নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

peace will dominate the world not islam

৩০ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:০৮

নাস্তিকতা যেহেতু খোদায় অবিশ্বাসের অধিক কিছু না তাই নাস্তিকতাবাদ বলতে জগতে একক কিছুর কল্পনা করা কঠিন। নাস্তিকতা প্রচার অথবা আস্তিকদের নাস্তিক বানানোর প্রচেষ্টা, অর্থাৎ কনভার্শন নাস্তিকতাবাদের একটা অংশ নিঃসন্দেহে। এরবাদে আর কি কি বস্তু নাস্তিকতাবাদের অন্তর্গত এবং বহির্ভুত হতে পারে তা নিয়া যেসব প্রস্তাব ও বিতর্ক হয়, এখন যেমন বাংলা ব্লগে হচ্ছে এটাকেও নাস্তিকতাবাদ বলা যেতে পারে। তবে সর্বপরি আন্তর্জাতিকভাবে এবং বাংলাদেশেও বর্তমানে ‘নাস্তিকতাবাদ’ একটা ফেনোমেনা। এই ফেনোমেনার সাথে ইসলামী সন্ত্রাসবাদের ফেনোমেনাটি একেবারে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে বাংলাদেশে। সন্ত্রাসীদের হাতে নাস্তিক খুন বাংলাদেশে এখন একটি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। এই সংঘর্ষ আবার একটা বড় গ্লোবাল ফেনোমেনার অংশ। ইসলামী সন্ত্রাসবাদ পৃথিবীর অনেক দেশের জন্যেই বর্তমানে একটি নিরাপত্তা (security) সমস্যা। বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যেও এই সন্ত্রাসবাদ হুমকিস্বরূপ। দেশ ও দুনিয়ার এই নিরাপত্তা সমস্যাটিকে মোকাবেলা করাও অনেক নাস্তিক ‘নাস্তিকতাবাদে’র কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত একটি বিষয় বলে মনে করেন, বিশেষ করে নও-নাস্তিকরা। বিল মাহের সাহেব যদিও নাস্তিকদের মধ্যে ‘খোদায় অবিশ্বাস’ একমাত্র মিল বলে রায় দিয়েছেন, কিন্তু সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তার রাজনীতিতে বিল মাহেরসহ অন্যান্য নও-নাস্তিকদের ‘নাস্তিকতাবাদে’ একটা মিল আছে। দেশ ও দুনিয়ার নিরাপত্তার স্বার্থে তারা শুধু ইসলামী সন্ত্রাসবাদ নয়, ইসলামের বিরুদ্ধেই একটা যুদ্ধ ঘোষনা করেছেন। এই নাস্তিকতাবাদের ডিসকোর্স হচ্ছে, বর্তমান পৃথিবীর সবচাইতে বড় বিপদ হলো – ইসলামবাদ, আর সবচাইতে নিরাপদ বস্তু হলো – নাস্তিকতাবাদ। অর্থাৎ, নিরাপত্তার রাজনীতি আমাদের আলোচ্য নাস্তিকতাবাদের অংশ হয়ে উঠেছে। যে নাস্তিকতাবাদ সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে নিরাপত্তার রাজনীতি করে তাকেই ‘নিরাপদ নাস্তিকতাবাদ’ বলছি। কল্লা বাচিয়ে কিভাবে নিরাপদে নাস্তিকতা করা যায় তার কোন ফর্মুলা এই লেখায় দেয়া হবে না। বামপন্থীরাও ইসলামী মৌলবাদ ও সন্ত্রাসকে নিরাপত্তার জন্যে হুমকি বলেই মনে করে। কিন্তু যেহেতু বামপন্থীদের সুস্পষ্ট রাজনৈতিক দর্শন ও দৃষ্টিভঙ্গী এবং সেই অনুযায়ি কর্মসূচী আছে, তাই তারা নিরাপত্তার রাজনীতিকে ‘নাস্তিকতাবাদে’র মতো অস্পষ্ট কিছুর সাথে যুক্ত করেন না। জাতীয় নিরাপত্তার জন্যে মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদকে তারা সমস্যা মনে করেন বটে, তবে নাস্তিকতাবাদ নামক কিছু দিয়ে অথবা পুরো ইসলামের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করে মৌলবাদ ও সন্ত্রাসবাদের মোকাবেলা করা সম্ভব নয় বলেই তাদের ধারনা। আর সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধকে ছাড় দিয়ে শুধু সন্ত্রাসবাদের সমালোচনা করা সন্ত্রাসবাদের শক্তিবৃদ্ধির নামান্তর বলেই তারা মনে করেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.