নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেসব কথা এই সামু ব্লগে লিখতে পারি না নানা কারনে- সেসব কথা আমার পার্সোনাল জার্নাল ব্লগে লিখি -- https://journalofjahid.com/

জাহিদ অনিক

ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে

জাহিদ অনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কামনার কালীদহ

২৭ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:২২



বহুল প্রচলিত অর্থে পুরুষ বলতে যে বীর্যবান বলশালী হৃষ্টপুষ্ট পেটা লোহাকে বোঝানো হয়
তারই ঠিক বিপরীতার্থক শব্দটি অতটাই কোমল;
যার আদ্যাক্ষরে না বোধক নিষেধাজ্ঞা অথচ ভেতরে দুর্নিবার আকর্ষণ;
সে নারীকে যে রূপেই দেখা হোক না কেন, কামনার অভিলাষ কিছুতেই অনস্বীকার্য নয়।

কামনাকে ব্যবচ্ছেদ করে পাওয়া শেষোক্ত উচ্চারণটি না-বোধক হলেও;
মূলত তা কংসবতীর কঙ্কর দেহে পুরুষ প্রভুত্বেরই স্বীকৃতি।

পুরুষ দেহে কামনা থাকে না, সংক্রমিত হয় কেবল
কামনার আদি অগ্নি উৎপত্তি নারীতেই;
যেখানে প্রেমের শান্ত ঢেউ আছড়ে পড়লেও বেলাভূমিতে মণিমুক্তা সঞ্চিত হয়।
কামনা নির্ঘাত একটি সংঘাত জেনেও আঘাত পেতেই যেন পুরুষের বেশী লিপ্সা,
কেননা অগ্নি উত্তাপ ব্যতীত পুরুষ পাঁজরের পেটা লোহা যেমন গলে না
নারীর বুলন্দ দরজাও তেমনি উন্মুক্ত হয় না।

তথাপিও প্রশ্ন আসে,
ক্রমশ কাছে আসা পৃথিবীতে
ঘাড়ের উপর ফেলে দেয়া উত্তপ্ত নিঃশ্বাস হাতড়ে যে দেবী প্রতিমা কল্পিত হয় পুরুষ মানসে;
দেবী-দেহ হাতড়ে আচমকা স্ফুলিঙ্গ জ্বলে উঠলে হৃদয়ের কালিমা তাতে কতটুকু মোচন হয়?

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

কাইকর বলেছেন: +++

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ কাইকর

২| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ওহ্! অসাধারণ!! অনেক ভালো লেগেছে।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: এটা কি কবিতা ছিল! বুঝতে একটু কষ্ট হচ্ছে।
অসাধারণ লেগেছে।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

৪| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: পুরুষ কতটা বীর্যবান তা ভালো জানে তার স্ত্রী।

বই পড়া অভিজ্ঞতা থেলে লিখেছেন না বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে?

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: পুরুষ কতটা বীর্যবান সেটা মাপাতে চাইনি।
ধন্যবাদ রাজীব ভাই

৫| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

আবু ছােলহ বলেছেন:



একাধিক বার পড়লাম। ধন্যবাদ।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: একাধিক ধন্যবাদ
কৃতজ্ঞতা

৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

শিমুল_মাহমুদ বলেছেন: বাহ পুরুষের কোমল মন, ভাল লাগলো, সুন্দর পোষ্ট। লাইক।দিলাম।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

৭| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

ন্যায়দন্ড বলেছেন: সেক্সি কবিতা!
+++

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: তাই !

৮| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

ন্যায়দন্ড বলেছেন: কবিদের একটু সেক্স বেশি হয়।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৯| ২৭ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

হাঙ্গামা বলেছেন: ন্যায়দন্ড বলেছেন: কবিদের একটু সেক্স বেশি হয়

=p~

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষ লাইনটার আগে পর্যন্ত কবিতাটা চমৎকার ছিল। শেষ লাইনে এসে হাল্কা হয়ে গেছে।
বুলন্দ দরজা কি বন্ধ দরজা হবে? আমি জানতাম, সাধারণতঃ কোন আওয়াজ, কন্ঠ, উচ্চারণ ইত্যাদি বুলন্দ হয়- যেমন 'বুলন্দ কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা'। অবশ্য আমার জানাটা ভুলও হতে পারে। অভিধান দেখে নিলে ভাল হয়।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: বুলন্দ দরজা; শব্দটা ঠিক যায় কিনা এটা আপনার জিজ্ঞেস করার পরে আমিও ভাবনায় পড়ে গিয়েছিলাম।

প্রথম আলো থেকে কয়েকটি লাইন তুলে দিচ্ছি,

ভারতের আগ্রা থেকে ৩৬ কিলোমিটার দূরে সম্রাট আকবরের একসময়ের রাজধানী শহর ফতেপুর সিক্রি। সেখানে আকবর গড়ে তোলেন এক অনুপম নগরী। রাজার প্রবেশদার বুলন্দ দরওয়াজার এই ছবি তুলেছেন মোছাব্বের হোসেন। ছয় মাইল দীর্ঘ এক পাহাড়চূড়ায় তৈরি হয়েছিল ফতেপুর সিক্রি। অনুপম ভাস্কর্যমণ্ডিত বুলন্দ দরওয়াজা দিয়ে প্রবেশ করলে সামনেই জামে মসজিদ
তাহলে মনে হচ্ছে বুলন্দ দরজা ভুল নয় ।

আপনার কথার পরে আমিও ভেবে দেখেছি, শেষ লাইনটি আসলেই কবিয়াতার ভাবের সাথে সেভাবে যায় না। তাই সেটি মুছে দিলাম

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি

১১| ২৮ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

কামঃ- কামকে ভগবান সর্বগ্রাসী বলে আখ্যা দিয়েছেন।
কাম থেকে ক্রোধ উৎপন্ন হয়, ক্রোধের ফলে বুদ্ধি নাশ হয়,
আর বুদ্ধি নাশ হওয়ার ফলে তার সর্বনাশ হয়-গীতা।


যতই করিবে হরণ ততই লগিবে জনম !!

সো টেনশন করার কারণ নেই!! :P


লেখাটি গভীর বিষয়ের কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে
তবে প্রকৃতির নিয়ম অনুসারে যা হবে সেটাই বেটার।।

তবে কিছু সাধক অটল বীর্য সাধাণ করে বা দম সাধনা মাধ্যমে এর সিদ্ধ লাভ করে থাকেন।।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:

প্রাসাংগিক কিছু কথাবার্তা বলেছেন। সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কবি।
সিদ্ধি লাভ এর কথা বলিতে চাহিনি।


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

১২| ২৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেকার নাকি, এত কথার খই ফুটানো কেন, চাকুরী খুঁজছেন?

২৯ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: আজ্ঞে

১৩| ২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:১০

অলিভিয়া আভা বলেছেন:
১০ নম্বর মন্তব্যের উত্তরে বলেছেন শেষ লাইনটা কেটে দিয়েছেন ! কি ছিল সেই লাইনে ? জানতে পারি ?

তথাপিও প্রশ্ন আসে,
ক্রমশ কাছে আসা পৃথিবীতে
ঘাড়ের উপর ফেলে দেয়া উত্তপ্ত নিঃশ্বাস হাতড়ে যে দেবী প্রতিমা কল্পিত হয় পুরুষ মানসে;
দেবী-দেহ হাতড়ে আচমকা স্ফুলিঙ্গ জ্বলে উঠলে হৃদয়ের কালিমা তাতে কতটুকু মোচন হয়?
শেষের এই লাইনগুলো বুজতে কিছুটা কষ্ট হলেও আপনার কবিতার মূলভাব মনে হয় কিছুটা ধরতে পেরেছি। কামনা ও বাসনার মূল উদ্দেশ্য কি তাইতো ? এমন কিছু ? নাকি ভুল বলে ফেললাম !

উপরের লাইনগুলো বুঝতেই বেশ কাঠ খড় পোড়াতে হয়েছে। এমন শক্ত শক্ত শব্দে কবিতা লিখলে আর পড়া যাবে না :D
অনেক অনেক শুভ কামনা।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫০

জাহিদ অনিক বলেছেন: যে লাইনটা কেটে দিয়েছি, প্লিজ সেটা আর দেখতে চাইবেন না। আমি বিব্রতবোধ করি।

কবিতাটি সম্পর্কে আপনার ভাব ও মতামত পড়ে কিছু ভালো লাগা কাজ করছে। যাক তাহলে কিছু একটা লিখতে পেরেছি।
আপনার মন্তব্যটী বেশ অনুপ্রেরনা দিয়ে গেল।
অনেক অনেক ভালো থাকুন অলিভিয়া আভা।
কবিতা পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

১৪| ২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: 'প্রথম আলো'র উদ্ধৃতি অনুযায়ী মনে হচ্ছে, বুলন্দ দরজা ঠিকই আছে। কিন্তু আজকাল সাংবাদিকদের যে মান, তাতে শব্দটা নিয়ে একটু খটকা রয়েই গেলো। আচ্ছা যাক...
আমার সাজেশন অনুযায়ী শেষ লাইনটার কথা পুনরায় ভেবে দেখেছেন, এজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভুল ধরানো কথা নয়, কোন লেখার ক্রিটিকাল রিভিউ লেখক-পাঠক উভয়ের জন্য হিতকর। আর সেটা সঠিক মনে হলে মেনে নেয়াটা লেখকের উদারতা, প্রাজ্ঞতা এবং বিচক্ষণতার পরিচায়ক।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: কিন্তু আজকাল সাংবাদিকদের যে মান, তাতে শব্দটা নিয়ে একটু খটকা রয়েই গেলো। হ্যাঁ আপনার কথাটা সত্য।

কোন লেখার ক্রিটিকাল রিভিউ লেখক-পাঠক উভয়ের জন্য হিতকর। অবশ্যই আমি লেখা সমালোচনা পছন্দ করি। এবং অন্যকে তার ভুল ভালোভাবে ভদ্রভাবে ধরিয়ে দিতেও চাই।

আর সেটা সঠিক মনে হলে মেনে নেয়াটা লেখকের উদারতা, প্রাজ্ঞতা এবং বিচক্ষণতার পরিচায়ক।
ব্লগে যে কয়েকজন ভালো গুনী আছেন তাদের মধ্যে আপনি একজন। আপনি বলার পরেই শেষ লাইনের কথা ভেবে দেখেছি। আপনি সঠিক বলেছিলেন। এটা মেনে নিতে আমার কোন আপত্তি থাকার কথা না। ছোট হয়ে যাওয়ারও কোন ব্যাপার নেই এখানে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা

১৫| ৩০ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

বিজন রয় বলেছেন: কালীদহে ডুব গেল সপ্তর্ষির চুল।

কোত্থেকে যে এত শব্দ আর ভাবনা পান!!

৩০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

জাহিদ অনিক বলেছেন:
ধন্যবাদ হে কবি।
শুভ সন্ধ্যা

১৬| ৩০ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

নিশাচড় বলেছেন: আহা কি সুন্দর শব্দ চয়ন। ভালোলাগা একরাশ কবি।

আমার ব্লগে আসার আমন্ত্রন রইলো।

৩০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
শুভ সন্ধ্যা

১৭| ৩০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

অর্ক বলেছেন: দারুণ সুন্দর লিখেছেন কবিবর। বিভিন্ন শব্দের চমৎকার প্রয়োগ। ওপরে খায়রুল ভাইয়ের সাথে আপনার "বুলন্দ" নিয়ে আলোচনায় কৌতূহলী হলাম। এ বিষয়ে প্রাসঙ্গিক কিছু বলার লোভ সম্বরণ করতে পারছি না। শ্রদ্ধেয় খায়রুল আহসান ভাই শুরু থেকেই ভুল করে আসছেন। আপনি বরং এখানে বাংলা কবিতাতেই "বুলন্দ"র মাধ্যমে এক চমক নিয়ে এসেছেন। হলফ করে বলতে পারি, শব্দটির এমন যথার্থ প্রয়োগ বাংলা কবিতায় অনুবিক্ষণ যন্ত্র দিয়ে খুঁজেও দুয়েকটাই পাওয়া যেতে পারে। বুলন্দ মানে "বিশাল, বলিষ্ঠ"। যেমন তিনিই আবার বঙ্গবন্ধু’র ভাষণ’র উদাহরণ দিয়েছে! ওখানেও বলিষ্ঠ, দৃপ্ত, দৃঢ়, উদার আওয়াজের কথা বলা হয়েছে। আপনি যেমন প্রতিমন্তব্যে প্রথম আলো’র উদ্ধৃতি টেনে উদাহরণ দিয়েছেন, "বুলন্দ" দরজার। সেখানে বরং যে সাংবাদিক লিখেছেন, তাঁর বিদ্যাবুদ্ধির তারীফ করতে হয়, বুলন্দ দরজা হচ্ছে, বলিষ্ঠ দরজা, দৃঢ় শক্ত বৃহৎ দরজা, যা সাধারণ ছোটো দরজার মতো নয়, যে একজন ধাক্কা দিলেই খুলে যাবে! ওনার জানার এক্কেবারে ভুল ছিল। বুলন্দ মানে বন্ধ নয়। আশ্চর্যের ব্যাপার, তিনি আবার উদাহরণটা ঠিকই দিয়েছেন, 'বঙ্গবন্ধুর কন্ঠে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণা'!

কোনওকিছু শতভাগ পরিষ্কার না জেনে কাওকে বিভ্রান্ত করা মোটেই সমীচীন নয়। পরবর্তীতে আবার সাংবাদিকতার মান নিয়ে অহেতুক বিরূপ মন্তব্য করেছেন। এ ক্ষেত্রে উক্ত সাংবাদিকের বিদ্যাবুদ্ধির তারীফ করতে হয়, তাঁর "বুলন্দ" শব্দটির এমন যথার্থ ব্যবহারের জন্যে, সেখানেও না বুঝে তিনি উল্টো সাংবাদিকতার মান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছেন।

"বুলন্দ" (উর্দু) শব্দের চমৎকার প্রয়োগ করেছেন আপনি এই কবিতায়। এতে আপনার বুদ্ধি দীপ্ত, উৎসুক, কৌতূহলী মনের পরিচয় আরেকবার পেলাম।

অনেক সমৃদ্ধ একটি কবিতা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা কবিবর। এমনি ভাবেই এগিয়ে যান লক্ষ্যে।

৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:

প্রিয় অর্ক,

আপনার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা এত বৃহৎ মন্তব্যের জন্য। একটা বিষয় একটু স্পষ্ট করি। বুলন্দ শব্দটি আমি পেয়েছিলাম নজরুলের কোন একটা লেখায়। কোন লেখায় কিভাবে ছিল তা আর আজ মনে নেই।
তবে আপনী ঠিক বলেছেন যে বুলন্দ অর্থ বলিষ্ঠ বা এই জাতীয়।

খায়রুল আহসান সাহেব কিন্তু আগেই বলেছেন, অবশ্য আমার জানাটা ভুলও হতে পারে। অভিধান দেখে নিলে ভাল হয়। তিনি বলেন নি যে, নিশ্চিত হয়েই তিনি বলেছেন।

আর আমিও বোকার মত প্রথম আলো থেকে কোট করে কয়েকটা লাইন তুলে দিয়েছি ঠিকই কিন্তু আমিও স্পষ্ট করে বুলন্দ শব্দের অর্থ বলিনি। এটা আমারই মূর্খতা। আপনাদের মধ্যকার এই তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ভুলবোঝাবুঝির দায়ভার একদম আমার।

ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।

১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

নীলপরি বলেছেন: অসাধারণ । +++++

০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: ব্লগের অনেকেই এই কবিতাটি এড়িয়ে গেছেন।
আপনি পড়েছেন এবং সুন্দর করে মন্তব্য করেছেন দেখে ভালো লাগলো খুব।
ভালো থাকুন কবি

১৯| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

নীলপরি বলেছেন: এড়িয়ছেন কেনো জানি নাহ ! দেখলাম কিছু মন্তব্য । আমার তো কোনো শব্দ আরোপিত বলে মনে হয়নি । অথচ অনেক সময় দেখি , এই ব্লগেও দেখেছি কিছু শব্দ কবিতায় আরোপিত বলে মনে হয়েছে । কয়েকটা শব্দ আছে যেগুলো কোনো কোনো কবি কিছুটা যেন জোড় করে ঢোকান । যাক , যার যেমন ইচ্ছে!

তবে এই কবিতা যদি কেউ এড়িয়ে থাকেন তবে তাঁরা জয়দেব পড়লে কী বলবেন ?
নেই কাজের ভাবনা !:)

০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি ঠিক জানি না, জয়দেব এর কবিতা পড়লে কার অবস্থা কি হবে। তবে আমার ব্যক্তিগত দৃঢ় বিশ্বাস কবিতায় বা সাহিত্যে কোন অশ্লীলতা নেই। অশ্লীলতা থাকে মনে। শব্দেরা নিষ্পাপ।

ধন্যবাদ নীলপরি। আবার আসার জন্য।

২০| ০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০১

নীলপরি বলেছেন: একমত আপনার সাথে । জয়দেব এর কবিতা পড়লে কার অবস্থা কি হবে তা আমারও জানা নেই ! জানার দরকারও নেই । তাই বলেছি নেই কাজের ভাবনা !

শব্দেরা নিষ্পাপ। - একেবারেই । শুধু কখনো হয়ত অপ্রয়োজনীয় মনে হয় । তবে শ্লীলতার মানদন্ড নিয়ে সেখানেও বিচার করি না । অত কিছু জানিও না । :)

আর আগেই বলেছি এই কবিতায় তেমন কিছু নেই ।

আপনাকেও ধন্যবাদ আবার উত্তর দেওয়ার জন্য ।

০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১২

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ধন্যবাদ কবি :)

২১| ১৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনাদের মধ্যকার এই তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ভুলবোঝাবুঝির দায়ভার একদম আমার (১৭ নং প্রতিমন্তব্য) - এখানে আপনার কোনই দায়ভার নেই, প্রিয় কবি। বোধকরি, এখানে ভুল বোঝাবুঝিরও কোন অবকাশ ছিলনা। প্রতিমন্তব্যে আপনার বোল্ড করা অংশটুকুই বলে দেয়, কাওকে বিভ্রান্ত করা মোটেই আমার উদ্দেশ্য ছিলনা। কেউ ইচ্ছে করে ভুল বুঝতে চাইলে কিংবা গরুকে জোর করে নদীতে ফেলে নদী সম্বন্ধে রচনা লিখতে চাইলে তাকে নিবৃত্ত করার উপায় নেই।
আচ্ছা, একবার কি দেখে নেয়া যায়, অভিধানে "বুলন্দ" শব্দটার মানে কী দেয়া আছে? আমার এখন হাতের কাছে অভিধান নেই, তাই বলতে পারছি না। অন লাইন বাংলা অভিধানে শব্দটাকে পেলাম না।

১৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আবার ফিরে এসে মন্তব্য করার জন্য শুরুতেই কৃতজ্ঞতা জানাই।

আসলে ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসেছি তাই আমার হাতের কাছেও ভালো কোন বাংলা অভিধান নেই, তবুও নেটে খুঁজে একটা অর্থ পেলাম।
আমাদের এই সামু ব্লগেরই ব্লগার নস্টালজিক তার এই পোষ্টে কতগুলো শব্দের অর্থ দিয়েছিল। সেখানে বুলন্দ শব্দের অর্থ দেয়া আছে উচ্চ। যা থেকে বোঝা যায় বুলন্দ শব্দটি প্রকট, প্রশস্ত, বিশাল-বলিষ্ঠ অর্থেই ব্যবহার করা হয়।



অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা প্রিয় কবি

২২| ১৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.