১| ০৭ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭

মুহিব বলেছেন: বছরের পর বছর রাস্তায় মাইকিং করে টাকা তুলেও মসজিদের কাজ শেষ হয় না।

২| ০৭ ই মে, ২০০৮ সকাল ১১:৫৮

নতুন বলেছেন: তুতো গেয়া..

আল্লাহ নামে এই কাজ ঠিক আছে...

যীশূ হুজুরদের ঘন্টা ধরে টান দিয়োনা..

৩| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০০

আওরঙ্গজেব বলেছেন: ১. উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিম্নমানের পোস্ট।

২. মসজিদের খতিব, হুজুরের বেতন, ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো, এতিমখানা পরিচালনা সহ অনেক কাজে এসব খরচ হয়।

৩. এসব বাজে চিন্তা বাদ দিয়ে সুন্দর গঠনমূলক কিছু লেখার চেষ্টা করুন।

৪| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০১

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আমি আমার ধারনা থেকেই নিশ্চিত এত টাকা শুধুমাত্র মসজিদের জন্যই দরকার হবার কথা নয়

হাচাই কইচেন। মগার পেরশনো টার উত্তর দেওয়ার লাহান কাউরে তো দেকতেচিনা।

৫| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০২

অন্তীম বলেছেন: মসজিদের খতিব, হুজুরের বেতন, ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো, এতিমখানা পরিচালনা সহ অনেক কাজে এসব খরচ হয়।

৬| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০২

বৃত্তবন্দী বলেছেন: পেরশনো টার উত্তর দেওয়ার লাহান কাউ তো আয়া পরচে

৭| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০২

আওরঙ্গজেব বলেছেন: একটা কথা মনে রাখা দরকার, সরকার মসজিদের খতিব/মাওলানাদেরকে বেতন দেন না। এক্ষেত্রে, মসজিড চলবে কি দিয়ে? মসজিদের সম্পত্তি/ব্যবসা থেকে আয়ের টাকায় মসজিদ চলে। উদাহরণ, আমাদের গ্রামের মসজিদের নামে জমি আছে। এজমি কৃষক/গরীবরা লিজ নিয়ে মসজিদের ফান্ডে টাকা দেন। এটাকায় মসজিদ চলে।

৮| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩

দুঃখবিলাস বলেছেন: ধর্ম বাংলাদেশে সবচেয়ে কার্যকরী ও রিস্ক ফ্রি ব্যবসা। কোন সন্দেহ নাই এ ব্যাপারে।

৯| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:০৬

অন্তীম বলেছেন: মসজিদ কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়।
মসজিদ চলে ওয়াকফ ফান্ড এর মাধ্যমে সুতরাং মসজিদের টাকা কারো ইচ্ছা অনিচ্ছায় খরচ হওয়ার উপায় নেই।

১০| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৪

কোপা সামছু বলেছেন: ফুষ্ট পইরা মনে লইতাচে লেককের আজাইরা চুলকানী একটু বেশী।

দেশে মানুষের পেডে ভাত নাই, ওই আইচে মসজিদের টাকায় টেক্স দেয় কি না? কি করলে গরিবের পেডে ভাত পরব তা চিন্তা কর...

আবাল কি জানে না ধমীয় প্রতিষঠানের দান কৃত আয় ট্যাক্স মুক্ত।

১১| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪২

মাইনুল বলেছেন: মসজিদের আয় মসজিদেই ব্যয় হয়, অন্য কোন খাতে নয়।

১২| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৯

মদন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি মসজিদ পরিচালনা কমিটিতে আছেন নাকি? জানলেন ক্যামনে?


তাহলে কোন খাতে ব্যয় হয় আপনি বলে দিন। সবাইকে এভাবে বকাবকি করার দরকার কি?

১৩| ০৭ ই মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: একটা মসজিদ পরিচালনার জন্য কত টাকার প্রয়োজন হয়?............... আমার মনে হয়না এই ব্লগের কেউ মসজিদের হিসাব রক্ষক হিসাবে কাজ করেন..... সুতরাং কেউ সঠিক হিসাব দিতে না পারারই কথা....... আপনি যদি সত্যি সত্যি জানতে চান তাহলে কোন একটা মসজিদ পরিচালনা কমিটির কাছে গেলাই মনের হয় জানতে পারবেন....... তবে Common sense হিসাবে, এক এক মসজিদের খরচ এক এক রকম ......... আপনি দেখবেন যে, কোন কোন মসজিদে এতিমখানা, মাদরাসা ইত্যাদি আছে....... এই সবের খরচে মসজিদের ফান্ড খরচ হয়, ....... আবার কোন কোন মসজিদে এই সব নেই .......তাই স্বাভাবিক ভাবেই এদের খরচ কম।

ঢাকা শহরে যে মসজিদগুলো দেখি তার প্রায় প্রতিটিতেই বিশাল মার্কেট আছে। আর ঢাকা শহরের মার্কেট মানেই বিশাল টাকার বিষয়। এই টাকাগুলার কি সঠিক হিসাব আছে? এ আয়ের ট্যাক্স কি সরকার পায়?.........আসলে প্রতিটিতেই মার্কেট নেই , কিছু কিছু মসজিদগুলোর আছে...............আর এই টাকা গুলোর সঠিক হিসাব না থাকারই সম্ভবনা বেশি কারন বেশি ভাগ মসজিদগুলোর সভাপতি হয় এলাকার চেয়ারম্যান, মেম্বার, ওয়ার্ড কমিশনার এরা......... আর এই সব ব্যক্তিরা কেমন সৎ তা নিশ্চই আপনার জানা আছে !!!!!!
................... আর ট্যাক্স এর ব্যাপারে আমার কোন ধারনা নেই। তবে ট্যাক্স ফাকি দেবার প্রবনতা মনে হয় বাংলাদেশের সব জায়গাই আছে....... এই ক্ষেত্রে সরকারের আয়কর বিভাগই ভালো জানে ও এরাই কার্যকরি পদক্ষেপ নিতে পারবে।

আল্লাহর ইবাদতের নামে এ ধরনের ব্যবসা কি ইসলাম সম্মত?.................ইবাদতের অভিনয় করে, ভন্ডামি করে ব্যবসা করা, ইবাদত করা ইসলাম সম্মততো নয়ই বরং এটা কঠিন ভাবে নিষিদ্ধ.......কিন্তু কার মনের ভিতর কি আছে তা আল্লাহই ভালো জানেন।

আপনার যদি সত্যিই আন্তরিক ইচ্ছা থাকে এই বিষয়ে জানার তাহলে সরাসরি মসজিদ কমিটির কারও সাথে যোগযোগ করতে পারেন।

১৪| ০৭ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২২

কোপা সামছু বলেছেন: খিন্তি খেওরি দেইখ্যা হাসতে আছি।

আরে আবাল আমি তো কইছি দান এর টাকার কথা। আর মসজিদের যে কোন ধরনের আয় (সেটা মসজিদের জমির ফসল/ দোকান ভাড়া/ যাই হোকনা ক্যান ) সবই ট্যাক্স মুক্ত।

তবে এইডা ঠিক মসজিদের কমিটির সভাপতি থাকে তুমার মত চিজ, সুতরাং বুইজ্যা লও ট্যাকা পয়সার হিসাবে গরমিল হয় কিনা।

মসজিদের টাকা বিলাইতে হইব গরিব মানুষের জন্য!!!!,

আর তুমার মত পাবলিক এনজিও কইরা গরিবের টাকা আইনা মাইরা খাইব....

১৫| ০৭ ই মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

রাতমজুর বলেছেন: ধর্ম ব্যবসার আরেকটা ধরন আর কি।

১৬| ০৭ ই মে, ২০০৮ রাত ৮:০৪

আরিফুর রহমান বলেছেন: হুমমম... ভিমরুলের চাকে হাত দিছেন ভাইজান!!

কল্লা'র ইন্স্যুরেন্স আছে তো?

১৭| ০৮ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৭

নেমেসিস বলেছেন: আমাদের পাশের পাড়ায় একটা মসজিদের কমিটিতে ঢুকার জন্য এক লোককে দেখসি মোটামুটি ভাল টাকা খরচ করে ইলেকশান করতে । বলা বাহুল্য মসজিদটি সরকারি মাঠে গড়ে উঠেছে এবং দোকানপাট ও আছে ভালৈ।ইনকামও মন্দ নয়।

১৮| ০৮ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৫:০৩

স্বাপ্নিক বলেছেন: মসজিদ মার্কেটের দোকানগুলোর মালিকানা কি মসজিদের? আমি যতটুকু বুঝি, মার্কেটের দোকানগুলো ভাড়া দেয়া হয়। ব্যবসায়ীরা ভাড়া নিয়ে স্বাধীনভাবে ব্যবসা করতে পারে। এক্ষেত্রে দোকান গুলোর ভাড়া থেকে আসা অর্থের পরিমান নির্ধারিত। তবে তা করের আওতামুক্ত বলেই জানি, যেমন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ বিল। আর ব্যবসা থেকে উপার্জিত অর্থের কর দেয়া ব্যবসায়ীদের দায়িত্ব, মসজিদের মার্কেটে দোকান নিলে এ ব্যাপারে অতিরিক্ত কোন সুবিধা পাওয়া যায় বলে আমার জানা নাই।

অর্থের হিসাব সংক্রান্ত যে প্রশ্ন আপনি তুলেছেন তা অমূলক নয় বলেই আমার ধারনা, কারন অনেক মসজিদের কমিটিতেই রাজনৈতিক লোকজন থাকে। তাদের সম্পর্কে আমার নিজের ধারনা খুব উঁচু না ...

১৯| ০৮ ই মে, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৮

নেমেসিস বলেছেন: আমি যে মসজিদের কথা বললাম ঐটার দোকানগুলা সেলামির বিনিময়ে দেয়া এবং দোকানদাররা মসজিদের বিদ্যুৎ সুবিধা ভোগ করে@স্বাপ্নিক