![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোট বেলা মক্তবে গিয়া ১ বার কোরআন খতম দিয়েছিলাম, সেই শুরু সেইখানে শেষ...দীর্ঘ ১৭-১৮ বছর আর কোরআন কেউ কোরাআন পরতে বলে নাই...আজ যখন আমি কোরাআন পড়তে পড়ছি.. মনে তৃপ্তী আসছে না..কোথায় যেন..
সমস্যা তো ওইখানে... আমি তো আরবী জানি না.... আমার জন্ম বাংলাদেশে আমার মাতৃভাষা, স্কুল, কলেজে শিখানো ভাষা বাংলা..তাহলে কোরাআন এ কি আছে সেটা কেমনে জানবো... তখনি ভাবনা আসলো কোরআন টা বাংলায় পড়ি না কেন...বাংলা তো আমি পড়তে পারি..পরক্ষনে ভাবি..বাংলায় পড়লে যদি গুনাহ হয়...যাই হোক কোরআন এ কি লিখা আছে সেটা জানার প্রবল আগ্রহে আমি বাংলায় কোরআন পরা শুরু করি। কিন্তু পড়তে গিয়া লাগে গন্ডগোল... কোরাআন কি সব নতুন নতুন লেখা যেটা বাপের জন্মতে শুনি নাই... তাই চিন্তা করলাম ব্লগে নিশ্চয় অনেক জ্ঞানী লোক আছে যারা কোরআন এর ব্যাপারে জানে....তাই এ লেখা যারা পরছেন আপনারা যদি কিছু জেনে থাকেন তাহলে প্লিজ আমার এ ধারাবাহিক লেখায় মন্তব্য করবেন...আমি বড়ই উপকৃত হব.....আমার এই লেখা কাউ্কে ছোট বা বড় করা কিংবা আঘাত দেওয়ার জন্য না..যদি কেউ আঘাত পান তাহলে ক্ষমা করে আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে্ আল্লাহ আমাকে মাফ করে দেন..
ছোট বেলা থেকে আমাদের বিশ্বাস : হযরত মুহাম্মদ (স), নবী/রাসুল যারা আছেন তাদের মধ্যে সবার চেয়ে শ্রেষ্ঠ আমাদের নবীজি..ছোট বেলা থেকে মসজিদ, মক্তবে যতবার উনার নাম হুজুর রা নিতেন আমরা দু হাত দিয়া চোখে, মুখে চুমা খেতাম...হুজুরা বলতেন আল্লাহ নাকি আমাদের নবীজি কে পৃথিবী সৃষ্টির আগে বানাইছিলেন..সকল নবী/রাসুল এর আগে উনাকে সৃষ্টি করেছিলেন...মোট কথা সকল নবী/রাসুল দের সরদার আমাদের নবীজি... কিন্তু আজকে কোরআন এ পেলাম...
সুরা ইমরান : আয়াত- ৮৫-
তুমি বল, "আমরা ঈমান আনি আল্লাহর উপর এবং উহার উপর যাহা আমাদের উপর নাযেল করা হইয়াছে এবং ইব্রাহীম এবং ঈসমাইল এবং ইসহাক এবং ইয়াকুব এবং তাহাদের বংশদরগনের উপর নাযেল করা হইয়াছে এবং যাহা তাহাদের প্রভুর তরফ হইতে মুসাকে এবং ঈসাকে এবং নবীগণকে প্রদান করা হইয়াছে। আমরা তাহাদের কাহারও মধ্যে পার্থক্য করি না এবং আমরা তাঁহারই নিকট আত্মসমর্পনকারী"
সুরা নিসা: আয়াত-১৫১ "নিশ্চয় যাহারা আল্লাহ্ এবং তাঁহার রসূলগনকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ্ এবং তাঁহার রসূলগনের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করিতে চাহে এবং বলে আমরা কতকের উপর ঈমান আনি এবং কতককে অস্বীকার করি এবং তাহারা চাহে যেন তাহারা ইহার মাঝামাঝি পথ অবলম্বন করে।
সুরা নিসা: আয়াত-১৫২ " ইহারাই প্রকৃত কাফের এবং আমরা কাফেরদের জন্য লাঞ্ছনাজনক আযাব প্রস্তুত করিয়া রাখিয়াছি।
এখন আমি কোন দিকে যাই....কোরআন কই আমাদের মসুলমি সমাজ এ বাপদাদা থেকে চলে আসা বিশ্বাস মানে কাফের..খুবি বিপদের মধ্যে আছি..
আপনাদের সবার মন্তব্য, পরামর্শ আশা করছি।.
২| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:২৫
নৈশ শিকারী বলেছেন: এখানে আমিতো কোনো ভুল খুজে পেলাম না,প্রত্যেকজন নবী এবং রাসূল একটা ধর্মই প্রচার করে গেছেন যা ইসলাম। এই ধর্ম সরাসরি আদম (আ: ) থেকে শুরু করে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা: ) পর্যন্ত আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী বাণীর মাধ্যমে প্রচার করে গেছেন, ইসলাম কারো বাপ-দাদার পাওয়া সংস্কার না, এই ধর্ম আল্লাহ পাকের কাছ থেকে নবীদের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছেছে, এই ধর্ম লঙ্ঘন কারির শাস্তি স্বয়ং আল্লাহ পাকই দিবেন। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আগে ভালো করে জানুন তাঁরপর ধর্ম নিয়ে কিছু লিখতে আসবেন কেননা অল্প বিদ্যা ভয়ংকরি হয়। Click This Link
৩| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৩১
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ভাই আমার প্রশ্ন টা আপনি বুঝেন নাই.... কে বড়..আমাদের নবী নাকি..অন্য নবী ..আপনারা সবাই বলেন আমাদের নবী সবার চেয়ে শ্রেষ্ঠ... উনি আগে বাকি সব পড়ে এই যে পার্থ্ক্য করে আসছেন সেটা কত টুকু সত্য।..কোরআন এর আলোকে..
৪| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৪৬
সজা১২৩ বলেছেন: ভাই আংশিক পড়ুন অথবা অন্ধত্বকে অবলম্বন করুন তাহলে কুরআনকে স্রষ্টা প্রদত্ত কিতাব মনে হবে, আর যদি অন্তচক্ষু খুলে সম্পূর্ণ কুরআন পড়ুন আর হাদিস পড়ুন তাহলে জানতে পারবেন এ কিতাব সৃষ্টার হওয়ার গোগ্য কিনা
৫| ২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫৩
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: ভাই আপনার এই নাস্তিক মার্কা মন্তব্য গ্রহন যোগ্য নয়.. শুরু কোরআন পড়ুন তাহলে মন খুলে যাবে সষ্ট্রা জ্ঞানের চোখে দৃশ্যমান হবেন...
৬| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: "আমরা ঈমান আনি আল্লাহর উপর এবং উহার উপর যাহা আমাদের উপর নাযেল করা হইয়াছে" তাইনা কোন কোন মানুষ কোন নবীকে মানে আবার কোন নবীকে মানতে চাইনা এবং মনে করে কোন নবীর উপর আল্লাহর পক্ষথেকে নাযেল করা হইয়াছে, আবার কোন নবীর উপর হয়নি -এটায় মূলত পার্থক্য করা। কে শ্রেষ্ট জানতে হলে পার্থক্য নিয়ে যে আয়াত আছে সেটা পড়তে হবে। যেমন আমাদের নবীকে আল্লাহপাক প্রিথিবীতে পাঠিয়েছেন সমস্ত দুনিয়ার রহমত স্বরূপ, আর অন্য নবীদের ক্ষেত্রে নিদ্রিষ্ট কাউমের বা এলাকার জন্য - এটা আমাদের কোন অহংকার না আমরা সমস্ত নবীদের কে সম্মান করি এবং নবী হিসাবে মানি কোন করি না।
৭| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৫
কবি হাইড্রা বলেছেন: আমরা কোন নবীকে মানি কোন নবীকে মানি না, এই কথাটা ঠিক না! আমরা হলাম শেষ নবীর উম্মত।, সুতারাং আমরা তার সুন্নাত ও কোরান মেনে জীবন যাপন করাই আমাদের কাম্য। অন্য নবীদের নিয়ে এখানে প্রশ্ন আসবে কেন? কেঊ কি বলেছেন, তুমি কোন নবীকে মানবে?
৮| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
সৃজনশীলপ্রয়াস বলেছেন: খ্রিষ্টানরা কি আমাদের নবীকে মানে? মানে না কারন তারা পার্থক্য করে থাকে। কুরআন কি শুধু আমাদের জন্য নাকি সকল মানুষের জন্য? আল্লাহ পাক বিষয়টা শুধুমাত্র শেষ নবীর উম্মতদের জন্য খাস করে বলেন নি।
৯| ২২ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: কোরান পড়েন আগে পুরাটা, এরপর হাদীসের কিংবা অন্য সুত্রের সাথে রিলেট করতে পারবেন। কোরান না পইড়া বাপ মা হুজুর কিংবা অন্য কেউ বলছে তাই ভয় পাইয়া অন্ধবিশ্বাসে ধর্মপালন কাজের কথা না কোনদিন। আল্লাহ আর ইসলাম নিয়া জানতে হইলে তার কালাম নিজের ভাহায় পড়েন আর যতটা পারেন বুঝতে চেস্টা করেন।
১০| ২২ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
নৈশ শিকারী বলেছেন: যেখানে স্বয়ং আল্লাহপাক রাসূল (স: ) কে দোস্ত বলে সম্বোধন করতেন সেখানে রাসূল (স: ) এর মর্যাদা কতো শ্রেষ্ঠ তা কিন্তু বলার অপেক্ষা রাখেনা এটা জাস্ট কমন সেনস এর ব্যাপার কারণ আল্লাহপাক অন্য নবী-রাসূলদের দোস্ত বলে ডাকতেন না। @মোহাম্মাদ জামিল
১১| ২২ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: নৈশ ভাইয়া আল্লাহ যে আমাদের নবীজি কে দোস্ত বলেছেন সেটা কোথায় বলা আছে..একটু জানাবেন। ধন্যবাদ
১২| ২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:০১
মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: শতদ্রু সাহেব একটি সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন। ধন্যবাদ।।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৩০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: হুজুর যা বলেন তাই কেনো ঠিক হবে ? কুরয়ান ই শ্রেষ্ঠ বিধান