![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৬ই September পোস্ট-এ এক ভাই আমার ভাবনা রোহিঙ্গা লেভেলের বলে মন্তব্য করেছেন.
আরকান রাখাইন গ্রুপ যাদের নিরাপদ করার জন্য চেষ্টা করছেন তাদের কারনে রাখাইন মুসলিম হত্যা হচ্ছে এবং তারা হারিয়ে যাচ্ছে?
আমার কাছে প্রশ্ন রইলো উনার জন্য।
বেশ কয়েক মাস মায়ানমার আর্মি, পুলিশ, Border পুলিশ যে হারে মায়ানমার রোহিঙ্গা দমনরত রয়েছে, তার বিপরীত ৯ জন পুলিশ হত্যা বিদ্রোহীদের হাতে,যেখানে মায়ানমার নিরাপত্তা বাহিনী হাতে হত্যা রেপ,নির্যাতিত হচ্ছে।
যেখানে নির্বাহী পরিচালক এশিয়া Society পুলিশ Institution (ASPI), মায়নমার ইনোসেয়েটিভ পরিচালক (Debra Eisemen) তিনি এই সমস্যাবলী প্রথম ধাপ হতে বলা চেষ্টা করেছে।
উপরের মন্তব্য যিনি করেছেন সেখানে সম্প্রদায়িক ও জাতিগত সমস্যাটা কিভাবে সমর্থন করেন।
আমার মতে আমার মত আপনারও জানার বাকি রয়েছে।
ডেব্লা এসেনম্যান বলেন,
তারা ভূমিহীন, প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ রাখাইন রাজ্যে বসবাসকারী, তার মধ্যে রাখাইন সম্প্রাদায় ১৩৫ গ্রুপকে মায়নমার সরকার মেনে নিতে চাই না।
আসলে রোহিঙ্গা কারা? কেন এই সাম্প্রতিক সময়ে এত হত্যা যজ্ঞ শুরু করল মায়নমার সরকার?
১৯৮২ সালে মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গা দের নাগরিকত্ব ছিনিয়েনে।
৮২ সালে একটি আইন পাশ করে,যেখানে রোহিঙ্গাদের অস্থায়ী একটি "সাদা কার্ড "প্রদান করেন। এই কার্ড টি তাদের নাগরিক হবার প্রমান করে। রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার ক্ষমতা প্রদান করে,এবং ২০০৮ সালে সাংবিধানিক গণভোট রোহিঙ্গারা অংশগ্রহণ করে। ২০১০ সালে নির্বাচন রোহিঙ্গা ভোট প্রদান করেন।
কিন্তু ২০১৫ সালে নির্বাচন আগে রোহিঙ্গা হতে তাদের সাদা কার্ড সমূহ আবার ছিনিয়ে নেই।
তৎকালীন সময়ে যে সহিংসতা শুরু হয় তা খুবই দু:খদায়ক ঘটনা প্রকাশ করে।
২০১২ সালে দিকে রোহিঙ্গা সম্প্রদায় কিছু মানুষ বৌদ্ধ এর নারীকে রেপ ও হত্যা করে। এই হতে সাম্প্রদায়িক হিংস্রতা ধীরেধীরে বাড়তে থাকে।
১০০ অধিক ঘরবাড়ি, হত্যা ও হতাহতে সংখ্যা বাড়তে থাকে।
২০১২ সালে অনেক রোহিঙ্গা সরাণথি হয়ে পড়ে এবং Squalid IDP কেম্প UN সহায়তা এ আশ্রিত হয়। প্রাই ১০ হাজার অধিক মানুষ নৌকা যোগে এশিয়ান বিভিন্ন দেশে পালিয়ে যায়।
সাম্রদায়িক হিংস্রতা ও জাতিগত সমস্যা শুধু তাদের একমাত্র সমস্যা নই, এই সমস্যা বড় কারণ হল তারা মুসলিম।যেখানে সামান্য সংখ্যা বৌদ্ধ রয়েছে।
মায়নমান জাতীয় আইন ঘোষণা করে,এই আইনে আন্তঃধমীয় বিবাহ,ধম পরিবর্তন, এক বিবাহ বিষয়ক বলা হয়েছে।
এখন মায়ানমার একটি বৌদ্ধধম দেশ, তাদের জাতীয় চেতনা সমূহ তাদের ধম রক্ষা ব্যাপারে এবং
বৌদ্ধ এর যাজক তাদের মানুষদের মুসলিমদের বিপরীত ফুসলিয়ে তুলে।
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল মায়ানমার সরকারে কোন বিভাগে কোন রোহিঙ্গা নাই, তাদের সংসদ এ রোহিঙ্গা কে প্রতিনিধিত্ব করেনি।
কিছুদিন আগে UN একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে যেখানে ১০০ জন রোহিঙ্গা সাক্ষাতকার নিয়া হয়,এই রিপোর্ট এ গুলি,হত্যা,নির্যাতন,যৌন নির্যাতন, রেপ সহ অনেক বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
কিছুদিন আগে ১২ জন শান্তিতে নোবেল জয়ী মায়ানমার উদ্দেশ্য একটি খোলা চিঠি লিখে যেখানে গণহত্যা বন্ধ করার জন্য মায়েনমারে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করে।
কারা বেশী সংশয়িতা করছে।
যেখানে মায়ানমার সরকার আর্মি ভয়াবহ অবস্থা তৈরি করেছে
মায়নমারে জাতীগত সমস্যা সমধানের উদ্দেশ্য এ কপি আনানকে নিয়ে একটি দল গঠিত,
কিন্তু দুখের বিষয় তাদের অবস্থা হতে পরিপূরণ সমাধান উদ্দেশ্য কে সঠিক ভাবে এগিয়ে আসছে।
আমার দেশে তাদের বহন করে আশ্রিত যুক্তি যোগ্য নই।
তাদের রাখাইন রাজ্যে সঠিকভাবে জীবন যাপন এর সরকারে সাথে আমরা সাধারণ মানুষ এক হয়ে কাজ করতে পারি।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জাতি সংঘ কিছু করতে পারে। যদি তাদের ইচ্ছা হয়।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭
বাকরখানি বলেছেন: ৬বছরে চাইরটা পোস্ট। এর মধ্যে ২টা আজকে ৬ঘন্টার মধ্যে রোহিঙ্গা নিয়া। ভাল।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৩
জহির আববাস কাদেরী বলেছেন: জী, আসলে আমি লিখার ক্ষমতা আমার মাঝে একদম নেই,কিন্তু ইদানিং মনে হয় লিখা যায় হোক, কেউ না কেউ লিখবার জন্য সহযোগী করবে।
যদি সম্ভব হয় পরামর্শ দিবেন।
আপনাদের মত যারা ভাল লিখে তাদের লিখা পড়তে ভাল লাগে,বাংলা ভাষা আসলে জাদুকরী ভাষা, আরবী ও বাংলা লিখার আসলে অসাধারণ, যারা লিখতে পারেন।ভাল লিখার প্রতিশব্দকে খেয়াল করি,বাক্য গঠন কে নজর রাখি।
ভাল থাকবেন,আর আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
ফাল্লিলাবিন হামদ।
আল্লাহ্ জন্য সকল প্রশংসা।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি বলতে চাচ্ছেন পরিস্কার নয়।