![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের ভাষা প্রয়োজনিতাঃ
দেখুন আমরা মানব বা আদম অর্থাৎ মানুষ হোলাম মনণশীল ।তাই আমাদের ভাবের মূল বাহন হল ভাষা ।আমরা সাধারণ বিভক্ত ভাবে শিক্ষ্যানীয় প্রয়োজনে ভাষাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছি ।তবে মূল হিসাব করলে সাধারণ গভেষনায় দেখা গেছে যেমন আমাদের বাংলাদেশে যত গুলো জেলা আছে আমাদের ভাষাও ততগুলো ।
যেমন সাধারণ ভাষার উচ্চারন ও গতিবেগঃ
আই + মুই = আমি
তুই + = তুমি
বুঝচ্ছ + আবে বুঝবার পারচ্ছ = বুঝতে পারছর
তোমারত = তোমার
আমারত = আমার
ঢাহা শহরত = ঢাকা শহর
এই একটা আম মোরে দে এই একটা আম হামারত দে = এই একটা আম আমারে দে ।
আবার এই একটি ভাষায় অন্যরূপ ভাবে প্রকাশ করা যায় = এই একটা আম মোগত দে ।
আমি আগেই বলেছি ভাষা হল আমাদের মনের ভাব অর্থাৎ মনের ভাব প্রকাশ করা
আর তা হল মুখে প্রকাশ আর মুখ দিয়ে যে শব্দ বের হয় তাকেই ভাষা বলে ।
শুধু এখানেই শেষ না আরো আছে ভাষার সাহায্যে আমরা আমাদের সকল প্রকার আবেগ, অনুভূতি, চিন্তা, ভাব, আশা, আকাঙ্ক্ষাকে, ভাষার ধারা বা ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করি ।তবে হ্যা আমাদের আরেকটি বিষয় ক্লিয়ার জেনে রাখা দরকার আর তা হল আদিম যুগে আদিম মানব সন্তানেরা কি ভাবে ভাষা প্রকাশ করতো ? কেন না তখনতো এত এত মোটা মোটা গাঁদা গাঁদা আর বই ছিল না ।তার পর কোন ব্যাকারণ ছিল না তাহলে তারা কিভাবে কথা বলতো ?
এরকম প্রশ্নের উত্তর হল হ্যা আমরা ধরে নিতে পারি আদিম মানুষ এক প্রকার বোবা ছিল । কেননা তারা তখন যাই করতো একমাত্র আকার ইঙ্গিত দিয়ে একজন আরেকজনের কাছে তার মনের ভাব প্রকাশ করতেন ।তার পরেও আমরা চাইলে সে ভাষার একটি নাম দিতে পারি আর তা হল ইঙ্গিত ভাষা । আজকের পর থেকে আমরা আদিম ভাষা কে ইঙ্গিত ভাষা বলে জানবো ।
আর ভাষার এ চাপ্তারগুলো বুঝতে হলে আমাদের মাঝে মাঝে আবারো নতুন করে ব্যাকারণ পড়তে হবে ।কেননা যে না জানে ব্যাকারণ তার জীবন অকারণ ।
যেমন কালের বিবর্তনে ইঙ্গিত সংকেতের পরিবর্তন হয়ে হলো কথার রূপে ।ধীরে ধীরে আমাদের প্রয়োজনের তাগিদেই আমরা একে অপরের সাথে ভাব বিনিময়ের কিছু শব্দ বা আওয়াজকে ভাষায় উচ্চারন করতে শুরু করলে একটি সময় ওই সকল ধ্বনি বা সমষ্টিই ভাষায় রূপান্তরিত হল ।
আর সে জন্যই এখন আমরা আমাদের মনের ভাবনা চিন্তাগুলো কথা মাধ্যবে প্রকাশ করতে পারি ।
আর ওই শব্দকে ভাষায় রূপান্তরিত করতে আমাদের দেহের কিছু বাগযনন্ত্র সেগুলোর সাহায্যের প্রয়োজন । আর আমাদের দেহের সে বাগযন্ত্রগুলো হল যেমনঃ কন্ঠ, জিহ্বা, তালু, ওষ্ঠ, দন্ত, ও নাসিকা, এগুলো হল আমাদের দেহের বাগযন্ত্রের প্রধান অংশ ।
আর এসব বাগযন্ত্রের সাহায্যে আমরা যে সব ধরনের ধ্বনি উচ্চারণ করে থাকি ঠিকি তবে সে ধ্বনি প্রথমে এমনে এমনেই ভাষা হয় না । যখন সে ধ্বনিকে আমরা বাগযন্ত্রের মাধ্যমে বিশেষ কৌশলে ব্যবহার করি আর যদি তা সবাই বুঝতে পারে তাহলেই সে ধ্বনিটি হবে একটি ভাষায় রূপান্তর বা ভাষা ।তাহলে আমরা আজকের এ প্যারা থেকে যা বুঝলাম তা হলঃ আমরা মনের ভাব প্রকাশের জন্য আমাদের দেহের বাগযন্ত্রের সাহায্যে সবার বুঝার মত যে ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টি উচ্চারণ করে থাকি তাকেই ভাষা বলে বা কথা বলে ।
আজ আর লিখতে মন চায়ছে না । আজ তাহলে এ প্যারা এ পযন্তই । ইনশাল্লাহ আগামী প্যারায় আবার আপনাদের সামনে অন্য প্যারা নিয়ে আলোচনা হবে ।
আগামী পর্বে বর্ণের বিপরীত বর্ণ নিয়ে আলোচনা হবে । যেমনঃ ( ধ-ব ) অথবা ( আমার - তোমার )
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ধন্যবাদ চলবে
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
নকীব কম্পিউটার বলেছেন: উপকারী
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: মানুষের ভাষা প্রয়োজনিতাঃ
দেখুন আমরা মানব বা আদম অর্থাৎ মানুষ হোলাম মনণশীল ।তাই আমাদের ভাবের মূল বাহন হল ভাষা ।আমরা সাধারণ বিভক্ত ভাবে শিক্ষ্যানীয় প্রয়োজনে ভাষাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছি ।তবে মূল হিসাব করলে সাধারণ গভেষনায় দেখা গেছে যেমন আমাদের বাংলাদেশে যত গুলো জেলা আছে আমাদের ভাষাও ততগুলো
আফনে কি ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ'র ছুডু ভাই নি?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: কেন মাথা গরম কেন
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২২
কালের সময় বলেছেন: চলুক