![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় শামিল হতে দুই হাজার পিস জাতীয় পতাকা বানানোর টার্গেট নিয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার তেলেরবিল এলাকায় সাতজন টেইলার্স শ্রমিক চুক্তিভিত্তিক দিনরাত কাজ করছিলেন।
মুন্সীগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক মন্ত্রী আবদুল হাইয়ের ছোট ভাই সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. মহিউদ্দিন পতাকা বানাতে ২০ হাজার টাকা চুক্তি করেন টেইলার্স মালিক শরীফের সঙ্গে।
আর এ খবর পেয়ে শহরের উপকন্ঠ মুক্তারপুর নৌ-ফাঁড়ি পুলিশের একটি টিম শুক্রবার রাতে শরীফের টেইলার্সের দোকানে হানা দেয়। এ সময় তৈরিকৃত দেড় হাজার পিস জাতীয় পতাকা ছিনিয়ে নিয়ে আসে পুলিশ।
নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বেলাল উদ্দিন টেইলার্সের দোকান থেকে ওই সব জাতীয় পতাকা ছিনিয়ে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন টেইলার্স দোকানের কারিগররা।
তবে এক হাজার পতাকা নেয়ার কথা স্বীকার করে এসআই বেলাল বলেন, ২৯ ডিসেম্বরের পর নিয়ে আসা পতাকা ফিরিয়ে দেয়া হবে।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
ইউরো-বাংলা বলেছেন: গণতন্ত্র ও বাকশাল একসাথে চলতে পারে না। @বিদ্রোহী ভৃগু
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০
সেমিবস বলেছেন: গণতন্ত্র শিখিয়ে দিল ক্ষমতাশীনরা................ক্ষমতার দম্ভ
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
ইউরো-বাংলা বলেছেন: হাম্বালীগ ড্বারা দুনিয়ার সবকিছু সম্ভব। আর জয় বাবাজি তো বলেই দিয়েছিল - ''আমার কাছে তথ্য আছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাবেই''।
সেই তথ্য যে কিভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে, তা জাতির সামনে পরিষ্কার হয়ে গেছে।
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
মাহাদি হাসান বলেছেন: শেখ হাসিনা যে গনতান্ত্রিক চিন্তাধারার কেউ নন, এটা বুঝতে দার্শনিক হওয়ার প্রয়োজন নেই। তার ফলে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে সেটাকে বোঝার চেষ্ঠা করার দরকার। নাহলে ধারাবাহিকতার নামে শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির জন্য আমাদেরও প্রস্তুত থাকতে হবে।
ঘরে ঘরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের নমুনা চিত্র দেখতে শুরু করেছি আমরা। গনগ্রেফতার, গ্রেফতারের সময় আসামীকে না পেয়ে তার পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর এগুলো প্রশ্রয় দেবার ক্ষেত্রে সব সরকারই সচেষ্ঠ থেকেছেন। আমরাও চুপ থেকেছি গোষ্ঠী স্বার্থের কারনে। যাকে দলবাজি বলাই ভাল। বাংলাদেশে পতাকার চেয়ে এদেশের মানুষের পরিনতি নিয়ে শঙ্কিত বেশী আমি।
পতাকাকে পদদলিত করবার ধারার মানসিকতা অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। আপনি যখন বাংলাদেশের শাসনযন্ত্রের দিকে তাকাবেন তখন নাগরিকদের যে ধরনের নিবর্তনমূলক আইনী সন্ত্রাসের মুখোমুখি করা হয়েছে সেটা বিবেচনায় নিলেই বোঝা যাবে যে এই পতাকার নামে রাষ্ট্রের নামে এক ফ্যাঙ্ককেস্টাইন তৈরী হয়েছে।
সে শুধু পতাকাকেই নয় মানুষের নুন্যতম মানবিক অধিকারের পদদলন করে যাচ্ছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, বিনা চ্যালেঞ্জে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
ইউরো-বাংলা বলেছেন: গনতন্ত্র ও বাকশাল একসাথে চলতে পারে না। গনতন্ত্র হত্যা করে অবৈধ ক্ষমতাবাজদের দেখতে চাই না।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: বাকশালের রক্ত যার শরীরে বহমান তার কাছে গনতন্ত্র আশাকরা মস্ত ভুল। আর সেই ভুলটাই আমরা বারবার করছি। অবশ্য এবার ভুলের গ্লানী আর বইতে হবেনা, তিনি এবার দয়া করে আমাদের ভুল করার অধীকার (ভোট দেয়া) নিজেই নিয়ে নিছেন, এর জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।
আলীগের মতের মিল না হলেই সে রাজাকার হয়, চিৎকার করে জানতে ইচ্ছে করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া আমার মরহুম বাবা কি(রাজাকার!)? আর প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই মোশারফ এখন কি(মুক্তিযোদ্ধা!!)?
শুশীল! ছাগল গুলো এখন কোথায়! বুদ্ধিজিবী নামক প্রতিবন্ধী গং এখন কোথায় আছে, ওদের তথাকথিত চেতনা কি এখন সোনাগাছিতে মজা লুটছে!! দেশটাতো বাবার অনেক আগেই, এখন পতাকাও আপার তাহলে আমাদের আর কি রইলো! আমাদের রইলো কি?
মোশারফ গং রাজাকার হলেও যুদ্ধাপরাধী ছিলোনা আর আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা হয়েও এখন রাজাকার!! হায়রে নিয়তি....................
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
ইউরো-বাংলা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন, গনতন্ত্র ও বাকশাল একসাথে চলতে পারে না। গনতন্ত্র হত্যা করে অবৈধ ক্ষমতাবাজদের দেখতে চাই না। @মতিউর রহমান মিঠু
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জাতীয় পতাকা বানানো কি কোন অবৈধ কাজ?
এটা কি সংবিধান বিরোধী?
এটা কি সাংবিধঅনিক নাগরিক অধিকারের প্রতি, পতাকার প্রতি, দেশের প্রতি সরাসরি আঘাত নয়!
অথচ এই কাজটিই অবলীলায় করলো কথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দাবীদার দল!!! দলের প্রশাসন!!!!
বিরোধীতা করতে করতে জাতীয় পতাকা বানানোরও বিরোধীতা!!?? জাতীয় পতাকা কি তাদের দলীয় সম্পত্তি???
জাতীয় পতাকার প্রতি এ কেমন আঘাত!!!!! আওয়ামীলীগ কি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলছে!!!