![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।
সংস্থার উপপরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান বৃহস্পতিবার (৩০ জুলাই) মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী এইচএসবিসি ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, সাউথ ইস্ট ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বিভিন্ন হিসাবে ৪২ কোটি টাকা জমা রেখেছেন। যার বৈধ কোনো উৎস নেই।
এই টাকা তিনি প্রতারণা মাধ্যমে ভুয়া কাগজপত্র সৃষ্টি করে অবৈধ প্রক্রিয়ায় অর্জন করেছেন মর্মে তথ্য-উপাত্তে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। তৌফিক ইমরোজ খালিদী উক্ত অস্থাবর সম্পদ অসাধু উপায়ে অর্জন করেছেন, যা তার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ এবং জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত।
এর আগে গত ডিসেম্বরে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত বিডিনিউজের ৯টি ও তৌফিক ইমরোজ খালিদীর নিজ নামে ১৩টি স্থায়ী আমানতের মোট ৪২ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছিলেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, উক্ত অস্থাবর সম্পদ দখলে রেখে তৌফিক ইমরোজ খালিদী দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় অপরাধ করেছেন। দুদক খালিদীর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং বিডিনিউজের শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধানের পর মামলা দায়ের করে।
এর আগে গত ২৬ নভেম্বর তাঁকে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। ওই সময় অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে এল আর গ্লোবাল (এলআরজি) অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির সিইও রিয়াজ ইসলামকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। যদিও তৌফিক ইমরোজ খালিদী এসব অভিযোগ অস্বীকার করেন।
পরবতীতে গত ডিসেম্বরে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ডিসেম্বরে ঢাকা জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত বিডিনিউজের ৯টি ও খালিদীর নিজ নামে ১৩টি স্থায়ী আমানতের মোট ৪২ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেয়।
মামলায় বলা হয়, দুদক মামলাটি তদন্তের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং তদন্তকালে অপরাধের সঙ্গে অপর কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তা আমলে নেওয়া হবে। উক্ত কার্যক্রমে তৌফিক ইমরোজ খালিদী ও রিয়াজ ইসলাম কর্তৃক মানি লন্ডারিং অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, যা নথিপত্রে প্রমাণিত। এ বিষয়ে দুদক বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশনকে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে তথ্য-প্রমাণসহ দাপ্তরিক চিঠি পাঠিয়েছে।
©somewhere in net ltd.