![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় আমাদের বাংলাদেশ
পরিবর্তন হাওয়া সর্বদিকে,এখন পুরো বিশ্বের রুপ পাল্টাতে শুরু করেছে । আমাদের বাংলাদেশ এখন ডিজাটাল বুলির উপর ঝুলে আছে । আসলে আমরা কতটুকু নিজেদের বর্তমান প্রযুক্তি সাথে নিজেদের নিয়োজিত করতে পেড়েছি এবং তার প্রয়োগ কতটুকু দেশের কল্যাণের জন্য তা বলা খুবই কঠিন । শুধু মাত্র তথ্যভান্ডার ওয়েব সাইট দিয়ে সব কাজ এক সাথে শেষ হয়ে যায়না ,তাকে ডিজিটাল বাংলাদেশ এই নামকরন করা যায় না । তবে বর্তমান সরকারের এই প্রচেষ্টা খুব কম তা বলাও সঠিক নই। কিন্তু আমাদের বিশ্বে সাথে এ কহয়ে সঠিক উপায়ে চলতে হলে আমাদের আরো বেশী প্রযুক্তি নির্ভরসহ ,নিজেদের প্রযুক্তি উন্নয়নে ,নিজেদের মেধাকে কাজে লাগানো ছাড়া আর এর কোন বিকল্প নাই।
এখনি সময় আমাদের নীতি নির্ধারকদের এখন এই নিয়ে বিশত চিন্তা এবং এর কার্যক্রম শুরু করা । এই কিছুদিন আগে অন্য দেশের প্রযুক্তির সহয়তা নিয়ে ইতি মধ্যে আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটলাইট উৎক্ষেপন শেষ হয়েছে।ইতি মধ্যে হয়ত এই স্যাটলাইটের নিয়ন্ত্রনে আমাদের দেশে প্রকৌশলীরা এই বিষয় প্রশিক্ষণ শেষ করেছে।এইটা আমাদের বড় আয়োজন,কিন্তু এই আয়োজন টুকু আমার সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারব কিনা ,তা ;ভবিষ্যৎ আমাদের সব বলে দিবে।
আমাদের বাংলাদেশ তথ্য ভান্ডার বিষয় প্রচুর কাজ শেষ করছে এবং অনেক কাজ চলমান আছে । কিন্তু এই বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তি সাথে আমরা কত টুকু নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছি তা বলা খুবই কষ্টকর
আমার লেখার শিরোনাম ছিল আমাদের বাংলাদেশ কি অবস্থান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রযুক্তিতে?
এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা আগে আমরা আগে জানতে চাই আসলে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial intelligence বা এ আই আসলে কি?
এই জটিল সংজ্ঞা বিষয়ে আমরা ইন্টারনেট মাধ্যমে জেনে নিতে পারব ,তাই আমরা সহজ কিছু বলা মাধ্যমে এই Artificial intelligent কি তা জানার চেষ্টা করি।
Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি ?
আমরা উইকিপিডিয়া হতে কিছু জিনিষ সারাসরি কপি পেস্ট করেছি এবং এবং পুরো বিষয় জানতে নিম্নে লিঙ্ক এ ভিসিট করতে পারেন।
বুদ্ধিমত্তা সংজ্ঞা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা, যেখানে মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা শক্তিকে কম্পিউটার দ্বারা অনুকৃত করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন হয়ে উঠেছে একটি একাডেমিক শিক্ষার ক্ষেত্র যেখানে পড়ানো হয় কিভাবে কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার তৈরি করতে হয় যা বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করবে।
জাপানি রোবট অ্যাসিমো
মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা শক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলে। [১] কম্পিউটারকে মিমিকস কগনেটিক এককে আনা হয় যাতে করে কম্পিউটার মানুষের মত ভাবতে পারে । যেমন শিক্ষা গ্রহন এবং সমস্যার সমাধান । কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) হল মেশিন দ্বারা প্রদর্শিত বুদ্ধি। কম্পিউটার বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে, এআই গবেষণার ক্ষেত্রটি "বুদ্ধিমান এজেন্ট" -এর অধ্যয়ন হিসাবে নিজেকে সংজ্ঞায়িত করে: যে কোনও যন্ত্র যা তার পরিবেশকে অনুধাবন করতে পারে এবং এমন কিছু পদক্ষেপ নেয় যা কিছু লক্ষ্য অর্জনে তার সাফল্যকে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে নেয়। "কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা" শব্দটি প্রয়োগ করা হয় তখন যখন একটি মেশিন "জ্ঞানীয়" ফাংশনগুলিকে কার্যকর করে যা অন্যান্য মানুষের মনের সাথে মিল থাকে, যেমন "শিক্ষা গ্রহণ" এবং "সমস্যা সমাধানের" সাথে সংযুক্ত।
মেশিনগুলি ক্রমবর্ধমানভাবে সক্ষম হয়ে উঠে তখন মানসিক সুবিধার জন্য বুদ্ধিমত্তাকে সংজ্ঞা থেকে সরিয়ে ফেলার প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরূপ, অপটিক্যাল অক্ষর স্বীকৃতিটি "কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার" উদাহরণ হিসাবে আর অনুভূত হয় না, তখন এটি একটি রুটিন প্রযুক্তি হয়ে ওঠে। বর্তমানে যে সক্ষমতাগুলোকে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে সেগুলি মানুষের বক্তব্যকে সফলভাবে বুঝতে পারে, কৌশলগত গেম সিস্টেম (যেমন দাবা এবং যাওয়া) উচ্চতর স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারে, স্বয়ংক্রিয়ভাবে গাড়ি চালাতে পারে, সামরিক সিমুলেশন এবং জটিল উপাত্ত ব্যাখ্যা করতে পারে।
এআই গবেষণাকে কতগুলো উপ শাখায় বিভক্ত করা যেতে পারে যা নির্দিষ্ট সমস্যা, দৃষ্টিভঙ্গি, বিশেষ সরঞ্জামের ব্যবহার বা নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনগুলির সন্তুষ্টির দিকে ফোকাস করে।
আমরা যদি এখন বিশ্ব পরিবর্তন এর দিকে লক্ষ্য করি তাহলে আমরা আরো ভাল করে বিষয়টি বুঝতে পারব।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এ আই ) এত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে যে বিশেষজ্ঞরা এই বিকাশ ঠিকমত অব্যাহত রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আর এই এই নাটকীয় পরিবর্তনগুলি সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় আমাদের বাংলাদেশ অবস্থান কি তা আমরা কি ভেবে দেখেছি?
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ( এ আই) সমন্ধিত প্রকাশিত একাডেমিক কাগজের সংখ্যা ক্রমেই বেড়েছে । দুই দশক ধরে আছে প্রকাশিত সংখ্যা ২০১৬ সালের প্রকাশিত হার বহুগুন ।প্রায় ০৯ গুন বেড়েছে ।যার সংখ্যা প্রায় ২০০০০ এর মত।
আমেরিকার অল্প বয়সিরা সপষ্টতাই মনে করে যে এ আই তাদের আগামী দিনের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূন বিষয়। প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়টি জন্য শিক্ষাত্রীদের আগ্রহ বেড়ে চলছে।
বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় স্ট্যানফোর্ড , বার্কলে ,জর্জিয়াঠেক এবং অন্যান্য মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে এক দশক এর অধ্যয়নে চিত্র বিশাল।
উল্টো দিকে আমাদের বাংলাদেশের চিত্র পুরোপুরি ভিন্ন।এখন পর্যন্ত এই বিষয় সঠিক কোন পরিসেবা আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে পারেনি। কিন্তু আমাদের প্রতিবেশি দেশ সমূহ যেমন ভারত ,সিঙ্গাপুর ,মালশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এখন আরো বেশি করে মনোযোগ দিয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে উন্নত দেশ সমূহ এআই এর ব্যবহার বৃদ্ধি করে দিয়েছে এবং তা বহুগুনে। বিশ্বব্যাপী কর্মসংস্থানের সাইট ডনস্কটকমের বিশেষণটি যদি লক্ষ্য করি তাহলে আমাদের ধারণা আরো বেশি প্রসার হবে।তাদের দেখা যায় চাকরির ক্ষেত্রে মেশিন লানিং এবং গভীর জ্ঞান শিক্ষা সক্ষতা প্রয়োজনের চাকরি সুযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইতিমধ্যে চাকরি দাতাগন নিয়োগের ক্ষেত্রে চাকরি যোগ্যতা নির্ধারণ ,দক্ষতা নির্ণয় , ক্ষমতার ব্যবহার মাত্রা জানতে এ আই ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে।
২০০০ ইং সাল হতে পুঁজিপতিদের দ্ধারা এ আই স্টাট অ্যাপ গুলো মধ্যে বিনিয়োগ প্রায় ছয়গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০০ সাল হতে বিশ্বে এ আই ব্যবস্থা উন্নয়ণের কাজ প্রায় ১৪ গুন বেড়েছে।
এই বৃদ্ধি সাথে সাথে আর একটি ব্যাপার সবার মনে প্রশ্ন আসা শুরু করে দিয়েছে ,এই এ আই ,মেশিন লানিং প্রযুক্তি রোবট আমাদের চাকরি কি নিয়ে নিচ্ছে ???
আমরা এই বিষয় নিয়ে এখন আলোপাত করব না।
সমপ্রতি স্বাস্থ্যখাতে বিশাল উন্নতি হয়েছে, ২০১৭ সালে বিভিন্ন গবেষণা দেখা যায় যে এ আই প্রযুক্তি নির্ভর মেশিন ত্বক ক্যান্সারের পাশাপাশি চর্মরোগ বিশেস লক্ষণ সনাক্ত কাজ আরো সহযে করতে পারে ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করে ২০১৭ সালে শিক্ষকদের প্রতিস্থাপন শুরু হতে পারে এ আই মাধ্যেম। এ আই মাধ্যমে অগ্রগতি আমাদের বিশ্বে সমগ্র অর্থনীতি পূর্ণলিখন করতে পারে।
বিকাশমান দেশগুলোতে এ আই বিষয় একজন বিশেষজ্ঞ মতামত এখানে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
" জেমস ওয়াটসন্ম" একজন বিশ্লেষক লিখেছেন এবং এই বিষয় তার সাইট বিহত ব্যাখ্যা প্রদান করেছে যা এই বিষয় গভীরতা এবং পরিবর্তন আবাশ দিয়েছে।
"২০৩৫ সালে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা( এ আই ) উন্নত অর্থনীতেতে বৃদ্ধিহার দুইগুন হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে বার্ষিক বৃদ্ধিহার ২।৬% হতে ৪।০২ % বেড়ে গিয়েছে শুধুমাত্র ব্যাপকভাবে এ আই গ্রহনের মাধ্যমে। যুক্ত রাজ্যে এ আই অর্থনীতিতে ৮১৪০ বিলিয়ন ডলার যোগ করে যা তাদের জিডিএ এর বার্ষিক বৃদ্ধির হার ২।৫ % --৩।৯% বৃদ্ধি হয়েছে। উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এ আই বিশেষভাবে প্রভাব ফেলেছে এবং সামনে বিশাল প্রভাব বিস্তার করবে যা ভাবা খুবই কষ্টকর এবং রোমাঞ্চকর।
এ আই প্রযুক্তি অত্যন্ত শক্তিশালী পরিবর্তন আনা সম্ভব । কিন্তু এই সব বাস্তাবয়নে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
বাংলাদেশ কৃষি বিপ্লবে এবং অর্থনীতি সঠিকভাবে ,দুর্নীতিবিহীন ,শুধুমাত্র মানব কল্যানের ,দেশের মানুষের কল্যানে ,আমাদের অর্থনীতি সূচক বৃদ্ধি জন্য এখনই এ আই প্রযুক্তির ব্যবহার ,প্রয়োগ শুরু করা প্রয়োজন। এই জন্য আমাদের মেধাবী তরুনদের এর সাথে সম্পৃক্ত করা শুরু করে দিতে হবে।
বর্তমান বাংলাদেশ প্রজন্মের টেলিকম ,বিদ্যুৎ, কৃষি ব্যবস্থা যাতে এ আই ব্যবহার করা যায় তার জন্য অবকাঠামো নির্ণয় পূর্বক এবং নীতি নির্ধারকদের এখনি নীতি প্রননয় করতে হবে।
বর্তমান কৃষি উন্নয়নশীল দেশে অধিকাংশ মানুষের দুই মৌলিক অধিকার চাপ পরিলক্ষিত হয়। এই চাপের প্রধান চাপ হলো পানি এবং খাদ্য বন্টন এবং অতিরিক্ত খাদ্য প্রদান করে। আর এই প্রয়োজনীয়তা নিরিখে ছোট খামার গুলো আরো বেশি করে সচেস্ট পরিমান উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে।
আমাদের দেশ এই প্রযুক্তি প্রয়োগ যদি সত্যিকার অর্থে হয় থাহলে আমাদের এই দেশ সুপার কৃষি বিপ্লবের দেশ হিসাবে গঠিত হবে ।আমাদের রয়েছে কৃষিবীদ যারা নিজেদের আত্নপ্রত্যায়ে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে । তবে সে সাথে দুঃখের বিষয় আমরা এখন আমদানী নির্ভক যন্ত্রাংশ উপর নির্ভরশীল। আমরা চাইলে কিন্তু সরকারের সহযোগিতা ,মেধাবীদের তরুন ,অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের কাজে লাগিয়ে নিচ্ছক প্রযুক্তি যন্ত্রাংশ তৈরী করতে পারে,কিন্তু আমাদের আমলা সমাজ ,সে সাথে রাজনৈতিক বিশত চিন্তাজ্ঞান আমাদের অনেক পিছনে করে রেখেছে। কৃষিকাজে সহায়তা করতে আমাদের সরকার প্রযুক্তিবীদের নিজের সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন যন্ত্রাংশ নকশা ,তৈরি করতে পারে । কিন্তু আমাদের এই বিজ্ঞান এই বিষয় অর্জন কম । পাঠকের থাকলে আমরা কাছে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হল।
উল্টো দিকে এ আই প্রয়োগের দেশ গুলো বীজ বপনের জন্য ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু করে দিয়েছে এবং এই সব ড্রোন মানুষের ক্ষমতা বাহিয়ে গিয়ে কাজ করতে সক্ষম। ড্রোন প্রযুক্তিতে ব্যবহারিত মেশিন লানিং আল্গাদিরম ক্রিয়া গুলো এখন অনেক কাজ সহজ করে দিচ্ছে।
তাই আবার নতুন করে কৃষি বিপ্লবের জন্য আমাদের এখনই এ আই প্রয়োগ করত হবে। কৃষিবিদ সহয়তার জন্য এ আই প্রযুক্তি ল্যাব সমূহ আমাদের কৃষি বিপ্লবের নতুন বাংলাদেশ জন্ম দিতে পারে। আমাদের এই কৃষিবিদের গবেষণের জন্য এ আই ব্যবহার অনেক অনেকটা বাধ্যগত প্রয়োগের প্রয়োজন রয়েছে।
বর্তমানে খাদ্য ব্যবস্থাপনা জন্য এ আই বিশেষ অবদান তা হল ফসলের রোগ সনাক্ত সহযে করা যায়, এবং চিকিৎসা প্রয়োগ , গঠন এখন এ আই তৈরি করে দিচ্ছে ।
প্যান টেস্ট এবং সুইস ফেডারেল ইনসিটিউট অব টেকনোলজি ( ইপি এফ এল ) এর একটি দল নিদিষ্ট উদ্ভিদ রোগের স্বীকৃতির লক্ষ্যে সুস্থ ও অস্বাস্থ্যকর উদ্ভিদের ধরণ জন্য উদ্ভিদের প্রায় ৫৩০০০ এরও বেশি ছবি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক নিয়ে আনা হয়েছে এবং স্মার্টফোন ব্যবহার মাধ্যমে এই প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিভিন্ন ফসলের রোগ সনাক্তকরনের ভিত্তি ছবি প্রদান করে। এই এ আই সিস্টেম ফসল এবং রোগ নির্ণয় এ সঠিকভাবে সনাক্তকরণে সক্ষম হয়েছে।এর সঠিক হার ছিল প্রায় ৯৯।৩৫ %
সিইও হস্টিং রুবিট গার্গ সম্প্রতি এ আই বিষয়ে উল্লেখ করে যে " আমাদের আশা এই সকল প্রযুক্তি ব্যবহার মাধ্যমে কৃষক ,ভূমি পৃথক করতে সক্ষম হবে।
স্বাস্থ্য সেবা আমাদের বাংলাদেশ এই এ আই বিষয় অনেক পিছনে।
আফ্রিকান সম্প্রাদায়ের উপর ইবোলো ভাইরাস বিশাল হুমকি স্বরূপ দেখা দিয়েছিল।
ক্যারি ইন্সটিটিউট অব ইকোনিস্টিস্ট স্টাডিজের একজন রোগ বিষয়ক বলেন - " কৃ্ত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য তৈরি মেশিন শেখার পদব্ধতিতে ব্যবহার করে আমরা বাস্তসংস্থাপন জীব বিজ্ঞান এবং জন স্বাস্থ্য ,তথ্য একত্রিত করতে সক্ষম হয়েছি। এবং এ আই মেশিন মানুষের বেশি দিন বেঁচে ত্থাকার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে ।
আমাদের দেশে সম্পদের সুষ্ট বন্টন এবং দাতব্য সাহায্য সঠিকভাবে ব্যবহার জন্য যে ব্যবস্থা প্রয়োজন তা নেই এবং তা দিয়ে আমাদের এই ব্যবস্থাপনা ১০০ ভাগ সঠিক করা সম্ভবপর নই। প্রয়োজনে যাদের সম্পদ এবং দাতব্য সাহায্য করার দরকার সে ক্ষেত্রে সম্পদ গুলো সঠিক লোকবলের মাজে যাওয়া খুবই প্রয়োজন এবং কোথায় সম্পাদ গুলো তা নির্ধারণ করা ।যদ ই উপলদ্ধ সম্পদগুলি যথাযথ ব্যবহার না হয় তাহলে সে পরিমাণ ক্ষতি সম্মুখিন হয় তা প্রয়োজনীয় সংস্থাআ বুঝতে পারে।
এই পূর্ণ ব্যবস্থাপনা ও সুস্ট বন্টন জন্য এ আই ব্যবহার এখন পরিহার্য । এ আই এই ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে সাহায্য করতে পারে। এই এ আইকে পদ্ধিতেতে বিশ্লেষণ করতে পারে যা মানুষ করতে পারেনা ,শুনতে পারে না।
আগাম খরা বিষয় জানতে এবং এই খরা কতটা প্রভাব ফেলবা ,সমস্যা সমাধানে কি প্রয়োজন তা সহযে বলতে ও নির্ণয় করতে পারে এ আই ।
পৃথিবির পৃষ্ঠে উপগ্রহের তথ্য বিশ্লেষণ এবং তার সমাধান করে আমার ফসল কাটার জন্য মেশিন লানিং মাধ্যমে শুরু করা হয়েছে।যার মাধ্যমে কত পরিমান পানি দরকার এবং কত বিনিয়োগ প্রয়োজন ব্যবস্থা সহযে নির্ণয় করতে পাচ্ছে।
এ আই এই মেশিন লানিং মেশিন সমূহ প্রধান সুবিধা হল জটিলতা সাথে যে কোন সমস্যা সমাধানে মোকাবিলা করা।
কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্প্রতি সময়ের অগ্রগতি প্রভাব বিশ্বব্যাপী বিতর্ক শুরু হলেও, এ আই পন্যগুলি ধীরে ধীরে মানুষের ঘরে এবং কর্মসংস্থানপনে প্রবেশ শুরু করে দিয়েছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্বাস্থ্য সেবা ,শিক্ষা ,দারিদ্র এবং নিরাপত্তা মতো বিষয়গুলি উন্নত থেকে উন্নতর হতে শুরু করেছে। যা অনেক মানুষের কার্যক্ষমতাকে হারিয়ে দিয়েছে।
নতুন বিপ্লবের প্রভাবিত করতে পারে আমাদের এই বাংলাদেশ এখনিও এই বিষয় আমাদের কে দক্ষ ও জ্ঞানপুন হয়ে দেশের সেবার তরুন মেধাবি সমাজকে কাজে লাগাতে হবে।
প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে লিখাটি অনেক অনলাইন ব্লগ হতে লেখা সংরক্ষন করা হয়েছে। আশা করি আমাদের এই মেধাবি সমাজ এ আই জগতে খুবই তাড়াতাড়ী নিজের করে নিতে পারবে।
২| ০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
জগার মায়ের খিঁচুড়ি
৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
রসায়ন বলেছেন: দুই পর্বে দিলে ভালো হতো ।
০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫২
জহির আববাস কাদেরী বলেছেন: লিখায় নতুন ,আপনাদের পরামর্শে আশা করি শিখতে পারব। প্রথমে চিন্তা করেছিলাম ,কিন্তু আমার মনে ছোট আকারে যেহেতু একবার দিয়ে দিয়েছি।
৪| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
০৩ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৫২
জহির আববাস কাদেরী বলেছেন: ধন্যবাদ ,
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: দেশের বর্তমান অবস্থা খুবই ভঙ্গুর ।
কোথায় তারা ভাল কিছু শিখবে
তা নয় প্রতিনিয়তই তাদের
হত্য বর্বরতাই দেখতে হচ্ছে।
আমার নতুন গল্প
সময়ের প্র য়ো জ ন পর্ব ১
লিংক Click This Link
এক বার ঘুরে আসার বিনীত অনুরোধ রইল।
আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।