নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেসব কথা এই সামু ব্লগে লিখতে পারি না নানা কারনে- সেসব কথা আমার পার্সোনাল জার্নাল ব্লগে লিখি -- https://journalofjahid.com/

জাহিদ অনিক

ভালোবাসি কবি ও কবিতাকে

জাহিদ অনিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাতিল

০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫




মৃগনয়না,
তোমার শাণিত কৃপাণ !
কৃষ্ণনেত্র যেন ঈশান কোণে এনেছে সাঁঝের মায়া
বন-হরিত পত্র-পল্লবে আঁধারিত জ্যোৎস্না ন্যুব্জ বিটপীর স্কন্দে যেন কাঙ্ক্ষিত কাঁচা কাঞ্চন।

কৃত্তিকা আলো সিঞ্চিত বিক্ষিপ্ত প্রসারিত কনীনিকা জ্যোতি
যেন বেহুঁশ অন্তরে চৈতন্য রশ্মি
যেন মরুর বুকে জীবনের অন্য এক জলজ উপনাম।

সমর-রঙ্গে পূর্ণ আবেশে আবিষ্ট তীরন্দাজের অঙ্গ-ভাঁজে ধরে রাখা ধনুকের খাপ,
মৃগনয়না;
যেন তোমার বক্র আঁখির অধীর অশান্ত চাহনির অব্যর্থ বিষবাণ !






ছবিঃ শায়মা আপু

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

ঋতো আহমেদ বলেছেন: বাহ্, বেশ লিখেছেন। স্কেচ টাও সুন্দর হয়েছে। এই অপ্সরা টা কে :)

০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

জাহিদ অনিক বলেছেন: অপসরা হচ্ছে এই ছবির চিত্রকর। যিনি ব্লগে শায়মা নামে সুপরিচিত।

ধন্যবাদ কবি

২| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: কিছু শব্দ মন কেড়ে নেয়।

কিন্তু এরকম শব্দসমূহ আপনার অন্যান্য কবিতায় ব্যবহার করতে দেখিনি।
এভাবে শব্দ ব্যবহার করলে আমার মনে হয় তা "সংগৃহীত"।

আমি মনে করি কবি শব্দের পিছনে না ছুটুক, বরং শব্দই কবির পিছনে দৌড়াক।

শুভকামনা রইল, জাহিদ।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: বিজন দা, আপনার মন্তব্যের বক্তব্য বেশ স্পষ্ট এবং ভালো লেগেছে। আমি বুঝতে পেরেছি।
কবি শব্দের কাছে যাবে নাকি শব্দ কবির কাছে যাবে, সেটা যেমন অনেক আগে থেকেই আমরা ভেবে আসছি এটাও ভাবি আমি মাঝেমধ্যে কবি শব্দের কাছে যাক, আবার শব্দও কবির কাছে যাক। দুজন দুজনেই কাছেই যাওয়া আসা করুক।

আমি এমন শব্দ আগেও কিছু কিছু ব্যবহার করেছি দুই একটা কবিতায়, তবে তা এতটা বিশালভাবে বয়। যেমন আমার সুরাহা কবিতার কথা মনে পড়ছে এখন।

ধন্যবাদ

৩| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পড়তে গিয়ে তো দন্তসমূহের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়! সবগুলোই নড়বড়ে হয়ে গেছে। :)
কবিতা দারুণ হয়েছে। তবে ভবিষ্যতে আমার মত পাঠকদের দন্তসমূহের প্রতি আপনার সদয় দৃষ্টি কামনা করছি। :)

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার সাথে যোগাযোগ কইরেন কবি।
দুই একজন দাঁতের ডাক্তার আমার চেনাজানা আছে।

৪| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

মিথী_মারজান বলেছেন: কাতিল সেই অশান্ত দৃষ্টিবাণে কবির হৃদয়ে যে মুগ্ধতারবাণ বিদ্ধ হইয়াছে ইহার দায়িত্ব বোধকরি স্বয়ং কিউপিড সাহেব লইয়াছিলো।
কবিতাটি পড়িয়া ইশ্বরচন্দ্রের শকুন্তলার কথা স্মরণ হইয়া গেলো। জনাব দুষ্মন্তও কি শকুন্তলাকে দেখিয়া এইরূপ অশান্ত হইয়াছিলেন!

কবিতাখানিও কাতিল চাহনীর মত অব্যর্থ লক্ষ্যভেদী সুন্দর হইয়াছে।
বড়ই সৌন্দর্য!

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার কবিতার থেকেও আপনার মন্তব্য বেশী সুন্দর হয়েছে মিথী আপু।

কবিতার যেন একদম পটভূমি থেকে শুরু করে ভাবের বিন্যাস ও ভাবের পরিণতি সবটাই আপনার চোখের সামনে ভেসে উঠেছে যেন!
কি করে বুঝলেন এত কিছু ! আমি ডরাইছি !!!! B:-) চক্ষু ছানাবড়া'র ইমোজি

৫| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মৃগনয়নরা একবারের চাহনীতে হৃদয় সাগরে জোয়ার আনে, আবার পাহাড়ী নদীকে থামিয়ে দেয়, অশান্ত মনকে প্রশান্তিতে ভরে দেয়, শান্ত পৃথিকে অশান্ত করে তোলে; পংক্তিগুলোতে শক্তি আছে।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনার থেকে এমন একটা পজেটিভ মন্তব্য পাওয়া মানে বিশাল কিছু

৬| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চোখের চাউনিতে এক ধরণের বিষ থাকে, যেগুলো পুরুষ ধরতে পারেনা। পুরুষের কাছে সেটা বিশেষ আকর্ষণ।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

জাহিদ অনিক বলেছেন:
পুরুষকে বোকা ভাবা যেন সাহিত্যের একটা চরমতম বোকামি। কে বলে পুরুষ সেই বিষময় চাউনি ধরতে পারে না।
পারে, পারে পারে ।

ধন্যবাদ সত্যের ছায়া।

৭| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশ লিখেছেন।

অশান্ত চাহনীর অব্যর্থ বিষবান । আপনি কি অলরেডী পয়জন্ড!!!!!

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার অবস্থা বিষে বিষক্ষয়।

ধন্যবাদ কবি। শুভ সন্ধ্যা

৮| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

অর্ক বলেছেন: আমি সবসময় একটা বিষয় গভীরভাবে বিশ্বাস করি, যে প্রশংসক সে বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী আর যে সমালোচক সে আরও ভালো বন্ধু, আরও বেশি শুভাকাঙ্ক্ষী। কবিতাকে আমি হাতি ঘোড়া কিছু মনে করি না। মৃত্যু শয্যায় "শেষ কবিতা" শিরোনামে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় যেমন লিখেছিলেন তাঁর শেষ কবিতা,

"
যাবার বেলায় রয়ে গেল খেদ
অর্ধেক ক্ষেত এখনও পতিত
যা পেয়েছি, তাও বড় কম কিছু নয়
তুলেছি ফসল আশার অতীত
"
(বিন্যাস ও আরও অন্যান্য ভুল থাকতে পারে)

বিজন রয়’র মন্তব্যটি আপনার আমার আমাদের সবার জন্য অত্যন্ত দরকারি। কবিতায় বিভিন্ন শব্দ (প্রাচীন, আআধুনিক) স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসতেই পারে, বিখ্যাত কবিরা যেমন করে থাকে, রুধির যখন লেখা, তখন একটু মনোযোগ দিয়ে পাঠ করলেই বোঝা যাবে এখানে রক্ত, রুধির’র মতো সাবলীলতা ধারণ করে না।

আপনার লেখায় শব্দগুলো মনে হচ্ছে কবি যেন নিজের পাণ্ডিত্য জাহির করার জন্য এভাবে লিখেছেন (জানি তা নয়)! বিজন রয়’র মতো আমারও মনে হলো, লেখাটি শব্দচয়নের কারণে মৌলিকতাই যেন হারিয়ে বসেছে! অহেতুক লেখাকে দুর্বোধ্য করা হয়েছে বলে মনে হলো।

ধন্যবাদ ও ভরপুর শুভেচ্ছা কবিবর।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: লেখাটা কিছুটা না অনেকটা দুর্বেধ্য, এটা আমিও জানি।
ইচ্ছে করেই যে এমনটা করেছি সেটা বুঝতে কারও বাকী নেই। এটা যে পাণ্ডিত্য জাহির করার জন্য নয় সেটা আপনিই বলেছেন।
আমার কাছে জানতে চাইলে বলতে পারি এটা একটা এক্সপেরিমেন্ট হতে পারে। নিয়মিত এই ধরনের কবিতা লিখব না নিশ্চয়ই।

ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা কবি অর্ক

৯| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: সম্রাট ভাইর মন্তব্যের সাথে সহমত।
আমার মত পাঠকদের দন্তসমূহের প্রতি আপনার সদয় দৃষ্টি কামনা করছি। :)
;)

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: ইহা একটি অত্যন্ত ফাঁকিবাজি মন্তব্য।
নিন্দা জানাই।
আপনার জন্যও দাঁতের ডাক্তার বুক করতে হবে ???????????

১০| ০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপনি কি এই শব্দে ভাবেন?

(যেহেতু আমাদের চিন্তার মিডিয়াম হইলো ভাষা, তাই এই প্রশ্ন)

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:
সব সময় ভাবি না। মাঝেমধ্যে কখনো সখনো ভাবি। নিজের সাথে নিজে অনেক ভাবেই কথা বলি আমরা।

ধন্যবাদ শুভ্র সরকার।

১১| ০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

সুমন কর বলেছেন: এবার, এতো সব কঠিন শব্দ কেন রে !! পড়তে কষ্ট হয় যে !!

+।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন: এইবেলা একটু কষ্ট দেয়ার জন্য দুঃখিত দাদা ! B:-)

ধন্যবাদ সুমন দা। :)

১২| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৮

ওমেরা বলেছেন: কি ভয়ংকর শব্দের সমাহার পড়তো পারলাম না । তাই আপনাকে ধন্যবাদ দেয়া গেল না অনিক।

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:
দুঃখিত দুঃখিত ওমেরা

১৩| ০৯ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: এখনকার প্রায় কবিদেরই সহ্য ক্ষমতা খুবই নিম্ন মানের!

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:


হয়ত হবে। সহ্য করার একটা লিমিট থাকে, দেয়ালে পিঠ আটকে গেলে তখন অন্যদিকে মোড় দিতে হয়

১৪| ০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০১

শিখা রহমান বলেছেন: জাহিদ বাপরে!! আপনি যে কাতিল হয়ে গেছেন সেটা কবিতা পড়ে বেশ বোঝা যাচ্ছে। কবিতাটা ঠিক আপনার অন্য কবিতার মতো নয়। নাম না জেনে পড়লে বুঝতে পারতাম না যে আপনার লেখা।

ওপরে অনেকের মন্তব্য পড়লাম। মানছি যে আপনি হয়তো অনেক কঠিন শব্দ ইচ্ছে করেই ব্যবহার করেছেন। শব্দগুলোর ব্যবহার আমার কাছে ঝংকার তুলেছে। শব্দের এহেন ব্যবহার আরোপিত মনে হতেই পারে কোন কোন পাঠকের কাছে। তবে শব্দ আর কবিতা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করাটাও কবির কাজ বলে মনে করি।

শুভকামনা। আপনি ব্লগে আমার প্রিয়তম কবিদের মধ্যে একজন। ভালো থাকবেন কবি।

০৯ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:২৩

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপনার মন্তব্য পড়ে বেশ হাসলাম। :)
জাহিদ বাপরে!! আপনি যে কাতিল হয়ে গেছেন সেটা কবিতা পড়ে বেশ বোঝা যাচ্ছে। - একদমই না।

হ্যাঁ, এটা আমার অন্য কবিতার থেকে অনেক আলাদা।
মন্তব্যে যা যা বলেছেন তারসাথে একমত।

ধন্যবাদ শিখা রহমান। ভালো থাকবেন।

১৫| ১১ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৩

নীলপরি বলেছেন: অপূর্ব । এই বিশেষণটাই যথোপযুক্ত মনে হচ্ছে এই কবিতার ক্ষেত্রে । আর শব্দের সমাহার তো অনন্য । মাঝেমাঝে এরকম খুব ভালো লাগে । যেমন সাবেকি শাড়ি , গয়না মাঝেমাঝে খুব আকর্ষিত করে সমীহ জাগায় ঠিক সেরকম এই কবিতাগুলো ।

শুভকামনা

১১ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২০

জাহিদ অনিক বলেছেন:
মাঝেমাঝে এরকম খুব ভালো লাগে । যেমন সাবেকি শাড়ি , গয়না মাঝেমাঝে খুব আকর্ষিত করে
কি দারুণভাবে যে বললেন ! যেন পুরানো বোতল খোলা আতরের ঘ্রাণ পেলাম আপনার মন্তব্যে।


অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি

১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতাটি পাঠ করতে অনেকের দন্ত নড়বড়ে হয়ে গেছে বলে মন্তব্যে জানিয়েছেন, তবুও আমার কাছে ভাল লেগেছে। মাঝে মাঝে এমন ভারিক্কী শব্দসম্ভার মোকাবিলা করে কবিতা পড়তে অসুবিধে নেই, তবে তা সব সময়ে নয় নিশ্চয়।
কবিতার শিরোনাম এবং গ্রাফিক্স, দুটোই সুন্দর ও যথার্থ হয়েছে। আশাকরি, চিত্রকরের নজরেও কবিতাটি পড়বে।
তবে একটা টাইপো সংশোধন করে নিলে ভাল হয়ঃ সাঁজের<< সাঁঝের হবে বোধহয়।
মিথী_মারজান, চাঁদগাজী, শিখা রহমান, নীলপরি প্রমুখের মন্তব্য ভাল লেগেছে। আপনার ৬ ও ৮ নং প্রতিমন্তব্যও ভাল লেগেছে।
কবিতায় ভাল লাগা + +

১৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩৮

জাহিদ অনিক বলেছেন:

মাঝে মাঝে এমন ভারিক্কী শব্দসম্ভার মোকাবিলা করে কবিতা পড়তে অসুবিধে নেই, তবে তা সব সময়ে নয় নিশ্চয়।
আপনার মন্তব্যটি বেশ গুরুত্বসহকারে নিচ্ছি। আপনার কথাটা বেশ ভালো লাগলো। মাঝেমধ্যে এমন ভারী ভারী শব্দের কবিতা ভালো লাগে; সেটা ভেবেই লিখেছিলাম। সব সময়ে নয় অবশ্যই।

ছবিটা যার থেকে নিয়েছি; অর্থাৎ শায়মা আপু কবিতাটি দেখেছেন ফেসবুকে।

কবিতা পাঠ, চমৎকার মন্তব্য ও ৯ম প্লাসে অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় কবি।
ইদের শুভেচ্ছা।

টাইপো ঠিক করে দিচ্ছি। ধন্যবাদ

১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

শায়মা বলেছেন: এখানেও দেখেছি!!!!!!!!!!


আর তোমার জন্য আমি আরও আরও রঙ্গিন চোখ এঁকে দেবো ভাইয়ুমনিতা! :)

১৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

জাহিদ অনিক বলেছেন:
আরও !
মোরে আরও আরও আরও দাও প্রাণ।

থেংকু শায়মা আপু

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.