নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে
প্রভাতের রোদ্দুর যে তোমার মুঠিতলে
হাতের কড়ায়, ঘামের গন্ধে গন্ধবিধুর প্রাণ
আহা! যে ফড়িঙ প্রিয় সোনায় সোহাগা
সেই আজ গায় নতুন দিনের গান-
ছোটবেলায় আমরা সবাই কমবেশি দৌড়ে বেড়িয়েছি ফড়িঙের পিছুপিছু, ধরতে চেয়েছি তার লেজ!
ছোট্টবেলার সেই ফড়িঙ ধরা দিনগুলোকে পিছনে ফেলে আমরা হয়ত না চাইতেই বড় হয়ে গেছি কিংবা বড় হতে হয় বলে বড় হয়েছি। যখন বুঝতে পেরেছি যে বড় হয়েই গেছি তখন করার আর কিছুই নেই, মেনে নিতে হয়েছে বড় হয়ে যাওয়াটা। বড় হয়ে যাওয়ার নানা ব্যস্ততার মধ্যদিয়ে যেতে যেতে এক টুকরো অখণ্ড অবসর পেলে কার না মন চায় ছুটে বেড়াতে গঙ্গাফড়িঙের পিছুপিছু। এরকম অনুভব আমার হয়, আপনার হয়- আমাদের সবারই হয় এক একটা ব্যক্তিগত অনুভব। যে অনুভব এর কথা বলছিলাম ঠিক এই শিরোনামে একটা কবিতা পাওয়া যায় শ্রদ্ধেয় অলোক কুমার চক্রবর্ত্তী রচিত কাব্যগ্রন্থ বন পলাশের পদাবলি’তে।
মূলত আজ এই লেখাটা বন পলাশের পদাবলি নিয়েই, বন পলাশ তার বাক্যে বাক্যে, তার রাঙা ফুলে-ফুলে কি বলতে চায়,
কি লিখতেন চেয়েছেন কবি, কিংবা কি ভাবতে চেয়েছেন এবং কতটা ভাবাতে চেয়েছেন পাঠককে সেই নিয়েই আজকের লেখা।
সম্প্রতি শেষ হয়ে যাওয়া বইমেলা-২০১৮ তে প্রথম প্রকাশ পায় বন পলাশের পদাবলি। এর স্রষ্টা বা কবিকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি বলে রিভিউ লিখতে অনেক দ্বিধা কাজ করছিল। ভাবছিলাম হয়ত বইয়ের বাইরে গিয়ে লিখে ফেলি যদি, যদি ঠিকমত মূল্যায়ন করা না হয় !
যখন একটি কবিতার বইয়ের রিভিউ লিখতে বসা হয় তখন আসলে শুধু সেই বইয়েরই নয় বরং রিভিউ লিখতে হয় কবি ও কবিতা দুটোর একত্রে রিভিউ। কবিতা তো কবির মনের আবেগ ও ভাব। ক্ষণে ক্ষণে যেগুলো জন্ম-নিয়েছিল কবির হৃদয়ে। তাই কবিতার বইয়ের রিভিউ লেখা সবচেয়ে শক্ত কাজ বলেই মনে করছি। কবিতার বইয়ের রিভিউ লেখার চেয়ে গল্প কিংবা উপন্যাসের বইয়ের রিভিউ লেখা তুলনামূলক কিছুটা সহজ বলেই আমার কাছে মনে হচ্ছে। কবিতা থেকে উপন্যাস ভাল না মন্দ সে বিচারে যাব না, বিচার করার আমি কে! শুধু বলতে চাই দশ লাইন বা বিশ লাইনের একটা কবিতা মাঝেমধ্যে এমনকিছু বলে যায় যার তরজমা করতে গেলে কয়েকশ’ পাতা লিখলেও সম্পূর্ণ ভাব হয়ত শেষ হবে না। কবিতার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে কবিতা কি বলতে চায় অনেক সময়েই পাঠক তা বুঝতে পারেন না। যারা পারেন, তারা নিশ্চয়ই কবিতাকে ভালোবাসেন।
বন পলাশের পদাবলি নিয়ে একটুকু দাবি নিঃসঙ্কোচে করতে পারি যে, আপনি যদি ভাবতে চান তাহলে কবিতাগুলো আপনাকে ভাবাবে।
সময়ের আবর্তনে চাঁদ ওঠে আবার চাঁদ ডুবেও যায়। চাঁদের দিকে তাকিয়ে আমাদের ভাবনা চিন্তার শেষ নেই। চাঁদের একটা আলো আছে। ইংরেজিতে যাকে বলে, মুন লাইট। চাঁদের এই আলোকে বাংলায় বেশ একটা মিষ্টি নামে ডাকা হয় জ্যোৎস্না। চাঁদের এই আলোর এক অপরূপ শক্তি, কেউ যদি একবার তাকায় অন্যদুটি চোকের দিকে জ্যোৎস্না সেই চোখ ভরিয়ে দিবে রুপালী আলোয়।
আমাদের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত একটা দৌড়। কিভাবে দৌড়ে যেতে হবে তা আমাদের জানা। দৌড়াতে দৌড়াতে হাঁপিয়ে যাই, পায়ের শিরা-উপশিরায় রক্তচাপ বেড়ে যায়। হাতের লোমকূপ থেকে বিন্দু বিন্দু জল বেড়িয়ে আসে। সেগুলো আমাদের জানিয়ে দেয় কতটা দৌড়েছি আমরা, কিন্তু আরও কতটা দৌড়াতে হবে তা কেউ জানিয়ে দেয় না। কি এক নেশায় আমরা কেবল দৌড়েই চলি---------- দৌড়ে চলে যেতে চাই কোথাও একটা, কিন্তু পারি না। দৌড়ে চলেও যেতে পারি না আবার ফিরেও যেতে পারি না।
আমরা সবাই বেশি বা অল্প ভালো কাউকে না কাউকে বেসেছি। এখনও বাসি। ভালোবাসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে ভালোবেসে যাওয়া। ম্যাথমেটিক্যালি বলতে গেলে ভালোবাসা একটা চলমান গ্রাফ, যার মান সর্বদা ধনাত্মকের দিকে যেতে হয়। ভালোবাসার কেবল এই একটাই যোগ্যতা আছে, ভালোবাসতে পারার যোগ্যতা।
নাগরিক জীবনে হাঁপিয়ে ওঠা খুবই সাধারণ। একা থাকি কিংবা অন্য কাউকে নিয়ে থাকি একঘেয়েমি চলে আসে মাঝে-সাজে। জীবনকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে এই একঘেয়ে জীবনের থেকে ছুটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়া উচিত কয়েক-হাজার মাইল দূরে। শহর থেকে দূরে- যেখানে পানিতে ভাসে কলমিলতা। যেখানে কলমির পাতায় ভর করে নেমে আসে ঝি ঝি ডাকা সন্ধ্যা। তারপর ! তারপর জীবনানন্দের মত যদি বলতে পারতাম !!
- থাকে শুধু অন্ধকার
মুখোমুখি বসিবার, নাটোরের বনলতা সেন।
একজন কবিকে জানতে হলে তার কবিতা পড়ার কোন বিকল্প নেই। কবিতায় মূলত কবি বাস করেন। বাস করে তার চিন্তা চেতনা। বিজ্ঞান আর কবিতার মধ্যে একটাই কেবল পার্থক্য, বিজ্ঞানে যা যা সম্ভব নয় কবিতায় সে সবকিছুই সম্ভব।
চাইলেই কবিতার লাইন ধরে হেঁটে আসা যায় কয়েক শ’ বছর পিছিয়ে, বেড়িয়ে আসা যায় আটলান্টিকের তীরে।
কবিতায় প্রাণ থাকে, কবিতায় জীবন থাকে- থাকে জীবন সঞ্চয়ী কিছু অমৃত রস, যা তিলে তিলে জমা করেন কবি।
তাই যদি কিছু চাইতে হয়- কবির কাছেই চাও, কবিতার মাধ্যমেই চাও।
বই- বন পলাশের পদাবলি
কবি- অলোক কুমার চক্রবর্ত্তী
সেই যে পিয়াসী সন্ধ্যায় মৌনমুখর স্মৃতির আলাপন
একাকীত্বে যে করবী নিয়ে স্বপ্নপেছনে করেছি রচন-
কামনার কালীদহে এখনও ভাসা ভাসা গাঁথা মালা খানি
প্রেমের অঞ্জলি দিতে, আবাহন না জনামি।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ নীলপরি। আজ কিছুটা পড়েছেন এতেই আমি খুব খুশি। ক'জন পড়ে কবিতার বইএর রিভিউ।
ভালো থাকবেন।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২০
সোহানী বলেছেন: পড়ার আগ্রহ বাড়িয়ে দিল যদিও সেই ইউনিভার্সিটি ছাড়ার পর কবিতার বই কেনা বা পড়া হয় কম। কারন খুব সোজা, বাস্তবতার কঠিন চিত্র। আবেগ অনুভূতির যে খেলা কবিতায় থাকে তার বোঝার বা অনুভবের সময় থাকে না। তার চেয়ে কারার ঐ লৈাহ কপাট সরাসরি ভাঙ্গতেই ব্যাস্ত থাকতে হয়।...................
হাঁ, সবারই মনের সে গভীর নিজস্ব সময়টুকুতে মনের ই অজান্তে সে গঙ্গাফড়িং এর পিছনে ছুটে চলতে ইচ্ছে করে............ কেউ পারে কেউ পারে না। বা হয়তো সে অনুভুতিটাই মরে গেছে কঠিন বাস্তবতায়...........।
ভালো থাকো। আজ সকারৈই তোমার কথা মনে করছিলাম যে অনেকদিন তোমার লিখা দেখি না।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কবিতা পড়ার জন্য সতিই একটু অবসর চাই, কবিতার সাথে কথা বলার জন্য চাই কিছুটা নিরবতা। ব্যস্ত জীবনের ঘানি টানতে টানতে সে সময় অনেকেরই থাকে না। তবুও তারই মধ্যে এই যে একটু আকুলতা, ইশ যদি পড়া যেত মন মত কিছু কবিতা! এটুকোই কবিতার অনুপ্রেরণা।
ব্যস্ত থাকা বেশ ভালো। ব্যস্ত থাকুন ভালো থাকুন সোহানী আপু।
আজ সকারৈই তোমার কথা মনে করছিলাম যে অনেকদিন তোমার লিখা দেখি না। -এইটুকুই আমার প্রাপ্তি ব্লগ থেকে। অনেক কৃতজ্ঞতা।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩২
অর্ক বলেছেন: খানিকটা পড়লাম। বেশি বড় করেছেন! নিঃসংশয়ে নিশ্চিন্তে স্বতঃস্ফূর্তাভাবে লিখে যান। অতো চিন্তাভাবনার কিছুই নেই। শুরুতে কথা একটু বেশি হয়ে গেছে হয়তো!
যাই হোক চমৎকার উদ্যোগ। বইয়ের প্রয়োজন আজও অপরিসীম। অনলাইনে সবই হারিয়ে যাবে, বা একসময় খুঁজে পাওয়া বিব্রতকর, ঝঞ্ঝাটে ও সময়সাপেক্ষ হয়ে উঠবে কিন্তু একটা বই চটজলদি র্যাকে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। আপনার উদ্যোগে সাধুবাদ। এরকমভাবে মানুষের মাঝে বই পড়ার আগ্রহ গড়ে তোলা গেলে যারপরনাই ভালো হতো।
মনে হচ্ছে বইটি উপভোগ্য হবে। আশা করছি, সংগ্রহ করে পড়ার।
ধন্যবাদ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বেশ খানিকটা পড়েছেন এবং এই উদ্যোগকে সাধুবাধু জানিয়েছেন- আমার লেখাটা সার্থক।
মানুষের মাঝে বই পড়ার ইচ্ছে তৈরি করার বা বই পড়া সম্পর্কে সচেতনা বৃদ্ধি এই লেখার প্রকট উদ্দেশ্য যদিও আমার ছিল না- এটা শুধু কবিতার প্রতি অনুরাগ থেকেই।
তবুও যদি কেউ অনুপ্রাণিত হয় বই পড়া নিয়ে, সেটা নিশ্চয়ই বাড়তি পাওনা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আরে! আপনার লেখাটাই তো বিরাট এক কবিতা হয়ে গেছে। এমন বিশ্লেষণ আপনার মত কবিকেই মানায়। উপলব্ধি করার এই ক্ষমতা ক’জনেরই বা আছে? ধন্য কবি!
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সম্রাট ইজ বেস্ট,
আমি আমার মত করে যতটা বুঝেছি কবিতা কিছুটা চেষ্টা করেছি লিখতে। কবিতাগুলো এর থেকে অনেক সুন্দর।
আপনার প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগছে নিঃসন্দেহে।
ভালো থাকবেন।
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৪
মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্! কবিতার অংশগুলো আসলেই খুব সুন্দর।
আর রিভিউটাও বেশ আকর্ষণীয়।
বইটির সাফল্য কামনা করছি।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:১৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বইটা আসলেই সুন্দর। কবিতাগুল সুন্দর,কবির চিন্তাভাবনাগুলোর বহিঃপ্রকাশ সুন্দর।
ধন্যবাদ কবি
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৭
সুমন কর বলেছেন: কবিতার জন্য অনেক সময়, চর্চা এবং চিন্তার প্রয়োজন। এর কোন বিকল্প নেই। আপনার বিশ্লেষণ এবং রিভিউ দারুণ হয়েছে।
কবি এবং বইটির জন্য শুভকামনা.....
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কবিতার জন্য অনেক সময়, চর্চা এবং চিন্তার প্রয়োজন একদম ঠিক বলেছেন সুমন দা।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: কবিতার বইয়ের রিভিউ লেখা উপন্যাসের রিভিউ লেখার চাইতে কঠিন- সেই কঠিন কাজটি আপনি দক্ষতার সাথে সমাধা করেছেন। ঝরঝর করে বয়ে চলা শব্দাবলী নিয়ে যে রিভিউ লিখেছেন তা নিজেই একটি কবিতার মত হয়েছে। খুব ভালো লাগলো।
বনপলাশীর পদাবলী নামে রমাপদ চৌধুরীর লেখা একটি উপন্যাস আছে। সেটা নিয়ে একটি ছায়াছবি তৈরি হয়, অভিনয় করেছিলেন উত্তম কুমার আর সুপ্রিয়া দেবী।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কঠিন কাজটি ঠিকমত পেরেছি কিনা কিংবা কতটা ভালো করে পেরেছি জানি না, তবে আপনার কাছে তারিফ পেয়ে ভালো লাগছে।
ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো ।
বনপলাশীর পদাবলী, নামে যে একটা সিনেমা আছে সেটা একদম জানা ছিল না। ভালোই হল জেনে নিলাম। দেখে নিব সময় করে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ করুণাধারা। ভালো থাকবেন
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
একজন কবিই পারে কবিতার ব্যবচ্ছেদ শেষে কাব্যকস্তুরী বিলি করতে!! শুভকামনা কবি!
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
এত সুন্দর মন্তব্যে তো মন ভরে গেল কবি !
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবির হাতে কাব্য ব্যবচ্ছেদ -দারুন!
ডানা ভা্য়ের ভাষায় কাব্য কস্তুরী তুলে আনতে পারে আরেকজন কবিই
কবিতা কঠিন, তারচে কঠিন তার রিভিউ
কঠিন প্রচেষ্টায় শুভেচ্ছা
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! দারুণ লাগলো আপনার মন্তব্য। ডানা ভাই এবং আপনি প্রায় একই কথা বলেছেন যুগপৎ, আমি মুগ্ধ,
অনেক ধন্যবাদ কবি
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমার কাছে আপনার এই লিখাটি বুক রিভিউ এর মত মনে হয়েছে। হয়ত ভালো লাগার মত কাব্যগ্রন্থ। আপনার দেয়া পিকচারে বুঝতে পেরেছি।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ একটা বুক রিভিউ লেখারই চেষ্টা করেছি।
ধন্যবাদ শাহাদাৎ ভাই
১১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিতা নিয়ে কথা বললে কবি এসে যায়, সঠিক; কারণ, কবিই কবিতায় সৃস্টা।
কবির কিছু কবিতা পড়লে বুঝা যাবে, উনি কিভাবে নিজকে প্রকাশ করতে চান।
রিভিউ মোটামুটি
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার কাছে রিভিউ মোটামুটি লেগেছে এটাই তো অনেক কিছু।
অনেক ধন্যবাদ
১২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি একটা স্থানে বললেননা,দশ/ বার লাইন কবিতার রিভিউ লিখতে কয়েকশো লাইন লেগে যায়।তেমনি কবিরা দেখার ক্ষেত্রে বোধহয় কয়েকশো বছর দূরে দেখতে পায়।আমাদের সাধারনের দৃষ্টিতে না মিললে,সেই কবিতা তখন দুর্বোধ্য বলে মনে হয়।আজ কবি যেটা ভাবে বিজ্ঞান পরে সেটার গবেষণা করে।যাইহোক,কবির ভাষা যেন আমরা দেখতে পাই।একান্ত অবসরে কবিতাই হোক আমাদের বিনোদন।
শুভেচ্ছা অনন্ত।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি, আপনার আহ্বান দারুণ লাগলো। কবিতাই হোক আমাদের বিনোদন। দারুণ
অনেক ধন্যবাদ
১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্টটা বইমেলা চলাকালীন দিলেন না কেন?
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বইমেলা চলাকালে বইটা সংগ্রহ করা ও পড়া হয়নি রাজীব ভাই
১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কবিতায় কবিকে চেনা যায়, একদম সত্যি কথা। রিভিউ ভাল লাগলো।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ সুজন ভাই।
রিভউ ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে
১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
ওমেরা বলেছেন: হায় আল্লাহ !! আপনি তো ভাল কবিতা লিখেন , এও ভাল রিভিও ও লিখেন তা জানতাম না । আপনার রিভিও পড়েই বইটা খুব কিনতে ইচ্ছা করছে । যদিও কেনা হবে না । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হা হা হা, ওমেরা রিভিউ লিখেছি নিজের ইচ্ছে মত। আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যিই খুব ভালো লাগছে।
১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
নীলপরি বলেছেন: আপনার সাাথে একমত । কবিতার যে লাইনগুলো তুলে ধরেছেন সেগুলো ভাবালো । ভাবতে শেখালো ।
রিভিউ খুব ভালো লাগলো ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পুরোটা পড়ে এসে পুনরায় মন্তব্য করায় অনেক কৃতজ্ঞতা নীলপরি।
কবিতার লাইনগুলো ভাবতে শিখিয়েছে- এটা বলে দিয়ে কবিতার বইটাকে সার্থক করলেন।
অনেক ধন্যবাদ
১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: রিভিউ ভালো লাগল কবি+
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ তারেক ফাহিম ভাই।
পড়েছেন দেখে খুব ভালো লাগছে
১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: গুড গুড গুড রিভিউ ভাইয়া!
আর তাছাড়া নামটাও খুব সুন্দর!!!!!!
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ আপু !!!!!!
শুভ সন্ধ্যা
১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:১২
আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক ,
যে কোনও জিনিষের রিভিউ করাটা চারটেখানি কথা নয় । রিভিউ লিখতে হয় লেখা, লেখক, লেখার সময়কালের চিত্রকে ধারণ করে , বিশ্লেষণ করে করে ।
সেদিক থেকে দেখতে গেলে আপনার এই রিভিউখানি অনেকটাই সফল আর কাব্যিক । প্রেমের কবিতা হলেও কিছু কিছু লাইনে কবি যুগযন্ত্রনার ছবিও এঁকে গেছেন মনে হলো । " বন পলাশের পদাবলি " বইটি সবটা পড়লে হয়তো কবির এমন অনুচ্চকিত অনুভবের কথাই আমাদের কাছে ধরা দেবে ।
(৭ নম্বরে করুণাধারার মন্তব্যের শেষের প্যারাটির সাথে একমত হয়ে বলি - " বন পলাশের পদাবলি " নামে একটি উপন্যাস ও একটি ছায়াছবিও আছে । )
প্রেম ও যন্ত্রনার কবিকে শুভেচ্ছা ।
অবশ্য শুভেচ্ছা আপনারও প্রাপ্য ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
রিভিউ পাঠ এবং রিভিউ লেখা সম্পর্কিত নিজের কথাগুলো বলে দিয়ে বেশ ভালো করেছেন, কিছুটা সচেতন হওয়া যাবে।
দেরী করে রিপ্লাই দেয়ার অপরাধ মার্জনা করুণ জনাব !
২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: Click This Link
প্রভাতের রোদ্দুর যে তোমার মুঠিতলে
হাতের কড়ায়, ঘামের গন্ধে গন্ধবিধুর প্রাণ
আহা! যে ফড়িঙ প্রিয় সোনায় সোহাগা
সেই আজ গায় নতুন দিনের গান-
চমৎকার রিভিউ !!!
একটা কাব্য গ্রন্থ আমার মনে হয় এর চাইতে আর বেশি কি আশা করতে পারে !! "একজন কবির লেখায় তার ফুলঝুরি"
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কবীর লেখায় কবির রিভিউ, বাহ ! দারুণ বললেন !
অনেক ধন্যবাদ কবি।
২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৯
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সেইদিন হাতে ছিলো সেই বই টা না!
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
হ্যাঁ সেই বইটাই !
২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিরোনামটা দারুণ ছিল! লেখাগুলোও ভালো লাগলো।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু !
২৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: পড়েছি সামান্যই এতেই ভালো লেগেছে। প্রিয়তে নিয়ে রেখেছি সময় করে পড়ে নেবো। পুরোটা শেষ না করে মন্তব্য করছি না। ধন্যবাদ। অনেক শুভ কামনা।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি কিন্তু আশায় আছি-------- আপনি আবার একবার বিস্তারিত মন্তব্য করবেন।
অনেক ধন্যবাদ ভাই
২৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: বাহ! দারুন রিভিউ।
আমরা ভবিষ্যতে বড় একজন কবি কে শীঘ্রই পেতে যাচ্ছি তা বলতে দ্বিধা নেই ।
একটা গল্পের ব ই কিংবা কবিতার রিভিউ দেয়া সত্যিই কঠিন কাজ ,তার জন্য একটা লেখা কয়েক বার করে পড়তে হয় ।
আপনার ধৈর্য আর চেষ্টা ,সাধনা সত্যিই চমৎকার ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
রিভিউ দেয়াটা আসলেই বেশ কিছুটা কঠিন।
আপনার মন্তব্যে বেশ সাহস ও অনুপ্রেরণা পেলাম। অনেক ধন্যবাদ নূর-ই-হাফসা
২৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর রিভিউ হয়েছে! ডানা ভাই ঠিকই বলেছে। একজন কবিই পারে কবিতার এতসুন্দর করে ব্যাখ্যা দিতে!
দুজনের জন্য শুভ কামনা।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনিও যেমন একজন কবি বলেই না, সেই সৌন্দর্যটা ধরতে পেরেছেন।
অনেক ধন্যবাদ আপু
২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমার কথাটি সম্রাট ভাই বলে দিয়েছেন,আরে! আপনার লেখাটাই তো বিরাট এক কবিতা হয়ে গেছে। এমন বিশ্লেষণ আপনার মত কবিকেই মানায়। উপলব্ধি করার এই ক্ষমতা ক’জনেরই বা আছে? ধন্য কবি!
আপনার রিভিউ দেখে আমি আর রিভিউ লেখার সাহস পাব না।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আরে না না, আপনিও রিভিউ লিখবেন। আমরাও অনেক কিছু শেখার আছে আপনার রিভিউ থেকে।
অনেক ধন্যবাদ সোহেল ভাই
২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ভাল হয়েছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ মাইদুল ভাই
২৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: এবার শুধু হাজিরা দিয়ে গেলাম কবি।।।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
প্রেজেন্ট স্যার !!!!!!!!!
২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: বনপলাশের পদাবলী এবং কবি অলোক কুমার চক্রবর্তী সম্পর্কে জানলাম। বেশ আবেগী কবিতার কবি, যে কটি লাইন পড়তে পেলাম তা থেকে মনে হলো।
২৪ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
রিভিউটা মন দিয়ে পড়েছেন এতেই আমি খুশি।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন
৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০
খায়রুল আহসান বলেছেন: রিভিউ এর স্টাইলটা বেশ ভাল হয়েছে। ভাষাও ঝরঝরে, সাবলীল।
কবিতা পড়ার সময় পাঠক অবশ্যই কবির মনের ভেতরে প্রবেশ করতে চান। তা না চাইলে অনেক সময় কবিতার সঠিক মর্ম উদ্ধার করা যায় না।
বেশ কয়েকটা মন্তব্যের বেশ সুন্দর করে উত্তর দিয়েছেন, +।
পোস্টে ভাল লাগা + +
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩২
জাহিদ অনিক বলেছেন:
রিভিউ পাঠ এবং চমৎকার মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেলাম।
খুঁজে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন। শুভ সন্ধ্যা
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:০৩
নীলপরি বলেছেন: আজ কিছুটা পড়লাম । কাল পুরোটা পড়বো ।