![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জবানবন্দিতে ফাতেহা জানান, ১৯৯০ সালে তাঁদের বিয়ে হয়। তাঁদের তিন ছেলে রয়েছে। তাবলিগ জামায়াতে সময় দেওয়া নিয়ে স্বামীর সঙ্গে তাঁর মনোমালিন্য শুরু হয়। জবানবন্দিতে তিনি আরও বলেন, তাবলিগ নিয়ে ব্যস্ত থাকায় তাঁর স্বামীর সংসারের দিকে মনোযোগ ছিল না। এরপর আরও দুটো বিয়ে করায় স্বামীর প্রতি তাঁর ক্ষোভ বেড়ে যায়। দিল্লিতে (ভারত) এক চিল্লা (৪০ দিনের) দিয়ে তিনি দেশে ফিরে চলে যান দিনাজপুরে এক স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে। সেখান থেকে ঢাকায় তাবলিগে থাকা দুই ছেলের সঙ্গে দেখা করে বাড়িতে ফেরেন। ফাতেহা বলেন, সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তিনি বাড়ির সম্পত্তি ভাগ-বাঁটোয়ারা করে দেওয়ার বিষয়টি স্বামীকে জানান। তিনি বলেন, ‘এতে তিনি (ইব্রাহিম খলিল) ক্ষিপ্ত হলে আমারও রাগ হয়। ক্ষোভের মাথায় দিশেহারা হয়ে রাতে তাঁকে খুন করি।’
বেশির ভাগ তবলীগ ওয়ালাদের ঘরের এ দশা.... ঘরে বউ, বাচ্চারে টাইম না দিয়া চিল্লা চিল্লা কইরা..মসজিদ এ মসজিদ এ রাত কাটানোর নাম ইসলাম না....
২| ১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
সহজপাঁচালি বলেছেন: আমি আপনার সাথে সম্পূর্ন একমত নই। তাবলীগ জামাতের সবদিক হয়ত ভালো না কিন্তু অনেক ভালো দিকও রয়েছে। আমি অনেককে দেখেছি তাবলিগে গিয়েও পরিবার ও চাকরী-বাকরিতে ভালোভাবেই সময় দিচ্ছেন। তবে এটাও সত্যি তাবলিগে গিয়ে সংসার ও আধুনিক শিক্ষার প্রতি অনাসক্ত হয়ে পড়বার সংখ্যাটাই বেশি। তাবলিগের চিল্লা কিংবা তারও চেয়ে বড় সময়ব্যাপী পরিচালিত কর্মকান্ডগুলোতে ধর্মের প্রতি মানুষকে পূর্ণরূপে ঝুকে পড়বার শিক্ষা দেয়া হয়। এক্ষেত্রে মানুষকে মোটিভেটেড করার জন্য বিভিন্ন কথা বলা ও কর্মকান্ড পরিচালনা করা হয়। এগুলোর কোনটাই ধর্মের আদেশের বাইরে নয় অর্থাৎ এক্ষেত্রে কোন চাতুরীরর আশ্রয় নিতে দেখা যায় না। যা-ই হোক গোড়া ধার্মিকতাও এক্ষেত্রে একটা বড় স্থান নেয় হয়ত। বহুবিবাহ ধর্মে নিষিদ্ধ নয় হয়ত সে কারনেই তিনি একাধিক বিয়ে করেছেন। তাবলিগের শিক্ষা তাকে একবিবাহে সন্তুষ্ট রাখতে পারেনি। বোঝাই যাচ্ছে তাবলিগ এক্ষেত্রে সমসাময়িক চিন্তাটাকে ধারণ করতে পারছে না।
উপরের ঘটনাটির ক্ষেত্রে তাবলিগের একটা প্রভাব আছে বোঝাই যাচ্ছে। কিন্তু আপনি মূল আসামি করে তুলছেন তাবলিগকে। অথচ স্বামী-স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া বিবাদের মাঝে খুনোখুনি হয়ে যাওয়ার ঘটনায় শুধুমাত্র একে দোষ দিলে ব্যপারটা একচোখা হযে গেল না কি?
মন্তব্যটা আরেকটু গুছিয়ে লিখতে পারলে ভালো লাগতো। হলনা। তবু মতামতটুকু জানালাম।
৩| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ১:১৮
আব্দুল্লাহ্ আল মোন্তাজীর বলেছেন: আপনার সাথে এক মত হতে পারলাম না। আপনার লেখাটা কেমন যেন একপেশে- উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আপনি তাবলিগের একজন ব্যক্তির জীবকে তুলে ধরেছেন। কিন্তু এর দ্বারা সার্বিক দিকটি ধরা পরে না। অনেক বিপথগামী মানুষ এর মাধ্যমে সুপথে আসছে। মানুষকে শান্তিপ্রিয় করে তুলছে। তাবলিগ জামাত করাই যদি এর একমাত্র কারণ হয়ে থাকে, তাহলে সকল তাবলিগীর পরিবারেই তো এমনটা হওয়ার কথা। কমপক্ষে অধিকাংশের ক্ষেত্রে তো হতে পারত! কিন্তু কই এমনটা তো হচ্ছে না। বরং লক্ষ করলে দেখা যাবে যে যাঁরা তাবলিগ করেন তাঁদের পরিবারগুলো- তাবলিগ করেন না এমন পরিবার থেকে শান্তিকামী। তবে কেউ যদি তার ব্যক্তিগত কারণে বা নিজের জ্ঞানকে কাজে লাগায় তাহলে তা ব্যক্তির দোষ হতে। অর্থাৎ পথিকের দোষ থাকতে পারে- পথের তো দোষ নেই।
অনেক মানুষ তো বিভিন্ন ভাবে খুন হচ্ছে। তারাও কি তাবলিগ করে? তাহলে কি হিসাবে দোষী করবেন? আমি তাবলিগকারীগণকে খুব কাছে থেকে দেখেছি। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে আপনিও দেখুন। তাঁদের সাথে মিশে দেখেন, কথা বলেন। তারা কিন্তু আপনার উপর কিছু চাপিয়ে দিবে না। তারা জুলুম করে না- অনুরোধ করে, বুঝিয়ে মানুষকে দাওয়াত দেয় দ্বীনকে মানার জন্য, শান্তিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য। তারা দুনিয়ার শান্তি এবং আখিরাতের মুক্তির মাধ্যমে স্থায়ী শান্তির জন্য কাজ করেন। এর জন্য তাঁদেরকে অর্থ দেওয়া হয় না। নিজের অর্থ ব্যয় করেই সেই পথে থাকেন। নিজেকে ত্রুটিমুক্ত করার সাধনা করেন এবং অন্যকে শান্তিপূর্ণ ভাবে ত্রুটিমুক্তির পথে আসার আহ্বান করেন।
হ্যাঁ! তাঁদের কাজে বা পদ্ধতিতে কোনত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের পথ তো খোলা রয়েছে। আর ইসলাম ধর্ম তো সংশোধন মুখী। যার ত্রুটি আছে, আসুন আমরাও তাকে বলি তা থেকে বেড়িয়ে আসার জন্য, শুদ্ধ পথে চলার জন্য।
আল্লাহ্ রাব্বুল আল-আমীন যেন আমাদের সকলকেই সঠিক জ্ঞান দান করেন এবং সেই পথে পরিচালনা করেন, যে পথে তিনি তাঁর প্রিয় বান্ধাদেরকে পরিচালনা করেছেন। তাদের পথে না- যাদের প্রতি তিনি সন্তুষ্ট নন।
৪| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ২:০১
ইয়াকুজা বলেছেন: সব কিছুতেই ভাল খারাপ আছে।ভাল এর সাথে মন্দ না থাকলে ভালো প্রষ্ফুটিত হয় না। তবে যদিও ওনার মন্দ দিক থেকে থাকে মহিলাটার উচিত ছিল তাকে তালাক দেয়া মেরে ফেলা উচিত হয়নি।
৫| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:০১
গ্রহান্তরের বাসিন্দা বলেছেন: এক খান নিউজ পাইছে, আর নাইচা নাইচা পোস্ট দিবার লাগচে। ছাত্রলীগের অকাম কুকামের লিস্ট হাতে ধরায় দিলি লুঙ্গি খুলি দৌর দেওন লাগব। তখন তো কইবি না-- ""ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ কর""
৬| ২০ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:৪৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ঠিকই করছে। নিজের ঘর ঠিক নাই উনি বাইর হইছেন দুনিয়া উদ্ধারে।
দুনিয়া উদ্ধারে না, আসলে আরো হাজার হাজার হুর নিশ্চিত করার ধান্ধায় আছিলো।
৭| ২০ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ধর্মের মধ্যে নতুন কিছু সংযোজন, সংশোধন বিদাত..এটা কোর আন বলে... আর একমাত্র কোরআন এর প্রতি অজ্ঞতা..অবজ্ঞা এর জন্য দায়ী...কোর আন এ সব মিলিয়ে ৮০০ পাতা হবে...কই আমরা তো কোরআন কে একবার বাংলায় পড়ে দেখি নাই...পড়ার কথা চিন্তা আসলে মনে হয় আরবী তো পারি না..আর মনে করি হুজুর রা যা বলে তাই সঠিক...আল্লাহ মনে হয় আমাদের কোরাআন পরার কোন নির্দেশ এ দেন নাই... ভাই সবার কাছে একটা অনুরোধ অতন্ত্য একবার পুরো কোরআন কে বাংলায় পরে নিজে নিজে আল্লাহর কাছে বোঝার জন্য সাহায্য চান...দেখেন কি হয়.. দাড়ি মোছ, লম্বা জুব্বা পরা বা না পরা তে আল্লাহর কিছু এসে যায় না..
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলোর জন্য আিন দরকার, তাবলীগের বদলে যেন জেলে যায়।
মহিলাকে মুক্তি দেয়া সঠিক হবে।