নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈগল পাখি এর যে ৫টি নীতি আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে !

০৫ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৪২

ঈগল পাখি বা বিড়াল হোক, সৃষ্টির প্রতিটি প্রাণী আমাদের শিক্ষা দেয় জীবনকে নতুন করে চেনার, জানার। ঝরে পরতে থাকা পাতা থেকে শুরু করে সবচেয়ে উঁচুতে থাকা পাখিও যোগ করতে পারে আমাদের জীবনে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা। ঈগল পাখি- শক্তিশালী এই পাখিটি ৭০ বছর বেঁচে থাকে। তার ৭০ বছরের এই জীবন থেকে কিছু মূল্যবান নীতি আমরাও নিজেদের সাথে মিলিয়ে নিতে পারি।

নীতি- ১: ঈগল সবসময় জীবন্ত প্রাণীকে খাবার হিসেবে বেছে নেয়।

শিক্ষা: মহাবিশ্বকে জানুন
পুরাতন ধ্যান ধারণা নিয়ে সবসময় বসে না থেকে জ্ঞান বিজ্ঞানের নতুন দিক এক্সপ্লোর করতে হবে আমাদেরও। পরিবর্তিত জ্ঞানের নতুন নতুন শাখায় বিচরণ করতে হবে প্রতিনিয়ত।

নীতি- ২: ঈগলের দৃষ্টিশক্তি এতটাই তীক্ষ্ণ যে আকাশে উড়ার সময় ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত সবকিছু একদম স্পষ্ট দেখতে পায়! কিন্তু লক্ষ্য রাখে শিকারের দিকে।

শিক্ষা: নিজের লক্ষ্যকে ঠিক রাখুন
আমাদেরও উচিৎ সকল বিষয়ে জ্ঞান রাখা। কিন্তু লক্ষ্যটাও যেন অটল থাকে সে বিষয়েও খেয়াল রাখতে হবে।

নীতি- ৩: সকল পাখির উড়ার ক্ষমতাকে ছাপিয়ে ঈগল পাখি একাই উড়ে বেড়ায় খোলা আকাশে। যেসকল ছোট পাখি ঈগলের মত উঁচুতে উড়তে পারে না ঈগল তাদের সাথে দল বাঁধে না।

শিক্ষা: প্রতিপত্তি ও বন্ধুলাভ
আমাদেরও উচিৎ এমন প্রতিযোগী বেছে নেওয়া যাদের সাথে স্বপ্ন আর দৃষ্টিভঙ্গির মিল পাওয়া যায়।
যে বইটি এই বিষয়ে সাহায্য করতে পারে “স্যাভেন হ্যাবিটস অফ হাইলি এফেক্টিভ পিপল

নীতি- ৪: সবচেয়ে মজার আর এক্সাইটিং নীতি হলো ঝড় আসলে ঈগল পাখি তা এড়িয়ে যায় না বরং ঝড়ের বেগকেই কাজে লাগিয়ে উঁচুতে উড়ে যায়।

শিক্ষা: মনের শক্তির উপর ভরসা করা এবং ভয় না পেয়ে এগিয়ে যাওয়া।

জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জকে সুযোগ হিসেবে দেখতে হবে। ঝড় আসবে কিন্তু সেটাকে এড়িয়ে না চলে মোকাবেলা করতে হবে। চ্যালেঞ্জের নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে বহুদূর। এই বিষয়ে যে বইটি আপনাকে অনেক সাহায্য করতে পারেঃ “দ্য পাওয়ার অব ইউর সাবকনশাস মাইন্ড“

নীতি- ৫: ৪০ বছরের পরে ঈগল পাখি কিছুটা দূর্বল হয়ে পরে। তার ঠোঁট, ডানা, থাবা সব কিছু কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে থাকে। এসময় অনেক ঈগল নিজের অহমিকা বিসর্জন দিয়ে দুটি পথ বেছে নেয়:

১.আত্মহত্যা
২.শকুনের মত মৃতদেহ খাওয়া
কিন্তু আরেক শ্রেণীর ঈগল ব্যস্ত থাকে নিজেকে পুনঃস্থাপিত করায়। সবকিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে শুধু ভাল সময়ের অপেক্ষা করে। নিজের ঠোঁট, ডানা, থাবা সব কিছু পাথরের আঘাতে ফেলে দিয়ে অপেক্ষা করে নতুন প্রত্যঙ্গের।
শিক্ষাঃ “হতাশ হবেন না“

আমাদেরও উচিৎ বিপদের সময় বা খারাপ সময়ে মাথা ঠাণ্ডা রেখে ভাল সময়ের জন্য অপেক্ষা করা। ভেঙ্গে না পরে, নিজের আত্মসম্মানকে বিসর্জন না দিয়ে মোকাবেলা করতে হবে দুঃসময়কে।



মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হলেও প্রকৃতির অন্যান্য সৃষ্টি থেকেও সে জীবনের জন্য মূল্যবান কিছু শিক্ষা নিতে পারে। পৃথিবীর সব কিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্যই তৈরি। প্রত্যক্ষ ভাবে সব কিছু আমাদের উপকার না করলেও পরোক্ষ ভাবে অনেক সৃষ্টিই তাদের নীতি বা আদর্শ দিয়ে আমাদের প্রভাবিত করতে পারে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.