![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৃষ্টের শক্ত আর ভক্তের মক্ত অবিশ্বাস হলেও বিশ্বাস করতে হবে । আর সেটা হল অবশেষে আফগানিস্তানের মরুভূমিতে মহাভারতে বর্ণিত সেই বিমানটির সন্ধান মিলেছে। ৮জন সদস্যের একটি মার্কিন সেনা দল ৫০০০ বছরের সে পুরাতন বিমানটির সন্ধান পেয়েছেন । ২০১৩ সালের মার্চ মাসে বিশেষ অনুসন্ধানের মাধ্যমে তারা একটি গুহার মধ্যে সেই বিমানটির সন্ধান পান । ধারণা করা হচ্ছে হিন্দুশাস্ত্রের মহাভারত এবং বেদে ভিমানা নামে যে উড়ন্ত যানের কথা বলা হয়েছে এটি সেগুলোর মধ্যেই একটি হবে। মহাভারতে বর্ণিত বিমানের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে এটির বৈশিষ্ট্যও মিলে গেছে।
মার্কিন সৈন্যের একটি অনুসন্ধানী দল এক অভিযানে এ বিমানটি আবিষ্কার করেন। দলটিতে ৮ জন সদস্য ছিলেন। তারা বিমানটি সরানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবে বিমানটি অদ্ভুত কোনো শক্তি দ্বারা সুরক্ষিত রয়েছে। সেজন্য তারা সরাতে পারেননি। উল্টো সেই ৮ সদস্য একেবারে নিঁখোজ হয়ে যান। পরবর্তীতে উদ্ধারকারী দল তাদের আর কোনো হদিসই পায়নি। ধারণা করা হয় বিমানটির অদ্ভুত সুরক্ষা ব্যবস্থার কারণে তারা নিখোঁজ হয়ে গেছে। সেখানে হয়তো কোনো ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণ মাধ্যাকর্ষণ ফিল্ড আছে। আর সেই সুরক্ষা ব্যবস্থাকে বলা হচ্ছে সময় কূপ। তবে গুহাটিতে নিখোঁজদের ব্যবহৃত একটি ক্যামেরা পাওয়া গেছে। সেটি নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে।
বিমানটি সম্পর্কে প্রাচীন মহাকাব্য মহাভারত এবং বেদে যে ধারণা দেয়া আছে। সেটি ভীনগ্রহের কোনো প্রযুক্তি কিনা তা নিয়েও গবেষণা চলছে।আর বিমান আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে ওই গুহায় প্রাচীনকালের কিছু লেখারও সন্ধান মিলেছে। সেসব নিয়েও গবেষণা চলছে। অনেকেই মনে করছেন অবশেষে প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য মহাভারত এর হিসাবটা মিলল এবার।
বিমান সম্পর্কে বেদের দুটি পঙতি
৪৭। kṛṣṇáṃ niyânaṃ hárayaḥ suparṇâ apó vásānā dívam út patanti
tá âvavṛtran sádanād ṛtásyâd íd ghṛténa pṛthivî vy ùdyate
এর অর্থ হচ্ছেঃ সোনালি রংয়ের পাখিগুলো অন্ধকারে অবতরণ করে আকাশ পাতাল ফাঁড়িয়া স্বর্গ দিয়ে চলে। আবার সময় মত সে মর্তে নেমে এসে সম্মোহনী শক্তি দিয়ে পৃথিবীকে সিক্ত করে।।
৪৮। dvâdaśa pradháyaś cakrám ékaṃ trîṇi nábhyāni ká u tác ciketa tásmin sākáṃ triśatâ ná śaṅkávo `rpitâḥ ṣaṣṭír ná calācalâsaḥ
আর এর অর্থ হচ্ছেঃ বারটি তার পাখা একটি তার পা তিনটি জাহাজ কোন মানব ইহাকে বুঝতে পারে। তিনশো ষাটটি পাখি একসাথে উড়ে কার সাহস আছে তাকে নিচে নামাতে পারে।।
আর বিমানটি সম্পর্কে রামায়নের যে ধারণা দেয়া আছেঃ
এই পুস্পক বিমানটি রবীর মত রাবণের কাছ থেকে যেটা ছিনিয়ে আনা হয়েছে এবং আমার ভাইয়ের রাম কাছে থাকে। আকাশচারী যানটি আকাশ পাতাল সব জায়গায় যেতে পারে আকাশে চলার সময় সোনালী মেঘের মত দেখায় যেটাতে প্রভু রাম আরহণ করেন।।
প্রশ্ন হল সময় কূপ কি ? মহাভারতে বলা আছে যে বিমানটি একটি সময় কূপ দ্বারা আচ্ছাদিত। এর চারপাশে হয়তো এক ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক বিকিরণ মাধ্যাকর্ষণ ফিল্ড আছে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন এটিকে ইউনিফিল্ড ফিল্ড থিউরি বলে আখ্যায়িত করেছেন। এই থিউরিকে ১৯৪৩ সালে ফিলাডেলফিয়া থিউরি হিসেবে পরীক্ষা করা হয়। সম্প্রতি সেই গুহায় মার্কিন সেনাদের হারিয়ে যাওয়ার ঘটনা থিওরিটিকে আরো বিশ্বাসযোগ্য করে তুলেছে।
তাছাড়াও মহাভারত এবং বেদে ভিমানিকা শাস্ত্রের কথা বলা হয়েছে। সেখানে সেই বিমানের যেমন বৈশিষ্ট্য ধারণা দেয়া আছে ঠিক সেই একই ধরনের বৈশিষ্ট্য আফগানিস্থানের গুহায় পাওয়া সে বিমানেও পাওয়া গেছে।বেদে বলা হয়েছে এই যানটি এক ধরনের অলৌকিক শক্তির মাধ্যমে চলাচল করে। এটি পানিতে বাতাসে আবার স্থলভাগ দিয়েও চলতে পারে। এই যানটির কাছে যদি কেউ যায় তাহলে সে আর ফিরে আসতে পারে না। যানটির বিশেষ এক শক্তি আছে যা অন্যান্য জীবকে খেয়ে ফেলে। অর্থাৎ কোনো ধরণের বিকিরণের কারণে জীবটি অদৃশ্য হয়ে যায়। সেটি উচ্চমানের লেজারও রশ্মিও হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে মার্কিন সেনারাও যানটির কোনো বিকিরণের শিকার হয়েছে।
স্যার ডেসমন্ড লেসলি বলেছেন মহাভারত এবং বেদে যে ধরণের প্রাচীন যানটির কথা বলা আছে সেটি আসলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বিরোধী বাহন। বেদে বাহনটির যে ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে তার সঙ্গে হিরোশিমায় ফেলা পারমানবিক বোমার মিল আছে। বেদে বলা আছে যানটি ভগবান ব্রহ্মা পরিচালনা করতেন। তবে অনেক জায়গায় বলা আছে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভগবান এটিকে পরিচালনা করেছেন। যেমন ভগবান কুবেরও এটিকে পরিচালনা করেছেন। এই তথ্য প্রমাণগুলো আমরা হিন্দু ধর্মের প্রাচীন গ্রন্থগুলো স্পর্ষ্ট করে লেখা আছে । আবার অনেকের মতে সেখানে কিছু ভুলও থাকতে পারে। কারণ গ্রন্থগুলো সেই আমলের সংস্কৃত ভাষায় লেখা। যার অনেক শব্দের অর্থ অনেকেই সঠিক ভাবে উদ্ধার
বা কোন ব্যাখ্যা করতে পারেনি। আর মহাভারতে বিমানটির জ্বলন্ত মিসাইল ব্যবহারের কথা বর্ণনা করা হয়েছে। সেখানে মারণাস্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা এরকম অস্ত্রটি পরিচালিত হতো একটি বৃত্তাকার প্রতিফলকের মাধ্যমে। যখন সুইস অন করা হয় তখন একটি আলোর বাণ উৎপাদিত হয়। যখন এটিকে কোনো টার্গেটের উপর ফোকাস করা হয় তাৎক্ষণিকভাবে এটি তার ক্ষমতা দিয়ে লক্ষ্য বস্তুকে ধ্বংস করে দেয়।
বেশ কয়েক বছর আগে একবার তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে কিছু সংস্কৃত ভাষার দলিল উদ্ধার করা হয়েছিল। তারপরে সেগুলোকে অনুবাদ করার জন্য চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ডঃ রুথ রাইনা বলেছেন আমরা এই লেখাগুলোর ভিতরে নক্ষত্র মণ্ডলে চলতে সক্ষম এই রকম মহাকাশযান নির্মাণের কিছু নির্দেশনা দেখতে পেয়েছি।
তিনি আরো বলেছিলেন এই যানটির আসল রহস্য হলো তার মহাকর্ষ বিরোধী শক্তি। অর্থ্যাৎ মহাকর্ষের যে আনবিক শক্তি আছে সেই শক্তিকে তোয়াক্কা না করেই যানটি চলতে পারে। তা সে জলই হোক বা স্থলই হোক। আবার এটিতে হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মে যে আধ্যাত্মিক শক্তির কথা বলা আছে ঠিক সে রকমের শক্তিও আছে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় কেউ যদি আধ্যাত্মিক শক্তিকে আয়ত্ত করতে পারে তাহলে সে শূন্যে ভাসতে পারবে আকাশে উড়তে পারবে ইত্যাদি। ডঃ রুথ রাইনা বলেছেন এই শক্তিটিকে হিন্দু শাস্ত্রে লেঘিমা সিদ্ধি বলা হয়। শক্তিটি মানুষের শারীরবৃত্তীয়ভাবেই থাকে। কেউ কেউ সাধনার মাধ্যমে তার ফলটি ভোগ করতে পারে। আবার কেউ ভোগ করতে পারে না। এটিকে আবার অপকেন্দ্র বলও বলা হয়। এই অপকেন্দ্র বলটি মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে পরাজিত করতে পারে। অর্থ্যাৎ সেখানে আর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কাজ করে না। যানটির ভিতরে এক ধরনের অলৌকিক শক্তি আছে আর সেটির আরেকটা নাম হলো এ্যাসট্রাস Astras বেদ অনুসারে। আবার বেদের আরেক জায়গায় এটার আরেকটা নাম দেয়া আছে আর সেটি হলএ্যান্টিমা Antima। আর এ্যান্টিমা শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় যার অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা আছে। আররো বলা আছে গারিমা garimaএর অর্থ সেটি পাহাড়ের সমান ভারি হতে পারে। আর সংস্কৃত ভাষায় এই যানটির নাম দেয়া হয়েছে ভিমানা Vimāna । আর এই ভিমানা শব্দটি দিয়ে বোঝায় একটি বিশাল প্রাসাদ যা আধ্যাত্মিক শক্তির বলে চলতে পারে। প্রাচীন মহাভারত থেকে জানা যায় এই যানটির চারটি পা অথবা চাকা এবং বারটি হাত আছে। আর এর একটি অংশে মারাত্মক অস্ত্র রাখা আছে যেগুলো লেজার অস্ত্রের মত। এখনও লেজার অস্ত্র পৃথিবীতে সমৃদ্ধ নয় তাই আফগানিস্থানের এই ঘটনা গবেষকদের অবাক করে দিয়েছে।এই প্রযুক্তিটি যদুর্বেদে বেদের একটি প্রকার যেভাবে বর্ননা করা আছে ঠিক সেভাবেই তৈরি করা। সেখানে পরিস্কারভাবে বলা আছে যে এই যানটির চালক হলো অশ্বিন। তাছাড়াও মহাভারত ভগবত পুরাণ গীতা ও রামায়নসহ হিন্দু ধর্মের অনেক গ্রন্থে এর সম্পর্কে বলা হয়েছে।
ঋগবেদের ১০২৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এই যানটি নিয়ে অনেক স্তব লেখা আছে। কিন্তু এখানে একটু বিরোধ আছে। যেমন ড: রুথ রাইনা তিব্বতে পাওয়া পান্ডুলিপির লেখা পড়ে বলেছেন যানটির চারটি পা। কিন্তু ঋগবেদে বলা আছে এটির তিনটি পা এবং তিনতলা বিশিষ্ট। সর্বোচ্চ তিন জন যাত্রী বহন করতে পারে। সোনা ও রূপা এবং লোহা দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে। ওড়ার জন্য দুই দিকে দুটি পাখা আছে। রাজা ভুজুকে যখন সাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল ঠিক তখন অশ্বিন এই বাহনটিতে চড়ে তাকে রক্ষা করেছিলেন। খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে প্রভু ভরত রাজের সময়ের ঘটনা এটি। ভিমানিকা শাস্ত্র নামের একটি অনুচ্ছেদে এর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো এতদিন সবার অজানা ছিল। ১৮৭৫ সালে সেটি অবিষ্কার করা হয়। এই শাস্ত্র বাহনটির বিভিন্ন অংশ এবং তার কাজ নিয়ে আলোচনা করেছে। যেমন কীভাবে বাহনটি আকাশ থেকে তার সোলার শক্তি সঞ্চয় করে ও ঝড় বৃষ্টিকে কীভাবে প্রতিরোধ করে এবং কীভাবে এটি মাটিতে নামে আবার কীভাবে আকাশে ওড়ে তাছাড়াও একবার চার্জ নিয়ে কত দূরে যেতে পারে ইত্যাদি বিষয় গুলো।
তবে সেই পান্ডুলিপি থেকে পাওয়া তথ্যগুলো খুবই মজার এবং অলৌকিকও বটে। কিন্তু সমস্যা হলো লেখাগুলো সুপ্রাচীন সংস্কৃত ভাষায় লেখা ।আর সে কারণেই সবগুলো লেখার অর্থ উদ্ধার করা যাচ্ছে না বা সম্ভব হচ্ছে না। সে কারণেই সেখানে কি বোঝানো হয়েছে তা অনেক ক্ষেত্রেই জানা যাচ্ছে না।
প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্র গবেষক সমরঙ্গল সূত্রধরের গবেষণা অনুযায়ি পাঁচটি অলৌকিক বিমান তৈরি করা হয়েছিল পাঁচ দেবতার জন্য। তারা হলেন যথারিতী ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও কুবের, ইন্দ্র এবং ইয়ামা। তারপর আরো কিছু বিমান তৈরি করা হয়েছে অন্যান্য দেবতাদেরও জন্য। বিমানগুলোর মধ্যে আবার চারটি প্রধান ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলোঃ রুকমা ও সুন্দরা, ত্রিপুরা এবং সাকুনা।
রুকমার গঠন ছিল কলার মোচার মত। এর গায়ের রং উজ্জ্বল সোনালি। সুন্দরার গঠন হলো আধুনিক রকটের মত। এটির রং ছিল উজ্জ্বল রূপার মত। ত্রিপুরার গঠন ছিল তিন কোনা বিশিষ্ট প্রসাদের মত এবং তিন তলা বিশিষ্ট।
সর্বশেষ সাকুনার গঠন ছিল একটি পাখির মত। দুই দিকে দুটি পাখা ছিল তার।
এই প্রধান চার ভাগ থেকে আবার ১১৩টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তবে মৌলিক বৈশিষ্টগুলোর তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। ভিমানিকা শাস্ত্রে সেগুলোর সোলার শক্তি সঞ্চয় করা এবং ব্যবহার করার সমস্ত কিছু বর্ণনা করা আছে। সেখানে বলা হয়েছে বাহনগুলোর আটটি টিউব অথবা গোলাকার নল আছে যেগুলো দিয়ে সূর্যের আলো সংগ্রহ করে। এভাবে বাহনটির সমস্ত কিছু সিরিয়ালে বর্ণনা করা আছে। তবে অনেক লেখারই অর্থ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
সমরঙ্গণ সূত্রধরের গবেষণা থেকে আরো জানা যায় এটি কীভাবে পরিচালনা করা হয়। আর কীভাবে এটি তার শক্তি সঞ্চয় করে ইত্যাদি বিষয়ে। সংস্কৃত এসব পান্ডুলিপিতে সেই সময়ের অসংখ্য রূপক শব্দ এবং কাব্যরস ব্যবহার করা হয়েছে। আমরা আজও জানিনা আসলে এই কাব্যরস গুলো দিয়ে তারা কী বোঝাতে চেয়েছেন। যেমন এই বাহনগুলোর পাইলটকে কেমন দক্ষ হতে হবে তাদের খাবার কী হবে তাদের পোশাক কী রকম হবে একবার খাবার নিয়ে তারা কতদিন চলতে পারবে ইত্যাদি। সমরঙ্গণ সূত্রধর তার গবেষণায় লিখেছেন শাস্ত্রে বাহনটি তৈরি করতে যে ডিজাইনের কথা বলা হয়েছে সেখানে তিনটি পদার্থের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো সামালা ও সাউন্ডালিকা এবং মোউর্থিকা। যদি এই তিনটি পদার্থ একসঙ্গে ভালভাবে মেশানো হয় তাহলে ১৬ প্রকার পদার্থ তৈরি হবে। যেগুলোর নাম ঠিক এই রকম উসনামভারা ও উসনাপা এবং লাজামরাতিক ইত্যাদি। কিন্তু সেগুলোর অর্থ কারো কাছে জানা নেই। তাছাড়াও বাহনটি তৈরি করতে কীভাবে ধাতুগুলো পরিস্কার করা হবে ও কীভাবে বিভিন্ন এসিডিক পদার্থকে রিফাইন করবে এবং কীভাবে তাপমাত্রা থেকে তার তৈল সংগ্রহ করবে ইত্যাদি বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। বাহনগুলোতে সাত ধরনের ইঞ্জিনের কথা বলা হয়েছে। যেগুলোর একটা আরেকটা থেকে আলাদা এবং তাদের কাজও আলাদা আলাদা। একটিকে এক রকম কাজ করতে দেয়া হয় । আরেকটিকে আরেক রকম কাজে লাগানো হয়। কারণ বিভিন্ন রকম ইঞ্জিন বিভিন্ন রকম কাজে পারদর্শী।
ছবিতথ্যঃ সূত্র এবং কৃতজ্ঞতা নতুন সময়।
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: শধুই কি আশ্চর্য ঘটনা অবিশ্বাসও বটে ।ধন্যবাদ ।
২| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবাক কান্ড! ক্যামনে কী!
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩০
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: জানি না ভাই আমার মাথায় কিছু ঢুকটাছে না । দেখুন চিন্তা করে কিছু বের হয় কি না ?
৩| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই লেখাটি তো অনলাইন পত্রিকা নতুন সময়ে প্রকাশিত হয়েছে।আপনি সামান্য কিছু অংশ বাদ দিয়ে প্রকাশ করেছেন। আর সুত্র হিসেবে দিয়েছেন ইন্টারনেট।
আপনার জানার সুবিধার্থে জানাচ্ছি, সুত্র হিসেবে এই ভাবে শুধুমাত্র ইন্টারনেট কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। আপনি পোস্টে যথাযথ সুত্র উল্লেখ্য করুন।
ব্লগনীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ না করা হলে, নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ নিবেন স্যার আসলে বিষয়টি আমার কাছে পরিস্কার ছিল না । তবে এখন পরিস্কার হয়ে গেল ।
সূত্র উল্লেখ্য করেছি ।
৪| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭
মোস্তফা ভাই বলেছেন: ওরে বাবা, জানার আছে অনেক কিছু।
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: তাইতো দেখছি ভাই ।
৫| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
নতুন বলেছেন: দলটিতে ৮ জন সদস্য ছিলেন। তারা বিমানটি সরানোর চেষ্টা করেছিলেন। তবে বিমানটি অদ্ভুত কোনো শক্তি দ্বারা সুরক্ষিত রয়েছে। সেজন্য তারা সরাতে পারেননি। উল্টো সেই ৮ সদস্য একেবারে নিঁখোজ হয়ে যান।
৮জনের দলের ৮ জনই নিখোজ হলে এই বিমান তারা পেয়েছে সেই খবর দিলো কিভাবে?
আর এই জামানায় এই রকমের একটা বিমান পাবে আর তার সবাই জানবেনা সেটা কি হয়?
এমন কিছু থাকলে এটা সম্পকে আরো অনেক তথ্য থাকতো... এমনি ল্যাটিচিউড ল্যাং্গিচিউড সহ থাকতো...
আরো কিছু তথ্য থাকলে দিন...
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: হয়ত খবরটিও কোন আলোকিক ঘটনা হবে
প্রিয় ব্লগার বোঝার এখনও অনেক কিছু বাকী আছে আমাদের । তবে এখনও পযন্ত যে তথ্য পেয়েছি তা দিয়েছি ।
৬| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: পুরা ব্যাপারটা গোলমেলে , অনেক টা ফেলুদা টাইপ রহস্য উপন্যাস এর মতো। আর একটু ক্লিয়ার করেন।
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:২৬
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: কিছুটা হয়ত গাজাখুরি হবে এই আরকি ।
৭| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পুরো ব্যাপারটি মনে হচ্ছে ইহূদীদের একটা চক্রান্ত । ভন্ডামী আরো কত যে করবে ।
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:২৮
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: হয়ত মনে হয় এমনি কিছু হবে ভাই । তারা যে আসলে কি বুঝাইতে চায় সেটা বোঝায়াই মুশকিল ।
৮| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হয়ত খবরটিও কোন আলোকিক ঘটনা হবে
প্রিয় ব্লগার বোঝার এখনও অনেক কিছু বাকী আছে আমাদের । তবে এখনও পযন্ত যে তথ্য পেয়েছি তা দিয়েছি ।
গল্প আর সত্যি দুইটা আলাদা জিনিস...
সত্যিতে অনেক রেফারেন্স থাকবে..জাচাই করা যাবে
গল্পে শুধু ভাবনার খোরাক থাকবে কিন্তু সেটা আপনি যাচাই করতে পারবেন না।
এটাতে তেমন ... আপনি কোথায়, কবে, কে কে দেখেছে, কে রিপোট করেছে, উইকিতে আছে কিনা, গুগুলে কোন কোন সাইটে আছে, ন্যাসনালজিওগ্রাফিতে আছে কিনা.... এমন ভাবে যখন দেখবেন তখন কিছুই পাবেন না।
তখন বুঝতেই পারবেন যে ব্যাপারটা গল্প..
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩১
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: আসলে ভাই ব্যাপরটা আমি প্রথমেই কিছুটা বুঝেছিলাম । তবে আসলে তাদের এই সকল মন ভাব দেখে মনে হচ্ছে রপকথা বানোয়াত গল্প পড়ছি ।
৯| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ধর্মান্ধ হিন্দুদের এই সব গাজাখুরি গল্প।ধর্মান্ধ মুসলমানরা যেমন বিশ্বাস করে তাদের নবী মুহাম্মদ নাকি বোরাকে চড়ে সাত আসমান না কোথায় যেন গিয়েছিল।গল্পের গরু গাছে চড়ে আর বিশ্বাসের টা আকাশে ওড়ে ।
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: সব সময় দেখে এসেছি পৃথিবীতে যা হচ্ছে এবং যা আছে সবই কুরআনে উল্লেখ্যিত আছে । কিন্তু তাদে ইহুদীদের ভন্ডামীর সাথে
কোন মিল পাইছেন কি ।
১০| ০১ লা জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। দেখা যাক সময় কি বলে !!
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: দেখা যাক ভাই ভন্ডামী আর কতদূর দৌঁড়ায়
১১| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৪
বিজন রয় বলেছেন: কিসের কি, আর দেখবো কি, আর শুনবো কি!!!
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন:
১২| ০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ১১:১০
বিবেক ও সত্য বলেছেন: এভাবে মিলালে পৃথিবীর প্রায় সব ধর্মের বেশিরভাগ জিনিসকে মিলানো সম্ভব। মানুষ যে বস্তুকে ভালবাসে এবং তার সাথে মিল খোজে সে তার বেশিরভাগ মিলাতে পারে।
আমি প্রতিদিন অফিসে রওয়ানা হলে বৃষ্টি থেমে যায়, অফিসে প্রবেশের সাথে বৃষ্টি থেমে যায়। গত বছরের পুরোটাই এমন হয়েছে। একদিনের জন্যও ব্যতিক্রম হয়নি। এখন যদি আমি নিজেকে আল্লাহর বিশেষ দূত দাবী করি, আর যদি সত্যিই আমার কোন ভক্ত থাকে,তাহলে তারা এটাকে বড় প্রমান হিসাবে উপাস্থাপন করবে। প্রকৃতপক্ষে এরুপ বহু কিছু মিলে গিয়ে থাকে এ জগতে।
০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৮
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: এই আর কি করবেন যুগ হিসেবে মেনে নিন তা ছাড়া আর কি করার ।
১৩| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫০
নতুন বলেছেন: ভাই আপনার বিমানের খবর পেয়েছি ।
ওটা আফগানস্হান থেকে আমেরিকার আমি` ফ্লোরিডার এয়ার বেইজে নিয়ে যায়।
ওটা জোরো আস্টাক এর বিমান ছিলো। তার সাথে এন্ডোমিডা গ্যালাক্সির যোগাযোগ ছিলো। তারা আমেরিকার সরকারকে বলে ওদের বিমান ফেরত দিতে কিন্তু তারা দিতে অস্বিকার করে। পরে ২০১৩ এর নভেম্বরে এলিয়ানরা আক্রমন করে ফ্লোরিডার বিমান ঘাটি থেকে ঐ বিমান এবং সব কিছুই নিয়ে যায়।
আক্রমনের ভিডিও...https://www.youtube.com/watch?v=_EXpC15iNuo
সেখানে গবেষনার জন্য ব্যবহার করে।
http://www.alien-ufos.com/showthread.php?t=60471 <<
It looks like in 2010 the U.S. Military discovered an ancient cave in Afghanistan.
The cave contained a 5,000 year old spacecraft known as a Vimana. It wasn't easy but we
removed the Vimana and transported it back to the USA - Dallas Fort Worth International Airport.
NASA has a research area there. By looking around the cave, we have discovered that the
Vimana belonged to the Prophet Zoroaster.
The Galactic Federation / Andromeda Council found out about it and asked that it be
surrendered to the Galactic Federation or else!
We refused and tried to reverse engineer it.
এই তথ্য আমার না এইটা ইউএফও বিশ্বাসীদের Click This Link
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০০
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১৪| ০২ রা জুন, ২০১৬ রাত ১:১৪
পোড়া কপাইল্লা মিন্টু বলেছেন: দেখা যাক শেষ পযন্ত কি হয় । নাটাই সূতা কার হাতে আর কে ধরে টান মারে
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০২
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ঠিক আছে ।
১৫| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৪
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: বুঝুন বুঝার জানার এখনো অনেক কিছু আছে ।
১৬| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: পোড়া কপাইল্লা মিন্টু বলেছেন: দেখা যাক শেষ পযন্ত কি হয় । নাটাই সূতা কার হাতে আর কে ধরে টান মারে
এলাম, চোখ বুলাইলাম, ভুইলা গেলাম। রুপকথার গাঞ্জাখুরি কাহিনী বেশিক্ষণ মাথায় রাখি না।
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০১
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন:
১৭| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫০
মাগুরগিয়াসাইবারফোর্স বলেছেন: বাললিকা
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন:
১৮| ০২ রা জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ একটা লেখা, শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৬
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১৯| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
মোস্তফা ভাই বলেছেন: ঘটনা সত্য। ধন্যবাদ।
০৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৪
প্রামানিক বলেছেন: খুব ভালো একটি পোষ্ট।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৫
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি ভালো বলেই পোস্ট প্রথম পৃষ্টায় যায় না ।
২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৭
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পুরোটাই পড়েছি। সুখপাঠ্য বটে।
২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০৭
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: শুভ রাত্রী ।
২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনিও দেহি মহাভারত লিখিলেন ভ্রাতা ! সব সভ্যতাতেই বিস্ময়কর টেকনোলজি ছিল। হোলেও
হতে পারে !
২১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:০৮
ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: হয়ত আপনি সত্য কথাটাই বলছেন ভাত্রা ।
২৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৩
সোহানাজোহা বলেছেন: লেখা খেয়ে গাঁজা লিখলে যা হয় আরকি?
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: আশ্চর্য ঘটনা।