদের অবস্থা একটু নড়বড়ে।
বাবা তখন আমার দিকে তাকাতেন আর আমি ডান হাতের আঙ্গুল খেতে শুরু করতাম।
বাসায় এসে আবার শুরু হত টাইপ মেশিন অত্যাচার!
সবাই জানেন যে টাইপ মেশিনে কালি থেকে ফিতায় বা রিবনে। রিবনে ঘুরে একবার এই মাথা থেকে ঐ মাথায় যায় আবার ঐ মাথা থেকে এই মাথায় আসে।
তো, লিখতে লিখতে একদিন হঠাত আমার পিতাজি দেখলেন যে টাইপ হচ্ছে কিন্তু কালি বেশ ঝাপসা! কিছুক্ষণ পরেই বুঝতে পারলেন ফিতার কালি শেষ হয়ে গেছে।
উনি প্রচণ্ড হতাশ হয়ে বসে রইলেন! রিবন কিনতে হলে যেতে হবে আবার সেই জেলা শহরে। পুরো একদিনের মামলা!
পরের দিন যথারীতি আব্বা চলে গেলেন জেলা শহরে, আর এদিকে আমি আর জহির রাগে দুঃখে কেঁচি দিয়ে পুরাতন রিবনটাকে কেটে কুচিকুচি করে ফেললাম! যত রাগ সব ঝাড়লাম রিবনের উপরে।
এরপরে আবার রিবন এলো। আবার আমাদের উপর অত্যাচার!
এরমধ্যে টুকটাক করে আমরাও কিছু কিছু টাইপিং শিখতে লাগলাম। একদিন আঙুল দিয়ে বোতামের উপরে জোরে চাপ দেই তো আরেকদিন খুব আস্তে চাপ দেই। টাইপ মেশিনে লিখতে হলে বোতামের উপরে বেশ জোরে চাপ দিতে হত। এখানে টাইপ করতে করতে অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল জোরে বোতাম চাপার। এর অনেক পরে যখন কম্পিউটার ধরলাম, তখন মনে আছে কিবোর্ডের বোতামের উপরেও অনেক জোরে প্রেস করতাম আর একসাথে অনেকগুলো অক্ষর উঠে যেত !
এভাবে চলছিল আমাদের টাইপিং।
টাইপ মেশিনের বাম দিকে Tab নামে একটা বোতাম আছে যেটায় চাপ দিলে কাগজসহ রোলার এই মাথা থেকে ঐ মাথায় চলে যেত, এবং স্প্রিং এর সাথে ছোট্ট একটা ধাক্কা খেয়ে টুং করে শব্দ করত। এই ব্যাপারটা আমাদের দুই ভাইয়েরই বেশ ভাল লাগত। আশেপাশে কেউ না থাকলেই যত-খুশি ততবার Tab বোতামে চাপতাম।
বেচারা টাইপ মেশিন, আমাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে একদিন কট কট করে দুইটা স্প্রিং কেটে গেল!
পরে আব্বাজান যখন টাইপ করতে এলেন দেখলেন যে রোলার আগাচ্ছে না।
প্রথমে না বুঝলেও পরে বুঝেছিলেন এটা তার দুই গুণধর পুত্রেরই কাজ!
টাইপ মেশিন নষ্ট! আহ শান্তি! আর পরীক্ষা দিতে হবে না।
সেই টাইপ মেশিন নষ্ট হয়েও রক্ষা হল না, সেটাকে পরের দিনই নিয়ে যাওয়া হল জেলা শহরে মেরামতের জন্য। তিনদিন পরে সেটা যখন বাসায় ফিরে এলো, আমাদের উপর কড়া হুকুম দেয়া হল, কেউ যেন টাইপ মেশিনের ধারেকাছেও না আসে!
চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী; আর আমরা শুনব আদেশ উপদেশ!
বাসায় আব্বাজান না থাকলেই টাইপ মেশিন চলে যেত আমাদের দখলে। একটা পর্যায়ে আমরাও টাইপ মেশিনটাকে ভালোবেসেফেলি।
কবি মনিরা সুলতানা’র কেয়া পাতায় নৌকা ভাসানো দিনগুলিতে মন্তব্য করতে গিয়ে আমার শৈশব নিয়ে কিছুটা কথা হয়েছিল কবি খায়রুল আহসান সাহেবের সাথে। তাকে কথা দিয়েছিলাম আমার শৈশব নিয়ে লিখব একদিন।
এরপরে ভুলেই গিয়েছিলাম এই ব্যাপারটা।
কিছুদিন আগেই আহসান সাহেব ব্যাপারটা আবার মনে করিয়ে দিতেই ভীষণ লজ্জা পেলাম। তাই খায়রুল আহসান ও মনিরা সুলতানা দুজনকে উৎসর্গ করেই প্রকাশ করলাম আমার শৈশবের টাইপ মেশিন পর্ব।
জাহিদ অনিক
৭-১-২০১৮
ঢাকা।
ছবিঃ গুগল
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ রিফাত হোসেন
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: পরিবারের ছোট সদস্যরা সব সময় আদর ভালোবাসা বেশি পায়।
টাইপরাইটার মেশিনটা আমার কাছে একসময় বিস্ময় ছিল। এর খট খট শব্দটা বড় ভালো লাগতো।
বিমলের চায়ের দোকানটা কি এখনও আছে?
আমার আব্বা ট্রান্সলেশন ধরতেন না, তবে আমার হাতের লেখার জন্য খুব চিল্লাচিল্লি করতো।
আপনার লেখাটি ভালো লাগলো।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বিমলের চায়ের দোকান এখনও আছে, তবে বিমল বেঁচে নেই। তার ছেলে বাবুল এখন সেটা চালায়।
অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ জ্ঞানের স্টিম রোলার এ সাইজ হওয়া গুনিজন আমাদের কবি।
বাহ !!! চমৎকার লেখা ;আসলেই কেউ যখন শৈশব বা অন্য কোন স্মৃতি লিখেন দুইটা উইন্ডো খোলা থাকে ; পাঠকের নিজের এবং লেখকের টা । সুলিখিত এই পোষ্ট এর কৃতিত্ব তাহলে অনেক খানি আহসান ভাই এর প্রাপ্য ।
সাথে আমার নামে ও আমি অভিভূত !!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বেশ জ্ঞানের স্টিম রোলার এ সাইজ হওয়া গুনিজন আমাদের কবি।
যাক অন্তত আপনি স্টিম রোলারটা ধরতে পেরেছেন।
পাঠকের উইন্ডো থেকে কিছু কিছু জানি, কেয়া পাতার নৌকা থেকে।
আশা করি ভবিষ্যতে কেয়া পাতার নৌকা আবার ভাসাবেন।
ধন্যবাদ
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জাহিদ অনিক,আপনার শৈশব স্মৃতি পড়ে অনেক ভাল লাগল।
খায়রুল আহসান ভাইকে আমিও কথা দিয়েছিলাম একটি কিন্তু আজও তা রাখতে পারিনি।
তবে অন্য আরেকটি কথা রেখেছি।
আশাকরি ভাইয়াকে দেওয়া সেই কথাটি খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন করতে পারব।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
খায়রুল আহসান সাহেব কে আপনি বোধ হয় একটা বইএর রিভিউ লেখার কথা দিয়েছিলেন তাই না?
লিখে ফেলুন। কথা দিলে কথা রাখতে হয়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা সোহেল ভাই।
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন স্মৃতিকথা। পুরনো স্মৃতিপট থেকে তুলে তুলে গোছানো লেখা লেখকেরই সাক্ষ্য দেয়।
মুগ্ধ করলেন লেখনিতে।
এখন কম্পিউটার টাইপেপুরনো খটখট আওয়াজ কেউ শুনতে পায়না।
আপনার যমজ ভাই সত্যি ভাগ্যবান বড় বলে, তানাহলে গুণধর ছোটভাই কেমনে পেতো!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ঠিক বলেছেন, এখন কম্পিউটারের যুগে কেউ টাইপরাইটার মেশিনের খটখট শুনতে পায় না।
আসলে এখন সেটা দিয়ে কাজ করাও ঠিক না। যুগ যা চায় তা তো নিতেই হবে। আমি যদি এই ২০১৮ সালেও কম্পিউটার রেখে টাইপরাইটার দিয়ে লিখতাম তাহলে আপনার সাথে, আপনাদের সাথে দেখা হত এই ব্লগে?
আমার যজম ভাই ভাগ্যবান কিনা জানি না, তবে বেচারার সাথে প্রচুর মারামারি করতাম , হা হা হা
ভালো থাকবেন নয়ন ভাই।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
বিমলের চায়ের দোকান এখনও আছে, তবে বিমল বেঁচে নেই। তার ছেলে বাবুল এখন সেটা চালায়।
অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য ধনব্যবাদ।
একদিন যাবো বাবুলের দোকানে। চা খেয়ে আসবো। নিয়ে যাবেন তো?
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
নিশ্চয়ই নিয়ে যাব।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
আটলান্টিক বলেছেন: বাহ একটা টাইপ মেশিন নিয়েই এতো কিছু লিখে ফেললেন!!!!
আপনি তো ওস্তাদ লেখক।
তবে লেখার শেষে একটা কবিতা জুড়ে দিলে মন্দ হতো না।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার উদার মন্তব্যে সত্যি বেশ বেশ অনুপ্রাণিত হলাম একটি আটলান্টিক।
যে অন্য লোকের কাজের প্রশংসা করতে পারেন তিনি নিশ্চয়ই উদার মানুষ। আপনার নাম যেমন আটলান্টিক, আপনার অন্তরও নিশ্চয়ই আটলান্টিকের মতই বিশাল।
ভালো থাকবেন
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি রোমন্থন খুব ভালো লেগেছে । আহা, সে যে নানান রঙের দিন গুলি ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শৈশব সত্যি নানা রঙ এর হয়ে থাকে, আপনিও লিখে শেয়ার করতে পারেন আপনার নানা রঙ এর শৈশব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম । ভাল থাকবেন
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
দারুন শৈশব স্মৃতি। অনেক শুভকামনা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ নতুন নকিব।
আপনার মন্তব্য ভালো লাগলো। শৈশব স্মৃতি; আপনিও কিন্তু লিখে দিতে পারেন।
আমরা পড়ব।
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: সেই আমার নানা রঙের দিনগুলি। দারুন স্মৃতি রোমন্থন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কেমন আছেন কংকাভাইয়া?
কিছুদিন ব্লগে দেখলাম না!
দীপুদা লেখায় ব্যস্ত ছিলেন বুঝি খুব ?
শৈশব সব সময় দারুণ। আপনার লেখায় যেমন অন্য অনেকের শৈশব দেখতে পাই। পড়তে ভালো লাগে।
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো | আরেকটা সুন্দর কবিতা যেন !
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ!
আপনার মন্তব্যে বেশ আপ্লুত হলাম।
আমার শৈশবের কথাগুলোকে আপনার কাছে কবিতা বলে মনে হয়েছে।
নিজেকে ধন্য মনে করছি।
ভালো থাকবেন জনাব
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি মাষ্টারী পছন্দ করেন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি মাষ্টারী পছন্দ করেন? -- আমি করি
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি শিক্ষকতা করতে পছন্দ করেন?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার মায়ের বাবা, অর্থাৎ আমার নানু ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
তার মেয়ে অর্থাৎ আমার মা বিশ বছরের অশিক ধরে শিক্ষকতায় আছেন।
আমার বাবাও শিক্ষকতায় আছেন পঁচিশ বছরের বেশি হলো।
তাদের সন্তান হয়ে আমিও ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাদান করতে ভালোবাসি।
কয়েকটা কোচিং এ পড়াই। শিক্ষাদান করতে আমার বেশ চমৎকার লাগে।
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি শিক্ষকতা করতে পছন্দ করেন? - আমি পছন্দ করি
ধন্যবাদ।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি মাষ্টারী পছন্দ করেন? একই প্রশ্ন আমার, আশাকরি উত্তরটা আলাদা আসবে!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার মায়ের বাবা, অর্থাৎ আমার নানু ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।
তার মেয়ে অর্থাৎ আমার মা বিশ বছরের অশিক ধরে শিক্ষকতায় আছেন।
আমার বাবাও শিক্ষকতায় আছেন পঁচিশ বছরের বেশি হলো।
তাদের সন্তান হয়ে আমিও ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাদান করতে ভালোবাসি।
কয়েকটা কোচিং এ পড়াই। শিক্ষাদান করতে আমার বেশ চমৎকার লাগে।
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি শিক্ষকতা করতে পছন্দ করেন? - আমি পছন্দ করি
ধন্যবাদ।
আপনি ভিন্ন উত্তর চেয়েছিলেন? কেন ঠিক বুঝে উঠতে পারি নাই। কিরকম ভিন্ন উত্তর আশা করেছিলেন বুঝিয়ে বললে আবার বলতে পারতাম।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
বেশ ভিন্নরকম স্মৃতিচারণ । এখন হয়তো তা ভেবে আপনার খুব ভাল লাগে । আমার তো দৃশ্যপটগুলো খুব ভাল লাগছে বিশেষ করে বাজারের ঘটনাগুলো !!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ দৃশ্যগুলো এখনও আমার ভাবতে ভালোলাগে। আপনি ঠিকই ধরেছেন। যখন কোন কাজ থাকে না, বসে বসে স্মৃতি রোমন্থন করতে ভালই লাগে। ইচ্ছে করে, বাজারের সেই ছেলেটা যে আমাদের চা বিস্কুট পেপসি এনে দিত তার সাথে কথা বলি।
বাজারের দৃশ্যগুলো আপনার ভাল লেগেছে জেনে সত্যি খুব ভাল লাগলো।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন প্রিয় কথাকেথি।
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
সুমন কর বলেছেন: মায়াবী বর্ণনা। দারুণ হয়েছে।
+।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ সুমন দা।
আপনি পড়েছনে এতেই খুশি !
১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: ---- আসলেই কেউ যখন শৈশব বা অন্য কোন স্মৃতি লিখেন দুইটা উইন্ডো খোলা থাকে ; পাঠকের নিজের এবং লেখকের টা । সহমত।
স্মৃতিচারণটাও চমৎকার লাগলো ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ঠিক বলেছেন।
একজন পাঠক হিসেবে আমিও চাই অন্য লেখকদের শৈশব বা জীবনের গল্পগুলো পড়তে । মাঝেমধ্যে আপনি আপনার ব্লগে রম্য গল্প হিসেবে নানা প্রকার কথা লিখে থাকনে যেগুলো মূলত আপনার শৈশবের কথাই ; সেগুলো বেশ মন দিয়ে পড়ি।
অনেক ধন্যবাদ গিয়াস ভাই। ভাল থাকবেন।
কৃতজ্ঞতা।
১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
সোহানী বলেছেন: চমৎকার শৈশব কথন। তবে তুমিতো দেখি অনেক ভালো ছিলা, কোন বাদরামী করো নাই শুধু টাইপরাইটের ট্যাব ভাঙ্গা ছাড়া। সেই তুলনায় আমরাতো দেখি দস্যু বনহুর ছিলাম।
অনেক ভালো লাগলো শৈশব কথন এবং আরো ভালো লাগলো তোমার লেখনির গুনে।
উৎসর্গ যথার্থ, দুই গুনী লেখককে। ভালো থাকো সবসময়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনি ঠিক ধরেছেন সোহানী আপু। শৈশবে আমার তেমন বাঁদরামি কররা সুযোগ ছিল না, অগত্যা ভদ্র বেশেই থাকতে হয়েছে। তবে একেবারে যে রসকষ ছিল না তা কিন্তু নয়।
সেই তুলনায় আমরাতো দেখি দস্যু বনহুর ছিলাম।
--- অবশ্যই আমি আপনার সেই দস্যু শৈশবের গল্প শুনতে চাই।
মন্তব্যে ভালোলাগা রইলো।
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ছোট্ট বেলার কাহিনী ভালো লাগলো অনিক ভাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ছোট্টবেলার কাহিনী পড়েছেন এবং ভালোলাগা জানিয়েছেন।
বেশ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো।
ভালো থাকবেন সুজন ভাই।
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন: আমার বড় ভাই আমার জন্মের প্রায় ৪ বছর আগে ১৮ মাস বয়সে মারা যায়, আমার বাবা মা এখনো আমাদের চেয়ে তার সেই সন্তাকে বেশি মনে করে।
আপনার শৈশব স্মৃতি খুব ভাল লাগল।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার প্রায়ত বড় ভাইএর কথা শুনে মন খারাপ হয়ে গেল।
আপনার কষ্ট কছুটা হলেও আমি বুঝতে পারি।
উনি যেভাবেই থাকুন ভাল থাকুন।
ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শাহিন-৯৯
২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৭
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: আমাদের পাঁচ ভাইবোনের বড় একটা ভাই ছিল।কিন্তু সেটা নিয়ে বাবা কিংবা মার মুখে কিছুই শুনিনা। বয়স তখন কত জানিনা।
যাক স্মৃতি কথা ভাল লাগলো অনিক ভাই।ভাল থাকুন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনাদের পাঁচ ভাইবোনের একটা বড় ভাই ছিল। --- বুঝতে পারছি সেই বড় ভাইটা এখন আর নেই।
বট গাছের মত একটা বড় ভাই থাকা বেশ ভালো। অনেক কিছু জানা যায় শেখা যায় জীবনে।
আপনার মনখারাপের লেখা পড়ে কিছুটা দুঃখিত হলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আলিফ ভাই, ভালো থাকবেন।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৫
ফারহানা শারমিন বলেছেন: অনেক ভাল লাগল পড়ে।নিজের শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল।ভাল থাকবেন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ভাল লাগল পড়ে।নিজের শৈশবের কথা মনে পড়ে গেল। --- তাহলে আর দেরী করছেন কেন?
আপনার শৈশবের কথা লিখে জানান আমাদের।
অনেক ধন্যবাদ, আপনার শৈশব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন ফারহানা শারমিন
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:১৫
ওমেরা বলেছেন: আমার না জমজ বাচ্চা খুব পছন্দ , খুব ভাল লাগে দেখতে কিন্ত আপনার বড়দের না ছোট,ছোট- গুটো গুটোদের
!
শৈশব স্মৃতি খুব ভাল লাগল ধন্যবাদ ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা যমজ বাচ্চা দেখতে ভাল লাগে; দেখতে প্রায় একই রকম হয়। অথচ আমাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে চেহারা আচার আচরন কোন মিল নেই।
মন্তব্যটি বেশ হাসালো।
অনেক ধন্যবাদ ওমেরা।
২৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: মানুষের জীবনে কত গল্প । অনেক গুছিয়ে লিখেছেন । শৈশবে আপনাদের মাঝে টাইপ মেশিনের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ পেলো ।
আমার আব্বু খুব রাগি ছিলেন । আমরা একবার পড়তে গেলে আব্বুর কাছে,সেই মাসে আর নাম নিতাম না ।
জমজ ভাই আপনাদের মধ্যে খুব ভালো মিল ছিল বুঝা যাচ্ছে ।
মাষ্টার সাহেবদের ছেলেমেয়েরা কি মাষ্টারী পছন্দ করেন?
আমার মনে হয় করেনা । আমি এক স্যার কে দেখেছিলাম তার ছেলেদের কড়া শাসনে রাখতেন । মারামারি করতেন । আমার ভালো লাগে নি । সবাই অবশ্য এক হয়না । শিক্ষক তা যারা করেন কেউ কেউ দেখেছি অনেক কথা বলেন , চাপাবাজি করেন । তবে অনেক এ ভালো ও হন ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মানুষের জীবনে সত্যি অনেক গল্প থাকে।
টাইপ রাইটার মেশিনটা কিন্তু পরে আমিও ভালবেসেফেলেছিলাম।
আপনার আর আপনার আব্বুর পড়াশুনার কথা শুনেও ভাল লাগে। বেশ রাগী ছিলেন তিনি বোঝাই যাচ্ছে।
আমাদের যমজ ভাইএর মধ্যে খুব বেশি একটা মিল ছিল না। দিনের অধিকাংশ সময়েই মারামারি করে বেড়াতাম। সেকথা অন্য পর্বে লিখব।
আর শিক্ষকদের সন্তানদের মাষ্টারি পছন্দ কিনা!
সেটার উত্তর হচ্ছে সংক্ষেপে বলি, পড়াতে আমার দারুণ লাগে। বিরক্ত লাগে না।
আপনার শৈশব, পিতার কাছে পড়ার গল্প এসব লিখে আমাদের পড়তে দিতে পারেন তো!
অনেক ধন্যবাদ এতবড় একটা লেখা মন দিয়ে পড়েছনে এবং পড়া শেষে আন্তরিক মন্তব্য করেছেন।
ভালো থাকবেন,
অনেক ধন্যবাদ নূর-ই-হাফসা।
২৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার সাথে আমার কিছুটা মিল আছে।
আমিও আমার বোন যমজ। আমাদের বড় ভাই ৬/৭ বছর বয়সে জ্বর ও আমাশয়ে মারা যায়। আমরা তখন এতটাই ছোট তার স্মৃতি মনে আসেনা।
আমার মা এখনও তার সেই বড় ছেলে মনে রাখেন, তার কথা স্মরনে এলেই চোখের জল ফেলেন।
আসলেই মাষ্টাররা সব সময় বাচ্চাদের উপর মাস্টারী করতে চান।
লেখা ও স্মৃতিকথন অনেক সুন্দর হয়েছে।
আপনার ভাই জহির কি করে?
সে কি আপনার মত লেখালেখি করে/ব্লগিং করে ?
ভাল থাকুন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! আপনার এবং আমার মিলটুকু জেনে বেশ পুলকিত হলাম।
কেমন আছেন আপনার যমজ বোন। আপনাদের মধ্যে মারামারি-ঝগড়াঝাটি কেমন হত! পিঠাপিঠি হলে তো বেশ কথাকাটাকাটি হয়।
আরও একটা মিল খুঁজে পেলাম, আপনার বট ভাইও ছোট বেলায় দুনিয়া ত্যাগ করেছেন। শুনে সত্যি বেশ খারাপ লাগলো। উনি যেখানেই আছেন ভাল থাকুন।
জহির লেখালেখি ব্লগিং কিছুই করে না। সে আছে তার মত। এখন রাজশাহীতে থাকে।
আপনার মন্তব্য বেশ ভালো লাগলো মাইদুল ভাই। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই ভাল লাগলো, একসময় এই টাইপ মেশিনই অনেক বড় কিছু ছিল, আমার কাছে অপর বিস্ময়ের নাম ছিল টাইম মেশিন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। এক সময়ে টাইপ রাইটার মেশিন অনেক বিস্ময় ছিল। লোকজন দেখতে আসত কিভাবে লেখা যায়!
অনেক ধন্যবাদ তারেক মাহমুদ৩২৮ ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন
২৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯
শাহরিয়ার শাহীন বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগা রেখে গেলাম
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ভালোলাগা রেখে যাওয়াতে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
আপনার রেখে যাওয়া ভালোলাগাটুকু পেয়েছি।
২৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আর একটু পিছনে ফিরে যান। লেংটা কালের কথা কিছু লিখুন, যদি মনে থাকে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অত পিছনের তো মনে নেই ভাই।
ধন্যবাদ
২৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর স্পষ্ট বর্ণনা। টাইপ মেশিনে একটা কিশোর গল্পের মত হলো, বাস্তব ঘটনা তাই আরও বেশি ভালো লাগলো।
শৈশবের স্মৃতি চারণ করেছেন, অনেক ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এত বড় একটা পোষ্ট বেশ মন দিয়ে পড়েছেন বোঝাই যাচ্ছে।
অনেক ধন্যবাদ শামিম ভাই।
শৈশব সব সময়ের সোনালী অতীত। আপনার শৈশবের কথাও তো কিছু লিখে দিলে আমরা পড়তে পারি !
৩০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: বলোতো এটার ইংরেজি কি? ওটার ইংরেজি কি হবে? এসব আজকাল শোনা যায়না। আপনার টাইপরাইটার,সাইকেল বা রেডিওর মত এগুলোও হারিয়ে গেছে। আপনি মনে হয় খুব বেশি বাঁদর ছিলেন না ছেলেবেলায়। বাঁদরদের ছেলেবেলার গল্প রোমাঞ্চকর হয়।
বাঁদরামী না করেও বেশ মজার ছেলেবেলা কেটেছে আপনার। আপনার লেখার গুণে গল্পগুলো আরও বেশি প্রাণ পেয়েছে।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হুম। ঠিক বলেছেন। -- বলোতো এটার ইংরেজি কি? ওটার ইংরেজি কি হবে? এসব আজকাল শোনা যায়না।
এখনকার বাচ্চাদের সময় কই মুরুব্বিদের সাথে থাকার। তারা তো সবাই মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
ঠিক বলেছে আবারও, আমি ছোটবেলায় বেশি বাদর হতে পারিনাই। আসলে সুযোগ হয় নাই। কড়াকড়ির মধ্যে থাকতে হয়েছে।
সে হিসেবে বলতে পারেন, আমি একখান ভ্যাদা মাছ ! হা হা হা
ভাল থাকবেন পলক শাহরিয়ার। আপনার নামটা সুন্দর খুব।
৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্! কি চমৎকার লেখা!
টাইপ মেশিনটা কি এখনো আছে?
কি দুষ্টু দুই ভাই রে বাবা!
আর বড় ভাইয়ার কথাটা জেনে মন খারাপ হল। আংকেল আন্টিও মনে হয় মন খারাপ হয়ে যায় জন্য ঘটনাটা শুধু নিজেদের বুকেই চেপে রাখেন আপনাদের আর এই কষ্টের ভাগীদার করতে চাননি।
তারপরও কোনদিন না দেখেও বড় ভাইকে এত সুন্দর শ্রদ্ধা করেন আর ভালবাসেন এই ব্যাপারটা খুব ফিল করেছি আমি।খুব ভাল লেগেছে আপনার এই ভালবাসাটা।
এক কথায় খুব ভাল লেগেছে সবকিছু।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মিথি আপু,
অনেক দিন পরে ব্লগে এলেন!
শীতের অলসতা কাটলো বুঝি!
হা হা হা-
দীর্ঘ্যদিন পরে ব্লগে এসেই আমার এত বড় একটা পোষ্ট পড়ে ফেললেন! আপনার সাহসের তারিফ করতে হয়।
টাইপ রাইটার টা এখন আর নেই। বাসায় কম্পিউটার আসার পরে কেউ আর ওটা ধরে নি, মরিচা ধরে গিয়েছিল তাই কেজি দরে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে।
আর বড় ভাইয়ার কথাটা জেনে মন খারাপ হল। আংকেল আন্টিও মনে হয় মন খারাপ হয়ে যায় জন্য ঘটনাটা শুধু নিজেদের বুকেই চেপে রাখেন আপনাদের আর এই কষ্টের ভাগীদার করতে চাননি।
- এই ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। বাবা হয়ে নেই একদিন, তারপর বলব।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৩২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমাদের মধ্যে মিল ও মায়াই বেশি।
দু'জনে একসাথে একই স্কুলে একই ক্লাসে ভর্তি হই। তারপর একই বিভাগে এস.এস.সি পাশ করি। একই বছর মাষ্টার্স শেষ করি।
বোন ভাল আছে। তার-১টি মেয়ে, ১টি ছেলে। এখন ও ঢাকায় আমি চট্টগ্রামে থাকি।
একই কথা একই সাথে দুজনে বলা, একই অসুখে দুজনে একসাথে ভোগাসহ আরও কত কি যে স্মৃতি হয়ে আছে।
ভাল থাকুন আপনারা দু'ভাই।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ফিরতি মন্তব্যে ধন্যবাদ জানাচ্ছি মাইদুল ভাই।
আপনাদের মধ্যে বেশ মিল ও মায়া ছিল, জেনে ভাল লাগলো।
আপনার বোন ও আপনার ভাগ্নে-ভাগ্নিদের জন্য শুভ কামনা রইলো।
সবাই ভালো থাকবেন।
৩৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
মোঃ ইয়াসির ইরফান বলেছেন: কী সাবলিল বর্ণনা! কী দারুণ বক্তব্যের গতি!
চমৎকার লিখেছেন।
শৈশবে খানিক পিষ্ট হলেও এখন আশা করি তেমন কোনো যন্ত্রণা নেই!
ভালো থাকুন। ভালো লিখুন।
শুভকামনা রইলো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ইয়াসিন ইরফান ভাই,
আপনার চমৎকার ও হাত খোলা মন্তব্যে বেশ ভালোলাগা রইলো এবং একই সাথে অনুপ্রাণিত হলাম।
ঠিক বলেছেন, শৈশবে যন্ত্রণা মনে হলেও এখন সেই টাইপ রাইটারখানা বেশ মিস করি।
আপনিও ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা সতত ।
৩৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক ,
শৈশব স্মৃতির প্রথম পর্বখানাই টাইপ মেশিনে টাইপ করে লিখলেন ! তবে টাইপ করতে গিয়ে মেশিনের স্প্রীং যে একটাও ভেঙে ফেলেন নি এবং রিবনে যে কালিও ভরপুর ছিলো তা বাক্যগুলি ঝরঝরে টাইপ হওয়াতে বোঝা গেল ।
টাইপ করা চলুক ...................
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার চমৎকার মন্তব্যে অন্যপ্রানিত হলাম জনাব।
যদিও জানি লেখার মান আরেকটু ভাল হলে এই শীতেও আরও বেশি ঝরঝরে হত। পরের পর্বে লেখার মান আরও ভাল করার চেষ্টা থাকবে।
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৩৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ব্লগের অনেকর শৈশব নিয়ে নানান লেখা্ পড়ি। আমরাও লিখতে মন চায়, কিন্তু ভাল কিছু লেখার মত পাই না,আমার শৈশবের দিকে ফিরে তাকালে। শুধু দুষ্টামি করা ছাড়া আর কিছু চোখে পড়ে না। আপনার শৈশব স্মৃতির প্রথম পর্ব পড়ে খুব ভালো লাগলো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার শৈশবের সেই দুরন্ত দুষ্টামিগুলোও লিখে জানাতে পারেন আমাদের সবাইকে।
আমি নিশ্চিত একজন কবির শৈশব পড়ার জন্য আমি ছাড়াও অন্য অনেকেই মুখিয়ে থাকবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৩৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার পিতা-মাতার পিতা ও মাতা হয়ে ওঠার গল্প ,আমার মনে পড়লো ;
ভাগ্যিস আমি আমার বাবা মা 'এর ৪র্থ সন্তান ছিলাম এবং আমার বড় বোন এবং ভাইয়া তে বাবা মা আলহামদুলিল্লাহ্ যথেষ্ট হ্যাপি ছিলেন ।তাই আমি কিভাবে কিভাবে চিপাচিপা দিয়ে পার পেয়ে গেছি ; ক্লাসে এক দুই সাবজেক্ট এ ফেইল মারতাম আর সাথে আমার মেজ বোনের প্রায় সব সাব্জেক্ট এ ৯০% অংকে তো ১০০% এসব দেখে আমার টা চাপা পরে যেত ;ভাবত আহারে আমার দুর্বল মেয়ে টা এমন দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ভালোই সময় কাটিয়েছি
এখন শুধু চিন্তা আমার সন্তান রা না আবার সেই সুযোগ নেয় !!!
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনি ছোট্টবেলায় বাসার ছাদে বসে অবজারভার পড়ে পড়ে শুনাতেন আর আপনি করবেন ফেইল!
এই কথা আমি বিশ্বাস করি না।
তবে হ্যাঁ, নিজে পিচ্চিকালে ফাঁকিবাজি করবেন আর নিজের ছেলে-মেয়েদের ফাঁকিবাজি করতে দিবেন না এ কেমন স্বৈরাচারী কথা!
এসব হবে না, নিজে ফাঁকিবাজি করে থাকলে আপনার বাচ্চাদেরকেও ফাঁকিবাজি করার সুযোগ করে দিতে হবে; যাতে করে তারাও তাদের বাচ্চাদের ফাঁকিবাজি করতে দিতে পারে।
অনেক ধন্যবাদ ফিরতি মন্তব্যে। আপনার বাচ্চাদের জন্য সর্বদা শুভকামনা রইলো।
৩৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই, আপনার এই সুন্দর স্মৃতিচারণটুকু মনিরা সুলতানা এবং আমাকে উৎসর্গ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
মানুষের জীবনটা আলাদা আলাদাভাবে যেন একেকটি ইতিহাস, একেকটি উপন্যাস। একটির সাথে অপরটির কখনো মিল থাকে অনেক, কখনো অমিলও অনেক। কেউ যখন উদ্দেশ্য বা স্বার্থহীনভাবে তার নিজের কথা বলে, মানুষ তখন তা শুনতে চায়, শুনে নিজের সাথেও মিলিয়ে দেখতে চায়। এজন্যই স্মৃতিচারণের একটা আলাদা চাহিদা আছে। আপনারটা পরে যেমন আপনার সমবয়সীরা মজা পেতে পারে, বয়োজ্যেষ্ঠ্যরা কিংবা বয়ঃকনিষ্ঠরাও মজা পেতে পারে, যদি তা তাদের জীবনের কোন কিছুর সাথে মিলে যায়। এই যেমন ধরুন, টাইপরাইটার মেশিনটির কথা। কোন খেয়ালে যেন সেই ১৯৮৮ সালে আমিও একটা রেমিংটন ব্র্যান্ডের নতুন টাইপরাইটার মেশিন কিনেছিলাম। কিন্তু কেনার পরে আর কোনদিনই সেটা ব্যবহার করিনি। নতুন অবস্থায়ই সেটাকে চাকুরী জীবনে বিভিন্ন বদলীর জায়গায় বহন করে নিয়ে গেছি, শত অসুবিধে সত্তেও। উপরে দেয়া আপনার টাইপরাইটারের ছবিটা দেখে আজ আবার সে কথা মনে পড়লো।
যাই হোক, আপনার স্মৃতিচারণ ভাল হয়েছে। আপনার এ পোস্ট অন্যদের স্মৃতিকেও উসকে দেবে, এ আশা রাখছি। আমিও এ ব্লগে "আমার কথা" নামে একটা স্মৃতিচারণমূলক সিরিজ লিখেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে, যার শুরুটা এখানেঃ
আমার কথা -১
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কোন খেয়ালে যেন সেই ১৯৮৮ সালে আমিও একটা রেমিংটন ব্র্যান্ডের নতুন টাইপরাইটার মেশিন কিনেছিলাম। কিন্তু কেনার পরে আর কোনদিনই সেটা ব্যবহার করিনি। নতুন অবস্থায়ই সেটাকে চাকুরী জীবনে বিভিন্ন বদলীর জায়গায় বহন করে নিয়ে গেছি, শত অসুবিধে সত্তেও। উপরে দেয়া আপনার টাইপরাইটারের ছবিটা দেখে আজ আবার সে কথা মনে পড়লো।
ব্যাপারটা জেনে আমারও ভাল লাগলো। এবং সেটা কাজে না লাগলেও মায়ায় পড়ে টেনে নিয়ে বয়ে বেড়ানোর ব্যাপারটা অনুধাবন করতে পারছি।
এই পর্বে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো। আপনার মন্তব্যের মধ্য দিয়ে যেন লেখাটা পূর্ণতা পেল।
আপনার স্মৃতিচারণমূলক সিরিজ এর সূত্র দিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। এক দুই পর্ব পড়েছিলাম। পরে আর পড়া হয় নি। এবার আশা করছি সময় করে সবগুলো পড়ে ফেলব।
ভালো থাকবেন, সুস্থ্য থাকবেন।
শুভ সন্ধ্যা।
৩৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: @মনিরা সুলতানা, সুলিখিত এই পোষ্ট এর কৃতিত্ব তাহলে অনেক খানি আহসান ভাই এর প্রাপ্য - জাহিদ অনিক এর এ লেখাটি কিন্তু আপনার সেই কেয়া পাতায় নৌকা ভাসানোর সূত্র ধরেই এসেছে। সুতরাং, কৃতিত্ব মূলতঃ আপনারাই প্রাপ্য।
@মোস্তফা সোহেল, আশাকরি ভাইয়াকে দেওয়া সেই কথাটি খুব দ্রুতই বাস্তবায়ন করতে পারব - ধন্যবাদ, আপনার এ প্রচেষ্টার জন্য।
@সোহানী, উৎসর্গ যথার্থ, দুই গুনী লেখককে - লেখকের সাথে সাথে এ মন্তব্যটা আপনারও উদারতা, নিঃসন্দেহে। গ্রেটফুলী একনলেজড! দস্যু বনহুর এরও কিছু স্মৃতিকথা শুনতে চাই!
মিথী_মারজান বলেছেন:
তারপরও কোনদিন না দেখেও বড় ভাইকে এত সুন্দর শ্রদ্ধা করেন আর ভালবাসেন এই ব্যাপারটা খুব ফিল করেছি আমি।খুব ভাল লেগেছে আপনার এই ভালবাসাটা- আমাকেও এটা স্পর্শ করেছে!
স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তাদের বস্তুনিষ্ঠ এবং সৎ, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য বিবিসি এবং প্রবাহ বাঙালীর মনে আজও উচ্চাসনে আসীন। তখনকার দিনের কমল বোস এর কথা মনে পড়ে।
কবিদের গদ্য বা গল্প পড়েই বোঝা যায় এটা কোন কবির লেখা। (কথাটা মনে হচ্ছে আগেও একবার কোথাও বলেছিলাম)। আপনারটা পরেও বোঝা গেল। খুবই সাবলীল, সফট এন্ড টাচী!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
জাহিদ অনিক এর এ লেখাটি কিন্তু আপনার সেই কেয়া পাতায় নৌকা ভাসানোর সূত্র ধরেই এসেছে। সুতরাং, কৃতিত্ব মূলতঃ আপনারাই প্রাপ্য। - আপনারা দুজনেই অধিক মার্জিত ও বিনয়ী লেখক বলেই একজন প্রাপ্যটুকু আরেকজনের দিকে ঠেলছেন।
সত্যিকার অর্থে আমি আপনাদের দুজনকেই মন থেকে উৎসর্গ করেছি।
বিবিসি বাংলা, প্রবাহ এবং কমল বোস এদের নিয়ে আপনার নিশ্চয়ই অনেক স্মৃতি আছে। সেগুলো শুনবার অপেক্ষায় থকব।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য মিথি মারজান, সোহানী, মোস্তফা সোহেল এবং মনিরা সুলতানা প্রত্যেককেই ধন্যবাদ।
কবিদের গদ্য বা গল্প পড়েই বোঝা যায় এটা কোন কবির লেখা। (কথাটা মনে হচ্ছে আগেও একবার কোথাও বলেছিলাম)।
- হ্যাঁ আগেই বলেছিলেন। এবং কথাটা আমার ভালো লেগেছিল তাই এখন আপনার এই কথাটা কোট করি আপনার নাম সহ মাঝেমধ্যে।
অনেক ধন্যবাদ আহসান সাহেব।
৩৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: [আপনি ছোট্টবেলায় বাসার ছাদে বসে অবজারভার পড়ে পড়ে শুনাতেন আর আপনি করবেন ফেইল!
এই কথা আমি বিশ্বাস করি না।
আরেয়ে সেত যতদিন আমার নো গ্যাঞ্জাম মামা ছিলেন ,মামা'র বিশ্ববিদ্যালয় জীবন ছিলো ।এরপর তো আমি ই আমি আর বিশ্বাস না করলে নাই কেউ কি ফেইল করা রিপোর্ট কার্ড জমায় !!! ? যে আপনাকে প্রমান দিবো
তবে হ্যাঁ, নিজে পিচ্চিকালে ফাঁকিবাজি করবেন আর নিজের ছেলে-মেয়েদের ফাঁকিবাজি করতে দিবেন না এ কেমন স্বৈরাচারী কথা!
এ আসলেই কোন কথা নয় ,কথা হচ্ছে ফাঁকিবাজ ছিলো মা ,বাবা তো নয় !! মায়ের বাচ্চারা পারলে ও বাবা'র বাচ্চারা ধরা
এসব হবে না, নিজে ফাঁকিবাজি করে থাকলে আপনার বাচ্চাদেরকেও ফাঁকিবাজি করার সুযোগ করে দিতে হবে; যাতে করে তারাও তাদের বাচ্চাদের ফাঁকিবাজি করতে দিতে পারে।
বুঝলাম এখানে সিনিয়র কে মেরে বাসায় ইনফরমেশন দেয়া হচ্ছে ,ঝিলমিল এবং ঝিলমিলের বাচ্চাদের জন্য এ অংশ প্রযোজ্য।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ, আপনার নো গ্যাঞ্জাম মামা ছিলেন বলে আপনি একটু অসুবিধাতেই ছিলেন তবে তিনি আরও বেশিদিন থাকলে আরও আরও চাপ বাড়ত এবং উন্নতিও বেশি হত।
তবে সেই নো গ্যাঞ্জাম মামা ইফেক্ট আপনার বাচ্চাদের উপরে কতটা পড়ছে সেটা ভেবেই ভয় লাগছে
আচ্ছা। তাহলে ভাল কিছু হলে সেটা বাবার দিকে যাবে খারাপ ইফেক্টগুলো সব মায়ের দিকে!
ভাহ আপনি তো বেশ উদারমনা। অন্যদের মায়েদের বলতে শুনেছি, ভাল দিকগুলো নিজের সাইটে টেনে নেয়, আর বদভ্যেস যা আছে তা ঠেলে দেয় বাচ্চার বাবার দিকে।
এইদিক দিয়ে আপনার স্বচ্ছতার জন্য আপনাকে পুরষ্কার দেয়া উচিত।
বুঝলাম এখানে সিনিয়র কে মেরে বাসায় ইনফরমেশন দেয়া হচ্ছে ,ঝিলমিল এবং ঝিলমিলের বাচ্চাদের জন্য এ অংশ প্রযোজ্য।
ঝিলমিল এবং ঝিলমিল সম্পর্কিত সব কথাই যে আমার উর্বর মস্তিষ্কের ফসল তা আপনার অজানা নয়।
ঝিলমিল নামে কেউ কখনও ছিল না। অন্য কেউ ছিল, তাকে আমি ডাকতাম ঝিলমিল নামে। সে নিজে জানেও না যে তাকে আমি এই নামে স্মরণ করি আজকাল।
অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা চমৎকার মন্তব্যে।
৪০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান ভাই
আপনি সত্যি ই অনেক কাইন্ড ; অনেক অনেক ধন্যবাদ সদয় মন্তব্যে 'র জন্য ।
আসলে জাহিদ আমাদের দুজনকে উৎসর্গ করছে দুজনেই কবি কে উৎসাহ দিতে পেরেছি এটুকুই ভালোলাগা ,এটুকুই ব্লগীয় আনন্দ আর প্রাপ্তি হচ্ছে চমৎকার একটা স্মৃতি চারণ পাঠের অভিজ্ঞতা ।
সোহানী আপু তোমাকে ও ধন্যবাদ চমৎকার উদার মন্তব্যে!
ধন্যবাদ জাহিদচমৎকার পাঠের অভিজ্ঞতা র জন্য ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আসলে জাহিদ আমাদের দুজনকে উৎসর্গ করছে দুজনেই কবি কে উৎসাহ দিতে পেরেছি এটুকুই ভালোলাগা ,এটুকুই ব্লগীয় আনন্দ আর প্রাপ্তি হচ্ছে চমৎকার একটা স্মৃতি চারণ পাঠের অভিজ্ঞতা ।
হ্যাঁ, এটা একদম সত্য। আপনারা দুজনেই আমাকে বেশ উৎসাহিত করেছেন এই স্মৃতচারণমূলক লেখাটা লেখার জন্য।
সেজন্য অবশ্যই আপনাদের প্রতি অব্যক্ত ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা আছে। সেটা আমার কাছেই থাক।
আপনারা দুজনেই আমার পরম প্রিয়; মানুষ হিসেবেও লেখক/কবি হিসেবেও।
দুজনকেই শুভেচ্ছা।
৪১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
সামিয়া বলেছেন: মনেহল ১৯২০ সনের গল্প পড়ছি এত অপরিচিত লাগছে অভিজ্ঞতা, একজন ফেমাস রাইটার একবার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ভাল রাইটার হতে হলে গ্রামে বেড়ে ওঠা উচিত, কথটা মনে হচ্ছে ঠিক!!আমার শৈশব বলতে কেবল ক্যাপটেন প্লানেট আর টম অ্যান্ড জেরি মনে করতে পারি আর type mechine আমাদের কলেজের store room এ একবারই দেখেছিলাম।।
দারুন ছেলেবেলা তোমার।।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা, ১৯২০ সাল না হলেও আপনি ১৯৯৮ এর গল্প পড়েছেন। এবং আপনি এত বড় একটা গল্প পড়েছেন এতেই আমি মহা খুশি সামিয়া আপু।
প্রথমে তো আপনার নাম দেখে ভেবেছিলাম অন্য কোন সামিয়া হয়ত। আপনার নামের দিকে তাকিয়ে দেখি ইতি নেই। তাই ইতিউতি খোজাখুঁজি করে বুঝতে পারলাম ইহাই আপনার নিক!
নাম শর্ট করে নিয়েছেন? কিভাবে নিলেন? নিশ্চয়ই মডারেটরকে ধমক দিয়েছেন!
আমার শৈশব বলতে কেবল ক্যাপটেন প্লানেট আর টম অ্যান্ড জেরি মনে করতে পারি আর - ক্যাপ্টেন প্লানেট তো আমিও দেখেছি। বিটিভিতে দেখাতো/ কয়েকজন মিলে হাতের আংটি আকাশে উঁচিয়ে ধরত আর একটা বিদ্যুৎ রশ্নি বের হয়ে যেত। আহা কি মজা! আমি নিজে কতবার আংটি হাতে দিয়ে আকাশের দিকে উঁচিয়ে ধরেছি------ কিচ্ছু বের হয় নাই
এখনও যদি টেলিভিশনে টম এন্ড জেরি দেখায় দেখে নেই সময় পেলেই। এটা আর মিঃ বিনের আবেদন এত সহজে ফুরাবে না।
type mechine আমাদের কলেজের store room এ একবারই দেখেছিলাম।। -- যাক তাও তো দেখেছিলেন!
দারুন ছেলেবেলা তোমার।। - আমি আমার ছেলেবেলা নিয়ে হ্যাপী। আমার আশেপাশে অন্য অনেক ছেলেরদের দেখেভহি আমার বয়সী যাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা ছিল না, যা আমার ছিল।
আমার ছেলেবেলা তো শুনে নিলেন, এবার আপনার মেয়েবেলাও আমাদের কিছু কিছু করে শুনাতে পারেন।
অপেক্ষায় রইলাম।
শুভ সকাল।
৪২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১১
সামিয়া বলেছেন: আমিতো প্রচুর পড়ি, এই লেখা সেই তুলনায় অনেক ছোট, আমার শিয়রে ছয় সাতটা বই আর একটা diary pen থাকেই।।
ঠিক বলেছ captain planet, tom & jerry, Mr. bean এগুলো এখনো ভাললাগে।।
হুম আমাদের দেশে দরিদ্র ছেলেমেয়েরা এখনো সুস্থ সুন্দর জীবন থেকে বঞ্চিত।।
আর মডারেটরদের কি ধমক দেয়া যায় নাকি!! কি যে বল শুনতে পেলে আমার ঘাড় ধরে ব্লগ থেকে বের করে দেবেন, হুম্ম।।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনি বেশ পড়ুয়া সেটা বোঝাই যায়।
আমি পড়ি তবে আপনার মত এতটা না। আর মাথার কাছে প্যাড পেন্সিলও রাখা হয় না। যা মনে আসে তা যেন ভুলে যা যাই সেজন্য অবশ্য চট করে ফোনের নোটপ্যাডে লিখে রাখি।
তবে আপনার অভ্যেসটা আরও বেশি সুন্দর ও সঠিক।
অনেক ধন্যবাদ আপু ফিরতি মন্তব্যে।
শুভ সন্ধ্যা
৪৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
করুণাধারা বলেছেন: টাইপরাইটার নিয়ে এমন স্মৃতিচারন- দারুন লাগল পড়তে।
আপনার হাত পদ্যতে যেমন ভাল গদ্যতেও তেমনি। পোস্টে লাইক।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার স্মৃতি শৈশবের প্রথম পর্বে সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ করুণাধারা।
দ্বাবিংশতম প্লাসে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম।
আপনার উদার প্রশংসায় মুগ্ধ হলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
শুভ সন্ধ্যা।
৪৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: স্মৃতি কথা পড়তে ভাল লাগে অনেক। খুব ভাল লাগল আপনার লেখা।
দুষ্টুমি-টুষ্টুমি, ফাঁকিবাজি করতেন না কিছু? সেসবের কথা লিখবেন সময় করে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৪৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ফাকিবাজি আছে কিছু কিছু পরের কোন এক পর্বে লিখব।
পড়েছেন এবং ভালোলাগা জানিয়েছেন; আমি বেশ খুশি।
কৃতজ্ঞতা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: Valo laglo